আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আমার জিবনের দুঃখ ও সুখের গল্প শুনবেন আমার সমস্ত জিবনের গল্প তাহলে শুনুন এবং দেখুন তাহলে শুরু করলাম ।
আমাদের দেশের বাড়ি ছিল উওর এলাকায়। আমাদের সঃশার ছিল অনেক বড় এবং অনেক সুন্দর। আমরা ভাই-বোন ছিলাম নয় জন ছয় জনের ছিলাম আমি দুই ভাইয়ের ছোট ও চার বোনের ছোট ছিলাম আমি।
আমাদের পারিবারিক অবস্থা মোটামুটি ভালো। বড় বোনেরা তেমন লেখা ও পড়া করেন নি আর আমার পড়া লেখা করতে অনেক ভালো লাগতো কিন্তু আমার মা ছিলেন গৃহিণী ও আগের যোগের মোল্লার মেয়ে ছিলেন। আমার মা অনেক মান সম্মানের কথা ভাবতেন।
তাই আমার মা আমাকে লেখাপড়া করতে দেননি। আমার যখন ক্লাশ পঞ্চম শ্রেণী শেষ হয় তখন আমার পড়া আর হলনা তখনই শুরু হল আমার জীবনের কষ্টের ঝর তুফান ।
আমার মনে ছিল অনেক সুন্দর স্বপ্ন । কিন্তু আমার ভাগ্য আমাকে করে দিল ইতিহাসের বই বলেনা মানুষ ভাগ্যের লেখন না যাই খন্ডন তাই এমন আমার সাথে হল।
আমাকে যখন লেখা পড়া বন্ধ করে দেওয়া হল। তখন আমার বয়স ছিল মাত্র 13 এবং ১৪ বছর হবে।
আমার মা ও বাবা আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য আলাপ আলোচনা করতে দেখি কিন্ত আমি ভালমতে কিচ্ছু ঐ বুঝিনা কিন্তু এটা বুঝতাম আমাকে বিয়ে দিবে সুন্দর একটা ছেলের সাথে আরও বুঝতাম আমার শামী আমাকে কাপর কিনে দিবে আরও অনেক কিছু কিনে এনে দিবেন আমার কতই না ভাল লাগবে এই ঐ আমি দেখতাম।
আমাদের পাশের বাড়িতে যখন আমাদের চাচাতো বোনদের শাধি বিয়ে হত তখন আমি দেখতাম। আমার মনে অনেক আশা ছিল আমার শামী থাকবে অনেক রুমানটিক আর ও থাকবে ভালবাসার গভীর সাগর অনেক ভাল ভাসবো আমি আমার জীবন ও মরনের মানুষ আমার শামীকে।
আর আমার শামী আমাকে অনেক অনেক ভালো বাসবে আমাকে ছাড়া কিছু ঐ বুঝবেন না আর আমি এত ভালবাসবো যেমন আল্লাহ আমার সামনে এনে দিয়েছেন সমস্ত প্রিথীবীর সুখ।
ভাই ও বোনেরা আমার আমি যদি আমার জীবনের দুঃখ কষ্টের কথা বলি তাহলে এক ডাইরি শেষ হয়ে যাবে তবু আমার মনের দুঃখ ও কথা শেষ হবেনা। আমি হতবাগীর কপাল এতটা ঐ খারাপ একটু সুখ নেই আমার অতীত জিবনে ।
এর পর আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য আলাপ আলোচনা করা শুরু করে দেন এদিকে আমার খালাতো ভাইয়ের জন্য প্রস্তুতাব নিয়ে এল আমাদের পারিবারে আমার খালা ও খালু তারা ছিল অনেক বড় লোক তাদের যেমন ধনদুলৌত তেমন শিক্ষিত।
তাদের তুলনায় আমাদের টাকা পয়সা ও সম্মান ও শিক্ষা কিছু নেই। টাকা পয়সা ও ধনদুলৌত একটা নারীর কাছে কিছু না তার শামী যদি রুমমানটিক না করত পারে তার স্ত্রীর সাথে কিভাবে কথা বলতে এটা ঐ যদি না জানে তাহলে এই ধন সম্পদ দিয়ে আপনি কি করবেন তাই ঐ আমার সাথে এমন হল।
তার পর শুনোন আমার কষ্টের কাহিনী তার পর এল খালা খালু আমাদের ঘরে বললেন আমার মার কাছে আমার মা প্রথম রাজি হলেন না তার পর আস্তে আস্তে আমার মাকে রাজি করিয়ে ফেললেন অনেক কিছু বলে। তার পর আবার বুঝাইতে লাগলেন আমার আব্বাকে আমার মা।
এদিকে আমার ভাই ও বোনেরা কেউ মত নেই কারণ। যার জন্য প্রস্তুতাব নিয়ে এল সে একটা শাদী করেছে এই কারণে ও আরও একটি কারণ আছে তাই আমার ভাই ও বোনেরা কেউ মত নেই।
আমার মা তো ছিল আমার খালার বোন তাই বোনের কথা বিশ্বাস করে ও বোনের জন্য মমতা হল।
এবং আমার মাকে বুঝতেন আমার চার বোনের মধ্যে আমি অনেক সুখে শান্তিতে থাকব ওদের অনেক নাম দাম ও টাকা পয়সা আছে অনেক শান্তিতে রাখব ওরা আমাকে?
You must be logged in to post a comment.