যে কোন মানুষকে আকৃষ্ট করুন মাত্র 30 সেকেন্ডে!

একটা প্রশ্ন দিয়ে শুরু করা যাক। আপনি কি জানেন যেকোনো মানুষের সাথে কথা বলে, সে মানুষটিকে অ্যাটাক করে, ইমপ্রেস করা যায়।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

একটা রিসার্চের মাধ্যমে দেখা গেছে যে, আজ মানুষের মধ্যে ATTENTION PLEASE দিন দিন কমে যাচ্ছে। আপনারা দেখে থাকবেন আমরা টিভিতে বা YouTube এ যত অ্যাড দেখি থাকি সেটা 30 সেকেন্ড থেকে নিয়ে 90 সেকেন্ড এর মধ্যেই হয়।

এমনকি কিছু কিছু অ্যাড ত 30 সেকেন্ড থেকেও কম এই এড গুলোর কাজ হলো এই সময়ের মধ্যে আমাদের ব্রেন ওয়াশ করা। এবং দেখুন কোথাও না কোথাও আমাদের ব্রেইন ওয়াশ হয়েই যাচ্ছে। এটা একটা টেকনিক যেদিন এই টেকনিক টা আপনি শিখে যাবেন সেদিন আপনার পার্সোনাল লাইফের সাথে সাথেই প্রফেশনাল লাইফে উন্নতি শুরু হবে।

এখন বলবেন কিন্তু এই টেকনিক টাই তো শিখবো কিভাবে! এই প্রশ্নের উত্তর আমরা খুঁজে পেয়েছি নেকলেস বিটমেন এর লেখা বিখ্যাত বই HOW TO MAKE people LIKE YOU IN 90 SECOND

আর এটাই আমরা আপনাদের সাথে আজকে শেয়ার কর। আমাদের একটা অভ্যাস হল আমরা কোন মানুষকে দেখে কিছু সেকেন্ডের মধ্যেই তার সম্পর্কে একটা ইমেজেসন তৈরি করে ফেলি। যে মানুষটা কেমন হতে পারে ঠিক একইভাবে আমাদের ইমেজেসন অন্য মানুষ খুব তাড়াতাড়ি বিবেচনা করে ফেলে আমাদের বিবেচনা করার কিছুসময়ের মধ্যেই এজন্য খুব দরকার হয়ে পড়ে স্টার্টিং এর সময়ে অন্য মানুষের কাছে ভালো একটা ইম্প্রেশন তৈরি করা এবং তার অ্যাটেনশন ভালোভাবে ক্যাপচার করা।

বেশিরভাগ মানুষই যখন কারো সাথে কোন কথা বলে, তারা ঠিক বুঝে উঠতে পারেনা যে,তারা কি কথা বলবে। তারা নার্ভাস হয়ে পড়ে। এবং বাজে  ব্যবহার করে ফেলে। ফলে সামনের মানুষটির সাথে তার ঠিকমত রিলেশনশিপ হয়ে ওঠে না। তখন পরস্পর একে অপরকে অপছন্দ করতে শুরু করে।

এবং দ্বিতীয়বার তার সাথে কথা বলার চেষ্টাও করে না। কারণ প্রথম ইম্প্রেশন তারা খারাপ করে ফেলে। আর কথায় আছে  ফার্স্ট ইম্প্রেশন ইজ লাস্ট ইম্প্রেশন। সুতরাং আপনি যদি কোনো মানুষের সাথে স্ট্রং কানেকশন বাড়াতে চান, এবং তার সাথে কথা বলে তার মন জয় করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকতে হবে। এবং এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে |

আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে আপনি যে কোন মানুষের সাথে ইমোশন লেভেলে কানেকশন তৈরি করতে পারেন। যে কিভাবে অন্যের সাথে কথা বলা উচিত এবং কি কথা বলা উচিত ইত্যাদি। আপনি যদি ব্যাপারটা শিখে যান আমরা কথা দিচ্ছি আপনি পার্সোনাল লাইফ এর পাশাপাশি প্রফেশনাল লাইফেও একজন ভালো কমিউনিকেটর তৈরি হতে পারবেন।তো চলুন শুরু করা যাক।

