ভবিষ্যতে কি হবে চিন্তা করা যাক। মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে আমরা সকলেই বিজ্ঞানের সবথেকে আশ্চর্য মেশিন। তাদের টেলিস্কোপ সম্বন্ধে জানি। পৃথিবীর সবথেকে বড় টেলিস্কোপ মহাকাশে যাত্রা করতে করতে বহু অজানা তথ্য যেমন মানব সভ্যতা কে দিয়েছে তেমনি অনেক মহাকাশের রহস্য ভেদ করেছেন।
কিন্তু 2021 সালের মার্চ মাসের 30 তারিখে টেলিস্কোপ থেকে সকল বড় এবং বহু গুণ শক্তিশালী টেলিস্কোপ যার নাম জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। মহাকাশে পাড়ি দেবে। এই টেনিস কোর্টের প্রধান এবং মূল উদ্দেশ্য হলো আবার টেলিস্কোপ এর থেকেও বেশি রেজুলেশনের ছবিকে পৃথিবীতে পাঠানো। এবং দীর্ঘ সময় ধরে মহাকাশে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা।
তাছাড়া মহাবিশ্বের প্রথম ছায়াপথ এবং সরাসরি ছবি তোলা এর অন্যতম লক্ষ্য করা হচ্ছে এই টেলিস্কোপ। এর মাধ্যমে মহাকাশ বিজ্ঞানের নতুন অধ্যায় শুরু হবে। যা মিশন রোমাঞ্চকর হতে চলেছে। এই বছরে প্রাইভেট কোম্পানির ডিভিআর স্পেস একটি হোটেল তৈরি করছেন। যা কিনা মাটিতে পা সমুদ্রে থাকবে না থাকবে মহাকাশে একটি অংশের স্পেসশিপ অলরেডি মহাকাশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সেটি বর্তমানে আপাতত স্পেস স্টেশন এর অংশ হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এটিই প্রথম সাধারণ মানুষের জন্য স্পেস ট্যুরিজম হবে। আমি জানি এটা সাধারন মানুষের জন্য হলেও এর টিকিটের দাম সাধারণ মানুষের পক্ষে এখন করা সম্ভব হবে না।
তাই আমি যতটা এক্সাইটেড হয়ে বরং বেশি এক্সাইটেড 2024 সালের ঘটনা নিয়ে। 2024 সালে নাসা প্রথম মঙ্গল গ্রহে মানুষ নিয়ে যাবে। মঙ্গল গ্রহে মানুষের বসবাসযোগ্য বানানোর জন্য 100 জন মানুষকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে। আর ঠিক এই বছরেই মানে 2024 সালে পৃথিবীর উচ্চতম বিল্ডিং বুর্জ খালিফা পৃথিবীর সর্বোচ্চ বিল্ডিং থাকবেনা।
জেদ্দা টাওয়ারের উচ্চতা হবে 3300ফিট+ এটি তৈরি হচ্ছে সৌদি আরবিয়া 2025 সাল ইউনাইটেড নেশন অথবা ইউ এন এর অনুসারে। 2025 সালে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা হবে ৮০০ কোটিরও বেশি। 2026 সালে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চার্চ সেক্রেট অফ এমিলিয়া তৈরি হয়ে যাবে। এই কাজটি স্পেনের বার্সেলোনাতে তৈরি হচ্ছে।
এই চারটি তৈরি হতে প্রায় একশো তেতাল্লিশ বছর সময় লেগে যাওয়ার কারণ শুধুমাত্র সবচেয়ে বড় চার্জ হওয়ার জন্য নয়। এই চারটি তৈরি হচ্ছে সম্পূর্ণ পাথর দিয়ে 2028 সাল 2028 সালের আমাদের সবচেয়ে সুন্দর শহর ভেনিস আর থাকবেনা।
2028 সালের মধ্যে ইটালি শহর নিচে জলের উচ্চতা এতটাই বেড়ে যাবে যে শহরটি বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠবে। 2029 সালে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার ভয় পান। তাদের 29 সম্পূর্ণ ভাবে কাটতে চলেছে কারণে প্লাস্টার নামক একটি উল্কাপিণ্ড খুবই দ্রুত গতিতে পৃথিবীর দিকে আসছে।
বিজ্ঞানীরা অনুমান করছে যে ওজন প্রায় 2 হাজার 600 কোটি হতে পারে। এই পৃথিবীতে পড়বে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এর দিক পরিবর্তন করার উদ্দেশ্যে এখনই লেগে পড়েছে। কারণ বহু যুগ আগে এরকমই কার জন্য ডাইনোসরের নাম এই পৃথিবী থেকে মুছে গিয়েছিল। সেই কারণেই বিজ্ঞানীরা এক্সট্রা প্রদানের ব্যবস্থা করছে।
You must be logged in to post a comment.