আপনি কি ইসলাম সম্পর্কে বিস্তারি জানতে চান?

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, পরম করুণাময় আল্লাহ তায়ালার নামে শুরু করছি ,ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা আমাদের সঠিক পথ দেখায়, সঠিক পথে নিয়ে যায়। ইসলাম ডান পন্থীর পথ যেটা জান্নতের দিকে নিয়ে যায়, এবং বাম পন্থীর পথ হলো জাহান্নাম।

আল্লাহ তায়ালা মানুষ কে আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে বানিয়েছেন আজ এই  ইসলাম এর পথ থেকে তুমিসরে গেছো, জালিম দের অন্তভুক্ত হয়েছো আর তুমি নিজেকে মুসলিম হিসেবে দাবি করো,ইসলাম এর বিরোধীতা করো, যেনে রেখো

এই ইসলাম কে কেউ দাবায়া রাখতে পারবে না কেয়ামত পর্যন্ত, ইসলাম হলো চারা বীজ এর মতো উপরে দিকে উঠতে থাকে তুমি কোরআনএরপথেআসোসঠিকপথেআসতেপারবে, কোরআনকে

নিয়েগবেষণাকরো  দেকবেসঠিকপথদেখাবেআল্লাহতায়ালা, ওইদুরআকাশেপাখিউরেজায়,পাখি কে নিয়ে গবেষণা করুন আল্লাহতায়ালারসৃষ্টিরদিকেতাকাও,আসমানেরদিকেতাকাও,আল্লাহতায়ালারনিদর্শনদেকতেপাবে,,,,,

শেষ পর্যন্ত সঙ্গেই থাকুন

আপনি কি ইসলাম সম্পর্কে বিস্তারি জানতে চান

হযরতমোহাম্মদ (স.) এটজীবনি- 

আল্লাহতা'আলা মানুষের হেদায়েতের জন্য যুগে যুগে নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন।তারা নিজেরা আল্লাহরহুকুম পালন করে মানুষদের হাতে কলমে শিক্ষা দিতেন।তারা ছিলেন মানুষের মহান? আদর্শ শিক্ষক। নবী-রাসূল গণউত্তম চরিত্রের অধিকারী।তাঁরা ছিলেন সত্যবাদী নির্লোভ ও নিষ্পাপ।

তাঁরা ছিলেন দয়ালুও মানবদরদী।তাঁরা আজীবন মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। তাঁরা আল্লাহ তা আলার দ্বীন প্রচারে সীমাহীন ত্যাগস্বীকার করেছেন।পৃথিবীতে অনেক নবী-রাসূল? এসেছেন।

তাদেরমধ্যেসর্বপ্রথমনবীহযরতআদমআলাইহিসসালামআরসর্বশেষওসর্বশ্রেষ্ঠনবীহলেনহযরতমুহাম্মদসাল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম। তখন কার যুগে পণ্যের মত মানুষ বেচা কেনা হতো। মনিবরা দাস- দাসীদের প্রতি অমানবিক নির্যাতন করতো। পরিবারে ও সমাজে

 নারীদের কোন মান সম্মান বা অধিকার ছিলনা। সে সময় কন্যা শিশু জন্ম গ্রহণ করা পিতামাতার জন্য খুবই অপমানের বিষয় ছিল। মেয়ে শিশুদের নিষ্ঠুর ভাবে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে রাখা হতো।

তাদের আচার-আচরণ ছিল বর্বর ও মানবতাবিরোধী। এই সময় মানুষের জানমালের কোন নিরাপত্তা ছিলনা। মদপান, জুয়াখেলা, সুদ, ব্যভিচার ছিল তখনকার লোকদের নিত্য-নৈমিত্তিক

ব্যাপার। এ সময়কে বলা হয় আইয়ামে জাহিলিয়া বা মূর্খতা যুগ। মানবতার চরম দুর্দিনে আল্লাহতায়ালা তাঁর বন্ধু সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মানব হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে পাঠালেন বিশ্ব মানবতার

 শান্তি দূত হিসেবে। মানুষকে সত্য সুন্দর ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করার জন্য সর্বদা চেষ্টা চালিয়ে গেছেন এবং দয়া নবী মায়ার নবী  তা সফলও হয়,,,

 মহানবী (স.) এরশৈশবওকৈশোর

মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এরজন্মের পরচাচা আবু তালিবের দাসী সোয়েবা তাঁকেমাতৃস্নেহে লালন পালন করেন? তারপর তখনকার সম্ভ্রান্ত কুরাইশবংশের প্রথা অনুসারে বানুসাদ গোত্রের বেদুঈন মহিলা হালিমার হাতে তার লালন-পালনের ভার দেওয়া হয়।