#মানুষের সাথে কিভাবে কথা বলা উচিত এবং কি কথা বলা উচিত

এই বিষয়বস্তুটিকে লেখক তিনটি ভাগে বিভক্ত করেছেন:-

1. MEETING

2. ESTABLISHING RAPPORT

3. COMMUNITY

কোন মানুষের সাথে প্রথম সাক্ষাৎ করা এবং তাদের সাথে একটা যোগাযোগ স্থাপন করা এই দুই ইম্পর্টেন্ট এর মাঝে আপনি 90 সেকেন্ডের সময় পাবেন যেখানে আপনি একজন মানুষের সাথে একটি মধুর সম্পর্ক তৈরি করে তাকে ইমপ্রেস করতে পারেন। এবং একটি ইমোশন লেভেলে কানেকশন তৈরি করতে পারে। সুতরাং আপনাকে একজন ভালো কমিউনিকেটর তৈরি হতে গেলে এই তিনটি ইনপোরটেন্ট পার্ট কে ভালভাবে বুঝতে হবে

প্রথমে কথা বলব মিটিং এর ব্যাপারে :- কোন মানুষের সাথে প্রথম সাক্ষাতেই যদি আপনি একটা ভালো ইনপ্রেসন দিয়েদিতে পারেন সেই মানুষটির কাছে আপনি একজন নিরাপদ এবং আন্তরিক হয়ে উঠবে। যা আপনাকে সাহায্য করবে একটি মধুর সম্পর্ক তৈরি করতে। এখানে আমরা আপনাকে ৫ টি ছোট ট্রিপস দিবো যাকে ফলো করে কিছু সেকেন্ডের মধ্যেই আপনি একটি সঠিকইনপ্রেসন  তৈরি করতে পারবে। যাকে আমরা বলি অভিবাদন

নাম্বারঃ-১ ওপেন বডি ল্যাঙ্গুয়েজ

আপনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ সব সময় ওপেন থাকতে হবে। ক্লোজ রাখলে চলবে না। আপনি যদি দুটি হাত জড়ো করে রাখেন, বা দাঁড়ানোর সময় দুটি পায় একসাথে করে রাখেন, এবং খুব অল্প জায়গা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন, তাহলে এটা হল ক্লোজ বডি ল্যাঙ্গুয়েজ এর উদাহরণ।

যেখানে আপনি যদি আপনার হাতে ওপেন রাখেন। দাঁড়ানোর সময় দুই পায়ের মাঝখানে একটু ফাঁকা রাখেন এবং একটু বেশি জায়গা নিয়ে দাড়ান এটা হলো ওপেন বডি ল্যাঙ্গুয়েজ এর উদাহরণ। আপনি যখন কারো সাথে প্রথম সাক্ষাৎ করবেন তখন যেন আপনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ওপেন থাকে। এতে আপনাকে ইম্প্রেসিভ দেখাবে।

নাম্বারঃ- ২ আই কন্টাক্ট

কথা বলার সময় আই কন্টাক করা খুবই গুরুত্ব এবং এক্ষেত্রে এটা খুবই পাওয়ারফুল নতুন মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করবেন তার সাথে কথা বলার সময় আই কন্টাক্ট করুন এতে আপনাকে ATTRACTIVE এবং কনফিডেন্ট দেখাবে যদি আপনি ঠিক করে আই কন্টাক্ট না করেন সেটা আপনাকে নার্ভাস দেখাবে UNINTERESTED দেখাবে

এবং আপনার সামনে থাকা মানুষটার কাছে আপনি অবিশ্বস্ত হয়ে পড়বেন। যেটা কি না এ ক্ষেত্রে খুবই ক্ষতিকারক তবে মনে রাখবেন সর্বক্ষণ আই কন্টাক্ট রাখা টাও ঠিক নয় এতে আপনাকে অদ্ভুত দেখাতে পারে। আপনি অবস্থা বুঝে যতটা সম্ভব রাখার দরকার ততটাই রাখবেন।

নাম্বারঃ-৩) বিম (beam)

