কোন ওষুধ কিভাবে সেবন করতে হয় ।ওষুধ সেবনের নিয়মাবলী। ইন্ডেক্স ল্যাবরেটরিজ ( আয়ু) লিঃ

ওষুধ সেবনের নিওয়নাবলি।

কোন ওষুধের কি কাজ আজ আমরা সে সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করবো।কোন ওষুধের দাম কত কিভাবে খাইতে হবে সে সম্পর্কে আজ আমরা জানবো।চলুন আমরা মুল কথায় চলে জাই।

১) ডাইবিডেক্স (Dibedex):

কার্যকারিতাঃ সকল প্রকার ডাইবাটিস এ অত্তান্ত কারজকারি।এছাড়া অগ্নাশয় এর গোলযোগ ও মূত্রকিচ্ছতায় কার্যকর।

সেবন বিধিঃ ১-২ টি করে ক্যাপসুল ১-৩ বার খাওয়ার পূর্বে অথাবা রেজিঃ চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২) জেন্থিলিনা ( Zanthilina):

কার্যকারিতাঃ অপুষ্টি দুর্বলতা , রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস , রক্তস্বল্পতা এন্টিবায়োটিক , সেবনজনিত অসুস্থতা , আলারজিক প্রতিক্রিয়া অকালবার্ধক্য

,বহুমূত্র ( ডায়াবেটিস ) চর্মরোগ , আমিষঘাড়তি , মাংসপেশির বাথা , কোলেস্টেরল মাত্রা বৃদ্ধি প্রতিরোধক তামাক জনিত মুখের ক্যান্সার পূর্ববর্তী অবস্থা।

সেবনবিধিঃ ১ ক্যাপসুল ১-২ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩) কনাডেক্স ( konadex ):

কার্যকারিতাঃ শ্বাস কাশ ,কফ,ফুস্ফুস জনিত,রোগ ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমন প্রশমক।

সেবনবিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্ক ৩ চা চামচ করে দিনে ২/৩ বার খাবারের পরে অথাবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।তবে গর্ভাবস্থায় সেবন নিষেধ।

৪) লোবেরিন (Loberin):  

কার্যকারিতাঃ ইহা হাঁপানি রোগের জন্য অত্তান্ত কার্যকারী । এছারা ইহা প্রাকিতিক অ্যালার্জি নিবারক।পুরাতন সর্দি , কাশি , ব্রংকাইটিজ , শ্বাস নিত কষ্ট , চামড়ার জখম , নিউমোনিয়া ও হুপিংকাশিতে প্রমশক।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল ১-২ বার খাবার পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৫) অরজুনারিনঃ( Arjunarin ):

কার্যকারিতাঃ হৃদরোগ , ফুস্ফুসের রোগ , হ্রিদকম্প , শ্বাসকষ্ট এবং শারিরিক দুর্বলতা প্রমশক।

সেবন বিধিঃ ২-৩ চা চামচ দৈনিক ২/৩ বার আহারের পরে অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৬) পিউরিডেক্স ( Puridex )

কার্যকারিতাঃ বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ যেমনঃ ব্রন , চুলকানি , আরটিকেরিয়া , খুজলি-পাচড়া নিরাময় করে।পিউরিডেক্স সাধারন বিষন্নতা দূর করে মন প্রফুল্ল রাখে , ত্বকের লাবণ্য বিদ্ধি করে , বারতি ওজন কমাতে সাহায্য করে ।

সেবন বধিঃ শিশু ( ৬-১২ বছর বয়সী )ঃ১-২ চা চামস করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর  সেব্য । প্রাপ্ত বয়স্কঃ ৩-৪ চা চামস করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৭) আরথোডেক্স ( Arthodex):

কার্যকারিতাঃ অস্থি বেদনা , কোমর বেথা , বাত বেথা , পুরাতন গৃধ্রসি , কিট্মুল , অববাহুক , প্রমশক ,মাংশ পেশির বেথা সহ অন্যান্য বাথায় কার্যকর ।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল দিনে ২ বার খাবারের পর সেব্য অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।গর্ভাবস্থায়ঃ সেবন বিধি।

৮) বোন-ইন (Bone-In):

কার্যকারিতাঃ প্রাকিতিক ক্যালসিয়াম হিসেবে কাজ করে।হাড়্গঠনে বিলম্ব , হাড়ভাঙ্গা , অস্থিভঙ্গ জবিত প্রদাহ ,

অস্টিওপোরোসিস , রিকেটস- এ অত্যন্ত কার্যকরী ।সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল ১-২ বার খাবার পরে অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৯) ডাইজিডেক্স ( Digedex):