সোয়ে বা যদিও তাকে অল্প দিন লালন-পালন করেছেন, তবুও তিনি প্রথম দুধ মাতাও তার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞ ছিলেন।

অনেক দিন পরেও তাদের খোঁজ খবর নিয়েছেন এবং উপহার-উপঢৌকন দিয়েছেন।পাঁচ বছর পর্যন্ত বিবিহালি মানিজের সন্তানের মত শিশু মুহাম্মদ সাঃ কে লালন-পালন করেন।

এ সময় শিশু মুহাম্মদ সাঃ এর চরিত্রে ইনসাফ ও ত্যাগের একটি অনুপম দৃষ্টান্ত ফুটে ওঠে। তিনি হালিমার একটি স্তন থেকেদু ধপান করতেন। অন্য টি দুধ ভাই আব্দুল্লাহর জন্য রেখে দিতেন।তিনি বেদুইন পরিবার থেকে বিশুদ্ধ আরবী ভাষা শিখেন ও মরুভূমির মুক্ত পরিবেশে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হন।

 পাঁচ বছর বয়সে তিনি মা আমিনার কোলে ফিরেআসেন।আদর সোহাগে মাতাকে লালন পালন করতে থাকে। কিন্তু মায়ের আদর তার কপালে বেশি দিন স্থায়ী হল না। তার ছয় বছর বয়সে মাও

ইন্তেকাল করেন। এবার তিনি পিতা-মাতাদু'জনকে ইহারিয়ে এতিম হয়ে যান।এর পর তিনি দাদা আবদুল মুত্তা লিবের আদর-স্নেহে লালিত-পালিত হতে থাকেন।কিন্তু আট বছর বয়সের সময় তার

 দাদা ও মারা যান। এরপর তিনি চাচা আবু তালিবের আশ্রয়ে বড় হতে থাকেন।আবু তালিবের আর্থিক অবস্থা ভাল ছিলনা। কিশোর মোহাম্মদ সাঃ ছিলেন কর্মঠ।আকারও গল গ্রহ হয়ে থাকা তিনি পছন্দ করতেন না।তিনি চাচার অস্বচ্ছল পরিবারের নানা ভাবে সাহায্য করতেন। বাড়তি

 আয়ের জন্য রাখালদের সাথে ছাগল, মেষ চরাতেন।রাখাল বালকের জন্য তিনি ছিলেন আদর্শ।তাদের সাথে তিনি সৌহার্দ্য সম্প্রীতি বজায় রাখতেন।

 হযরতমোহাম্মদ (স.) এরনবুওয়াতলাভ-

হযরত মুহাম্মদ সাঃ শিশু বয়স থেকেই মানুষের মুক্তির জন্য শান্তির জন্য ভাবতেন। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তার এ ভাবনা আরো গভীর হয়।মূর্তি পূজাও কুসংস্কার এবং নানা দুঃখ কষ্ট জর্জরিত মানুষের মুক্তির জন্য তার সব ভাবনা।

মানুষ তার স্রষ্টা কেভুলে যাবে।হাতে বানানো মূর্তির সামনে মাথা নত করবে এটা হয় না। কি করা যায় কীভাবে মানুষের হৃদয়ে এক আল্লাহর ভাবনা জাগানো যায়।কি করে কুফর, শিরক থেকে তাদের মুক্ত করা যায়।এ সকল বিষয়ের চিন্তা ভাবনায় নিমগ্ন।

 বাড়ি থেকে তিন মাইল দূরে নির্জন হেরাপর্বতের গুহায় নির্জনে ধ্যান করতেন।কখনো কখনো একা ধারে ৩ দিন সেখানে ধ্যান মগ্নথা কতেন।এভাবে দীর্ঘদিন ধ্যান মগ্ন থাকার পর অবশেষে ৪০ বছর বয়সের মজান মাসের কদরেররাতে আধার গুহায় আলোকিত হয়ে উঠল। আল্লাহর

ফেরেশতা জিব্রাইল আলাইসসাল্লাম আল্লাহর মহান বাণী নিয়ে আসলেন, মহানবী সাঃ কেলক্ষ্য করে বললেন, ইকরা` পড়ুন।তিনি মহানবী সাঃ কে সূরা আলাকের প্রথম ৫ আয়াত তেলাওয়াত করে শোনালেন।

  • পাঠ করুন আপনার প্রতি পালকের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।
  •  যিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষকে আলাক (এটেথাকাবস্তু) থেকে।
  •  পাঠ করুন, আপনার প্রতি পালক তোম হামান্বিত।
  •   যিনি শিক্ষা দিয়েছেন কলমের সাহায্যে।
  •  শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে- যা সে জানত না।