বিম-মানে একটা জেনুইন ইসমাইল আই কন্টাক্ট হওয়ার পরে পরে আপনাকে আপনার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তিদের আগেই একটি হালকা ইসমাইল দিতে হবে। পজিটিভ অ্যাটিটিউড কে Reflect  করবে কিন্তু মনে রাখবেন আপনার স্মাইল কৃত্তিম না হয় আপনাকে একটা জেনুইন ইসমাইল দিতে হবে। এতে আপনাকে আরো স্মার্ট করে তুলবে

নাম্বারঃ-৪ হাই-হ্যালো ইসমাইল দেওয়ার পর  আপনাকে একটা সুন্দর আওয়াজে আত্মবিশ্বাসের সাথে  কথা বলা শুরু করতে হবে। যেমন হাই-হ্যালো ইত্যাদি। যেভাবে আপনি কথা বলা শুরু করতে চান। মনে রাখবেন যতটা ভালোভাবে আপনি নিজেকে introduce করবেন সামনের জন ঠিক ততটাই ভাল ভাবে আপনাকে Response  করবে।

আপনি যদি শুধু  হাই বা হ্যালো বলে থেমে যান তাহলে সামনের জন্য হাই হ্যালো বলে থেমে যাবে যেটা একটা বিশ্রী পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে এখানে আপনাকে বলতে হবে আমি একজন নেটওয়ার্ক আর আপনি দেখবেন সামনের জন্য ঠিক ততটাই রিপ্লাই দেবে যেমন সে বলবে আমি রঞ্জন আমি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার এইভাবে আপনি আপনার কথা আগে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে আর একটা কথা এটাই হবে সঠিক সময়ে আপনার সাম্যের মানুষটির কাছ থেকে তথ্য নেয়া

নাম্বারঃ-৫ লিন-

এর পরে আসছে লিন কথা বলার সময় আপনাকে একটু সামনের দিকে ঝুকতে হবে যেটা আপনার সামনের মানুষটি কে দেখাবে যে আপনি তার প্রতি ইন্টারেস্টেড আছেন এবং ওপেন আছেন আমরা বারবার বলি যে নিজেকে ইন্টারেস্ট বানিয়ে কোন লাভ নেই সামনের মানুষটির দিকে ইন্টারেস্টেড হন একটা কথা আপনার সামনের মানুষটি যদি মহিলা হন তাহলে এইলীন হওয়াটা একটু বুঝে শুনে করবেন তাহলে এই ব্যাপারটা একটি বাজে অবস্থা তৈরি করতে পারে

এতক্ষণ আমরা আলোচনা করছিলাম মিটিং নিয়ে পরের পার্ট হলো,

ESTABLISHING RAPPORT :-এই তিনটি পার্ট এর  মধ্যে এই পার্টি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখান আপনি কোন মানুষের সাথে তার আবেগ এবং মানসিক অবস্থার সাথে গভীর কানেকশন তৈরি করতে পারবেন যার কারণে এক অন্য মাত্রায় মানুষ আপনাকে পছন্দ করতে শুরু করবে আপনি হয়তো জানেন যে আমরা ভীষণ আবেগপ্রবণ হয়ে থাকি যার কারণে আমরা ম্যাক্সিমাম সিদ্ধান্ত মাথা থেকে নয় বরং মন থেকে নিয়ে

থাকি এটাই আমাদের ইমোশন কানেকশন তৈরি করা সহজ করে তোলে এর মাধ্যমে আমরা অন্যের ইমোশন এবং ফিলিংস বুঝে তার সাথে ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি করতে পারি এখন আমরা একটা এমন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যার মাধ্যমে আপনি একটা স্ট্রং রিপোর্ট তৈরি করতে পারবেন প্রথমে আমরা দেখব অ্যাটিটিউড আপনার হয়তো দেখে থাকবেন আপনি যখন আপনার বন্ধুর সাথে কথা বলেন তখন হয়তো আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার বন্ধু হয়তো আপ সেট আছে অথবা রেগে আছে

আপনি জিজ্ঞেস করলেন কি হয়েছে সে বলল কিছুই হয়নি পরে আপনি জানতে পারলেন যে আপনি ঠিক ধরেছিলেন কোন তো একটা কারণ হবে যার মাধ্যমে সে মিথ্যা বলছে কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে সে না বলা সত্ত্বেও কিভাবে আপনি বুঝে গেলেন যে সে মিথ্যা বলছে এর কারণ হলো তার অ্যাটিটিউড দেখে আমাদের অ্যাটিটিউড সরাসরি প্রভাব ফেলে আমাদের মাইন্ড এর উপর এটা আমাদের সমস্ত শরীরের সাথে

কানেক্টেড থাকে দেখুন আপনার অ্যাটিটিউড যদি অ্যাপ সেট থাকে তবে যত ভালোভাবে কথা বলুন না কেন আপনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ আপনার কথা বলার টোন এবং আপনার মুখের ভঙ্গি দেখে সেটা সবাই বুঝতে পেরে যাবে যা আপনাকে build rapport করতে দেবে না সুতরাং কারো সাথে কথা বলার সময় উষ্ণ, উৎসাহী, আত্মবিশ্বাসী, সহায়ক, স্বাচ্ছন্দ, এ পজেটিভ অ্যাটিটিউড গুলো  যেন অবশ্যই থাকে।

আর্ট অফ সিনক্রোনাইজেশন:-

আপনি যদি ক্রিকেট খেলা ভালোবাসেন তো তাদের সাথে আপনার ভালো জমবে যারা ক্রিকেটে ইন্টারেস্ট থাকে আপনি দেখবেন সিমিলার টাইপের লোক এরা খুব তাড়াতাড়ি নিজেদের মধ্যে মিশে যায় এবং comfortable হয়ে নিজেদের মাঝে  কানেকশন বানিয়ে নেয়। কেন কারণ এটাই সত্যি যে আমরা তাদের সাথে বেশি থাকতে ভালবাসি এবং তাদেরকে বেশি পছন্দ করি যাদের চিন্তাভাবনা, ধারণা, পছন্দ, আমাদের মত হয়।এবং  তাদের সাথে আমাদের খুবই কম জমে যারা আমাদের উল্টো চিন্তাভাবনা রাখে।
কি আমি ঠিক বলছি না?

আবশ্যই  কমেন্ট করে জানতে ভুলবেন না কিন্তুু।

আতএব,আমরা যদি সামনের মানুষটি সাথে SYNCHRONIZE করতে পারি তাহলে তার সাথে একটা ভালো রেপোট বিল্ড হতে পারে প্রশ্ন হল আমরা সিন কিভাবে করতে পারি প্রতিদিন মানুষের সব আইডিয়া আলাদা আলাদা হলেও কিছু কমন জিনিস আছে যেগুলোকে সিন করে আমরা একজনের সাথে কানেকশন তৈরি করতে পারি

এখানে 3Vএর প্রতি আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে

১/ VISUAL  ২/ VOCAL  ৩/ VERBAL

আমাদের সব থেকে বেশি 55% কমিউনিকেশন হয় VISUAL থেকে এটা হলো আমাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ 38%কমিউনিকেশন ডিপেন্ড করে ভয়েস টোন এর  উপর এবং মাত্র 7% কমিউনিকেশন ডিপেন্ড করে VERBAL এর উপর
মানে যে সমস্ত কথা এবং ওয়ার্ড আমরা বলে থাকি তো এখানে নিশ্চয় আমাদের (VISUAL)বডিল্যাঙ্গুয়েজ সবথেকে বেশি ইম্পর্টেন্ট যাকে আমাদের ছিন করা সব থেকে বেশি জরুরী

এখানে আপনি বডি ল্যাঙ্গুয়েজ সিন করার জন্য আপনি একটা কৌশল অবলম্বন করতে পারেন যাকে আমরা বলি "MIRRORING" এর অর্থ হলো এখানে আপনাকে সামনে থাকা মানুষটির বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কে কপি করতে হবে

