ব্যার্থ প্রেমের গল্প ?

আবির ও সুমির ভালোবাসার গল্প। তাদের বাসা একই গ্রামে। আবির ইন্টারমিডিয়েট ছাত্র র সুমি দশম শ্রেণীতে পরে। সুমিদের একটা মুদিখানার দোকান আছে।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

আবির প্রচুর সিগারেট খাই তাই বার বার সুমিদের দোকানে সিগারেট আন্তে যাই। আসলে সুমিকে দেখতে আবিরের অনেক ভালো লাগে।

তার চেহারা তা যেন অনেক মায়াবী একবার তাকালে আর মুখ ফেরাতে মন চাই না। গ্যাকডোম পরীর মতো দেখতে মেয়েটা।এভাবে চলতে থাকে ৬ মাস মতো। তখন সুমি একটা সময় বুঝতে পারে যে আবির থাকে অনেক পছন্দ করে।

প্রতিদি মিনিমাম ৭ বার যেত তাদের দোকানে। সুমি একদিন হটাৎ করে তাকে বললো আপনি আর আমাদের দোকানে আসবেন না।

আবির জিজ্ঞেস করলো কেন আসবোনা তখন সুমি বললো ওই টা তো আপনি বলো জানেন।তারপর থেকে আবির আর কোনোদিন ওদের দুকানে যেত না। এমনকি ওই পড়া তে যেত না।

কিছু দিন পর সুমির রাতের ঘুম হারাম  .হয়ে গেলো আবিরের কথা বা বেশি ভাবতে লাগলো। আর মনে মনে এটা বলতে সে কি এই গ্রাম ছেড়ে  দিলো নাকি যে র দেখা যায় না।

কি কি হলো পাগল টার। এভাবেই ভাবতে ভাবতে আরো কিছু দিন চলে গেলো একদিন হটাৎ স্কুল থেকে আসার সময় আবির কে দেখতে পেলো।

আবার মনে হয় কোলেজে থেকে বাসায় ফিরছিলো। কিন্তু সুমাইয়ার দিকে একবার ও ফায়ার তাকে নি।  তখন সুমাইয়ার মাঝে এক অসম্ভব ঘৃণা কাজ করলো তার নিজের প্রতি অনেক রাগ হলো।

র সে ভাবতে লাগলো তার জন্যই ছেলেটা আর পাড়ায় বের হয় না।  সারাদিন রোমের ভিতর বন্দি করে রাখে নিজেকে। র রাতের বেলাতেও নাকি বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারতে বের হয় না।

কথা গুলো ভেবে সুমাইয়া মনে মনে অনেক কষ্ট পেতে থাকে। নিজেকে দোষারোপ করতে থাকে আর ভাবে কি ভাবে আর সমাধান করা যায়।

তারপর সুমাইয়ার মাথায় একটা বুদ্ধি এল। সে তার বান্ধবী ফারিয়া কে সব খুলে বললো।  ফারিয়া ওরে বললো ওকে ঠিক আছে কি করা যায় আমি দেখছি।

তার পরের দিন ফারিয়ার সাথে আবিরের দেখা হয়। ফারিয়া আবির কে সব খুলে বলে কিন্তু আবির কিছুতেই কোনো কথা শিকার করে না।

ফারিয়া এক পর্যায়ে বলে মেয়ে তা তাহলে শুধু শুধু কষ্ট পাচ্ছে। তখন যায় কথা শুনে আবির বলে কি হয়েসে ওর আর কষ্ট পাচ্ছে কেন ও। সুমাইয়া তো আমাকে ওদের দুকানে যেতে নিষেদ করেছিল তাই আর আমি ওই পাড়াতেও  যায় না।

কারণ ঐই পাড়াতেই গেলেই সুমাইয়ার কথা আমার খুব মনে পড়বে। তাই আমি বাড়ি থেকে বের হয় না।

ফারিয়া  তখন বলে সুমাইয়া তোকে দেখা করতে বলেছে ও তোকে অনেক ভালোবেসে ফেলেছে।যায় কথা তা শুনার সাথে সাথে আবিরের চোখ দিয়ে পানি বের হিতে থাকে। তখন ফারিয়া বলে কিরে তুই কান্না করছিস  নাকি। ওরে বোকা..

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments
Md joni raj - Jul 29, 2023, 1:45 PM - Add Reply

অসাধারঢ লেগেছে গল্পটা।

You must be logged in to post a comment.

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