 সুরাআলাক, আয়াতঃ- ১-৫

নবীজি ঘরে ফিরে খাদিজার কাছে সব ঘটনা প্রকাশ করলেন এবং বললেন, আমাকে বস্তাবৃত করো।আমি আমার জীবনের আশঙ্কা করছি।তখন খাদিজা নবীজিকে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন,না

কখনোনা। আল্লাহর কসম! তিনি কখনোও আপনার অনিষ্ট করবেন না।কারণআপনিআত্মীয়-স্বজনেরসাথেভালোব্যবহারকরেন।আর্ত পীড়িতও দুঃস্থদের সাহায্য করেন।মেহমানদের সেবা যত্ন করেন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্য করেন। হযরত খাদিজার এই উক্তি দ্বারা প্রমাণিত হয় যে,

নবুয়ত লাভের আগে মহানবী সাঃ নিষ্ঠাও আন্তরিকতার সাথে মানবিক গুণাবলির অনুশীলন করতেন। মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকতেন।বর্বর আর বদের মধ্যে থেকেও তিনি নির্মল ও সুন্দর জীবন যাপন করতেন।তিনি ছিলেন সম গ্রমা নব জাতির জন্যআদর্শ

 প্রিয়নবীহযরতমোহাম্মদ (স.) এরইসলাম  প্রচার-

আমাদের দয়ার নবী মায়ার নবীমুহাম্মদ (স.) এই ইসলামটাকে রক্ষাকর তে গিয়েক তোই না জালা যন্ত্রণা কষ্ট সজ্জো করেছেন,অমানুষ গুলোকে মানুষ বা নিয়েছেন, অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে এসেছেন, ৫৭৯ খ্রিস্টাব্দের ২৯ শে আগস্ট  ১২ ইরবিউল আইউয়াল ইসলাম ধর্মের

প্রবর্তক বিশ্ব মানব তার মুক্তি রদিশারি  হযরত মোহাম্মদ (স.) মা আমি নারগ র্ভেমক্কায় জন্ম গ্রহন করেন, এইনবী  যেন তেনো নবী নয়, এই নবীকে সৃষ্টি করা না হলে দুনিয়ায় সৃষ্টি হতোনা, এই

নবী রিরুদ্ধে জে কথা বলে পৃএি পরিচয় হীন জারোস সন্তান,আহাদ য়ার নবী মায়ার নবী আজও উম্মতের জন্য কাঁদে, জেনে রাখো এই নবী কেছারা জান্নাতের দরজা খুলবেনা, ওই কঠিন

কিয়ামত দিন কেউ আমাদের জন্য  সুপারিশ করতে সাহস পাবেনা,কোনো নবী আল্লাহ সামনে কথা বলতে পারবেনা, বিশ্বনবী (স.) ছারা,সিজদাহ্পড়ে জাবেন, সিজদাহ্পড়েকাঁদতে

থাকবেন উম্মত জন্য,আল্লাহ তায়ালা তখন বলবেন হেনবী উঠেন,আপনি জা চাবেন তাই দিবো,আপনি কান্না  করিয়েন না, আপনার কান্না আমার সজ্জো হয়, না, তখন  দয়ার নবী মায়ার নবী  আল্লাহর দরবারে  সুপারিশ করেকরে, আমাদের  জান্নাতে নিয়ে জাবেন

মুহাম্মদ (স.) এর শিক্ষা লাভ -

আমাদের প্রিয় নবী বাল্যকালে কোনো লেখা পড়ার সুয়োগ পাননি দরিদ্রতার কারণে উট ও মেষ চড়াতেন। এ সকল কারণে দয়ার নবী  প্রচলিত বিদ্যা শিক্ষা  গ্রহণ হতে বঞ্চিত হলেও মুক্ত প্রকৃতি দয়ার নবী কে মুল্যবান শিক্ষা দিয়েছে যা পরবর্তী কালে তাঁকে সাহায্য করেছিলো

বিশ্ব নবী (স.) এর আল-আমিন উপাধি  লাভ -

দয়ার নবী বাল্যকাল হতেই তিনি ছিলেন চিন্তাশীল ও গুরুগম্ভীর। তিনি ছিলেন সত্যবাদী ও ন্যায়পরায়ন,কোমল ও অমায়িক ব্যাবহারের জন্য সকলেই তাকে শ্রদ্ধাও ভালোবাসতো, সত্যের প্রতি তিনি ছিলেন গভীর অনুরাগী কর্তব্যনিষ্ঠা ও অমায়িক  ব্যাবহারের জন্য  আরবের জনগন তাকে আল আমিন বলে ডাকতো,

