হিটলার আসলে কে?

বিভিন্ন লেখকের লেখা থেকে এইটাই বর্ণনা পাওয়া যায় যে, হিটলার 1914 সালে বিশ্ব যুদ্ধের সময় একজন সৈনিক ছিলেন। পরবর্তীতে হিটলার লেবার পার্টি তে যোগ দেন। এক বছরের মাথায় মেধার জোরে লেবার পার্টির প্রধান হয়ে যান। তারপর লেবার পার্টির নাম পরিবর্তন করে নস্যি পার্টি রাখা হয়। হিটলার লেবার পার্টির প্রধান হওয়ার পড় ওই দলের জনপ্রিয়তা আরো বাড়তে থাকে।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

তারপর লেবার পার্টির বিদ্রোহীরা হিটলারকে এইজন্য এক বছর জেল ও খাটায়।এক বছর কারাগারে থাকার পর হিটলার যখন বেরিয়ে আসে। তখন তিনি রাস্তায় রাস্তায় ভাষণ দিতে থাকেন। তার ভাষণ গুলো মানুষ এতটাই মনোমুগ্ধ হয়ে শুনতো যে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা পর হয়ে যেত কিন্তু মানুষ মনে করত এই বুঝি ভাষণ শুরু হলো।

এইভাবে হিটলারের জনপ্রিয়তা দিন দিন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। হিটলার মনে মনে স্বপ্ন দেখতেন জার্মান একদিন পুরো বিশ্বকে শাসন করবে।

সাধারণ একজন যোদ্ধা থেকে হিটলার হয়ে ওঠেন একজন দেশের পেসিডেন্ট। পেসিডেন্ট হওয়ার পর একজন সাংবাদিক তাকে জিজ্ঞেস করেছিল পেসিডেন্ট হওয়ার পর তার প্রথম কাজ কি?

হিটলার তখন তাকে তার ছোটবেলার গল্পঃ বলেন। হিটলার বলেন ছোটবেলায় তার বন্ধুরা তাকে পেসিডেন্ট বলেছিল বলে তাদের সবাইকে পেট ভরে মিষ্টি খাওয়াইছি।কিন্তু মিষ্টির বিল দেই নাই।পেসিডেন্ট হিসাবে আমার প্রথম কাজ সেই মিষ্টির দোকানের বিল পরিশোধ করা।

হিটলার বিখ্যাত হয়েছিলেন 7 লক্ষ ইহুদি হত্যা করে।কিন্ত তিনি একজন ইহুদিকে হত্যা করেন নি।কারণ তিনি ছিলেন হিটলারের পরিবারের ডক্টর।হিটলারের বাবা মারা যাওয়ার পর ওই ডক্টর হিটলারের পরিবারকে ফ্রী তে চিকিৎসা দিতেন।হিটলার ওই ইহুদির নাম দেন পবিত্র ইহুদি।

টাইটানিকের মুত্যু যেমন হয়েছিল বরফের আঘাতে। হিটলারের মূল শক্তির মুত্যু ও হয়েছিল এই বরফের আঘাতে।

হিটলার যখন রাশিয়া আক্রমণ করেন।তখন তিনি জানতেন না যে রাতের বেলা রাশিয়ার তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নেমে যায়। যখন তিনি রাশিয়াতে প্রবেশ করেন রাতের বেলায় তুষার পাতের কারণে প্রায় 1 লক্ষ সৈনিক মারা যায়।

হিটলার একজন killerman হলেও তার জীবনে লাইলী - মজনু, রোমিও - জুলিয়েট, এর মত হিটলার ও এভাবাহনের কোথাও উঠে আসে। পারিবারিক সমস্যার কারণে তাদের দীর্ঘদিনের প্রেম বিয়ে অব্দি যেতে পারেন নি। কিন্তু মুত্যু হওয়ার দুই ঘণ্টা আগে তাদের বিয়ে হয়।

সুমিত বাহিনী যখন হিটলারকে ঘিরে ফেলে তখন হিটলার সিদ্ধান্ত নেন যে "তিনি ধরা দেবেন না। তিনি আত্মহত্যা করবেন" । তিনি ইভাকে চলে যেতে বলেন। কিন্ত ইভা ভালোবাসার মানুষ কে ছেড়ে যেতে চাইলেন না । পরবর্তীতে হিটলার নিজের মাথায় গুলি করে ।এবং ইভা বিষ পান করে।

হিটলার ছিলেন একজন যোদ্ধা, একজন প্রেমিক, একজন lohman, ।

প্রেম ও যুদ্ধ তিনি একসাথে করেছেন। এই দুটো সম্পর্কে হিটলারের থেকে আর ভালো কেউ জানে না। হিটলার বলে গিয়েছেন:" যুদ্ধ কর কিন্তু প্রেম কর না" কারণ যুদ্ধ করলে হয় তুমি মরবে না হয় তুমি বাঁচবে।কিন্তু প্রেম করলে তুমি মরতেও পারবে না বাঁচতেও পারবে না।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments
Heidi's 838382828 - Nov 11, 2022, 4:04 PM - Add Reply

Hmm

You must be logged in to post a comment.

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

5/01/2005