Blogging করে টাকা ইনকাম করার পুরো গাইড

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যম কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। অনলাইনে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ব্লগিং করে টাকা ইনকাম। প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায় শুধুমাত্র অনলাইনে ব্লগিং করে।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

তাছাড়া অনলাইনে ব্লগিং করতে কোন প্রকার তেমন কোনো অভিজ্ঞতা অথবা বয়সের প্রয়োজন হয় না। যে কেউ চাইলে অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারে।অনলাইনে এমনও অনেক লোক রয়েছে যারা প্রচুর পরিমাণে শুধু ব্লগিং করে টাকা আয় করে। অনেকে ব্লগিংকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে কাজ করে। তাই আপনিও চাইলে অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আর্টিকেল এর সূচনা

ব্লগিং হল সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম অনলাইনে আয় করার জন্য। অনেকেই শুধুমাত্র অনলাইনে ব্লগিং করে লাখ লাখ টাকা প্রতি মাসে আয় করে থাকে। এমনকি ব্লগিং করে আয় খুবই পুরাতন একটি পদ্ধতি। এবং সম্পূর্ণ বিশ্বস্ততার সাথে এই পদ্ধতি অবলম্বন করে অনলাইনে আয় করা যায়।যদিও অনলাইনে আরো অনেক ধরনের মাধ্যম কাজে লাগিয়ে ইনকাম করা যায়।

তবে তার ভিতরে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম একটু অন্যরকম। এমনকি যে কেউ চাইলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করে অনলাইনে আয় করতে পারে। এককথায় অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম উন্মুক্ত। কোনরকম দক্ষ বয়স ছাড়াই থেকে অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা আয় করতে পারবে। অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন ধারণের কাজ সম্পর্কে নলেজ থাকা জরুরি।

এই নলেজ যদি আপনার ভিতর একবার চলে আসে,,, তাহলে আপনারা সহজে অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা যায়? এটুজেড step-by-step আমরা জানবো। কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম শুরু করা যায়?এবং শেষ পর্যন্ত হাতে কিভাবে টাকা পৌঁছায় এই বিষয়বস্তুগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আর্টিকেল এর শুরুতে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইল।

ব্লগিং কিঃ ব্লগিং হলো আর্টিকেল লেখা বা লেখালেখি কাজ। তাহলে তো এখন আপনি বলবেন কোথায় লেখালেখি করব?সেটা হলো আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এবং সেখানে ব্লগিং করতে হবে। তারমানে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে লেখালেখি করাই হল ব্লগিং। আশা করি আপনারা ব্লগিং কি সম্পর্কে একটু হলেও বুঝতে পেরেছেন।

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য, সর্বপ্রথম একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। এখন বর্তমানে ওয়েবসাইট তৈরি করার সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি প্লাটফর্ম হল ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগার। আপনি যে কোন প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে সহজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। আর আপনি যদি ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে, আপনাকে ওয়েবসাইট প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করতে হবে।

তারপর ওয়েবসাইটটি সুন্দরভাবে সাজিয়ে লেখালেখি করতে হবে বা আর্টিকেল লিখতে হবে। এখন হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে একটি কমপ্লিট প্রফেশনাল ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়? এ সম্পর্কে আমরা একটু পরে বলব তবে তার আগে আপনাকে আরেকটু জানতে হবে,,, ব্লগিং শুরু করার পূর্বে কি কি আপনার ভিতরে থাকতে হবে? এ সম্পর্কে না জানলে আপনি ব্লগিং করতে পারবেন না এবং ইনকাম হবে না। তাই আমরা এই সম্পর্কে আগে একটু জেনে নিই।

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য কি কি প্রয়োজন হবে?

  • অনলাইনে কাজ করার জন্য, ভালো মানের একটি ডেক্সটপ অথবা কম্পিউটার কিংবা ভাল মানের একটি এন্ড্রয়েড ফোন থাকতে হবে।
  • অনলাইনে থাকার জন্য হাই স্পিড ওয়াইফাই কানেকশন অথবা ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।
  • ব্লগিং করে আয় করার জন্য,আপনাকে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সুন্দরভাবে সাজাতে হবে।
  • ব্লগিং করে ইনকাম করার জন্য,আপনাকে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইট এ বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লিখতে হবে।
  • আপনার ওয়েবসাইটে কখনো অন্যের আর্টিকেল কপি করে পাবলিশ করা যাবে না।
  • আপনার ওয়েবসাইটে সম্পূর্ণ ইউনিক এবং কমপক্ষে 400 শব্দের উপরে আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে।
  • আপনার ওয়েবসাইটে সব সময় মানুষের উপকারী তথ্যবহুল এ ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে।
  • ধৈর্যশীল, নিজের ইচ্ছেশক্তি, পরিশ্রমই ইত্যাদি আপনার ভিতরে থাকতে হবে।

প্রিয় বন্ধুরা উপরের এই জিনিস এবং গুণগুলো যদি আপনার ভিতরে পাওয়া যায় বা আপনি করতে পারেন তাহলে,আশাকরি আপনারাও ব্লগিং করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। এই জিনিস এবং গুণগুলো না থাকলে কখনোই ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই এই গুণগুলো এবং জিনিসগুলো থাকতে হবে আপনি যদি ব্লগিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে।

কিভাবে একটি ওয়েবসাইট প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করতে হয়?

ওয়েবসাইট তৈরিঃ‌ আগেই বলেছিলাম লগইন করার জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। এবং বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার জনপ্রিয় দুটি প্লাটফর্ম হল ওয়াডপ্রেস, ব্লগার। যে কেউ চাইলে এই প্ল্যাটফর্মের যুক্ত হয়ে সহজে ওয়েব সাইট তৈরি করতে পারে। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য সর্বপ্রথম আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে অথবা ব্লগার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।

তাদের প্লাটফর্মে যাওয়ার পর আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনার নাম নির্বাচন করা খুবই জরুরী। অর্থাৎ আপনি যে কারণে ব্লগিং করতে চান তার জন্য একটি সুন্দর নাম পছন্দ করুন। হয়তো আপনার পছন্দের নামটি আগে থেকে কেউ নিয়ে থাকতে পারে। তাই অবশ্যই আপনার নাম কি ইউনিক এবং মানুষের দরকারি নাম ব্যবহার করবেন।যাতে করে আপনার ওয়েবসাইটে সহজেই যেকোন ইউজার খুঁজতে পারে অথবা মনে রাখতে পারে।

ওয়েবসাইটটি তৈরি করার পর আপনার ওয়েবসাইটটি সাজাতে হবে। ওয়েবসাইট কন্ট্রোল করার জন্য বা ওয়েবসাইটে ইনকাম করার জন্য, আপনার ওয়েবসাইটকে প্রফেশনাল লোকে সাজাতে হবে।একটি ওয়েবসাইটের জন্য সাধারণত তিনটি জিনিস প্রয়োজন হয়। এমনকি এই তিনটে জিনিস ব্যতীত কখনোই একটি পরিপূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব নয়।

যেমন,

  1. ওয়েবসাইটের জন্য প্রয়োজন হবে একটি ভালো মানের থিম।
  2. ওয়েবসাইটটি টিকে রাখার জন্য প্রয়োজন হবে একটি হোস্টিং।
  3. ওয়েবসাইটের নামটা সুন্দর করার জন্য অথবা মনে রাখার জন্য ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে একটি হোস্টিং।

উপরোক্ত এই তিনটি জিনিস থাকলে সহজ একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এবং খুব সহজে ওয়েবসাইট থেকে এই তিনটি জিনিস কাজে লাগিয়ে ইনকাম করা সম্ভব।তো চলুন এখন আমরা জেনে নিই এই তিনটি জিনিস এর কাজ গুলো কি কি ওয়েব সাইটে হয়ে থাকে।

থিম এর কাজ কি ওয়েবসাইটেঃ একটি ওয়েবসাইটে থিম খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। থিম ব্যতীত আপনি কখনোই ভালোভাবে প্রফেশনাল লুকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন না। এবং আপনার ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য নির্ভর করবে আপনার থিমের উপর।থিম যত প্রফেশনাল হবে আপনার ওয়েবসাইটের লুক ততই সুন্দর হবে। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন ওয়েবসাইটের জন্য থিম কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেটা!

হোস্টিং এর কাজ কি ওয়েবসাইটেঃ হোস্টিং হলো আপনার ওয়েবসাইটের জায়গা। ধরুন আপনি ফসল ফলাতে চাচ্ছেন,,, তাহলে নিশ্চয়ই আপনার অনেক জায়গা প্রয়োজন হতে পারে তাই না। এই জায়গা ব্যতীত আপনি কিভাবে ফসল ফলাতে পারবেন? তাই অবশ্যই আপনি যদি ফসল ফলাতে চান তাহলে, জায়গার প্রয়োজন হবেই। ঠিক একই ভাবে আপনি ওয়েব সাইটে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল, ছবি, ভিডিও, ইমেজ ইত্যাদি আপলোড করবেন।

এই কারণেই আপনার ওয়েবসাইটে প্রয়োজন হবে হোস্টিং। এই হোস্টিং ব্যতীত আপনি আনলিমিটেড ছবি, আর্টিকেল, ভিডিও, ইমেজ ইত্যাদি আপলোড করতে পারবেন না। তাই এ কারণেই অবশ্যই হোস্টিং এর প্রয়োজন হবে।আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কেন একটি ওয়েবসাইটে হোস্টিং প্রয়োজন হয়।এবং হোস্টিং আপনার ওয়েবসাইটে প্রয়োজন কেন এসম্পর্কে আশাকরি বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন!

ডোমেইন এর কাজ কি ওয়েব সাইটেঃ আপনার ওয়েবসাইটের নামই হলো ডোমেইন। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন শুরুতে তাহলে, আপনার ওয়েবসাইটের নাম হয়তো বা হতে পারে, jit.com. wordpress.com এখন আপনি বলুন আপনার ওয়েবসাইটের এত বড় নাম মনে রাখার সম্ভব। অথবা অন্য কেউ এই ওয়েবসাইট মনে রাখতে চাইবে।

এমন কি আপনিও হয়তো এনাম অপছন্দ করবেন তাই না! তো আপনি চাইলে অনলাইনে আপনার ওয়েবসাইটের নাম চেঞ্জ করতে পারেন। তার জন্য আপনার ডোমেইন এর প্রয়োজন হবে। আপনার ওয়েবসাইটটি ডট নেট ডট কম ডট ওআরজি ইত্যাদি পরিবর্তন করতে। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন চেঞ্জ করতে চান তাহলে, ওয়েবসাইটের নাম হবে jit.com । ব্যাস ডোমেইন আপনার ওয়েবসাইটে এই কাজটি সম্পাদন করে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ডোমেইন এর কাজ কি হয়ে থাকে ওয়েবসাইটে সেটা!

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম শুরু যেভাবে?

ব্লগিং করে ইনকাম শুরুঃ এখন আপনার ওয়েবসাইট কমপ্লিট ভাবে তৈরি করার পর। আপনি কি ওয়েব সাইটে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করতে হবে ইনকামের জন্য।তার মধ্যে সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট এ বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। 20 থেকে 30 টা ইউনিক আর্টিকেল 600 শব্দের উপরে পাবলিশ করতে হবে।

তাহলে আপনারা আপনার ওয়েবসাইটে ইনকাম শুরু করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। হ্যা বন্ধুরা আপনারা ঠিকই শুনেছেন। আপনার ওয়েবসাইটে টাকা ইনকাম শুরু করার জন্য আবেদন করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে টাকা ইনকাম করার জন্য আবেদন করতে হবে গুগোল অ্যাডসেন্সে। আর আপনারা এই গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম শুরু এবং উত্তোলন করতে পারবেন।

টাকা কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে উত্তোলন করা যায় এ বিষয়টা নিয়ে একটু পরে আলোচনা করছি। তার আগে জেনে নিব এডসেন্সের মাধ্যমে কিভাবে ব্লগিং করে আয় করা যায় সেটা! তো বন্ধুরা আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করার পর আপনার ওয়েবসাইটের জন্য, গুগল এডসেন্স এর কাছে আবেদন করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটের সবকিছু ঠিকঠাক তাদের নীতিমালা মেনে কাজ করলে এবং উপযোগী হলে অবশ্যই আপনার একাউন্ট এপ্রুভ হয়ে যাবে।

আপনার গুগল এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ হয়ে গেলে, তখন আপনারা চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। এবং আপনার ওয়েবসাইটে ব্লগিং করে আয় করার জন্য এই বিজ্ঞাপন খুবই জরুরী। এক কথায় আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে হয়। আপনার ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞাপনগুলো যত লোক দেখবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে।

এবং বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম এর টাকাগুলো গুগল এডসেন্স একাউন্টে যোগ করা হবে।এভাবে করে আপনারা ব্লগিং করে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ব্লগিং করে সহজে এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা ইনকাম শুরু করা যায় সেটা!

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা উত্তোলন করার উপায়?

আপনাকে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন গুলো আপনার ওয়েবসাইটে দেখাতে হবে। যত বিজ্ঞাপন আপনার লোকেরা দেখবে ততো ইনকাম আর আসবে এডসেন্স একাউন্টে।আপনার গুগল এডসেন্স একাউন্টে যখন 10 ডলার জমবে তখন আপনার এড্রেস ভেরিফাই করতে হবে। এড্রেস ভেরিফাই করার পর আপনারা গুগল এডসেন্স একাউন্টে যেকোনো দেশের ব্যাংক একাউন্ট এড করতে পারবেন। অ্যাড করার পর আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আরো 90 ডলার ইনকাম করতে হবে।

আগে ছিল 10 ডলার এবং আরো ইনকাম করলেন 90 ডলার অর্থাৎ সর্বমোট 100 ডলার। আপনার একাউন্টে যখন 100 ডলার জমবে সেই মাসের শেষের দিকে আপনার ব্যাংক একাউন্টে গুগোল টাকা টান্সফার করে দিবে। ঠিক এভাবে করেই ব্লগিং করে টাকা ইনকাম শুরু এবং টাকা উত্তোলন করতে হয় এডসেন্স একাউন্টের মাধ্যমে। 

আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ব্লগিং শুরু করে এডসেন্স একাউন্টের মাধ্যমে টাকা ইনকাম শুরু করা যায়। এবং শেষ পর্যন্ত ব্লগিং করে এডসেন্সের মাধ্যমে কিভাবে টাকা উত্তোলন করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন আশা করি!যদি তবুও বুঝতে অসুবিধা হয় অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আমি অবশ্যই আপনাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে হেল্প করার চেষ্টা করব।

আর্টিকেল এর শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা যায় এ টু জেড বিস্তারিত। যদিও বিস্তারিত টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।তবুও যদি বুঝতে কোথাও অসুবিধা অথবা কোন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

আমি অবশ্যই আপনাদের কমেন্টের যত সম্ভবত রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের আজকের আর্টিকেল ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন। আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