বিশ্ব নবীর ( স.) শান্তি সংঘ গঠন -

প্রতি বছর আরবের বিখ্যাত উকায মেলায় বিভিন্ন উপজাতির লোকের সমাগম  ঘটতো, মেলায় জুয়া খেলা, ঘোর দৌড় ও কাব্য প্রতিযোগিতাকে  কেন্দ্র করে কুরাইশ ও কায়েস  দের মধ্যে রক্তক্ষয়ী  সংগ্রাম সংঘটিত হয়। পাঁচ বছর সময় কাল আরবের  ইতিহাসে  হরব আল ফুজ্জার  বা অন্যায় সমর নামে পরিচিত। পবিত্র 

মাসে এ যুদ্ধ আরাম্ভ হয় বলে একে অপবিত্র  যুদ্ধ ও বলা হয়, প্রিয় নবী (স.)  এ যুদ্ধে প্রত্যক্ষ দর্শক। এ যুদ্ধ সম্বন্ধে  তিনি বলেন, আমি আমার পিতৃব্যগণকে শএুরপক্ষের তীর হতে রক্ষা করতাম, দায়ার নবী এ যুদ্ধে

অংশগ্রহণ করেননি, তিনি শএুর দ্বারা নিক্ষিপ্ত তীর গুলি যুদ্ধক্ষেত্র হতে সংগ্রহ করে কুরাইশ দের হাতে পৌঁছে দিতেন। অহেতুক অন্যায় যুদ্ধে তান্ডবলীলা মুহাম্মদ (স.) এর কোমল হৃদয় গভীর রেখাপাত করে।

মানবতার এই অপমান তিনি সহ্য করতে না পেরে যুদ্ধ বন্ধের জন্য  কনিষ্ঠ পিতৃব্য যুবাইর ও অন্যান্য কয়েকজন উৎসাহিত যুবককে নিয়ে একটি শান্তি সংঘ গঠন করেন। এ সংঘের সদস্যগণ শপদ গ্রহণ করেন যে আমারা,,

  •  অসহায় ও দুর্গতদের সেবা করবো
  • অত্যাচারীতকে যথাসাধ্য সাহায্য করবো
  • অত্যাচারীকে প্রাণপণে বাঁধা দান করবো
  • দেশে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখবো
  • বিভিন্ন উপজাতির মধ্যে সম্প্রীতি স্থাপনের চেষ্টা করবো
  • বিদেশি লোক দিগের ধন মাল রক্ষা করবো।

হিলফুল ফুজুল এর মুলমন্তছিলো  জনগণ আল্লাহ নামে হলফ করে সংঘবদ্ধ হলেন যে তারা উৎপীড়িত ও অত্যাচারিদের পক্ষ সমথর্ন  করবেন এবং অত্যাচারীদের  নিকট হতে  জনগণের স্বাধিকার  আদায় না করে

ক্ষান্ত হনেন না,, আমাদের প্রিয় নবী  পৃথিবীর সর্বপ্রথম নবুয়ত প্রাপ্তির  শান্তি সংঘ গঠন হিলফুল ফুজুল এর আত্মপ্রকাশ করেন।

 প্রিয় নবীর (স.) এর মদিনায় ইসলাম  প্রচার-

আমাদের প্রিয় নবীর (স.)  এর নবুয়ত প্রাপ্তির পর কুরাইশ দের মধ্যে ইসলাম প্রচারের পাশাপাশি  মক্কার বাইরের  আবিসিনিয়া, তায়েফ সহ মদিনাতে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতেন।

মদিনাবাসী কতিপয় লোক মক্কায় এসে প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স.) এর নিকন ইসলাম গ্রহণ করতো। আকাবার শপথ  বা বাইয়াতে  আকাবা ইসলামের ইতিহাসে তথা ইসলাম প্রচারের ক্ষেএে যুগান্তকারী ঘটনা

 হযরত মোহাম্মদ (স.) কে হত্যার পরিকল্পনা -

কুরাইশ দের বাধা  সত্ত্বেও ইসলাম দিন দিন প্রসার লাভ করে কুরাইশ রা নির আশা হয়ে, আমাদের প্রিয় নবী মায়ার নবী কেপ্রাণনাশের পরিকল্পনা করে বিভিন্ন উপজাতি  যুবক দের নিয়ে হত্যা কারীর স্কোয়াড গঠন করেন নিধারিত রাতে আক্রমণ করে হযরত মোহাম্মদ (স.) হত্যা  করা হবে 

