রাহাত মোবাইলটা হাতে নিয়ে বোতাম টিপে দিল। তারপর সেন্ড বোতাম টিপে কল এন্টার করুন। রিং হচ্ছে কিন্তু রিসিভ হচ্ছে না। তাই মেজাজ আরও অস্থির হয়ে যাওয়া। মোবাইল ফোনটা সোফায় ছুড়ে দিল।
কিছুক্ষণ পর রাহাত মোবাইল আবার চেষ্টা করুন। কিন্তুথিও চিত্রন না। তাই সে রেগে গিয়ে বিড়বিড় করছি, বেটা তুমি ঘুমাচ্ছ! দশটা ঘুমাও! ঘুমানোর সময় নেই!
রাহাত তৃতীয়বার আবার চেষ্টা করা। হ্যাঁ, এই কল রিসিভ হয়েছে. মনে আশা জাগে। একজন বন্ধুর সাথে কথা বলুন! মনের কষ্ট লাঘব হবে। কিন্তু এক! এটা শরীফের শব্দ নয়। মেয়েলি কনঠ দেখছি! ওপাশ থেকে নারী কন্ঠে ভেসে কেন? আমি এটা চাই।
রাহাত কি পছন্দ করতে! অনেকক্ষণ যন্ত্রণার সাগরে ডুবেছিলেন তিনি। তীর খুঁজতে গিয়ে খপ্পরে পড়ল কী!
মেয়েলি শব্দ রাহাতকে বিষের মতো যন্ত্রণা। এই প্রতীক তিনি কোনো মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে রাজি নন। তাই রেগে যাওয়ার সাথে সাথে লাইন দিতে দেন।
পরে রাহাত মোবাইল ঘুমানোর চেষ্টা করা। কিন্তু পারিনি। কয়েক পর মোবাইল ফোন বেজে উঠল। তিনি ফোন নম্বর ফোনে সেই মেয়েটিই আবার করেছেন। রাহাত রিসিভ রে না। লাইন কাটা.
কয়েক লোড কাটার পরও ওখান থেকে বারবার কল আসতে থাকে। শেষ রাহা রাগের সীমায়ত পাওয়া যায়। মোবাইল বন্ধ করুন। বিছানায় আরাম করে।
পরদিন রাহাত শরীফকে সব প্রচার প্রচার। শরীফ বলতে, দোস্ত! তুমি অনেক বড় ভুল করেছ। মেয়েটার সাথে কথা বলতে পারতাম। লোকে কথা বলে মেয়েটা আর কত কথা বলতে পারে। কয়েক থামানো যেত!
শরীফ, ওসব কথা আর বলো না। আমাকে নাজায়েজ ও হারাম কাজ করতে না। আমি যে অনুষ্ঠানের মধ্যে না।
রাত দিন রাত ১২ বার মেয়েটি আবার ফোন করে। তৃণ রাহাত মৃদু বোঝার। কিন্তু আজকের পরিস্থিতির ভিন্ন থেকে। শরীর বেশ শক্তি। মনটাও ভালো থাকে। সে ভাবল, মেয়েটা কি বলে?
পেয়ে মেয়েটি খুব কর্কশ গলায় বলা, কে বলা? তুমি কে
দুবার এই প্রশ্ন করার পর রাহাত অপরাধীর মতো বলা, তুমি! তুমি কি রাগান্বিত? প্লিজ রাগ করবেন না। কাল যা তার জন্য আমি দুঃখিত। ফোন সংযোগ খুব মন খারাপ হয়। কোড ভুল ছিল তাই কল আপনার কাছে নম্বর গেছে। শুধু আমাকে ভুল বুঝবেন না।
রাহাতের কথাগুলো জ্বলন্ত কয়লায় পানি ঢালার মত কাজ করলো। সঙ্গে মেয়ের গলার স্বর বোঝা গেল। কথার সুর নরম হয়ে গেল। তাদের দেখা হয়। মত বিনিময় রাত জেগেব রাহাতের স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের লুকানো রোগে প্রতিরোধ।
ফলে তিনি এখন ভালোভাবে হাঁটতেও পারেন না। দেখতে গেল। সর্বাধিক জনপ্রিয়তা তার মা বিদেশ, রাহাত! প্রতিদিন ই পড়াছিস কেন বাবা? এত রাত পর্যন্ত পড়াশুনা করতে হবে? স্বাস্থ্যের কথা আলোচনা করুন। আর কয়েক মাস বাকি। একজন সহজ সরল মা তার আদরের সন্তানকে আর বলতে পারেন!
এ বিষয়ে রাহাত তার বন্ধু শরীফকে কিছু উপায়নি। কে আর্ট, সে যদি আবার প্রশ্ন নিয়ে থাকে, তাহলে কি স্বস্তি! আপনি বলেন, ব্যবহার কি নাজায়েজ ও হারাম? তুমি কি সেই পথ যাও না? এখন আবার কি তুমি? তাহলে কি পছন্দ দেব তাকে!
ভুলনি আজ পর্যন্ত। তবে স্থায়ীভাবে তাদের মধ্যে সম্পর্ক, প্রেম-ভালবাসা বেছে নিন। এটি একটি নতুন যুগের মতো,,
You must be logged in to post a comment.