করোনার সময় যখন শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ দিন স্কুল কলেজে এ যেতে পারছিলো না সরকার ও সাস্থ ঝুকি কমাতে স্কুল কলেজ খুলছিল না ,ঠিক তখনি অনলাইন পদ্ধতিতে শিক্ষাদান করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিলো না.
প্রথমেই আমি অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থাকে সাধুবাদ জানাই , কথায় আছে,, নাই মামার চেয়ে কানা মামাই ভালো ,
একেবারে কিছু না শিখার চেয়ে যে কয়জন শিক্ষার্থী লেখা পড়ার সাথে সংযুক্ত থাকতে পারছে তাই এখন আমাদের কে এটি ভালো দিক হিসাবে দেখতে হবে ,
অনেক শিক্ষক এখন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনলাইন এ ক্লাস নিচ্ছেন যা শিক্ষার্থীদের বোধগম্য হচ্ছে ও শিক্ষার্থীদের সাথে একটি ভালো সম্পর্ক তৈরি হচ্ছে ,
অনলাইন ক্লাস এর ফলে শিক্ষার্থীদের একগেয়ে জীবনের বৈচিত্র্য এসেছে ছাত্রছাত্রীদের বইয়ের সঙ্গে যুগাযুগ হচ্ছে যা তাদের এই সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল?
অনলাইন ক্লাস করার জন্য ছাত্রছাত্রীরা ঠিক সময়ে ঘুম থেকেও উঠছে অর্থাৎ নিয়ময়ানুবর্তীতায় দিন কাটছে তাদের, যা তাদের সাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে ,
এমনকি অনলাইন ক্লাস এর ফলে শিক্ষার্থীদের ডিজাটাল ডিভাইস সপর্কে জানতে পারছে যা তাদের পাঠ্যক্রমের একটা অংশ ,
কারণ বর্তমান জগত প্রযুক্তির জগৎ আর এ যুগে তত্ত্ব প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা না থাকলে একটা ছাত্রকে নানা সমস্যায় পড়তে হয়?
সর্বোপরি অনলাইন ক্লাস শিক্ষার্থীদের জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনে?
You must be logged in to post a comment.