পৃথিবীকে নিয়ে লেখাটি আশা করি যাঁরা বিঙান বিষয় নিয়ে লেখা পড়া করেছেন, তাঁদের উপকারে আসবে। ( ব্যাকরন কিংবা বানান ভুল হলে ক্ষমা প্রাথী)।
(ক) পৃথিবী সূর্য থেকে দূরত্ব অনুযায়ী তৃতীয় সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে ৫ম বৃহত্তর গ্রহ। এটি সৌরজগতের ৪টি কঠিন গ্রহের অন্যতম। পৃথিবীর অপর নাম "বিশ্ব"বা "নীলগ্রহ"। লাতিন ভাষায় অপর নাম হলো " টেরা (Tera)"। হলো মানুষ সহ কোটি প্রজাতির অবস্থান হলো।
পৃথিবীই একমান মহাজাগতিক স্তান যেখানে প্রানের অস্তিত্তের কথা বিদিত। ৪৫৪ কোটি বছর আগে পৃথিবী গঠিত হয়েছিল। এ বিলিয়ন বছরের মধ্যেই পৃথিবীর বুকে প্রানের আবির্ভাব ঘটে থাকে।
পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেএের সঈে একযোগে এই ওজন স্তরই ক্ষতিকর সৌর বিকিরণের গতিরোধ করে গ্রহের বুকে প্রানের বিকাশ ঘটার পথ প্রশস্ত করে দিয়েছে।
মনে করা হচ্ছে, আর ও ৫০ কোটি বছর আগে পৃথিবী প্রানধারনের সহায়ক অবস্থায় থাকবে। পৃথিবীর প্রায় ৭১ % লবণাত্তু জলের মহাদেশ ও অসংখ্যা দ্বীপ নিয়ে। পৃথিবীর মেরুদয় সবদা কঠিন বরফ ( আন্তকটিক বরখ চাঁদর) বা সামুদ্রিক বরফে আন্তকটিক বরফের টুপি) আবৃত থাকে।
বতমানে পৃথিবী নিজে কক্ষপথে মোটামুটি ৩৬৫.২৬ সৌরদিনে বা এক নক্ষএ বষে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর ২৩.৪ ডিগ্রি কোনে হলে রয়েছে। এক বিষুবীর বছর (৩৬৫.২৪ সৌরদিন)। সময় কালের মধ্যে দিয়ে বিশ্বের বুকে ঋতু পরিবর্তন ঘটে থাকে।
পৃথিবীর একমাত্র বিদিত প্রাকৃতিক উপগ্রহ হলো চাঁদ। ৪.৩৫ বিলিয়ন বছর আগে চাঁদ পৃথিবী প্রদক্ষিন শুরু করেছিল। চাঁদের গতিই ধীরে ধীরে পৃথিবীর গতিকে কমিয়ে আনছে। ৩.৮ বিলিয়ন থেকে ৪.১ বিলিয়ন বছরের মধ্যবতী সময়ে মহাসংঘষের সময় একাধিক গ্রহানুরনসঞে পৃথিবীর সংঘর্ষে গ্রহের পরিবেশে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল।
গ্রহের খনিজ সম্পদ ও জৈব সম্পদ মানবজাতির জীবনধারনের জন্য অপরিহার্য। এই গ্রহের অধিবাসীরা প্রায় ২০০টি শ্বাধীন সাবভৌম রাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক, পযটন, বানিজ্যিক ও সামরিক সম্পক পৃথিবীকে আল্লাহ্ রূপে কল্পনা, সমতল বিশ্ব কল্পনা বতমানে প্রাধান্য অজন করেছেন তাঁরা।
You must be logged in to post a comment.