ঈদের নামায পড়িবার নিয়ম

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সবাই ভালো আছেন।আলহামদুলিলাহ আমিও ভালো আছি।ঈদো মুবারকের শুভেচ্ছা।আর এক বা দুই দিন পর ঈদ।

তাই ঈদের নামায পড়ার নিয়ম শুখতে হবে।তাই নিয়ে এলাম ঈদের নামায পড়ার নিয়ম। চলুন শুরু করা যাক।

ঈদের নামাযের জন্য আযান একামতের দরকার নেই। ময়দানে বহু লোক একএ হইয়া বড় জামাআতের সাহিত এই নামায পড়িতে হয়।

এই নামাযে সুরা কেরাআত জোরে পড়ার নিয়ম।দুই রাকআত নামাযে তিন তিনটি করিয়া মোট অতিরিক্ত ছয়টি তাকবীর বলিতে হয়।

নামাযের নিয়ম নিম্নরুপ নিয়ত করত তাকবীরে তাহরীমা বাঁধিয়া ইমাম উচ্চস্বরে তিনটি তাকবীর বলিবেন।মোক্তাদীগণ উহা চুপে চুপে বলিবেন।

অতিরিক্ত তাকবীরের সময় ইমাম ও মোক্তাদী সকলেই দুই হাত কান পর্যন্ত উত্তোলন করিয়া আবার ছাড়িয়া দিবেন।কিন্তু শেষ তাকবীরের পর হাত না ছাড়িয়া তাহরিমা বাধিয়া সানা ও তাআউয তাসমিয়া পাঠ করিয়া ইমাম সুরা ফাতেহা ও অন্য যেকোনো একটি সুরা পাঠ করিবে।

তারপর তাকবীর বলিয়া রুকুতে গমন করিবে এবং যথা নিয়মে রুকু সেজদা আদায় করিবেন।অতপর 2য় রাকআতে নিয়মানুযায়ী সুরা কেরাআত পাঠ করার পরে রুকুতে যাইবার পুর্বে অতিরিক্ত তিনটি তাকবীর বলিবেন।

এ সয়ম প্রথভ রাকআতের ন্যায় দুই হাত তুলিবেন ও ছাড়িয়া দিবেন।তারপর তাকবীর বলিয়া রুকুতে গমন করিবেন ও নিয়মানুযায়ী রুকু সেজদা সম্পন্ন করিবেন।

তারপর বৈঠক তাশাহহুদ ও দরুদ পড়িয়া সালাম ফিরাইবার পর ইমাম মিম্বরে দাঁড়াইয়া দুইটি খোতবা পাঠ করিবেন।মোক্তাদীগণ মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করিবেন।খোতবা পাঠ করা ও শ্রবণ করা ওয়াজিব।

খোতবার পর সকলে মিলিয়ে মোনাজাত করিবে।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles