আপনি যদি ছেলেদের জীবন নিয়ে কিছু কথা পেতে চান তাহলে আপনাকে স্বাগতম। কারণ আমরা আজকের এই পোস্টে আপনাদের জন্য উল্লেখ করেছি ছেলেদের জীবন নিয়ে কিছু কথা।
আশা করি আমাদের কথাগুলো আপনার জীবনের সাথে অক্ষরে অক্ষরে মিলে যাবে। তাই দেখে নিন ছেলেদের জীবন নিয়ে কিছু কথা। একটি ছেলেকে কাঁদানো এতটাও সহজ নয় ছেলেরা একটু অন্য রকম হয়
প্রচুর মার খেয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পরে থাকবে তবুও চোখ দিয়ে একফোঁটা জল পরবেনা একটা ছেলের রাগ উঠলে সে হাত কাটে মোবাইল ভাঙ্গে তবুও কাঁদে না একটা ছেলেকে যখন তার বাবা বোকা দেয় বা তার গায়ে হাত তুলে সে তখন মাথা নিচু করে থাকে অপমানে তবুও সে কাঁদেনা।
ছেলের বড় ভাইয়াটা বা আপুটা যখন তাকে ঝারি দেয় তখনও সে কাঁদেনা বরং তাতে সে সুখ খুঁজে পায় কারণ বোকার মাসুল আর কি আছে। ছেলেটি যখন রাত করে বাড়িতে ফিরে তখন তার মা বাবা ঘরে ঢুকতে দেয়না ছেলেটি তখন ও কাঁদে না হাসি মুখে চলে যায়।
পড়া না পারলে যখন স্যার অনেক মারে মেরে রক্তাক্ত করে তখন সে কাঁদে না চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকে। ছেলেটির মা বাবা যখন মারা যায় তখন ও ছেলেটি কাঁদে না সে কাঁদলে অন্যদের সান্তনা দিবেকে
ছেলেটি যখন তার ভালোবাসার মানুষটিকে দূরে ঠেলে দেয় তার ভালো থাকার জন্য তখন ও সে কাঁদে না ছেলেদের হাজারো অপমান করলে ও তারা কাঁদে না তারা সব সহ্য করে নেয়, ছেলেদের খুব পাষন্ড মনে হতে পারে তাই না হ্যাঁ ছেলেরা খুব পাষন্ড এদের চোখ দিয়ে সহজে জল বের হয় না সত্যি বলতে ছেলেরাও না কাঁদে, হয়।
তো বা সবার সামনে নয় সবার অলক্ষে ছেলেরাও কাঁদে, দীর্ঘ শাষ দিয়ে গড়ে উঠা ক্লান্তি অবসর যখন ঢাকা পরে যায় নিকোটিনের আড়ালে যখন পথ চলতে রাস্তার ধারে হঠাৎ করেই দেখা হয়ে যায়।
সেই ফেলে আশা ভালোবাসার মানুষটির সাথে, ছেলেটাও না কাঁদে যখন চাইলেও ভালোবাসার মানুষটির সাথে আর কথা বলতে পারে না তাকে অন্য কারো সাথে দেখেও না দেখার ভান করে চলতে হয়।
তখনি সে কাঁদবে কিন্তু সেটা গোপনে যার সাক্ষী হবে একাকী রাত, একটা ছেলেকে কাঁদানো সহজ উপায় কি জানেন অবহেলা যে ছেলেটিকে মেরে ফেললেও সে কাঁদবেনা সে ছেলেটিকে যদি তার ভালোবাসার মানুষ অবহেলা করে তাহলেই তাকে কাঁদাতে আর কিচ্ছু করতে হবেনা, কিন্তু ওর চোখের জলের মূল্য অনেক দামী যার মূল্য কেউ দিতে পারবেনা,
ছেলেদের শক্ত হতে হয় কারণ ছেলেরা ছেলেবেলা থেকেই শিখেছে শক্ত হতে সবাই কে আগলে রাখতে সব পরিস্থিতির সাথে মোকা বেলা করতে কোনো এক মনীষী বলেছিলেন ছেলেদের কাঁদতে হয় না।
আসলেই ছেলেদের কাঁদতে হয় না, আর কাঁদলেও তাদের জল কেউ দেখে না, পরিবারকে সুখে রাখতে নিজে সুখে থাকতে বাড়তি কাজের চাপটা ইচ্ছা করে বাড়িয়ে নিতে হয় নিজের মাথার উপর।
বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার সময় নিজের মদ্ধবিত্ততার বেড়াজালটা গুটিয়ে নিয়ে আজ আর নয় রে অন্য একদিন যাবো, এটা বলে দামি রেস্টুরেন্ট এ খাওয়া দাওয়ার প্লানটা এবারও ক্যান্সেল করতে হয়।
যখন বাড়ি ফিরে ধোদের ধারে বেমানান মুস্কি হাসি দিয়ে সারা দিনের সব অবিযোগ গুলো শুনতে হয় তার থেকে সমাজের পরিবারের সবার চোখে ভালো সাজতে গিয়ে নির্বাক হয়ে মেনে নিতে হয়, প্রতিটা অকোপট পরিস্থিতিকে ঠিক তখনি খাওয়া টেবিলে বসার সময় মেয়ের হাতের আঁকা রংপেন্সিল দিয়ে রঙিন করে বুলিয়ে তোলা।
একটি ছবির তোলে যখন দেখত পায় লেখা আছে my fother my super hero আবেগে নয় অনুভবে চোখের কোনায় জল চলে আসে নতুন করে আবার বস্তে ইচ্ছা করে।
হাজারো অপমান অভিযোগ অসম্মান অবসাদ এর পরেও প্রতিদিন এই কমপ্লিমেন্ট টা পেতে ইচ্ছা করে সবার অলক্ষে নয় সবার মাঝে কাঁদতে ইচ্ছা করে হ্যাঁ একটা ছেলে ভালোবাসা ছাড়া আর কিছুই চায়না শুধু ভালোবাসা চায় তুমি যদি একটা ছেলের ইচ্ছা পূরণ করো তাহলে দেখবে সে সারা জীবন তোমার জীবন তোমার ইচ্ছা পূরণ করে যাবে তোমাকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিবে।
You must be logged in to post a comment.