আল্লাহ প্রদেশ লাভ এবং হিজরত -

আল্লাহ কর্তৃক সুরা ইয়াসিন এর বাণী লাভ করে মদিনায় হিজরত করেন  হিজরত এর অর্থ মুহাম্মদ (স.) কে মদিনাবাসী কে ইসলাম ধর্মমের দিকে  নিয়ে নবী হিসেবে এবং  রাজনৈতিক দিক দিয়ে তাদের বিদ্যমান উপজাতি গুলো মধ্যস্হতাকারী হিসেবে গ্রহণ করে ছিলেন

  ইসলামের বিজয় -

ঐতিহাসিক জোসেফ হেল বলেন বদরের যুদ্ধে জয়লাভ  ইসলামের প্রথম সামরিক বিজয় এটি দেশবাসীর উপর মুসলমানদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান রে, আর এটি জ্বলন্ত সত্য যে বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসের একটি যুগান্তকারী  সাফল্য। 

 কুরাইশ দের পরাজয় - 

বদরের যুদ্ধে কুরাইশ গণ পরাজিত হয়ে হযরত মোহাম্মদ (স.) কে হত্যা এবং ইসলাম কে পৃথিবীর বুক হতে ধ্বংস করার দুরাশা  চিরতরে ব্যর্থ হয়।  ইসলাম কে পরাজীত করা যায় না, দিন ইসলাম জিন্দাবাদ। 

ইসলামের প্রচার ও প্রসার-

বদরের যুদ্ধে বিজয় ইসলাম প্রচারে নবযুগের  সূচনা করে। ঐতিহাসিক যোসেফ হেল বলেন ইসলাম ধর্মের প্রতি আরব বিশ্ব  এমন কি পৃথিবীর মানুষের আকর্ষন বৃদ্ধি পায়। আট দলে দলে লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন, ফলেন মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে ই আরব দেশে ইসলামের সম্প্রসারিত হয়। 

মুসলমান দের শক্তি  বৃদ্ধি -

বদর যুদ্ধের পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.)  মদিনার সকল গোত্রকে ঐক্যবদ্ধ  করে  মুসলিম শক্তি বৃদ্ধি করেন। এভাবে দিন দিন  মুসলমানদের  শক্তি বৃদ্ধিতে কুরাইশ রা হিংসাত্নাক হয়ে  মদিনা আক্রমন করে।

মক্কা বিজয়ের ঘটনা -

হযরত মোহাম্মদ (স.) ৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে জানুয়ারি মাসে প্রায় দশ সহস্র সৈন্য  নিয়ে মক্কা আক্রমণে অগ্রসর হন পথিমধ্যে আব্বাস স্বেচ্ছায় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এই বিরাট মুসলিম বাহিনীর  আগমনে কুরাইশগণ ভীত হয়ে পড়ে।  কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান গোপনে  মুসলিম সৈন্য সমাবেশ দেকতে এসে ধরা পড়েন

এবং পরবর্তী  রাসুল (স.) তাকে ক্ষমা করে  দিলে তার হৃদয়ে সত্যের আলো  উদ্ভাসিত হয়  তিনি ইসলাম কবুল করেন। হযরত মোহাম্মদ (স.) তার  বহুদিনের শএুকে হাতে পেয়েও  ক্ষমা করে দিতেন। তার ত্যাগ

ও ক্ষমার মহান আদর্শ পৃথিবীর ইতিহাসে  নজির বিহীন। ঐতিহাসিক ইউলিয়াম মুর বলেন  যে মক্কা বাসী এতদিন  ধরে মুহাম্মদ (স.)  কে ঘৃণা ভরে পরিত্যাগ  করেছিলো  আজ তাদের প্রতি তার উদার ব্যবহার  সত্যি ই  প্রশংসিত।

মহানবি (স.)এর অসমাপ্ত কার্য সমাধান -

আবু বকর ( রা.) এর খিলাফতের ৬৩২খ্রিষ্টাব্দে ওসামা রোমানদের  পারাজিত করেন কিন্তু এ অভিযানে ফল দীর্ঘস্থায়ী হয় নি।  তাই দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত করার উদ্দেশ্যে খলিফা  আবু বকর রিদ্দা

যুদ্ধের পর আমর ইবনে আল আসকে সিরিয়া ও প্যালেস্টাইন দখল কররার জন্য  ইয়াজিদ ইবনে  আবু সুফিয়ানকে দামেস্ক, আবু ওবায়দাকে হিমস এবং সোহরাহবিলকে জর্ডান কে অঞ্চলে পাঠান। সম্মিলিত  বাহিনীর সর্বময়কর্তা হিসেবে আমর ইবন আল আসুকে নিযুক্ত  করেন