যদি সে কথা বলার সময় হাতের উপর হাত রাখে আপনিও তাই করুন সে যদি আপনার দিকে একটু লিন হয় আপনিও তার দিকে একটু লিন হন অর্থাৎ ঝুঁকে কথা বলুন সুতরাং কথা বলার সময় যত টুকু তার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কপি করা দরকার ততটুকু করুন তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে সে যেন বুঝতে না পারে যে আপনি ইচ্ছা করে তার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কে কপি করছেন
তার কারণ সে যদি একবার বুঝে যায় যে আপনি ইচ্ছা করে এমনটি করছেন তাহলে আর রেপোর্ট বিল্ডিং হবে না

দ্বিতীয় নাম্বারে আসবো ভোকাল কমিউনিকেশন আপনার বলার কৌশলের উপর 38% কমিউনিকেশন নির্ভর করে সুতরাং এটা সিন করা খুবই দরকার ভোকাল সিন করার জন্য আমাদের প্রথম যা দরকার তা হলো সামনের ব্যক্তিটির  tone of voice সামনের মানুষটি যদি আপনাকে এক্সাইটেড হিসেবে কিছু জিজ্ঞেস করে আপনিও এক্সাইটেড হয়েই জবাব দিন যদি সে ইমোশনাল হয়ে বলে তাহলে আপনিও ইমোশনাল হয়ে কথা বলুন ঠিক একইভাবে আপনি তার কথা বলার ভলিয়ম এবং স্পিড এই দুটো কেউ সিন করতে পারেন তারপর আপনি তার কথা বলার ছন্দ এবং মাত্রা এই দুইটা কেউ কিন্তু কপি করতে পারেন

এর পরে আসি VERBAL কমিউনিকেশন:- ভার্বাল কমিউনিকেশন হলো আপনার সামনে থাকা মানুষটি কোন ধরনের শব্দ ব্যবহার করে কথা বলছে এবং কোন বিষয়ে কথা বলছে এই বিষয়টি লক্ষ্য করে আপনিও তার সাথে যথাসম্ভব ওই ধরনের ওয়ার্ড ব্যবহার করুন এবং তার সাবজেক্ট অনুযায়ী কথা বলুন
এই ছিল আজকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা

তো এতক্ষণ তো আমরা অনেক কিছু শিখলাম যদি এর সাথে মিল রেখে আমি প্র্যাকটিক্যালি একটি উদাহরণ দেই তাহলে হয়ত বুঝতে একটু সুবিধা বেশি হবে যেমন ধরুন আমরা যখন মুভি দেখি তখন আমরা নিজে থেকে একটা ক্যারেক্টারকে বেঁচে নেই যদিও আমরা জানি সব টাই fake তবুও আমরা তার দুঃখে দুঃখিত হই

এবং তারা আনন্দে আনন্দিত হই সেই মুভিতে যা দেখানো হচ্ছে তা বিশ্বাস করতে শুরু করি এবং ইমোশনালি কানেক্ট হয়ে যাই এর কারণ হলো CONGRUITY যারা ভালো একটার তারা এক্টিং করার সময়
congruity এর এই 3V কে সব সময় অনুরূপ  রাখে মানে

VISUAL,VOCAL,VERBAL
এই 3V কে পরস্পর অনুরূপ রাখার ফলে তার অ্যাক্টিং আমাদের সত্যি এবং বিশ্বাসযোগ্য লাগতে থাকে সুতরাং আপনি যদি চান মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করুক এবং ইমোশনাল কানেকশন তৈরি হোক তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই 3Vএর প্রতি CONFFIDENT থাকতে হবে

এতক্ষণে আপনারা যা শিখলেন এগুলো যদি কাজে লাগান তাহলে আমি কথা দিচ্ছি আপনি সকলের কাছে একজন বিশ্বস্ত,আস্থাভাজন এবং সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠবেন

এই কি ভাবছেন আরো কিছু জানতে ইচ্ছে করছে কিন্তু আজকে যে এই পর্যন্তই তবে নো প্রবলেম এই ধরনের মূল্যবান সব বিষয়গুলো জানতে এবং শিখতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন |
"জি আই টি বিডিতে"

ধন্যবাদ এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য
মিলব আবার নতুন কিছু নিয়ে
আল্লাহ হাফেজ

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

শিক্ষা আমার জীবন আর শিখানো আমার হ্যাবিট।