তার পর শান্তনা দিয়ে দুনো বান্দবী কান্না বন্ধ করলাম এরপর আমাদের বাড়িতে নিয়ে আসলো আমাকে এবং আমার শামী কে। যখন রাত হলো তখন রুজিনা আমরার ঘরে আমার বোনের সাথে ঘুমাতে গেল ও ঘুমিয়ে রইল তখন আমি রুজিনার পাশে বসে আমার মায়ের সঙ্গে কথা বলি।
আমার কথার কারণ হল আমি যদি আমার শামীর ঘরে সুইতে যাই তাহলে রুজিনা কষ্ট পাবে তাই আমি রুজিনার পাশে বসে টাইম পাস করতে থাকি কবে রুজিনা ঘুমিয়ে পরবে আর আমি চলে যাব।
আর রুজিনার কি ঘুম আছে এখন যে দিন থেকে আমার বিয়ে হয়ে গেল আর আমি চলে গেলাম শামীর ঘরে সেই দিন থেকে নাই রুজিনার খাওয়া দাওয়া ও ঘুম শুধু কান্না আর কান্না এত ভালবাসতো রুজিনা আমাকে এমন ভালবাসা আমি কোনো দিন দেখি না অন্য মেয়েরা কাওকে ভালবাসতে এমন কি তার শামী কে ও না।
আর আমিও যদি কাওকে ভালবেসে থাকি তাহলে সেটা ঐ রুজিনা আমার অতিথ ও ভবিষ্যতের ভালবাসা শুধু রুজিনা আমার ভালবাসা আর অন্য কেউ নয়।
তার পর অনেক সময় বসার পর চলে গেলাম আমি ঘুমানোর জন্য যখন সবাই ঘুমিয়ে পরলো তখন আমি রুজিনার কাছে চলে আসলাম ঘরের ভিতরের জানালা দিয়ে এসে দেখি তবু রুজিনা ঘুমাইনি চট পট করেছে আমার জন্য। হাইরে ভালবাসা।
তার পর রুজিনার সাইডে শুয়ে রুজিনার গালে হাত দিয়ে দেখি চোখের পানি গাল ভেসে ভেসে পরছে তখন আমার মনে হচ্ছে,
আমি চিৎকার করে বলি সবাই কে আমি রুজিনা কে অনেক ভালবাসি তা আমি বলতে পারি না কারণ ও একটি মেয়ে আমি একজন মেয়ে সমাজে কি বলবে।
তার পর এমন ভাবে কিছু সময় শুয়ে আবার সবাই উঠার আগেই চলে গেলাম আমার শামীর কাছে। তার পর এমন ভাবে চলতে থাকে কিছু দিন আর এদিকে সবার চোখে পরতে থাকে,
আমাদের দুইজনের ভালবাসা তখন রুজিনা কে অনেক মানুষে অনেক রকম কথা বলতে থাকে এমন কি আমার মা বাবা ভাই বোনেরা ও তার পর রুজিনা আমার কাছে তেমন আসেনা আগের মত
You must be logged in to post a comment.