গাজার যুদ্ধ আবারো যুদ্ধে পরাজয়ের সংবাদে রোমিও শাসন কর্তা সার্জিয়াস গাজার নিকটবর্তী স্থানে আমর ইবন আল আসের সঙ্গে যুদ্ধ করেন এ যুদ্ধেও রোমান নগর পরাজিত হয় এবং রোমীয় শাসনকর্তা সার্জিয়াস প্রাণ ত্যাগ করেন।

মিসর বিজয় -

সিরিয়া ও জেরুজালেম বিজয়ের ফলে খ্রিস্টানগণ মিসরের গিয়ে ঘাঁটি করে এবং বিভিন্ন সময় তারা মুসলিম সম্রাজ্য আক্রমণ করেন তারা ফলে মুসলিম সম্রাজ্যে নিরাপত্তা বিধানে জন্য  মিসর বিজয়

অপরিহার্য হয়ে পড়ে খলিফা ওমর (রা.) সকল দিকে চিন্তা করে আমর বিন আল আসাকে ৪০,০০০ সৈন্য  দিয়ে মিসর জয়ের জন্য পঠান ফুস্তাত অবোধ করে সাত মাস পর তা মুসলমানদের হস্তগত হয়।  এভাবে সমগ্র  মিসর দখল করে আমরা সেখানে মুসলিম শাসন প্রবর্তক করেন।

হযরত ওমর (রাঃ) এর শাহাদাত বরণ-

মদীনায় মুগীরা ইবনু শু'বা এর আবুলুলু নামক একজন ইরানী গোলাম ছিল । একদি সে ওমর (রাঃ) এর নিকট তার মনিবের বিরুদ্ধে নালিশ দিল যে আমার মনিব আমার প্রতি অতিরিক্ত মাশুল আরোপ করে রেখেছেন । আপনি তা কমিয়ে দিন । ওমর (রাঃ) তাকে মাশুলের পরিমাণ কত  জিজ্ঞাসা করলে সে উত্তর

দিল দু' দেরহাম । এবার জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কি কাজ কর ? সে বলল আমি ছুতার মিস্ত্রি, ভাস্কর, ও কর্মকার । ইহা শুনে ওমর (রাঃ) তাকে বললেন তাহলে এটা তোমার জন্য অতিরিক্ত মাশুল নয় ।

গোলামটি এই জবাব শুনে খুবই অসন্তুস্ট হল এবং বলল আচ্ছা বুঝে নিব বলে সে চলে গেল । ওমর (রাঃ) বললেন এক গোলাম আমাকে হুমকি দিল । এর পর তিনি নিরব রইলেন ।

 পরের দিন খুব ভোরে ওমর (রাঃ) নামাযের জন্য মসজিদে যান । আবুলুলু বিষাক্ত ছুরি লুলিয়ে রেখে পূর্ব থেকেই ওৎপেতে দাঁড়িয়েছিল । ওমর (রাঃ) নামাযের তাকবীর বলার সংগে সংগে সে উক্ত বিষাক্ত ছুরি

দ্বারা তার কাঁদে ও নাভীতে ক্ষীপ্ত হস্তে ছয়টি আঘাত করে । পার্শ্ববর্তী লোকেরা আবুলুলুকে ধরার জন্য এলে তাদেরকেও উক্ত ছুরি দ্বারা আঘাত করে, পরে যখন দেখল তার নিজের পরিত্রাণের উপায় নেই তখন সে নিজে নিজেই উক্ত ছুরি দ্বারা আত্নহত্যা করল ।

 আহত হওয়ার পর ওমর (রাঃ) আব্দুর রাহমান ইবনু আওফ (রাঃ) কে নামায পড়াবার নির্দেশ দিলেন । ইবনু আওফ (রাঃ) অতিদ্রুত নামায় আদায় করলেন । এদিকে ওমর (রাঃ) মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন । নামায

শেষ হওয়ার পর ওমর (রাঃ) কে তার বাড়িতে আনা হল, তিনি লোকদের জিজ্ঞারা করলেন আমার হত্যাকারী কে  উত্তর দেওয়া হল আবুলুলু । আবুলুলুর নাম শুনে তিনি এই বলে আল্লাহর শোকর আদায় করলেন যে, আমার রক্তে কোন মুসলমানের হাত রঞ্জিত হয় নাই ।

