অনেকেই স্নাতক/অনার্সে ইংরেজি বিভাগে অধ্যয়ন করে থাকেন।এতে অনেকেই দুশ্চিন্তায় থাকেন তারা ক্যারিয়ারে কোন কোন জায়গায় যোগদান করতে পারবে।
ইংরেজি:
অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা এখন ইংরেজিতে পড়ালেখা করছেন।বিভিন্ন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে এ সাব্জেক্ট টি হাজার হাজার শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছেন।
তারা অনেকেই চিন্তা করেন তারা ভবিষ্যতে কোন কোন দিকে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
এতে অনেক দিকেই ক্যারিয়ার গড়া যায়।কিন্তু সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো বিসিএস।
বিসিএস-
ইংরেজিতে পড়ালেখা করার সবচাইতে সুবিধা হলো তারা বিসিএসে সবচাইতে ভালো করে থাকেন।কারণ বিসিএসে বিভিন্ন গ্রামাটিক্যাল প্রশ্ন তারা সহজেই সলভ করে ফেলতে পারে।এছাড়া সাহিত্যের বিভিন্ন উত্তরও তাদের জানা।
শিক্ষকতা-
এক্ষেত্রে ২য় যে গুরুত্বপূর্ণ পেশা টি আমাদের চোখে পড়ে তা হলো শিক্ষকতা।ইংরেজিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করে বিভিন্ন বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষকতা করা যায়।
এছাড়া বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে পরীক্ষা দেওয়ার পরে সরকারি কলেজ এর শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ হওয়া যায়।
বিভিন্ন উপকারী কোর্স -
যদি কোন শিক্ষার্থীর ভালো টিচিং এবিলিটি থাকে তাইলে তারা সহজেই বিভিন্ন কোর্স খুলতে পারেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য।যেমন:স্পোকেন ইংলিশ।
এটি মূলত তাদের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ যারা শিক্ষকতাকে নিজের ভবিষ্যৎ পেশা হিসেবে রাখতে চান এবং যারা শিক্ষকতাকে পছন্দ করেন।
বেসরকারি চাকরি-
বিভিন্ন বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে এ সাব্জেক্ট এর অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে।এ সাব্জেক্ট এ অধ্যয়ন করে বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করা যায়।
কারণ বর্তমানে সকল কোম্পানিই এমন প্রার্থী চাই যারা খুব ভালো ইংরেজিতে কথা বলতে পারে যাতে বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানিদের সাথে কর্মক্ষেত্রে যোগাযোগ সহজ হয়।
ফ্রিল্যান্সিং -
বর্তমান যুগ হলো তথ্য প্রযুক্তির যুগ।তাই যে সাব্জেক্ট এই পড়ুক নাহ কেন সবার কম্পিউটার জানা দরকার ও বিভিন্ন উপকারী কোর্স যেমন-গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, সোশ্যাল মার্কেটিং এসব শিখে রাখা দরকার।
তাই কেউ যদি ইংরেজি বিভাগ এ পড়ালেখা করার পাশাপাশি এসব শিখে রাখে তাইলে তারা সহজেই ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
দোভাষী -
বর্তমানে অনেকেই বাংলাদেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে জানার জন্য এ দেশে বেড়াতে আসছেন।যেমন সম্প্রতি DoDo Explorers তারাও এদেশে আছেন।
তাই তাদের সাথে বা বিভিন্ন বিদেশি মানুষদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য এ ভাষা জানার কোনো বিকল্প নেই।
কন্টেন্ট রাইটিং-
যারা ইংরেজি ভাষায় দক্ষ তারা সহজেই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ইংরেজিতে কন্টেন্ট লিখে আয় করতে পারেন।
ভিডিও মেকিং -
এছাড়া ইংরেজিতে শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে অনেক আয় করে থাকেন।এভাবে এখন অনেকেই আয় করছেন।
যে বিষয়ে পড়ছেন নাহ কেন সে বিষয়ে সন্তুষ্ট থেকে ভালো সিজিপিএ নিয়ে বের হলে,যেকোনো কিছু সহজেই করা যাই।
তাই কাউকেই ডিপ্রেশনে না থেকে বরং চেষ্টা করতে হবে কিভাবে আমরা ভবিষ্যৎ এ ভালো কোন চাকরিতে যোগদান করতে পারি এবং সে অনুযায়ী আগাতে হবে।
You must be logged in to post a comment.