দাউদ থেকে মুক্তি

আমাদের দেশে বরতমানে দাউদ রোগ টি ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পরেছে।  এই রোগীর সংখ্যা প্রতি নিয়তো বেরেই চলছে।

এটি একটি খুবই মারাত্নক এবং অশস্ততিকর সংক্রমণ জনিত রোগ।  এটি সংক্রমণ জনিত রোগ হয়ায় একজনের থেকে অন্য জনের শরীরে ছড়িয়ে পরে।

এ রোগে আক্রান্ত হলে আমাদের প্রথম করনিয়, রগির ব্যাবহিত বস্ত্র বা পশাক আসাক আলাদাভাবে রাখা,। রোগীর ব্যাবহিত সাবান, খশা অন্য জনে ব্যাবহার না করা।

এবং গাভোলতি না করে দ্রুত রোগীকে যথাযথ চিকিৎসার ব্যাবস্থা করা।

এই  রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমার সচারাচর ভুল করে থাকি, যে কারনে পরবরতিতে আমাদের বড় সমস্যা হয়ে দারায়।

আমরা প্রথম যে ভুলটি করি তা হল বাজার থেকে ১০, বা ১৫ টাকা দিয়ে সস্তা মলম বা ক্রিম কিনে ব্যবহার করতে শুরু করি।

এটি  ব্যবহার করলে একটু আরাম পাওয়া জায়, কিন্তু দাউদ সারে না।  বরং দাউদের ফাংগাল বা ব্যাকটেরিয়া গুলো সহন শক্তি বেরে জায়। এই ব্যাকটেরিয়া গুলো আরও শক্তিসালি হয়ে উঠে। 

যে কারনে পরবর্তীতে অন্য ক্রিম কাজ করতে চায় না।  তাই আমাদের এই বিষয় টি মনে রাখতে হবে।

আবার অনেকে লোকের কথা শুনে , শিমের পাতা, পেপের কষ,  বা অন্য কোন গাছের লতা পাতা ঘষাঘষি করে থাকেন। 

এ সব গুলো সম্পুর্ন বন্ধ করতে হবে। 

বরতমানে বিভিন্ন ফারমাসিটি কেল কোম্পানি এই রোগের ভয়াবহতা অনুমান করে, মান সম্পুর্ন ক্রিম, বাজার জাত করেছে।  

আপনার উচিত হবে, একজন চোরমো রোগ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে যে কোন একটি ক্রিম ব্যবহার করা।

আমি আপনাদের এক টি ক্রিম এর কথা বলবো। আপনারা জারা দিরঘ্য দিন এই দাউদ রোগের সমস্যায় ভুগছেন আশাকরি ক্রিমটি ব্যবহার করলে আপনি এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।

  combicid cream 

আমি নিজে এই ক্রিমটি ব্যবহার করে আল্লাহর রহমতে এই রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছি। ক্রিমটির মুল্য ১৫০  টাকা। ব্যাবহারের পরের দিন থেকেই সারতে শুরু করবে। আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।

আমি কোন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি নয়। আমি একজন প্রবাসী,  আমি নিজে এই ক্রিম টি ব্যাবহার করে মুক্তি লাভ করতে পেরেছি।

যে কারনে আপনাদের সাথে বিষয় টি শেয়ার করলাম।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles