এর পর আমি কি করব বুঝতে পারছি না এক তো আমি রুজিনা কে অনেক ভালবাসি আর অন্য দিকে এত বাল প্রস্তাব এবং মা বাবা সবাই বিয়ে দেওয়ার জন্য পাগল তাই আমি কি করব এবং আমি কোন দিকে যাব,
এই ভেবে আমার মাতা গরম হয়ে গেছে তার পর আমার বোনেরা আমার মাথায় পানি ঢালতে থাকে সবাই বলে কি হয়েছে তখন রুজিনা বলল শাবানা আপার ছেলের জন্য বিয়ে করতে রাজী নই,
আপনারা জোর করতেছেন তাই শাবানা আপা চিন্তায় ওর পেশার বেড়ে গেছে কেন আপনারা শাবানা আপাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছেন শাবানা আপা কি করে ওর ছেলেটিকে এত দুর রেখে থাকবেন,
আর ওর ছেলে ঐ মাকে ছাড়া কিভাবে রাত্রিরে ঘুমাবে ও থাকবে আপনারা কি একবার চিন্তা করে দেখছেন এমন ভাবে বুঝাতে লাগলেন।
আর এদিকে রুজিনা রাত্রে আসলে আমার জন্য ফুফিয়ে ফুফিয়ে কাঁদতে থাকে তখন আমি অনেক কিছু লোভ দেখাতে থাকি বলি আমাকে এই জাগায় বিয়ে দিলে আমি অনেক কিছু পাব যত কিছুই পায় তার থেকে তোমাকে আধা দিয়ে দেব,
এবং একটি স্বনের গলার চিন দেব আর ও অনেক কিছু দিব তার পরেও কাদে আর বলে আমার জিনিসের কোনো দরকার নেই আমি চাই না কোনো কিছু এই কথা বলে আরও বেরে যায় ওর কান্না।
তার পর আমি বললাম দেখ রুজিনা আমার বিয়ে হলে তার পর ছেলেটির ছোট ভাই কে দিয়ে তোমাকে আমার কাছে নিয়ে যাব তখন আমরা দুই জন একই ঘড়ে সাড়া টা জীবন এক সাথে চলব কেউ কোনো দিন আমরা দুজন কে আলাদা করতে পারবেন না তার পর ও কান্না বন্ধ করে না।
তার পর আর আমি কি করব সবাই কে একই কথা বলে মানা করলাম আমি আমার এক মাত্র কলিজার টোকরো ছেলে ছেড়ে থাকতে পারবনা। আমার বিয়ের কোনো প্রয়োজন নেই আমি আমার ছেলেকে রেখে কোথাও যাব না।
You must be logged in to post a comment.