টেলিভিশনের ২১টি ক্ষতিকর দিক।

টেলিভিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম যা মানুষদের জীবনে অনেক প্রভাব ফেলে। তবে এই মাধ্যমের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

১। দৃষ্টি সমস্যা: দুর্দান্ত একটি স্ক্রীনের উপর সবচেয়ে বেশি সময় দেখা হয়, যা চোখের প্রতিক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে এবং লম্বা সময় দেখা উচিত নয়। এছাড়াও, অধিক সময় টেলিভিশন দেখার ফলে আমাদের চোখের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সম্ভব।

২। স্বাস্থ্য সমস্যা: অধিক সময় টেলিভিশন দেখার ফলে আমরা বসে থাকি যা আমাদের পেশাদারী জীবনে কম শক্তি ও দুর্বলতা সৃষ্টি করে। সেই সাথে, একটি শুধুমাত্র বসবাসের জীবন স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য বিপদজনক হতে পারে।

৩.সময় অপচয়: টেলিভিশন একটি অসাধারণ সময় বিন্যাস নয়। লোকজন অনেক সময় টেলিভিশন দেখার জন্য সময় কাটাতে দেয়। এটি দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম বা অন্য কোন কাজে সময় অপচয় করতে পারে।

৪.শারীরিক অস্বস্তি: সাধারণত টেলিভিশন দেখতে বসে থাকা হয়। এর ফলে লোকজন কম হাঁটতে এবং শারীরিক ক্ষমতা কমে যেতে পারে। এছাড়াও, টেলিভিশন দেখতে বসে থাকার ফলে লোকজন সমস্যার সমাধান করতে পারে না।

৫. সময় নষ্টঃ টেলিভিশন দেখতে সময় নষ্ট হয় এবং এটি বিনা কাজে সময় চুক্তি হতে পারে। এটি কোন প্রতিবেদন, খেলা বা শো দেখার সাথে সময় নষ্ট করে না কেন।

৬. বিজ্ঞাপনের সমস্যা: টেলিভিশন এর অনেক সময় বিজ্ঞাপন দেখানো হয় যা দেখা অনুবাদিত বা সম্পূর্ণ নির্বাচিত নয়। এর সাথে সাথে অনেক সময় এই বিজ্ঞাপন ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে তোলতে পারে এবং দর্শকদের ক্ষতিকর প্রভাবিত করতে পারে

৭.একঘেয়ে সমাচার: টেলিভিশনে সমাচার দেখার সময় একঘেয়ে প্রচার করা হয় যা অনেক সময় বিনিয়োগের কারণে অসম্পূর্ণ বা ভুল তথ্য দেওয়ার কারণে অসত্বর বিষয় হতে পারে।

৮.সময় নষ্টকর হওয়া: টেলিভিশন দেখতে বা তার সাথে বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো কম হয়। সাধারণত এটি বিজ্ঞানপরিক্ষে সময় নষ্ট করার কারণে হয় যা পরিবার এবং সামাজিক জীবনের সমস্যার কারণ হতে পারে।

৯.দূষণ: টেলিভিশনে কিছু প্রোগ্রাম অতিরিক্ত দূষণ বা বাস্তবতার প্রতি কোন শঙ্কা না ধরে সম্পর্কিত হতে পারে। এটি বিশেষতঃ শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

১০.বিজ্ঞাপন: টেলিভিশনে প্রচারিত বিজ্ঞাপন অনেকগুলি অপ্রয়োজনীয় হতে পারে এবং সময় নষ্ট করতে পারে। বিজ্ঞাপনের দ্বারা দেখানো পণ্যগুলির মধ্যে অবিলম্বে ফলশ্রুতি তথ্যগুলি থাকতে পারে।

১১.স্বাস্থ্যভাবনা প্রভাব: একটি অধিক সমস্যা হল যে দূর্দান্ত টেলিভিশন দেখা আপনার স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে, যেমন দৃষ্টিব্যতি, অস্থিরতা, নিউরোলজিক্যাল প্রভাব ইত্যাদি।

১২.বাংলাদেশে কাউন্সিলিং এবং রিপোর্টিং কমপরিমাণ: সংবাদ প্রচারের সময় অনেক টেলিভিশন চ্যানেল আপনাকে বিশেষ প্রচেষ্টা করছে এমন না কেন সংবাদের আইন সংগঠনের দিক থেকে বাংলাদেশের প্রথম ও প্রচলিত বর্তমান আইন মতামত ও তথ্য দেওয়া হয় না কেন।

১৩.পুরুষ সেন্ট্রিক প্রচার: টেলিভিশনে অনেক সময় পুরুষদের প্রচার উল্লেখযোগ্য হওয়ার মতো সুযোগ পায়, যখন নারীদের প্রচার নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধ থাকে। এটি নারীদের উন্নয়নের জন্য খারাপ হতে পারে এবং নারী দৃষ্টিভঙ্গির উৎস হতে পারে।

১৪.অসম্পূর্ণ অবদান: অনেক টেলিভিশন প্রোগ্রাম তৈরি করতে সমস্যার একটি হল অসম্পূর্ণ প্রয়োজনীয় তথ্য।

১৫.দর্শকের স্বাস্থ্যের ক্ষতি: কিছু প্রোগ্রাম যেমন খেলার দলের মধ্যে সংগ্রাম প্রচার করতে শুরু করে এবং এর ফলে দর্শকদের শারীরিক ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। এটি টেলিভিশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব যা এতে মনে রাখা উচিত।

১৬.কার্যকরী বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা: অনেক সময় টেলিভিশনে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনগুলি খুব কার্যকর হয় না এবং তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে দর্শকদের স্বাভাবিক অনুমান নেই। এটি সাধারণত প্রচারিত টেলিভিশনে একটি প্রবলেম।

১৭.টেলিভিশন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর: অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য দিয়ে টেলিভিশন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, যেমন পুরো দিন বসে থাকা, স্ক্রিনের দিকে একটি নির্ভরশীল নজর, এবং এর ফলে অনেক সমস্যা হতে পারে যেমন চোখের সমস্যা এবং স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা।

১৮.প্রযুক্তিগত সমস্যা: টেলিভিশন প্রদর্শিত হওয়া উচিত ফরম্যাটের জন্য সমস্যায় পড়তে পারে এবং এটি প্রদর্শনী দর্শকদের উপস্থাপনে দৈত্যবাদী করতে পারে। 

১৯.বাইসাইকল চুরি: টেলিভিশন দেখার সময় বাইসাইকল চুরির দুর্দান্ত চিত্রগুলি সাধারণত দেখা যায়। এর মাধ্যমে দর্শকদের একটি বিপদজনক মনোভাব তৈরি হতে পারে এবং এর পরিণতির ব্যবস্থা উপস্থাপনে প্রয়োজন হতে পারে।

২০.ধর্ষণ এবং অপহরণ: কয়েকটি টেলিভিশন প্রদর্শন কমপক্ষে ধর্ষণ এবং অপহরণের সাথে সম্পর্কিত সিন দেখায়। এর ফলে দর্শকদের মানসিকভাবে উপদ্রব হতে পারে এবং এর পরিণতি সম্পর্কে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হতে পারে।

২১.সামাজিক মান নীতি: টেলিভিশনে সম্প্রতি অনেক সামাজিক মান নীতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রদর্শনী দেখা যাচ্ছে। এর মাধ্যমে দর্শকদের মানসিকভাবে উপদ্রব হতে পারে এবং সামাজিক মান নীতির উন্নয়নে ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন হতে পারে।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