বর্তমান প্রযুক্তির বিশেষ অবদানে এবং এই অবদান দ্রুত এগিয়ে যাওয়াতে কম্পিউটার ব্যবহার আমাদের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূ্র্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আমাদের আধুনিক যুগে এই কম্পিউটার ব্যবহারে জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। এখন বিভিন্ন স্কুল কলেজ থেকে কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা প্রদান করছে। তারা কম্পিউটার ব্যবহার ছাত্র ছাত্রীদের জানানোর জন্য এক ধরনের বিশেষ সুযোগ সুবিধা প্রদান করছে।
কম্পিউটার নিয়ে এখন বিভিন্ন ধরনের বিষয় হয়ে গেছে যার থেকে ছাত্র ছাত্রীরা কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে। এখন কম্পিউটার সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা প্রদান করতে বেসরকারি বা সরকারি বিভিন্ন পর্যায়ে ট্রেনিং প্রদান করা হচ্ছে। তবে এখন কম্পিউটারকে সাধারনত মানুষের বাসায় বাসায় দেখা যায়।
বিভিন্ন বয়সীর মানুষেরা এখন এর ব্যবহার করে থাকে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে এক বিশেষ গুরুত্ব সাধন করে চলছে এই কম্পিউটার। আমাদের আজকের এই দিনে কম্পিউটারের প্রয়োজন বলে শেষ করা যাবে না, এখন অফিস, আদালত, স্কুল , কলেজ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে বেশি ভাগ কাজ কর্ম করে চলছে।
প্রযুক্তি এখন অনলাইনে প্রভাব পড়ায় যা সমগ্র দেশকে উন্নত করে দিয়েছে আর এই অনলাইনকে যথাযথ ভাবে ব্যবহার করতে গেলে কম্পিউটার জানা ছাড়া তা সম্ভব নয়। তাই কম্পিউটার আমাদের নিত্যদিনের এক বিশেষ সঙ্গী হয়ে গেছে যার অবদান অনীস্বীকার্য।
আর এই কম্পিউটার ব্যবহার করা কালীন হয়তো এটি নিয়েও আমাদেরকে নানা সমস্যায় পড়তে হয়ে, যার মধ্যে অন্যতম একটি সমস্যা হচ্ছে কম্পিউটারে ভাইরাস নামক এক ধরনের বস্তু প্রবেশ করলে।
এটি কম্পিউটারের এক বিশেষ ক্ষতি সাধর করে থাকে। এটির প্রভাবে কম্পিউটারের কিছু বস্তু বিকল হয়ে যেতে পারে, এটির জন্য আমরা ভালো মতন কম্পিউটারে আমাদের কাজ করতে পারি না। কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যায় এবং কম্পিউটার বার বার রিস্টার্ট নেয় তাছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সাধারনত কম্পিউটারে থাকা আমাদের প্রয়োজনীয় ফাইল গুলো নষ্টের কারণ হয়ে দাড়ায়। কম্পিউটার অনেক স্লো হয়ে যায়, সেই সাথে আপনার হার্ডডিক্স পুনোরায় ফরম্যাট চায় , ঘন ঘন আপনার কম্পিউটার ক্রাশ হয়, কম্পিউটারে ইন্টারনেট কাজ করতে অসুবিধা হয়ে থাকে।
এসকল সমস্যায় পড়লে আমাদের কম্পিউটার ব্যবহারে অনুপযগী হয়ে পড়ে, এবং আমরা হয়তো এই সকল সমস্যা সমাধান করতে আমাদের কম্পিউটার সার্ভিসিং করতে নিয়ে যেতে হয়। তাই আমরা হয়তো অনেকেই জানি না যে আমরা একটু আমাদের বুদ্ধি খাটালে আমরা হয়তো এই সকল সমস্যা থেকে পরিত্রান পেয়ে যেতে পারি।
আর এই সমস্যা থেকে সমধানের সবচেয়ে কার্যকারী উপায় হচ্ছে কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা। কম্পিউটারের জন্য বিভিন্ন ধরনের এন্টিভাইরাস রয়েছে তবে সব এন্টিভাইরাস আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষিত নাও রাখতে পারে। কিছু্ এন্টিভাইরাস রয়েছে যা আপনার কম্পিউটারে সেটাআপ করলে আপনার কম্পিউটার ভালো তো দূরের কথা আরও খারাপ হয়ে যেতে পারে।
তাই না যেনে বুঝে কম্পিউটারে এন্টিভাইরাস সেটআপ করা ঠিক না। আজকে আমি কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখার জন্য কিছু কম্পিউটারের সেরা এন্টিভাইরাস সম্পর্কে আলোচনা করবো। হয়তও আমরা অনেকেই জানি কম্পিউটারের সেই সেরা এন্টিভাইরাস গুলোর নাম কি? নিছে এন্টিভাইরাসগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হল:
১. Avast Antivirus:
কম্পিউটারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি এন্টিভাইরাস হয়ে থাকে এই এভ্যাস্ট এন্টিভাইরাস। এটি ফ্রি এন্টিভাইরাস গুলোর মধ্যে একটি যা ভাইরাস সুরক্ষা সরবাহ করে। তবে প্রাচীনতম এন্টিভাইরাস সংস্থাগুলোর মধ্যে একটি হলো এই Avast এন্টিভাইরাস, ১৯৮৮ সাল থেকে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা দিচ্ছে এটি।
সারা বিশ্বে কয়েক মিলিয়ন লোক এটি ব্যবহার করে থাকে। যদি আমরা সেরা এন্টিভাইরাস গুলো নিয়ে কথা বলে থাকি তাহলে এটির নাম সবার উপরে থাকাটাই স্বাভাবিক। Avast Free Antivirus নামে একটি ফ্রি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার বাজারে প্রচলিত রয়েছে। তবে এর তুখর দৃষ্টি থেকে পালিয়ে পার পায় না কোনো ভাইরাস।
উইন্ডোজ ৭, ৮,১০, উইন্ডোজ এক্সপি ভিসটা এর যেকোনো একটিতে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এর বৈশিষ্ট্য সমূহ নিচে আলোচনা করা হল :
• এটি বুদ্ধিমান এন্টিভাইরাস।
• হোম নেটওয়ার্ক সুরক্ষা দিতে পারবে।
• স্মার্ট স্ক্যান করতে পারবেন।
• বুটাবেল স্ক্যান করা যাবে।
• সুরক্ষিত ডিএনএস।
• অটোমেটিক সফটওয়্যার আপডেট।
• ডাটা সুরক্ষা ইত্যাদি।
২. Adaware Antivirus:
Adaware Antivirus সাধারনত ফ্রি Adware থেকে এসেছিল পূর্বে এটি Lovasoft নামে পরিচিত ছিলো। আপনার কম্পিউটারকে অনেক ভালো ভাবে সুরক্ষিত রাখতে পারবে এই সফটওয়্যার টি। আপনার যদি মেইল স্ক্যানিং এ সমস্যা থাকে তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সহায়ক হবে এই ফ্রি সফটওয়্যারটি ।
এটি খুব সহজেই ব্যবহার করা যাবে আপানার কম্পিউটারের নানা উইন্ডোজে। আপনি শুধু মেইল কে সুরক্ষিত নয় এটি দিয়ে পুরো কম্পিউটারকে আপনি সুরক্ষিত রাখতে পারবেন ।
এটি উইন্ডোজ ৭ , ৮ , ১০ , ভিসটা ও এক্সপি তে খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এটির বৈশিষ্ট্য সমূহ নিচে আলোচনা করা হল :
• এক্টিভ ভাইরাস নিয়ন্ত্রন করে।
• ক্ষতিকর প্রসেস বন্ধ করে।
• আক্রন্ত ফাইল ব্লক কলে ফেলে।
• অন ডিমান্ড স্ক্যানার করা যাবে।
• রিয়েল টাইম সুরক্ষা দিবে এটি।
• ইমেইল সুরক্ষা, ওয়েব সুরক্ষ, নেটওয়ার্ক সুরক্ষা দিবে এটি।
৩. AVG Antivirus:
এইি এন্টিভাইরাসটি কম্পিউটারের সেরা তালিকাতে রয়েছে। এটি কম্পিউটারের ভাইরাস দূর করার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। এটি বর্তমান যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে। তবে গত এক দশক ধরে ধারাবাহিক ভাবে সাফল্যের জন্য AVG পুরস্কার জিতেছে।
বিভিন্ন পরীক্ষায় গবেষণা চালিয়ে প্রমাণ পেয়েছে যে এটি কম্পিউটারকে ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখার একটি অন্যতম সফটওয়্যার এটি। এটির বিশ্বের কাছ অনেক প্রশংসা অর্জন করেছে। এটির বৈশিষ্টসমূহ নিচে আলোচনা করা হল:
• এন্টি স্পাইরাল স্ক্যান এর একটি বিশেষ গুনাবলি।
• ইমেইল স্ক্যানিং, লিংক স্ক্যানিংসহ আরও বেশ কিছু করতে পারে এই সফটওয়্যার টি।
• আটোমেটিক ভাইরাস স্ক্যানিং।
• আক্রান্ত ফাইল গুলো মুছতে এবং ব্যক্তিগত তথ্য উম্মুক্ত হওয়া থেকে রোধ করে ইত্যাদি।
ম্যাশেবল উল্ল্যেখ করেছেন যে AVG ফ্রি এন্টিভাইরাস সবচেয়ে সঠিক ভাইরাস সনাক্তকরণ করেছেন। তিনি বলেন, এভিজি এন্টিভাইরাস বিন্যামূল্যে দক্ষতার সাথে ভাইরাস ও ম্যলওয়্যার সনক্ত করে থাকে। এটি ব্যবহার করার জন্য উইন্ডোজ ৭, ৮, ১০, ভিসটা ও এক্সপি তেই খুব ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
৪. Avira Antivirus:
Avira Antivirus প্রায় ৩০ বছর ধরে মানুষের কম্পিউটারকে সুরক্ষা দিয়ে আসছে। হাই কোয়ালিটির এবং মর্জিত টাইপের ফ্রি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার হলো এই এন্টিভাইরাসটি। এটি কম্পিউটার বিশেষ ভাবে সুরক্ষা দিয়ে থাকে এটির সাহায্যে আপনি আপনার কম্পিউটারকে নানা ভাবে স্ক্যান করে নিতে পারবেন, এবং ভাইরাস ধরতে খুব বেশি ভালো ভাবে কাজ করে থাকে।
আর এজন্য সাধারনত এটি সেরা তালিকাতে রয়েছে। যদিও এটি কম্পিউটারে জায়গা একটু বেশি দখল করে থাকে কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে একদম নিট এন্ড ক্লিন। সবধরনের ভাইরাস কে খুব সহজেই দমন করে থাকে এই সফটওয়্যার টি । এটির বৈশিষ্ট্যসমূহ নিচে উল্ল্যেখ করা হল :
• ডা্উনলোড, টরেন্টস,এবং ক্লাউড স্টোরেজ স্ক্যান করে কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখে।
• ইমেইল সংযুক্তিগুলি স্ক্যান করে থাকে।
• ইউএসবি ডিভাইসগুলি স্ক্যান করে থাকে।
• এটিতে কোনও বিঙ্গাপন নেই যার জন্য খারাপ প্রভাবের কারন হয়ে দাড়ায়।
এটি সাধারনত সীমাহিন গ্রাহক সমর্থন করে থাকে। এটি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
৫. Amiti Antivirus:
Amiti Antivirus এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার জগতে একটি পরিচিত নাম হয়ে থাকে, তবে সেরার তলিকাটি খুব ভালোভাবে অর্জন করে নিয়েছে। এটি দিয়ে ভাইরাস ম্যালওয়্যার অনুসন্ধান সহ খুব ভালোভাবে সেগুলোকে খুঁজে বের করে থাকে, শুধু খুঁজেই থাকে না এটি সেই সব বের হওয়া ভাইরাস দ্রুত কম্পিউটার থেকে ক্লিনাপ করে থাকে।
এটি দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারকে চার ভাবে স্ক্যানিং করতে পারবেন। এটির বৈশিষ্ট্যসমূহ নিচে আলোচনা করা হল :
• এটি ব্যবহার করা খুব সহজই হয়ে থাকে।
• পরিচালনার সব নির্দেশন স্কিনে দিয়ে থাকে।
• অতিরিক্ত মেমোরি দখল করে ন।
• স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে থাকে।
এটি আপনি উইন্ডোজ ৭, ৮, ১০ , ভিসটা ও এক্সপি তে ব্যবহার করতে পারবেন কোন সমস্যা হবে না্।
৭. Immunet:
Immunet এই ভাইরাস একটি মুক্ত ক্লাউড ভিত্তিক এন্টিভাইরাস হয়ে থাকে। ভাইরাস অপসারণ সহ কম্পিউটারকে যাবতীয় ভাবে সুরক্ষিত রেখে থাকে এই ভাইরাসটি। এটি ব্যবহার করা খুব সহজ হয়ে থাকে। এটির নানা ধরনের বৈশিষ্ট বিদ্যমান তা নিচে আলোচনা করা হল :
• এটি ৬০ সেকেন্ডের কম সময়েই ইন্সেটল হয়ে থাকে। আপনার কম্পিউটারে ১০০ এমবি স্থানের দরকার নেই।
• আর্কাইভ করা ফাইলের মধ্যে ভাইরাস,স্পাইওয়্যার, বট ইত্যাদি সনাক্ত করতে এই সফটওয়্যারটি ভালো বুদ্ধিমান হিসাবে কাজ করে থাকে।
• আপনি সপ্তাহ মাসের মধ্যে এটি পূর্ণ ফ্ল্যাস বা কাস্টম স্ক্যান করতে পারবেন।
• সংক্রমিত ফাইলগুলিকে পৃথকীকরণ করে ফেলে।
এটি সব ধরনের উইন্ডোজে চলে থাকে।
৮. Bitdefender Antivirus:
Bitdefender Antivirus এটি অত্যন্ত একটি জনপ্রিয় একটি এন্টিভাইরাস তবে এটি এতো জনপ্রিয়তা লাভ করার গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে এটির অনেক বেশি কার্যকারিতা হয়ে থাকে। এটি আপনার কম্পিউটারে খুব বেশি জায়গা দখল করে না এবং কনিফিগারেশনের ঝামেলাও কম হয়ে থাকে।
তবে এটির একটি সুবিধা আছে সেটি হলো ব্যবহারকারী এটিকে লুকিয়ে রেখে ব্যবহার করতে পারবেন এবং সফটওয়্যার ঝামেলা কম হয়ে থাকে। এটি দিয়ে আমরা আমাদেরকে কম্পিউটারকে বিশেষভাবে সুরক্ষিত রাখতে পারি। এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিছে তুলে ধরা হল:
• রিয়েল টাইম থ্রেট সনাক্তকরণ ।
• ভাইরাস স্ক্যানিং এবং ম্যালওয়্যার অপসারণ।
• অন ডিমান্ড ও অন এক্সেস ভাইরাস স্ক্যানিং করে থাকে যা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে থাকে।
• ব্যাক্তিগত গেমিং কম্পিউটারগুলোর ভাইরাস জটিলতার জন্য প্রয়োজনীয় এন্টিভাইরাস সুরক্ষা দিয়ে থাকে।
এটি আপনি যেকোন উইন্ডোজে ব্যবহার করতে পারবেন না। উইন্ডোজ ৭, ৮, ভিসটা ও এক্সপি তে সার্পোট করবে্ এটি।
৯. Baidu Antivirus:
Baidu Antivirus এটি একটি সম্পূ্র্ণ ফ্রি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার। এটি কম্পিউটার ভাইরাসের কঠিন আক্রমনের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে।
এটি সেরা তালিকায় থেকে মানুষের জনপ্রিয় হয়ে ওঠছে। এটি ব্যবহার করা খুব সহজেই হয়ে থাকে। এটি ফ্রি এন্টিভাইরাস নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য তা অনেক ভালো মানের একটি হয়ে থাকে। এটি দিয়ে আপনি স্ক্যান করলে আপনার পুরো কম্পিউটার পরীক্ষা করবে, এটি কম্পিউটারে সমস্যাকে দ্রুত সমাধান করতে পারে। এটির বৈশিষ্টসমূহ হচ্চে:
• অটো আপডেট ইউএসবি স্ক্যান করে থাকে।
• ব্যাবহারকারীদের সুবিধার্থে পাসওয়ার্ড এর ব্যবস্থা রয়েছে।
• বিদেশি হুমকির বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে থাকে।
এটি সবধরনের উইন্ডোজে ব্যবহার করা যাবে।
১০. Comodo Antivirus:
সাধারনত ব্যবসায়িক কম্পিউটার সুরক্ষায় এই ভাইরাসটি খুব ভালো কাজ করে থাকে। এটি একটি ফ্রি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার, কুইক রান করাতে এটির বিশেষ গুন হয়ে থাকে। তাছাড়া এটি বিভিন্ন ফাইলের জানা অজানা সোর্স থেকে ভাইরাস শনাক্ত করতে পারে। এটি কম্পিউটারের যেকোন ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ রেখে থাকে। এটির বৈশিষ্টসমূহ :
• হ্যাকারদের আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে দেয় না।
• সমস্ত ম্যালওয়্যার ব্লক করে দেয়।
• আপনার নেটওয়ার্ক থেকে বা অনুমোদিত অ্যাক্সেস প্রতিরোধ করে আপনার কম্পিউটার অ্যাক্সেস করা থেকে বিরত থেকে থাকে।
• নিরাপদ ভাবে ইন্টারনেট চালাতে পারবেন।
• শীর্ষ খাটি ভাইরাস শনাক্ত করে থকে।
তবে এটি আপনি বিভিন্ন উইন্ডোজে ব্যবহার করতে পারবেন ।
এইসব হচ্ছে কম্পিউটারের সেরা এন্টিভাইরাস যা থেকে আপনার কম্পিউটার বিশেষ সুরক্ষিত থাকবে। আপনার কম্পিউটারে আপনি খুব ভালো ভাবে কার্য সম্পাদন করতে পারবেন।
You must be logged in to post a comment.