 ওমর (রাঃ) এর চিকিৎসার জন্য জনৈক আনসারী চিকিৎসককে ডাকা হল । তিনি উনাকে শক্তির জন্য দুধ পান করান । সেই দুধ সাথে সাথেই ক্ষত স্তান দিয়ে বেরিয়ে পড়ল । এটা দেখে চিকিৎসক ওমর (রাঃ) কে বললেন হে আমিরুল মুমিনীন আপনি উত্তরসূরী নির্বাচন করুন । ( অর্থাৎ শেষ সময় উপস্তিত ) । এ

কথা শুনে পার্শ্ববর্তী দাড়ানো লোকেরা কাঁন্নায় ভেঙে পড়লেন । ওমর (রাঃ) বললেন যারা কাঁদছে তারা আমার নিকট হতে চলে যাক । তোমরা শুননি রাসুল (সাঃ) ইরশাদ করেছেন- মৃতের আত্নীয় স্বজনের কাঁন্নার জন্য মৃতকে আযাব দেয়া হয় ।

হযরত ওমর (রাঃ) যখন বুঝলেন যে দুনিয়া থেকে বিদায়ের সময় অতিনিকটবর্তী তখন তিনি নিজ পুত্র আবদুল্লাহ (রাঃ) কে ডেকে বললেন হে পুত্র উম্মুল মুমিনীন আয়িশাহ (রাঃ) কে গিয়ে বল ওমর সালাম

দিয়েছে । সাবধান, আমিরুল মুমিনীন বলবেনা । কারণ আমি এখন আমিরুল মুমিনীন নই । এরপর আরজ করবে, ওমর চায় আপনার কামরায় তার সম্মানিত দু' বন্ধুর পাশে তাকে স্তান দেয়া হোক ।

আবদুলল্লাহ (রাঃ) যখন আয়িশাহ (রাঃ) এর কাছে গিয়ে পৌছলেন তখন দেখলেন যে আয়িশাহ (রাঃ) বসে কাঁদছেন । তিনি যথাযথভাবে ওমর (রাঃ) এর বার্তা আয়িশাহ (রাঃ)এর কাছে পৌছে দিলেন । আয়িশাহ (রাঃ) বললেন, আমি নিজের জন্য এই স্তান সংরক্ষিত রাখতে চেয়েছিলাম কিন্তু আমি তাকে আমার নিজের উপর প্রাধান্য দিচ্ছি ।

এরপর আবদুল্লাহ (রাঃ) ফিরে এলে ওমর (রাঃ) লোকদের ডেকে নিজেকে বসাতে বললেন । তাঁকে ভর দিয়ে বসানো হল । এরপর তিনি পুত্রের নিকট জানতে চাইলেন সে কি উত্তর নিয়ে এসেছে ।

আবদুল্লাহ (রাঃ) বললেন, আপনার ইচ্ছা পূর্ণ হয়েছে । ওমর (রাঃ) শুনে বললেন আলহামদুলিল্লাহ আমার সব চাইতে বড় ইচ্ছা ইহাই ছিল । এরপর তিনি নিজ পুত্রকে বললেন দেখ আমার জানাযা দিয়ে যে সময় আয়িশাহ

(রাঃ) এর কামরায় হাজির হবে তখন আবার সালাম জানাবে আর বলবে ওমর অনুমতি প্রার্থনা করছে । যদি তিনি অনুমতি দেন  তাহলে সেস্তানে দাফন করবে, নতুবা সাধারণ গোরস্তানের মাটিতে সমর্পণ করে দেবে ।

( ওমর (রাঃ) এর ইচ্ছা ছিল, আয়িশাহ (রাঃ) যেন সন্তুষ্টচিত্তে অনুমতি দেন । কোন প্রকার প্রভাব, কৃত্তিমতা বা সৌজন্যের অনুপ্রবেশ তাতে না ঘটুক ।

 অন্তিমকালে তিনি নিজ পুত্র আবদুল্লাহ (রাঃ) কে বললেন, হে পুত্র আমাকে মাটিতে শুইয়ে দাও । আবদুল্লাহ (রাঃ) পিতার নির্দেশ পালন করলেন। এরপর তিনি আল্লাহর নিকট নিজ প্রাণ সপে দিলেন । "ইন্নালিল্লাহি ওআ ইন্না ইলাইহি রাজিউন" ।

হযরত ওমর (রা.) এর শাসন ব্যাবস্থা-

১৩০০ বছর আগে খলিফা হজরত ওমর (রা.)-এর গৃহীত সামরিক রীতিনীতি বর্তমান যুগেও শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার। তাঁর অপূর্ব সংগঠনী শক্তি অনারব রোমক ও গ্রিক জাতির অসংখ্য বীর যোদ্ধাকে ইসলামের