কার্যকারিতাঃ অম্ল নিবারক , হজমকারক, বায়ু ( গ্যাস ) নাশক , অর্শ ও গ্রহণী প্রশমক । এছাড়া বুকজ্বালা ও পেট জ্বালা দূর করে ।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল দিনে ২ বার খাবারের আগে অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

১০) কারমিডেক্স ( Carmidex):

কার্যকারিতাঃ বদহজম , অরুচি , ক্ষুধামন্দা ,গ্যাস ( বায়ুজনিত পেটে বাথা) আই . বি . এস ( পেটে কামড় দিয়ে পায়খানা হওয়া ) ও পুরাতন আমাশয়ে কার্যকরী ।

সেবন বিধিঃ অপ্রাপ্ত বয়স্ক: ( ২-১২ বছর বয়সি)ঃ ১-২ চা চামস করে দিনে ২ বারে খাবারের পর সেব্য । প্রাপ্ত বয়স্কঃ ৩-৪ চা চামস করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

১১) হাইলিভন ( Hilivon):

কার্যকারিতাঃ জন্ডিস , পিলিহা, যকৃত , উদর , গ্রহণী , শোথ ও অরুচি প্রশমক।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ২-৪ চা চামচ করে দিনে ২ বার অপ্রাপ্ত  বয়স্কঃ ১-২ চা চামচ করে ওষধ দিনে ২ বার অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

১২) কোলোডেক্স ( Colodex ):

কার্যকারিতাঃ কোষ্ঠকাঠিন্য ,নিবারক , বায়ু নিঃসারক,উদর রোগ ও অর্শরোগে বিশেষ কার্যকারী।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল দিনে ১/২ বার অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

গর্ভাবস্থায়ঃ সেবন নিষেধ।

১৩) লোক্সিডেক্সঃ

কার্যকারিতাঃ কোষ্ঠকাঠিন্য , অর্শ , অর্শজনিত রক্তস্রাব এবং অগ্নিমান্দ্য প্রশমক।অম্লনিবারক ও বায়ু নিঃসারক।

সেবন বিধিঃ শিশু ( ২-১২ বছর বয়সী )ঃ ১-২ চা চামচ করে দিনে ২ বার খাবারের পর সেব্য । প্রাপ্ত বয়স্ক ৩-৪ চা চমচ করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

১৪) বলাডেক্স (Baladex):

কার্যকারিতাঃ সাধারন দুর্বলতা , অরুচি ,অজনহ্রাস ,বাত বাথা, পারালাইসিস প্রশমক ,ইহা শারীরিক অপুষ্টি দূর করে ও শক্তি বর্ধক হিসাবে কাজ করে।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ৩ চা চামচ করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য । গর্ভাবস্থায়ঃ সেবন নিষেধ।

১৫)দশোডেক্স ( Dosodex):

কার্যকারিতাঃ অরুচি,মন্দাগ্নি,স্নায়ুবিক দুর্বলতা ,মস্তিষ্কের দুর্বলতা দূর করে।স্রিতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং ভিটামিনের অভাব পুরন করে।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ২-৩ চা চামচ করে দিনে ২-৩ বার আহারের পর অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।গর্ভাবস্থায়ঃ সেবন নিষেধ।

১৬) আম্লাডেক্স (Amladex)ঃ

কার্যকারিতাঃ রুচিবারক , অম্লাধিক্য , অম্লপিত্ত , বদহজম ,পেট ফাঁপা , রক্তসল্পতা সাধরন দুর্বলতা প্রশমক এবং শারীরিক বল বর্ধক ।

ব্যাবহার বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ২-৩ চা চামচ করে প্রত্যহ ২-৩ বার খাবারের প সেব্য ।শিশু ১-২ চা চামচ করে প্রত্যহ ২ বার খাবারের পর অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

১৭) ইনডোজেন( Indogen):

কার্যকারিতাঃ প্রাকিতিক মাল্টিভিটামিন গুনসমিদ্ধ ,সাধারণ শক্তিবর্ধক , স্নায়ুবিক শক্তিবর্ধক ,অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট,রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাবর্ধক ,ক্ষুধাবর্ধক।

ইহা পুষ্টিহীনতা ,মানসিক অবসাদ,পানিসল্পতা,পুরানো পেট বাথা, মূত্রস্বল্পতা এবং বাত রোগে অত্তান্ত কার্যকারী।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল ১-২ বার খাবার পর  অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

১৮) লিডেক্স ( Ledex ):

কার্যকারিতাঃ শ্বেতপ্রদর ( সাদাস্রাব),বিবিধ বর্ণের স্রাব , জরায়ুশুল,বাধক বাদনা প্রশমক।মাসিক ঋতুস্রাবের বিভিন্ন সমস্যায় ও শারীরিক দুর্বলতায় কার্যকর ।রক্ত সল্পতায় প্রাকিতিক আয়রন হিসেবে কাজ করে ।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ৩-৪ চা চামচ করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর  অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য । গর্ভাবস্থায়ঃ সেবন নিষেধ।

১৯) ফিরোডেক্স (Ferudex):

কার্যকারিতাঃ শ্বেতপ্রদর , রক্তপ্রদর , কটিশূল ও কুক্ষিশুল প্রশ্মক।বল ও বর্ণ প্রসাদক।এছাডা প্রাকিতিক রক্ত বর্ধক হিসেবে কাজ করে।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার খাবারের পর অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২০) থারমো কেয়ার ( Tharmo care):

কার্যকারিতাঃ জ্বর নাশক উথকিস্থ ঔষধ ।নতুন জ্বর , পুরাতন জ্বর ,জ্রিন্ন ও বিষম জ্বর ।( ম্যালেরিয়া ) কালাজ্বর ও রাত্রি জ্বর প্রভিতি নানাবিধ জ্বর প্রশমক।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ২-৪ চা চামচ করে ওষুধ দিনে ২ বার অপ্রাপ্ত বয়স্কঃ ১-২ চা চামচ করে ওষুধ দিনে ২ বার অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২১) ইচিনেক্স ( Echinex):

কার্যকারিতাঃ প্রাকিতিক এন্টিবায়েটিক হিসেবে কাজ করে।শাস্তন্ত্রের সংক্রমন , সাধারন সর্দি ,কাশি, ব্রংকাইটিস,গল্বিলের প্রদাহ , জ্বর ,মূত্রনালীর সংক্রমণ , টনসিলের প্রদাহ , টাইফয়েড এবং ইনফ্লুয়েঞ্জায় অত্তান্ত কার্যকারী ।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল ২ বার খাবার পর   অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২২) ইন –বিপি-৫০ (IN-BP-50):

কার্যকারিতাঃ উচ্চ রক্তচাপ,অনিদ্রা ও নানা প্রকার মানসিক রোগ প্রশমক।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল ১-২ বার খাবার পর অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৩) ইন ভিলোবা-৬০ (In Biloba-60 ):

কার্যকারিতাঃ মস্তিস্ক ও প্রান্তীয় রক্তনালীর সমস্যা জেমনঃ মস্তিস্ক শোধ,অকাল বিদ্ধিহ্রাস, বুদ্ধি ভ্রংশ, কর্ণগহ্বরের দুর্বলতা যেমনঃ শ্রবণশক্তির দুর্বলতা , বধিরতা , দিস্টিশক্তির দুর্বলতা , মাথাঘোরা।

ব্যাবহার বিধিঃ ১-২ টি করে ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার  অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৪) বোলেন্ট ( Bolent)ঃ

কার্যকারিতাঃ বিজ্জবধক ও রক্ত শক্তি বর্ধক , তরল ব্রিজ্জ অধিকতর ঘন করে এবং সহবাসের স্থায়িত্ব বাড়ায়।

সেবন বিধিঃ ১ টি করে ক্যাপসুল রাতে ১ বার আহারের পর সেবা অথবা রেজিঃ চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৫) ভিডেক্স ( Bhidex):

 কার্যকারিতাঃ ইহা জনশক্তি বর্ধক , শারীরিক বল বিজ্জ বর্ধক , পুষ্টিকারক , রুচি ও মেধাবর্ধক , প্রাকিতিক ভিটামিনের অভাব পুরন করে।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্কঃ ২-৩ চামচ করে দিনে ২ বার আহারের পর  অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৬) বোলেন্ট প্লাস (Bolent Plus):

কার্যকারিতাঃ বল বর্ধক , মস্তিস্ক ও স্নায়ুর শক্তিবর্ধক , অনিদ্রা প্রশমক, শুক্রবর্ধক ,বাজীকরণ ও পরম রসায়ন ।

মাত্রা ও সেবন বিধিঃ ২-৩ চা চামচ করে প্রত্যহ ২ বার  অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৭) বনিলিনি ( Bonylin):

কার্যকারিতাঃ অজীর্ণ , কৃমি ও পুত্নারোগ ( রিকেট) প্রশমক , বল পুষ্টি ও রুচি বর্ধক এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি বর্ধক ।

সেবন বিধিঃ ৬-১২ মাস  ১-২  চামচ করে ৩ বার , ১-২ চামচ করে ২-৩ বার , ২-৬ চামচ করে ২-৩ বার অথবা  রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৮) নিমাজেন ( Nemagen ):

কার্যকারিতাঃ চর্মরোগ প্রশমক। মাত্রা ও ব্যাবহার বিধিঃ ১-২ টি ক্যাপস্যুল দিনে ২ বার খাবারের পর।অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

২৯) ইনজিনসেন (Inginsen):

কার্যকারিতাঃ সাধারণ দুর্বলতা , স্নায়ুবিক দুর্বলতা , মানসিক উদ্বেগ ,জন দুর্বলতা , স্মরণশক্তি দুর্বলতা , অরুচি ,পাকস্থলীর গোলযোগ , মনোযোগের অভাব , অস্থিরতা ও ভাইরাস সংক্রমণ ।

মাত্রা ও ব্যাবহার বিধিঃ ১ টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩০) বিপিএইচ-কেয়ার ( BPH-Care):

কার্যকারিতাঃ ঘনঘন প্রসাব, বিজ্জমূত্র ,বিলিম্ব মুত্রারাম্ভ ও দুর্বল মুত্রবেগ লক্ষন বিশিষ্ট প্রাথমিক পর্যায়ের নির্দোষ প্রচেশটগ্রন্থির বিব্রিধি এবং মূত্রাশয়ের ক্রিয়া বৈকল্য , মুত্র অধঃক্ষেপন , নিশামুত্রন ও অনায়াসে মুত্রবেগ লক্ষণযুক্ত দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রস্টোগ্রন্থির বিবিদ্ধি।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার খাবারের পর অথাবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩১) পাইলো-কেয়ার ( Pilo-Care):

কার্যকারিতাঃ অর্শরোগ প্রশমক।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ ১-২ টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বা খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩২) বেসিকিউর ( Bacicure):

কার্যকারিতাঃ অতিসার ,জারাতিসার,আমাশয়, রক্তাতিসার,গ্রহনি এবং বিষমজ্জর প্রশমক।

মাত্রা ও সেবন বিধিঃ ৫-১০ মি.লি. দৈনিক ২ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩৩) বাসোডেক্স ( Basodex):

কার্যকারিতাঃ সাধারণ ঠাণ্ডা জনিত কাশি,সধুকনজনিত কাশি ,শ্বাস কস্ট ( অ্যাজমা ) উপশম করে।

বুকের জমাট বাঁধা কফ অধিকতর তরল করে বের করে দেয় এছাড়া ধূমপান জনিত কাশি এবং স্বরভঙ্গ রোগে অত্তান্ত কার্যকর ।

সেবন বিধিঃশিশু ( ২-১২ বছর বয়সি )ঃ ১-২ চা চামচ করে দিনে ৩ বার খাবারের পর সেব্য । প্রাপ্ত বয়স্কঃ ৩ চামচ করে দিনে ২-৩ বার খাবারের পর অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩৪) লিভো-লাইভ ( Levo-Life):

কার্যকারিতাঃ যকৃৎ প্রদাহ , যকৃতের ক্রিয়াবৈকল্য , পিত্তকোষের  ক্রিয়াবৈকল্য , জন্ডিস , পিত্তকোষ প্রদাহ , প্লীহারোগ , পুরানো জকিত প্রদাহ , যকৃতের তান্ডবতা ও পেট ফাঁপা ।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ ( ১ ক্যাপসুল দিনে ২ বার ) খাবারের পর  অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩৫) গাইনোটন ( Gynoton):

কার্যকারিতাঃ রক্তপ্রদর , রক্তস্রাবজনিত শোখ , অগ্নিমান্দ্য , অরিচি,রক্তপিত্ত ও জ্বর প্রশমক।

মাত্রা ও সেবন বিধিঃ ৫-১০ মি.লি. ২ বার খাবারের পর। অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

৩৬) নেফ্রো-কেয়ার ( Nephro-Care):

কার্যকারিতাঃ মিত্রকিচ্ছর , বৃক্কের দুর্বলতা , বৃক্ক প্রদাহ , বৃক্কশোথ , মূত্রাশয়ের দুর্বলতা , বৃক্কপাথরি , রক্তমুত্রন ও সাধারন দুর্বলতা প্রশমক।

মাত্রা ও ব্যাবহার বিধিঃ ( ১ ক্যাপসুল দিনে ২ বার ) খাবার পর  অথবা রেজিঃ  চিকিৎসকের পরামসশ অনুযায়ী সেব্য ।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

বাস্তব জিবনের কাহিনী ,মানুষের জিবনে অনেক কিছুই ঘটে থাকে যেমন আমার জিবনে অনেক কস্ট সহ্য করতে হয়েছে জা আমি হয়তো মৃত্যুর আগ মুহূর্ত ভুলতে পারবো না।