জীবন বিমার প্রধান উদ্দেশ্য হল আর্থিক নিরাপত্তার মাধ্যমে প্রিজনদের সুরক্ষা নিচ্চিত করা।
এর পাশাপাশি,জিবন বিমার বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়করের উপর সরকার বায় কর্তৃক অনুমোদন ১০-১৫% করে রেয়াত ও পাওয়া সম্ভব।
সরকারি সঞ্চয় পত্রের বায় প্রতি বাক্তির জন্য বরাদ্দ পঞ্চাশ লক্ষ টাকা এবং বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ কিছুটা অস্থিশিল হলেও , জীবন বিমার করযোগ্য আয়ের উপর ২৫% অথবা ১.৫ কোটি টাকা ( উভয়ের মধ্যে জা সর্বনিম্ন ) বিনিয়োগ করা সম্ভব।
এতো বড় সুজোগ থাকা সত্তেও , জীবন বিমার মাধ্যমে কর রেয়াতে সুবিধা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সচেতনতার অভাবে মানুষ প্রতিনিয়ত এ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ অনুযায়ী , জীবন বিমার বিনিয়োগ করে একজন করদাতা উল্লেখযোগ্য কর রেয়াত পেতে পারেন।
একজন করদাতা করযোগ্য আয়ের ২৫% অথবা ১,৫০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করে,তার উপর ১০-১৫% কর রেয়াত পেতে পারেন।
জিবন বিমা প্রিমিয়ামের কর রেয়াত পেতে বিমা অংকের সরবোচ্চ ১০% পর্যন্ত বিনিয়োগ করার সুজোগ রয়েছে।
উপরের সুবিধাসমূহ ছাড়াও পলিসির মেয়াদপুরতিতে আপনি পাবেন করমুক্ত ম্যাচুরিটি বোনাস ( সরবোচ্চ মোট জমাক্রিত প্রিমিয়াম )।
জীবন বিমা কিভাবে আপনার আয়কর কমিয়ে সঞ্চয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারে , তা বিস্তারিত জানতে এই টেবিলটি দেখুনঃ
কিভাবে আপনি আপনার আয়ের উপর আরোপিত কমাবেন ?
( ২০২০-২০২১ ) আর্থিক বছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী )
করযোগ্যবার্ষিক আয় | প্রদেয় কর | বিমা বিনিয়োগ | কর রেয়াতের পরিমাণ | রেয়াত | নেট কর | সঞ্চয় (%) |
৫,০০,০০০ | ১৫,০০০ | ১,২৫,০০০ | ১৫% | ১৮,৭৫০ | ৫,০০০* | ৬৬.৬৭% |
১০,০০,০০০ | ৮০,০০০ | ২,৫০,০০০ | ১৫% | ৩৭,৫০০ | ৪২,৫০০ | ৪৬,৮৮% |
১৫,০০,০০০ | ১,৭৫,০০০ | ৩,৭৫,০০০ | ১৫% | ৫৬,২৫০ | ১,১৮,৭৫০ | ৩২.১৪% |
১৫,০৫,০০০ | ১,৭৬,০০০ | ৩,৭৬,২৫০ | ১০% | ৩৭,৬২৫ | ১,৩৮,৩৭৫ | ২১.৩৮% |
২০,০০,০০০ | ২,৯৫,০০০ | ৫,০০,০০০ | ১০% | ৫০,০০০ | ২,৪৫,০০০ | ১৬.৯৫% |
৩০,০০,০০০ | ৫,৪৫,০০০ | ৭,৫০,০০০ | ১০% | ৭৫,০০০ | ৪,৭০,০০০ | ১৬.৭৬% |
৪০,০০,০০০ | ৭,৯৫,০০০ | ১০,০০,০০০ | ১০% | ১,০০,০০০ | ৬,৯৫,০০০ | ১২.৫৮% |
৫০,০০,০০০ | ১০,৪৫,০০০ | ১২,৫০,০০০ | ১০% | ১,২৫,০০০ | ৯,২০,০০০ | ১১.৯৬% |
১,০০,০০,০০০ | ২২,৯৫,০০০ | ২৫,০০,০০০ | ১০% | ২,৫০,০০০ | ২০,৪৫,০০০ | ১০.৮৯% |
যোগ্য করদাতা হিসেবে বিবেচ্য হওয়ার জন্য নুন্নতম ৫,০০০ টাকা আয়কর প্রদান বাধ্যতামূলক .৩০ জুনের পূর্বে কর রেয়াত পেতে ,
গার্ডিয়ান লাইফ পলিসির অনুমোদনযোগ্য পরিমান অর্থের সমপরিমাণ অথবা এর আর্থিক অর্থ বিনিয়োগ করুন ।
কারা পলসি ক্রয় করতে পারবেন ?
১৮-৫৫ বছর বয়সী যেকোন করদাতা
( আয়কর অধ্যাদেশ , ১৯৮৪ এর [৪৪(b)] ধারা অনুযায়ী ) নিদিষ্ট কয়েকটি খাতে করদাতার বিনিয়োগ /চাঁদা থাকলে করদাতা বিনিয়োগজনিত কর রেয়াত পান।
মোট আয়ের উপর আরোপযোগ্য আয়করের অংক থেকে কর রেয়াতের অংক বাদ দিলে প্রদেয় করের পরিমান পাওয়া জায়।
একজন করদাতার বিনিয়োগজনিত কর রেয়াত পরিগণনার ক্ষেত্রে নিম্নরুপ ২ টি বিষয় বিবেচিত হয়।
ক) করদাতার মোট আয়।
খ) রেয়াতের জন্য অনুমোদনযোগ্য অংক ।
রেয়াতের অনুমোদনযোগ্য পরিমান প্রাপ্তির নির্দেশিকাঃ
ক) রেয়াত হিসেবে বিবেচ্য হওয়ার জন্য করদাতার প্রকিত বিনিয়োগ, চ্যারিটি অথবা অনুদান ;
খ) মোট করযোগ্য আয়ের ২৫%
গ) ১.৫ কোটি টাকা
উপরিউল্লেখিত ৩ টির সর্বনিম্ন
মোট আয় ও অনুমোদনযোগ্য অংক ( eligible amount ) এর ভিত্তিতে আয়কর রেয়াতের পরিমান নিম্নরুপ হারে নির্ধারিত হবে
মোট আয় | রেয়াতের পরিমান |
১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত | অনুমোদনযোগ্য অংকের ১৫% |
১৫ লক্ষ টাকার অধিক | অনুমোদনযোগ্য অংকের ১০% |
কেন গার্ডিয়ান লাইফ ?
** ৯৭% বিমা দাবি পরিশোধের হার।
** ৪০০ কোটি টাকার অধিক বিমা দাবি পরিশোধ।
** ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে বিমা দাবি নিস্পত্তি।
** ১ কোটির অধিক সুরক্ষিত জীবন।
আমাদের শাখা সমুহঃ
** ঢাকা সেন্ট্রাল রিজিওনাল অফিস।
** ঢাকা পূর্ব রিজিওনাল অফিস।
** ঢাকা দক্ষিন রিজিওনাল অফিস।
** কুমিল্লা রিজিওনাল অফিস। আরো বিভিন্ন জায়গাতে রয়েছে আমাদের গার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেঞ্জ।
খুব ভালো একটা প্লাট ফ্রম ।জা মানুষেকে পরিবর্তন করে তোলে গার্ডিয়ান। গার্ডিয়ান এ জারা কাজ করছে তারা প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে,
তাই বলি সবাই গার্ডিয়ান এ কাজ করে নিজেকে সফল করে তুলেন।কাজ করতে মেইল কর- [email protected]
You must be logged in to post a comment.