হাদিসে বর্ণিত আছে যে, রাসুলে কারীম হযরত মোহাম্মদ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন যে, তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতের এক ব্যাক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য করত।
ক্রয় -বিক্রয় সময় লোকদের সাথে সে কোমল আচরণ করত।ক্রেতাদের সাথে পন্য মূল্য নিয়ে বেশি দর কষাকষি করত না। অল্প লাভেই বিক্রি করে দিত।আবার, ক্রয় করার সময় ও বেশি দর কষাকষি করত না।
মূল্য পরিশোধ করে ক্রয় করে নিত। তেমনি ভাবে সে নিজের পাওনা হক আদায় করার সময়ও সদয়ভাব দেখাতো, পাওনা আদায়ে সময় দিত।
পরকালে যখন ঐ লোক আল্লাহর সামনে উপস্থিত হবে তখন আল্লাহ তায়ালা বলবেন বলবেন, আজ আমিও তার সাথে সদয়ভাব দেখাবো।
অতঃপর তাকে আল্লাহ ক্ষমা ও মাগফিরাত দান করবেন।
মোট কথা আল্লাহর বান্দার সাথে সদাচরণ করা এবং মুখাপেক্ষী লোকের সাথে সহজভাবে মুআমালা করা রাব্বুল আলামীন খুব বেশী পছন্দ করেন,।
মানুষের কু দৃষ্টি যখন লাগামহীন হয়ে পড়ে
মানুষের চোখ যখন লাগামহীন হয়ে যায়, তখন তা বেশিরভাগ অশ্লীলতার জন্ম দেয়।
এজন্য ইসলামের দার্শনিকদের মতে, কুদৃষ্টি দুষ্টের মূল হিসেবে বিবেচিত।
এ দুটি ছিদ্র দিয়েই ফেতনার ঝর্ণাধারা উতলে উঠে এবং তা চারপাশে অশ্লীলতা ও নগ্নতা ছড়িয়ে পড়ার কারণ হয়ে দাড়ায় ।
ইসলাম এ দুটি ছিদ্রের উপর পাহারাদার বসিয়ে দিয়েছে। এটাও ইসলামের অন্যতম সৌন্দর্য যে, প্রত্যেক মুমিন কে চোখকে নতো রাখার নির্দেশ দিয়েছে।
যাতে পরনারীর ওপর চোখ না পড়ে আর জৈবিকচাহিদার আগুন যেনো দাউ দাউ করে জ্বলে না উঠে।
বাঁশও যেন না থাকে, বাঁশিও যেন না বাজে।নীতিকথা
𝑵𝒊𝒑 𝒕𝒉𝒂 𝒆𝒗𝒊𝒍 𝒊𝒏 𝒕𝒉𝒆 𝒃𝒖𝒅
- মন্দ কাজের রাশটি টানো,
- যখন হলো শুরু ,
- নয়তো পরে আর হবে না ,
- কাঁপবে দুরু দুরু?
অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, যেসব লোকেরা চোক অনিয়ন্ত্রিত, তার মধ্যে জৈবিক চাহিদা আগুন বাড়তেই থাকে ,এমনকি তাকে অশ্লীলতায় জড়িয়ে ছাড়ে।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আমাকে এই কু দৃষ্টি থেকে বাচঁবার তৌফিক দেন আমিন।
You must be logged in to post a comment.