ঘরে বসে অনলাইনে প্রতিদিন আয় করুন 1000-1500 টাকা

আমরা পড়াসুনা করে ঘরে বসে আছি একটি চাকুরীর জন্য কিন্তু সে সময় উন্টার নেট ব্যাবহার করে  অনেকেই তাদের জীবন পালটিয়ে ফেলছে। এখন অনলাইনে  আয়ের জন্য নানা কৌশল ব্যাবহার করা হচ্ছে। অনলাইনে আয়ের নানা পথ ও তৈরি হয়েছে। তবে অনলাইনে কাজ করে আয় করতে গেলে বিভিন্ন পেলাট ফর্মে কাজ করতে হয়ে । এতে আমাদের জ্ঞান বিদ্ধিপায় এবং আমাদের ইনকাম ও হয়। তবে অনলাইনে কাজ করতে গেলে কোন প্ল্যাটফর্ম ধরে এগোচ্ছেন সে বিষয় আমদের সতর্ক থকতে হবে।

আমরা জানি অনলাইনে আয় করার নানান সুগোয থাকলেও আমরা সঠিক গাইড লাইন  দরকার। তবে অনলাইনে  আয় করার নানা সুযোগ থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতারনা মুখে পড়তে হতে পারে। অনলাইনে কাজ করে রাতা রাতি বরো লোক হওয়ার কোনো শুযোগ নেই । এখানে ধয্য ধরে কাজ করতে হবে। আপনার কাজের ওপর বেশি করে সমায় লাগবে। তাই পোতারনা মুলোক কাজের ক্ষেত্রে থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে হবে। যা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।

জেনেনিন কি ভাবে আয় করবেন ।

ফ্রিল্যান্সিং

আমরা যদি অনলাইনে কাজ করতে চাই সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার বিষয়টি সবচে জনপ্রিয়। সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হয়। কজদাতা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগাযোগ করে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ দেয়। এখানে সাধারনে আমরা কাজ করলে আমাদের কিছু কাজ সিখে নিতে হবে। তানাহলে  আমরা এখানে কাজ করতে পারবো না। আমাদের  কএকটি ওয়েব সাইটে কাজ করার দক্ষতা থাকতে হবে। কিছু বিবরন জানতে হবে। যাতে ক্রেতা সরাসরি যোগাযোগি করতে পারেন। এসব সাইটের মধ্যে ফাইভার ডটকম, আপওয়ারর্ক , টুলেন্সার , ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি । আরো অনেক জনো প্রিয় সাইটে আমরা কাজ করতে পারবো।

আমরা অনলাইনে কাজ করে ঘন্টায় 10থেকে 20 ডলার কাজ করতে পারি। এসব সাইট 100% পারসেন্ট আমাদের পেমেন্ট করে থকে। তাই আমরা এখানে নিচিন্তায় কাজ করতে পারি। মনে রাখতে হবে যে, কাজ শেষ করার পর কাজদাতার অনুমোদন পেলেই তবেই অর্থ পরিশোধ করবেন।  এক্ষেত্রে আমাদের এরা মনে রাখতে হবে যে, আপনার কাজের মানের ওপর কাজদাতার  রেটিং দিতে পারেন। গ্রাহক পছন্দ না হওয়া পর্যন্ত কাজ করে দিতে হয় ফ্রিল্যান্সারকে।

যদি আপনি নিযের জন্য লিখেন।

যদি আপনি নিযর জন্য লিখেন। তাহলে আরো ভালো এজন্য আপনাকে একটি ব্লগ একাউন্ট খুলে নিতে হবে তারপরে আপনি কাজ করতে পারবেন। এখানে আপনি কাজ করলে আপনাকে আটিকেল লিখে আপনার ব্লগে পোর্সট করতে হবে।  আপনার পোস্ট যতোবেশি লোকে দেখবে আপনার ততো বেশি টাকা আয় হবে। এবিশয় আপনাকে বিস্তারিতো যানতে হবে।

অ্যফিলিয়েট মার্কেটিং

এই পদ্ধতিতে আয়ের আয়ের ক্ষেত্রেও নিজের ওয়েবপেজ বা ব্লগ প্রয়োজন। যখন  ওয়েবসাইট বা ব্লগ প্রয়োজন । যখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালু হবে, তখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য বিভিন্ন  প্রতিষ্ঠানের লিংক তাতে যু ক্ত করতে পারবেন। যখন  কোনো দর্শক কিনবেন , তখনই আপনার আয় আসতে শুরু করবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন

অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিকস ডিজাইন ভালো উপায়। যাঁরা এই কাজে দক্ষ, তাঁরা বিভিন্ন যিজাইন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে রাখেণ। সিখান থেকে তাদের আয় আসে। তাদের তৈরি একিটি পণ্য অনেকবার  বিক্রি হয়, অর্থাৎ একিটি ভলো নকশা থেকেই দীর্ঘদিন পর্যন্ত আয় হতে থাকে। অনলাইনে এ ধরনের অনেকবার বিক্রি হয়।  অথাৎ একটি ভালো নকশা থেকেই দীর্ঘদিন পর্যন্ত  আয় হতে থাকে। অনলাইনে এ ধরনের  অনেক ওয়েবসাইটে গ্রাফিক্স এর কাজ বিক্রি করা যায়। এছারা অন লাইন মার্কেট প্লেস গুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক চাহিদা রয়েছে।

জরিপ, সার্চ ও রিভিউ

অনলাইন জরিপে অংশ নিয়ে অর্থ আয় করতে পারেন। অনেক ওয়েব সাইট সম্পর্কে আমাদের ধারনা আছে যে খানে জরিপে অংশ নিলে আমরা আয় করতে পারবো। এ ছাড়া অনলাইন সার্চ ও পন্যের পর্যালোচনা লিখে  অন লাইনে আয় করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে বা ব্যাংকিং তথ্য দেওয়া লাগতে পারে । তাই এ ক্ষেত্রে কাজ করার সময় সতর্কভাবে কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে কাজের সময় কোনটি প্রকৃত কাজ আর কোনটি স্কাম যাচাই কাছাই  করে নিয়ে কাজ করতে পারেন। তবে সমর্ক থাকতে হবে আপনি কোকো কাজ কপি করতে পার বেননা।

ভারচুয়াল সহকারী

এখন ভার্চু্য়াল সহকারীদের কাজের ক্ষেত্র বেড়েছে ।

ঘন্টাপ্রতি আয়ও বেশি। বাড়ী থেকে করপোরেট অফিসের নানা কাজ অনলাইনে করে দেওয়ার সুবিধা আছে এখন। ভার্চ্যুয়াল আ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কার্মী বা নিজের ব্যবসা নিজেই চালালো যায়। বিভিন্ন দক্ষতার ভিত্তিতে ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগের মাধ্যমে।

এর মধ্যে ফোন কল ইমেইল যোগাযোগ ইন্টার নেট রিসার্চ ডেটা এন্ট্রি , এডিটিং, রাইটং, ব্লগ, গ্রাফিক্স,চেক সাপোর্টম সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবিস্থাপনার মাতো কাজ থাকে। 24/7 ভার্চ্যুয়াল  অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসিসআট্যান্ট ম্যাচ, ফ্রিল্যান্সার ডটকম, পিপল পার আওয়ার, আপওয়ার্কের মতো সাইট গুলোতে কাজ পাওয়া যায়।

অনুবাদ

আপনি ইংরেজির পাশাপাশি অন্য কোনো ভাষা ভালো ভাবে জানা থকলে সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে বিভিনা্ন ডকুমেন্ট অনুবাদ করে আয় করতে পারেণ। যাদের  ডকুমেন্ট  বিভিন্ন ভাষাথেকে আপনি ইয়রেজি ভাষা কেরতে পারেন অথাবা যে কোন ভাষাকে আপনি আপনারি মাতো বা কেলাইন্ট আপনার কাছে যে ভাবে চাইবে সে ভাবেই আপনি অনু বাদ করে দিতে পারেণ।

বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে  বিভিন্ন ডকুমেন্ট অনুবাদ করে আয় করতে পারেন। যাদের স্প্যানিশ ,  ফ্রেঞ্চ, আরবি , জার্মানসহ অন্যন্য ভাষা জানা আছে এবং আগুলো থেকে ইংরেজি অনুবাদ বা ইংরেজি থেকে এসব ভাষায় অনবাদ করতে পারলে ভালো আয় করতে পারবেন। অনেক সময় কাজদাতারা নিজে সময়ের অভাবে অনবাদের কাজ ফ্রিল্যন্সারদের দেয় করিয় নেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগেুলোতে এ ধরনের কাজ পাবেন।

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম

আমরা সাথারনত সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করে আয় করতে পারি। যেমেন ফেসবুক, টুইটার,  ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট এখন আর শুধু বন্ধুদের সাঙ্গে যোগাযোগের জন্য নয়। এগুলো কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পকদের প্রচুর অর্থ দেওয়া হয় তাদের ব্র্যান্ডের প্রচার করার জন্য । অনলাইনে গ্রাহক টানা, প্রচার করার জন্য অবশ্য সৃজনশীলতা দরকার।

পরিকল্পকদের প্রচুর অর্থ দেওয়া হয় তাদের ব্র্যান্ডের প্রচার করার জন্য অবশ্য সৃজনশীলতা দরকার । বিভি পোস্প তৈরি, ভিডিও মাধ্যমে ফেসবুক বা অন্যান্য মাধ্যমে প্রকাশ করে তা ভাইরাল করতে পালে ভালো অর্থ আসে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার ফ্যান ফলোয়ার তৈরিসহ তাদের ধরে রাখতে প্রচুর ধৈর্য ও প্রাঙ্গিক বিষয় হওয়া জরুরি।

ডেটা এন্ট্রি।

সাধারনত আমরা অনলাইনে ডেটা এন্ট্রি করেও অনেক টাকা আয় করতে পারি। অনলাইনে সহহ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি । এ ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম। তবে এ ধরনের কাজ অটোমেশনের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায় । যাদের কম্পিউটার , ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির  টাইপিং দক্ষতা আছে, তারা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন।  অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে। তবে যাদের কোনো কাজে দক্ষতা থকে, তারা সহজে কাজ পান এবং দ্রুত আয় বাড়াতে পারেন।

ব্লগিং

আমরা খুব সহজে ব্লগিং করে আয় করতে পারি । তবে আমাদের ব্লগ সাইটে গিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে। তারপর সেখানে একটি আটিকেল লিখে । বা আপনি যে বিষয় দক্ষ সে বিষয় আপনি সুন্দর ভাবে আটি কেল লিখতে পারিন । অনেকে শখ করে অনেক বিষয়ে লেখেন। কিন্তু শখের বিষয়টি যদি পেশাগত কাজে লাগতে পারেন, তবে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। ব্লগিং করেও আয় করার সুযোগ আছে। দুই উপায়ে ব্লগ সাইট তৈরি করা যায়।

ওয়ার্ডপ্রেস বা টাম্বালার প্ল্যাটফার্মে বিনা মূল্যে ব্লগ শুরু  করতে পারেন। আবার চাইলে নিজে ডোমেইন হোস্টিং কিনে ব্লগ চালনা করতে পারেন। তবে নিজে ব্লগ চালু করতে গেলে কিছু বিনিয়োগ করার দরকার হবে। ডোমেইনম , হোস্টিং কিনতে হবে।

নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী অনেক পরিকর্তন করার সুযোগ আছে। বিজ্ঞাপন, ফেসবুকের ইনস্ট্যান্ট ইনস্টান্ট আর্টিকেল, পণ্যের পর্যলোচনা প্রভুতি নানা উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করতে পারেন। তবে ব্লগ লিখে আয় করতে গেলে করতে পারেন। তবে ব্লগ লিখে আয় করতে গেলে রাতাররাতি আয় আসবে না। এ জন্য প্রচুর সময় ও ধৈর্য থকতে হবে।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles