পৃথিবীর সকল দেশগুলো থেকে সুইজারল্যান্ড ভিন্নরকম প্রকিতিক পূর্ণে ভরা দেশটি। যদিও এটি একটি দীপে অবস্থিত তবে খুবই নির্জন এবং বিভাদহীন।
পৃথিবীর বুকে এটিই একমাত্র দেশ যার প্রতীক সুন্দরের রানি এবং দেশটির আরেকটি প্রতিক রয়েছে বিশ্ব শান্তির প্রতীক । বাণিজ্যিক দিক দিয়েও পিছিয়ে নেই দেশটি চকলেট,ট্রেন, ঘড়ি বিশ্বজোড়া ।
সুইজারল্যান্ড দেশটি যদিও খুব বেশি বড় নয় তবে তার রুপ এবং গুন বিশাল। কেননা দেশটিতে ঢুকতেই আপনার মন পরে যাবে সিনেমার কাল্পনিক এ কারন হিন্দি সিনেমাতে যেমন তার বাস্তবেও আপনার মনে হবে আপনি কি আসলেই রিয়েল কিছু দেখছেন নাকি এখনো কাল্পনিকে রয়েছেন।
দেশটির অনেক পাহাড় গুলোই বরফে ডাকা থাকে তার প্রকিতিক দিক দিয়েও কম নয় মনমুগ্ধ কর আরেকটি মজার বিষয় হচ্ছে সুইজারল্যান্ড দেশটি একটি দিপের মাজে তার চারপাশের নদীগুলো এতটাই সুন্দর যে নদির ১০-থেকে ১৫ ফোট পানির নিচে সব কিছু সুস্পষ্ট দেখতে পারবেন, আপনার কাছে মনে হবে গ্লাসের দিকে তাকিয়ে আছেন ।
কেন জানি মনে হয় দেশটির পাখির মাজেও জাদু রয়েছে কারন পাখির গুলো দেখতে যেমন সুন্দর তেমন মায়াবি মনে হয়, সাধারনত হাঁস ও উড়তে পারে পাখির মতো অবাক বিষয়।
সুইজারল্যান্ড খুব ছুট একটি দেশ তার পাশের দেশ ফ্রান্স এর আকাশ কিনে রেখেছে তারা কারন হলো সুইজারল্যান্ড থেকে ফ্লাই একটু উড়ে গেলেই ফ্রান্স এর আকাশে চলে যায় ।
এই দেশটির এক একটি শহর এক একটি রুপে ঘেরা। প্রত্যেকটি শহরই কাল্পনিক রাজ্য মনে হবে যদি আপনি প্রথম সুইজারল্যান্ড যেয়ে থাকেন কোনোকিছুতেই যেন চোখ সরানো অসম্ভব হয়ে পরে। দেশটির প্রধান রাজধানী হলও বার্ন। তাছাড়া আরও ২ টি বিখ্যাত শহর রয়েছে জুরিখ ও জেনেভা ।
সুইজারল্যান্ড ভাষাঃ
সুইজারল্যান্ড এর লোকজন ৪ টি ভাষায় কথা বলে থাকে মানে তাদের ভাষা হলও ৪ টি যেমন- German, Romansh, Freach, Italian.
সুইজারল্যান্ড এর কয়েকটি শহর সম্পর্কে যেনে নেওয়া যাক
বার্নঃ
সুইজারল্যান্ড বেন কান্টন বা প্রদেশে অবস্থিত একটি শহর, এটি সুইজারল্যান্ড এর রাজধানী । শহরটি আরে নদীর বাঁক দ্বারা দিন্দিকে বেস্থিত একটি উঁচু শইলান্তরিপের উপর অবস্থিত।
শহরের পুরাতন এলাকাগুলিকে পথচারীদের ভ্রমনের জন্য পরিবর্তিত করা হয়েছে এবং এগুলি থেকে অল্পস পর্বতমালার অসাধারণ সব দৃশ্য অবলোকন করা যায়।
বার্ন শহরে পায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার লোকের বাস । এটি জনসংখ্যার দিক থেকে সুইজারল্যান্ডের ৫ম বৃহত্তম শহর।
জুরিখঃ
সুইজারল্যান্ড এর অন্যতম রাজধানী হচ্ছে জুরিখ এটি দেশটির সবচেয়ে বড় শহর যা সুইজারল্যান্ড অর্থনয়তিক শহর হিসেবে পরিচিত।
এখানে জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণ এবং স্থাপত্য নিদর্শনের মধ্য আছে বেশ কয়েকটি ল্যান্ডমার্ক, প্লাজা, লিনহেনহফ, নিউ মার্কেট এবং মদ্যযুগীয় রাখাউস আবাসস্থল । দর্শনের জন্য জুরিখ সেরা সুইস শহরগুলির মধ্য অন্যতম ।
জেনেভাঃ
জেনেভা (সুইজারল্যান্ড) এমন একটি শহর, যার ভুদৃশ্য লাঞ্চিত। পার্ক এবং বে, গলি এবং নদী - পার্শ্ববর্তী প্রকিতি তার কুমারি সাজের সঙ্ঘে Amazes শহরের উত্তরে বিখ্যাত অয়াইন অঞ্চল।
জেনেভা দেশটির সবচেয়ে জনপ্রিয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র । শহরটি সুরক্ষিত পর্বত দ্বারা পরিবেশিত ।
সোলোথার্ন:
সুইজারল্যান্ড এর উত্তর পশ্চিম প্রান্তের এক শহরের নাম সোলোথার্ন। পর্যটকরা এই শহরে ঢুকেই থমকে যান টাউন স্কয়ারের সামনে থাকা ঘড়ির দিকে তাকিয়ে।
কারন সোলোথার্ন শহরের মূল কেন্দ্রই দেখা মিল্বে রহস্যময় এক ঘরির। যা অন্য সকল ঘড়ির থেকে আলাদা সাধারণত সব ঘড়িতে এক থেকে ১২ টার কাঁটা থাকে, তবে সোলোথার্নের এই রহস্যময় ঘড়িতে আছে শুধু ১১ টি কাটা । সেই জন্য এই ঘড়িতে কখনো ১২ টা বাজে না ।
বাসেলঃ
সুইজারল্যান্ড উত্তর-পশ্চিমে রাইন নদীর তীরে বাসেল নামে এক শহর আছে । ফেব্রয়ারির শেষে ও মার্চের শুরুতে এই শহরে জবড়জং মুখোশ ও মনকরা কস্টঙ্করাআকাশ বাতাস মাতানো বাদ্যর আমেজে পুরো এলাকা আমেদিত হয়ে উঠে।
প্রকিতির অকুপন শোভার মাঝখানে এমন মন মাতানো উৎসবে শহরবাসীর সমবেত আনন্দ যেন বাঁধ ভেঙে চারিদিকে একেবারে বন্যার মতো ছড়িয়ে পড়ে ।
লাউসানঃ
লাউসান বা লাউসান হল ভৌডের সেনানিবাসে অবস্থিত একটি শহর যার মধ্য এটি মূলধন। এই শহরটি চতুর্থ খ্রিস্টপূর্ব থেকে বসতি স্থাপন করেছে এবং সুইজারল্যান্ডের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসাবে।
জনসংখ্যা পঞ্চম। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি সেখানে অবস্থিত হওয়ায় এই শহরটি অলিম্পিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত। তবে এতি অনেক সুন্দর ইতিহাস সহ একটি সুন্দর শহর যা দেখার মতো একটি স্থান ।
লুসার্ন:
সুইজারল্যান্ডের একটি চমৎকার কোন আছে যার নাম লুসার্ন। এই জায়গার নাম দেওয়া হয়েছে রাজ্যর জার্মান ভাষাভাষী ক্যান্টন, সুন্দর মদ্যযুগীয় শহর এবং একটি চমৎকার হ্রদ।
প্রাচীন এই শহরটি প্রায় , ০০০০,০০০ জার্মান ভাষাভাষীর ক্যান্টনের রাজধানী এবং সুইজারল্যান্ডের প্রানকেন্দ্র। লুসার্নকে এই উত্তরের দেশ এবং তার আত্মার সারমর্ম হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সুইজারল্যান্ড, বা বরং এর কেন্দ্রীয় অংশ, যেখানে পরানো শহরটি অবস্থিত, পর্যটকদের কাছে অবিশ্বাস্যভাবে জনপ্রিয়।
You must be logged in to post a comment.