বন্ধুরা আজকের আলোচনার বিষয় কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে। আমরা অনেকেই কম্পিউটার ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকি।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার:
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বলতে বোঝায় কম্পিউটারের প্রত্যেকটি জিনিসকে নাড়াচাড়া করে ব্যবহার করা। সহজ ভাষায় বলতে গেলে কম্পিউটারের যে সমস্ত অংশগুলো আমরা হাতে স্পর্শ করি বা ব্যবহার করে থাকি তাকেই কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার মানুষের শরীরেের মতন মানুষের শরীরের কোনো একটা অংশ না থাকে তাহলে তার অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তেমনি কম্পিউটারের প্রত্যেকটি জিনিসের মধ্যে একটি যদি না থাকে তাহলে কম্পিউটার চালিত করার সময় অনেক অসুবিধা ভোগ করতে হয়। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বিভিন্ন রকমের হয়।
যেমন,মাউস,কীবোর্ড,প্রিন্টার, ইত্যাদি। কম্পিউটারের যেসকল parts আমরা দেখতে পাই তাকে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বলা হয়।কম্পিউটারের প্রত্যেকটি কাজ সফটওয়্যারের সাহায্যে করা হয়। আর এই সফটওয়্যারকে কাজ করার মত যে জিনিসগুলোর দরকার হয় সবই হার্ডওয়্যারের সাথে জড়িত।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রকার :
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারকে দুইভাগে বিভক্ত করা হয়েছে একটি হলো internal অপরটি হলো extarnal.
এর মধ্যে Internal হার্ডওয়্যারগুলো কম্পিউটারের ভেতরে থাকে আর extarnal হার্ডওয়্যারগুলো কম্পিউটারের বাইরে থাকে।
নিচে কিছু internal হার্ডওয়্যারের উদাহরণ দেওয়া হলো।
১.Hard drive
2.Motherborad
3.Graphics card
4.Nic Network card
5. Heat sink fan
6.Rom Read onlly memory.
7.psu ইত্যাদি।
কয়েকটি Extarnal হার্ডওয়্যারের উদাহরণ দেওয়া হলো
1.Monitor
2.Mouse
3.keyboard
4.printer
6.UsB
7.speaker ইত্যাদি হলো Extarnal হার্ডওয়্যার।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের কয়টি অংশ:
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রধানত দুটি অংশ রয়েছে :
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের দুটি অংশ যেমন১। ইনপুট ডিভাইস ২।আউটপুট ডিভাইস।
ইনপুট ডিভাইস:
একটি কম্পিউটারকে ইনপুট দেওয়ার জন্য যেসমস্ত ডিভাইস ব্যবহার করা হয় তাকেই ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
keyboard
Scanner
Joystickl
Light
Microphone
character Reader
screen VR
webcam
Biometric
Divice
Remote Touch ইত্যাদি
আউটপুট ডিভাইস :
আউটপুট ডিভাইস হলো একটি কম্পিউটারের ডাটাকে ইউজারের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য যে সমস্ত হার্ডওয়্যার ব্যবহার করা হয় তাকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
inkjet printer
3D printer
Braille
embosser
Baille reader
projector sound
card spesker sgd
Tvvideo card
Headphones
Monitor
plotter ইত্যাদি হলো আউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ।
স্টোরেজ ডিভাইস :
কম্পিউটারের ইনপুট ডাগুলোকে স্টোর করে রাখাকে স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়। স্টোরেজ ডিভাইসকে দুই ভাগে ভাগ কর হয়েছে
প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস :
কিছুক্ষনের জন্য ডাটা প্রসেসিং করার জন্য ব্যবহার করা হয়। স্টুডেন্ট ডিভাইসে ডাটা করিয়ে রাখা হয়। Ram,Rom,memory ইত্যাদি প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস।
সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস :
সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস একেবারেই কোনো ডাট স্টোরেজ করার জন্য সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইসের দরকার হয়।
যেমন Hard disk, flash memory, ইত্যাদি
প্রসেসিং ডিভাইস :
একটি কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে ডাটাগুলোকে আউটপুট ডিভাইসে পাঠানো হয় তাকেই প্রসেসিং ডিভাইস বলে।
যেমন, Cpu,gpu, Network card, ইত্যাদি।
হার্ডওয়্যার সফটওয়্যার কাকে বলে:
হার্ডওয়্যার সফটওয়্যার হলো কম্পিউটারের আলাদা কাজ সম্পুর্ণ করা। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার গুলোকে কাজ করার জন্য সফটওয়্যারের দরকার হয়।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রতিষ্ঠান সমুহ কি কি:
Samsung electronic co ltd.
Dell technologies ltd
sony corporation
panasonic Corporation
Hp inc
LG electronic ltd
Lenovo group ltd ইত্যাদি।
হার্ডওয়্যার আপগ্রেড:
হার্ডওয়্যার আপগ্রেড মানে হলো হার্ডওয়্যারগুলো যখন চলতে চলতে অনেক পুরোনো হয়ে নষ্ট হয়ে যায় তখন নতুন হার্ডওয়্যার লাগানো হয়। এটাই হলো কম্পিউটার হার্ডওয়্যার আপগ্রেড।
শেষ কথা:
কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটারের সবকিছুই পরিচালনা করা হয়ে থাকে। একটি কম্পিউটার চালনা করার৷ ক্ষেত্রে কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন হবে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলো ছাড়া কম্পিউটার চালানো করা অসম্ভব।
You must be logged in to post a comment.