পতাকাতলে সমবেত ও স্বজাতির বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণে উদ্বুদ্ধ করেছিল। এভাবে হজরত ওমর (রা.) কেবল সাম্রাজ্য বিস্তারই করেননি একে সুপ্রতিষ্ঠিত করে গেছেন।

সমগ্র ইসলামী সাম্রাজ্যে সুষ্ঠু শাসন-ব্যবস্থার প্রবর্তন হযরত  ওমর (রা.)-এর একটি স্মরণীয় কীর্তি। পৃথিবীর ইতিহাসে তাঁর শাসনামল স্বর্ণযুগ ও মানবতার কল্যাণের যুগ হিসেবে অভিহিত হয়েছে। তিনি জনগণের উদ্দেশে বলেছেন আমার ওপরে তোমাদের কতকগুলো অধিকার রয়েছে, আমার কাছ থেকে

তা আদায় করা তোমাদের কর্তব্য। তোমাদের জীবিকার মানোন্নয়ন ও সীমান্ত সংরক্ষণ আমার কর্তব্য। আমার প্রতি তোমাদের এ অধিকারও রয়েছে যে আমি তোমাদের কখনো বিপদে নিক্ষেপ করব না। এ

ঘোষণায় তাঁর শাসনব্যবস্থার কল্যাণকর রূপ সহজে উপলব্ধি করা যায়। হযরত ওমর ফারুক (রা.)-এর মূলনীতি ছিল মানুষের সেবা, যার ফলে তাঁর আমলে জাতিধর্মনির্বিশেষে সবাই সুখে শান্তিতে বাস করত। তিনি এমন একটি আদর্শ ইসলামী রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপন করে যান যার মূলে ছিল শান্তি  সাম্য ও ভ্রাতৃত্ব-

এক কথায় বিশ্বমানবের সেবা। হযরত ওমর (রা.)-এর প্রতিষ্ঠিত মজলিসে শূরা বা পরামর্শ পরিষদ আজও বিশ্ব গণতন্ত্রের জয়গান করছে। তিনি ঘোষণা করেছিলেন পরামর্শ ছাড়া কোনো খিলাফত চলতে পারে না।

যে ভুল করলে কবরে কঠিন আজাব হয়-

জীবনে চলার পথে আমাদের দ্বারা কিছু ভুল হয়ে যায় যে ভুলগুলো খুব ছোট কিন্তু এর গুনহা অনেক বড় যার জন্য কবরের কঠিন আজাব হয়ে থাকে যেমন আমরা কথায় কথায় মিথ্যা বলি ইয়ার্কির ছলে, নানান

রকমের খারাপ কথা বলি,,এগুলো সামান্য হতে পারে কিন্তু এই গুনাহ গুলোই আমাদের জাহান্নামের কারণ  হতে পারে, ওই ভয়ংকর কবরের আজাব থেকে তো আমারা বাঁচতে পারবো না,তাই ছোট্ট ছোট্ট গুনাহ  থেকে আল্লাহ কাছে পানাহা চাই,জাহান্নামের আগুন থেকে আল্লাহ কাছে পানাহা চাই,

দুনিয়ায় ফিনতা থেকে আল্লাহ কাছে পানাহা চাই, দজ্জাল এর ফিতনা থেকে আল্লাহ কাছে  পানাহা চাই,, আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে ক্ষমা করে দিক,আমিন

পরিশেষে -

ইসলাম আমাদের শান্তির ধর্ম, ইসলাম কখনো কারো বিরুদ্ধে যায় না,ইসলাম কখনো জট লাগায় না ,জট খুলে দেয়,,পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম ধর্ম হলো ইসলাম। এই কোরআনের পথ, ইসলামের পথে চলতে পারলে পরকালের ও এবং দুনিয়ায়তে ও শান্তি ,আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাই কে ইসলামের পথে, কোরআন এর

পথে, সত্যের পথে ও ন্যায় এর পথে চলার তৌফিক দান করুণ  আমিন ,আমারা সবাই যেন এই দোয়া টা আল্লাহ তায়ালার কাছে বার বার করতে পারি,,আল্লা ওই কঠিন  কিয়ামতের দিন, আমার হিসাব নিও

না,,গুনার দিকে না তাকিয়ে তোমার রহমত ও দয়ার দিকে তাকিয়ে আমাদের নিজ গুণে  ক্ষমা করে দিও। ওই কঠিন কিয়ামতের দিন তোমার আরশ এর নিচে একটু জায়গা করে দিয়ো, আল্লাহ পারবো না তোমার কঠিন জাহান্নাম সহ্য করতে ক্ষমা করে দিয়ো, ক্ষমা চাই তোমার কাছে।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles