আপনি হয়তো প্রায় অনলাইন বিজনেসের কথা ভাবেন। কিন্তু বিনিয়োগ করার দু:চিন্তা আপনাকে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ পোস্টে আমি বাংলাদেশের ১০ টি সেরা অনলাইন ব্যবসায় সম্পর্কে ধারণা দিব। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এসব ব্যবসায় করতে আপনাকে তেমন কোন বিনিয়োগ করতে হবে না। এবং আপনি এখান থেকে প্রচুর অর্থ ইনকাম করে জীবনে সফল হতে পারবেন।
আপনি যদি ছোট কোন ব্যবসায় দিয়েও শুরু করতে চান, তাহলে ও আপনাকে কিছু না কিছু বিনিয়োগ করতে হবে। তাছাড়া আপনার ব্যবসায় গোছাতে কমপক্ষে 6 মাস থেকে 1 বছর সময় লেগে যাবে, সাথে সাথে আপনাকে ঝুঁকি মোকাবেলার ক্ষমতা থাকতে হবে। কিন্তু আমি আপনাকে এমন দশটি সেরা অনলাইন ব্যবসায় সম্পর্কে বলবো যাতে আপনি কোন প্রকার ঝুঁকি ছাড়াই খুবই স্বল্প পরিমান বিনিয়োগ করে প্রচুর অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি যেধরণের ব্যবসায় করতে যান না কেন আপনাকে কিছু না কিছু বিনিয়োগ করতেই হবে। তবে বিনিয়োগ সবসময় ব্যবসার ধারণার উপর নির্ভর করে। তবে আপনি যদি অনলাইন ব্যবসায় সফল হতে চান তাহলে আপনাকে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে। এবং লাভজনক ব্যবসায় বাছাই করতে হবে।
আপনাকে কী ধরণের বিনিয়োগ করতে হতে পারে?
আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসায় করার বিষয়ে চুরান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে কিছু না কিছু বিনিয়োগ করতেই হবে। আমি যে শুধু অর্থের বিনিয়োগের কথা বলছি তা নয় আপনাকে আপনার দক্ষতা ও প্রচুর সময় বিনিয়োগ করেতে হবে। সঠিক সময় ব্যয় করা ছাড়া অনলাইনে সফলতার আশা করা প্রায় দুরাশা।
কারণ, অনলাইনে কখনো ব্যবসায় নিজের থেকে প্রসারতা লাভ করে না। এজন্য প্রতিদিন আপনাকে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা ধরে সময় দিতে হতে পারে। তবেই আপনি অনলাইন ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তাছাড়া অনলাইনে ব্যবসায় করতে হলে আপনাকে লাভজনক ব্যবসায় বাছাই করতে হবে।
লাভজনক ব্যবসায় বাছাই করার উপায়
- আপনাকে ব্যবসায় করার সময় সবসময় চিন্তা করতে হবে যে কোন ব্যবসায়টা আপনার জন্য লাভজনক হবে। তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে আপনার জন্য লাভজনক হবে এমন ব্যবসায় আপনাকে বাছাই করতে হবে। আপনার মনের সাথে যায় না এমন ব্যবসায় বাছাই করলে আপনি কোনদিন সেখানে সফলতা আনতে পারবেন না।
- আপনি কোন ধরণের ব্যবসায় করতে স্বাচ্ছন্দবোধ করবেন এমন বিষয়কে নির্ধারন করবেন। তবে আপনি যে ব্যবসায় করেন না কেন ব্যর্থতা সহ্য করার মতো মানসিকতা তৈরি করুন।
- গ্রাহককে আকৃষ্ট করতে পারে এমন ব্যবসায় সিলেক্ট করুন। তবে আপনার ব্যবসায় যদি আকর্ষিত না হয় বা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে স্থান না পায় তাহলে সে ব্যবসায় করে সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। তাই আপনাকে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায় বাছাই করতে হবে।
- এবং সবশেষে ব্যবসায় করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক প্লাটফর্ম তৈরি করুন যাতে ব্যবসার প্রসার করতে পারেন।
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি অনলাইন ব্যবসায়
এখন আমি আপনার সাথে এমন দশটি অনলাইন ব্যবসায় নিয়ে আলোচনা করবো যার প্রসারতা বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বব্যাপি প্রভাব বিস্তার করেছে। এবং এসব ব্যবসায় করে আপনি স্বল্প বিনিয়োগে আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যার্জন করতে পারবেন এবং নিজেকে বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দিতে পারবেন।
01. ব্লগিং। বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ব্যবসায়
আপনি চাইলে ব্লগিং দিয়ে আপনার অনলাইন ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। আপনি যেকোন জায়গায় থেকে ব্লগিং চালু রাখতে পারেন। এজন্য অফিসের কোন ঝামেলা নেই। এ ব্যবসায় কোন ঝামেলা না থাকায় এখানে আপনি নিজেই নিজের বস। আপনার ইচ্ছামতো অবসর সময়ে এখানে কাজ করতে পারবেন।
ব্লগিংয়ে অনেক সুবিধা রয়েছে তবে এখানে শুরু করা সহজ হলেও ব্যবসায় ভালোভাবে রান হতে একটু সময় লাগে। তবে এখানে আপনাকে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে এবং প্রচুর ধৈর্যশীল হতে হবে। আপনি ব্লগিং শুরু করেই ভাবলেন শুধু লিখলেই আপনার কাজ শেষ এমনটি কিন্তু নয়। আপনাকে আপনার পাঠকদের জন্য ভালোমানের কন্টেন্ট লিখতে হবে।
আপনি যদি ব্লগিং থেকে অর্থ উপার্জনের কথা ভেবে থাকেন তাহলে আপনাকে সঠিক বিষয়বস্তু বেছে নিতে হবে। আপনাকে এমন একটি বিষয়বস্তু বেছে নিতে হবে যে বিষয়ে লিখতে আপনিও আগ্রহী থাকেন এবং আপনার পাঠকদেরও আগ্রহ থাকে।
02. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং । বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাই বিজনেস । এটি এমন একটি ব্যবসায় পদ্ধতি যেখানে অন্যের পণ্য বিক্রি করে কমিশন হিসাবে অর্থ উপার্জন করা যায়। যে সমস্ত ব্রান্ড বা অনলাইন সংস্থা তাদের পন্য অনলাইনে বিক্রি করে তারা তাদের পন্যগুলিকে গ্রাহকের কাছে প্রচারের মাধ্যমে প্রচার করতে চায়।
যারা কোন ব্রান্ড বা অনলাইন সংস্থাগুলোর পণ্য প্রচারের জন্য ব্রান্ড বা সংস্থাগুলোর হয়ে পণ্যের বিজ্ঞাপণ চালায় এবং পণ্য বিক্রি করে তাদেরকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার বলা হয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে পণ্য বিক্রি করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, ক্লিকব্যাঙ্ক, কমিশন জংশন ইত্যাদি। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই সেরা কিছু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে হবে।
03. ই-কমার্স স্টোর। বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
যতগুলো অনলাইন ব্যবসায় রয়েছে তার মধ্যে ব্লগিংয়ের সাখে ই-কমার্স সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ব্যবসায়। ই-কমার্স স্টোরের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্য বিক্রি ও আয় করতে পারবেন। আপনি ই-কমার্স স্টোরের মাধ্যমে অনলাইন পণ্যের পাশাপাশি ভৌত পণ্যেও বিক্রি করতে পারবেন। আপনি যদি আপনার পণ্য বিক্রি করার ইচ্ছা প্রকাশ করে থাকেন এবং ই-কমার্স স্টোর দিয়ে কিভাবে ব্যবসায় শুরু করা যায় তা জেনে না থাকেন তাহলে আপনি নিচের গাইডগুলো সর্ম্পকে ধারণা নিতে পারেন।
Shopify হচ্ছে ই-কমার্স স্টোর ওপেন এবং ডিজাইন করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম। এখানে বিনামূল্যে ডোমেইন এবং হোস্টিং অফার করে। তাছাড়া পণ্য প্রচারের বিভিন্ন মাধ্যমও পাওয়া যায় এখান থেকে । এখান থকে ই-কমার্স স্টোর তৈরি করে আপনি আপনার পণ্যগুলোকে বিক্রি করতে পারেন এবং ব্যবসায় শুরু করতে পারেন।
04. ড্রপ শিপিং। বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
আপনি যদি কোন পণ্যের মালিক না হয়েও অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে এ ব্যবসায়টি আপনার জন্য 100% সঠিক। কেননা, ড্রপ শিপিং স্টোরের মাধ্যমে আপনি পণ্যের মালিক না হয়েও পণ্য বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য অনলাইনে আপনাকে একটি ড্রপশিপিং স্টোর চালু করতে হবে। আপনি প্রয়োজনীয় পণ্যের মালিক না হয়েও আপনি প্রয়োজনীয় পণ্য আপনার স্টোরে এড করতে থাকুন । আপনার ড্রপ শিপিং স্টোরের মাধ্যমে পণ্য গ্রাহকের কাছে যাওয়ার পর পণ্যের মালিক আপনাকে চার্চ প্রদান করবে।
এজন্য আপনি যা করতে পারেন তাহলো আপনি চাইলে প্রতিষ্ঠানের সরাসবরাহকারীদের সাথে আলাপ করে তাদের জনপ্রিয় পণ্যগুলোকে আপনার ড্রপশিপিং স্টোরে জমা করতে পারেন এবং আপনার গ্রাহক তৈরি করতে পারেন।
05. ইউটিউব । বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
বর্তমান সময়ে অনলাইন বিজনেসের একটি সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম হলো ইউটিউব। বর্তমান সময়ে হাজার মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ইউটিউব ব্যবহার করে থাকে । তাই বর্তমান প্রজন্মকে ইউটিউব প্রজন্ম বলা মনে হয় ভুল হবে না। তবে বিশ্বের বেশির ভাগ লোক ইউটিউব ব্যবহার করার কারণে ইউটিউব থেকে আয়ের পাশাপাশি এখনে ব্যবসায় করার একটি বিশাল প্লাটফর্ম তৈরি হয়েছে। এখানে আপনি চাইলে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে আপনি আপনার প্রতিভাবে এবং দক্ষতাকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে পারেন এবং প্রচুর ইনকাম করতে পারেন।
ইউটিউবে আপনার পছন্দমতো ভিডিও আপলোড করে প্রচুর সংখ্যক ভিজিটর এনে এবং সাথে সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং সহ অনেক প্রকার পেসিভ ইনকাম করতে পারবেন। যা আপনার জীবনের সফলতার মোড় ঘুরিয়ে দিবে।
06. ফ্রিল্যান্সিং। বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
আপনি যদি আপনার দক্ষতা এবং মেধাকে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং একটি কার্যকরী অনলাইন ব্যবসায়। এজন্য আপনি অনলাইনে নিজেকে বিভিন্ন কাজে অ্যাপ্লাই করতে পারেন এবং আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে গ্রাহকদের প্রয়োজন মতো সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি চাইলে পার্টটাইম অথবা ফুলটাইম এ কাজটি করতে পারেন।
আপনি যদি ফটোগ্রাফি, লেখালেখি, ভিডিও এবং মিউজিক এডিটিং বা অন্য কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং অফার করে এমন সাইটগুলিতে অ্যাপ্লাই করতে পারেন। এবং পরবর্তী তে সেখানে নিয়োগ পেয়ে আপনি কাজ করতে পারেন। তবে আপনার জন্য উল্লেখযোগ্য কয়েকটি সাইট হলো :]
- Upwork
- Freelancer.com
- Hubspot
- Elance
- Fiverr
আপনি চাইলে উরোক্ত অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংমার্কেট প্লেস গুলোতে েআপনার কাজ জমা রেখে পরে তা গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে অনলাইন ব্যবসা করতে পারেন।
07. অনলাইন কনসালন্টেন্সি । বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
আপনি যদি কোন একটি বিষয়ে প্রচুর জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করে থাকেন তাহলে আপনি নিজস্ব অনলাইন পরামর্শ ব্যবসায় শুরু করতে পারেন। এতে করে আপনি আপনার বিশেষ জ্ঞানকে মানুষের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে প্রচুর লোক অনলাইন কনসালন্টেন্সি করছে এবং অর্থ উপার্জন করছে। আপনি চাইলে এভাবেও আপনার জ্ঞানকে আপনার ব্যবসায় হিসাবে কাজে লাগাতে পারেন।
08. সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম।বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
আপনি চাইলে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো (যেমন, ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম) কে ব্যবহার করেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং ব্যবসায় শুরু করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে দুই ভাবে ইনকাম করা যায়। আর তা হলো:
পোস্ট দ্বারা: আপনি ফেসবুকে একটি পেজ তৈরি করে সেখানে মান সম্মত পোস্ট আপলোড করতে পারেন। সেখানে আপনি আপনার ফলোয়ারদের যুক্ত করে পোস্ট আপলোড দিতে পারেন। এভাবে ফেসবুকে প্রচুর সংখ্যক ফলোয়ার যুক্ত হলে আপনি সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। একই ভাবে আপনি টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম থেকেও ইনকাম করতে পারেন।
বিক্রি করে: ফেসবুকের সব থেকে বড় সুবিধা হলো এখানে সরাসরি যুক্ত হওয়া যায়। ফেসবুকের একটি স্টোর আছে সেখানে আপনি গ্রাহকের কাছে সরাসরি যোগাযোগ করে পণ্য বিক্রি করতে পারেন। আর এ জন্য আপনাকে কোন প্রকার ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় না।
09. একটি ডিজিটাল পণ্য বা কোর্স তৈরি করে। বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
আপনি চাইলে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি ডিজিটাল কোর্স তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে বিভিন্ন উৎস থেকে আগ্রহীদেরকে কোর্স করাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনি অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যমকে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আপনি ডিজিটাল বিপণন বিশেষজ্ঞ হিসাবে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ পেতে পারেন এবং সেখান থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন।
10. ডোমেইন ক্রয় এবং বিক্রয়। বাংলাদেশের সেরা অনলাইন বিজনেস
ডোমেইন ক্রয়- বিক্রয় বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় ইনকামের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আপনার ওয়েব সাইটের ট্রাফিক ভালো থাকলে আপনি ওয়েব সাইট ভাড়া নিতে পারেন এবং যাদের প্রয়োজন তাদেরকে ওয়েবসাইট ভাড়া দিতে পারেন। তাছাড়া আপনার কাছে ভালো মানের ডোমেইন থাকলে আপনি তা ক্রয়-বিক্রয় করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন।
পরিশেষে
বর্তমান সময়ে অনলাইনে অসংখ্য ব্যবসায়ের উপায় আছে। এসব উপায় ব্যবহার করে ব্যবসায় করছে অনেকে। অনলাইনে এখন খুব সহজে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলা যায়। আশা করি আমি আপনাকে বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ব্যবসায়গুলো সম্পর্কে ধারণা দিতে পেরেছি।আমার পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
You must be logged in to post a comment.