রুজিনার মা যখন শুনল এই সব কথা তখন রুজিনা কে নিয়ে গেল রুজিনার বাড়িতে তাঁর পর থেকে আবার শুরু হল আমার জিবনের নেমে আসল দুঃখের ঝর বৃষ্টি ।
তার পর যখন রুজিনা চলে গেল আমার কাছ থেকে। তখন আমি মনে করি আমার ভিতরের রুহানি চলে গেছে।
আছে শুধু আমার একটা মরা দেহ । মনির খানের একটা গান আছে না মরার মত বেচে আছি দেখে নারে কেহ তাই এরকম আমার হল মরার মতো বেচে আছি দেখে নাতো কেহ।
তাই রুজিনা যখন চলে গেল তখন থেকে নাই আমার ভাল মতো খাওয়া দাওয়া ও মানুষের সাথে কথা এমন কি আমার শামীর সাথে ও না এক ধম চুপ হয়ে গেলাম আমি কোনো কিছু আমার কাছে ভাল লাগেনা।
তার পর আমি আমার শামীর সাথে ও কোনও কথা বলিনি ও ভাল ব্যবহার করিনি কেমন করে কথা বলব ও ভাল ব্যবহার করব আমার তো ভেতরের আত্মা ঐ নাই।
এর পর কি হল শুনোন ঐ যে বড় ব্যবসায়ী প্রথম আমাকে দেখার জন্য লোক নিয়ে আসলো এবং জামাই নিয়ে আসল আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য।
ঐ ব্যবসায়ী কি করল যখন রুজিনা চলে গেল তখন ও পথ খুঁজে পেল তখন আমার বড় ভাই কে অনেক টাকার লোভ দেখাই লো ও বলল ব্যবসায়ী তোমার বোনকে আমার কাছে বিয়ে দিলে তোমাকে আমি অনেক টাকা দিব,
এবং শাবানা কে মক্কা শরীর থেকে হজ করিয়ে নিয়ে আসবো তখন আমার ভাই ও বড় বোনের জামাই ঘুরে গেল টাকার জন্য তখন আমার কাছে এসে বড় দুলা ভাই অনেক টাকা পয়সার লোভ দেখিয়েছেন তখন আমি ও ওদের কথায় এসে গেলাম,
ওরা আমাকে যেমন ভাবে বলে তেমন ভাবে চলতে থাকি আমি আর ওদের কথা শুনে আমার 2 শামির সাথে আরও খারাপ ব্যবহার করতে থাকি,
তার পর ঐ ব্যবসায়ী দেখলো একজনের বৌ আরেক জন উঠিয়ে নিয়ে পারবেন না তখন আবার মানা করে দিলেন আমার ভাই ও দুলাভাই কে তখন আবার বুঝাইতে লাগলেন ভাই ও দুলাভাই আমাকে শামীর ঘরে যাওয়ার জন্য ।
তখন আমাকে বলল শামীর মামা ও মামীর কাছে কমা চাইতে তাই আমি করলাম ও আবার গেলাম ওদের ঘরে এখন গেলে কি হবে ঐ সব দেখে ও শুনে।
ওরা এখন আমাকে কেউ মেনে নিতে চাই না আর আমার শামী এত ভাল ছিল ও আমার জন্য অনেক পাগল ছিল এবং ওদের মামা মামী সবাই আমাকে অনেক ভাল বেশে নিয়ে ছিল আমাকে বিয়ে করিয়ে।
আমার এই কিচমতের লিলা খেলা আমাকে করিয়ে দিল কলংকের ও বধনামের ইতিহাস যাই হোক। ও আমাকে অনেক ভালবাসতেন বিয়ে পর যখন এই রকম ঘটনা ঘটলো তখন ও আমাকে ভালবাসে আমার শামী।
You must be logged in to post a comment.