ওজন কমানোর উপায় ?

*অল্প খাবার বারে বারে খাওয়া, কিছু ক্যলোরিবহুল খাবার খাদ্য তালিকা থেকে কমিয়ে দেওয়া , নিয়মিত হাঁটা, সঠিক সময়ে খাদ্য গ্রহণ,ওজন কমাতে হলে আগে জানতে হবে কি কারণে ওজন বেড়েছে।

ওজন চাইলেই তো আর কমানো যাবে না। তার জন্য চাই উদ্যোম আর পরিশ্রম।

ওজন শরীরের জন্য একটি কষ্টদায়ক ব্যাপার।এই ওজন অতিরিক্ত হয়ে গেলে অনেক সমস্যা হতে পারে। সেই সাথে অনেক কাজ করতে সমস্যা হয়।

হোমিওপ্যাথি কি ওজন কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়?

আমাদের অনেক ভাই-বোন আছে যারা অতিরিক্ত ওজনের জন্য অনেক সমস্যায় ভুগছেন।

তাই আজ একটা মেডিসিন সম্পর্কে জানবো:এক পোস্টে জানলাম হোমিওপ্যাথি এই ওষুধটি সম্পর্কে,

Phytolacca Berry Schwabe:

ওজন কমানোর জন্য phytolacca Berry Schwabe একটি perfect হোমিওপ্যাথি মেডিসিন,যেটা জার্মানিতে তৈরি।

Phytolacca Berry Schwabe ওজন কমাতে ও স্থুলতা চিকিৎসার জন্য সেরা হোমিওপ্যাথি ঔষধ হিসাবে  বিস্ময়কর উদ্ভিদ হিসাবে পরিচিত।ফাইটোলক্কা বেরি ট্যাবলেটে  উপস্থিত টিংচার শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সামগ্রিক কর্যক্ষমতা উন্নত করে স্থুলতা ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করে।

এটি মানবদেহের ফাইব্রাস এবং ওসিয়াস টিস্যুতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

গঠন:

১ টি ট্যাবলেটে রয়েছে phytolacca 4xb250 mg , Excipients Q.S ২৬০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত।

Phytolacca Berry Schwabe ট্যাবলেট দ্রুত ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত হোমিওপ্যাথি পতিকার। এই হোমিওপ্যাথি ওষুটি সফলভাবে ওজন কমাতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ। 

এই ওষুধটি ওজন কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া। মাদার টিংচার ফাইটোলক্কার আমদানি করা তাজা বেরি থেকে চালিত হয়।

দীর্ঘায়িত সেবনের সাথে এই ওজন কমানোর ওষুধটি ওজন কমানোর পক্রিয়াকে অনুঘটন করে।

কার্যকর ওজন ব্যবস্থাপনার জন্য খাঁটি উৎস থেকে তৈরি , অর্থাৎ ফাইটোলক্কার তাজা বেরি যা উত্তর আমেরিকা থেকে আমদানি করা হয়।

এটি হজম এবং শোষনকে অনুকূলভাবে  প্রভাবিত করে খাদ্য গ্রহণ করে কমিয়ে দেয়।

একই সময়ে হাইপার এসিডিটি এবং কম খাবার গ্রহণের সাথে সম্পর্কিত দুর্বলতার অনুভূতি হ্রাস করে ।প্রসবের পর ওজন বৃদ্ধিসহ মহিলাদের মধ্যে ওজন হ্রাসের ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে ।

কিছু খাদ্য বিধিনিষেধ এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ১-২ মাসের মধ্যে ৫ কেজি ওজন কমাতে সক্ষম। তাছাড়া phytolacca Berry Schwabe ট্যাবলেটের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

ওষুধ নিজে গ্রহন না করে অনুগ্রহ করে নিকটবর্তী চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অন্যথায়,চিকিৎসক দ্বারা নির্দেশিত না হলে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য phytolacca Berry ব্যবহার করা হয় ১-২ টি ট্যাবলেট । একটি বর্ধিত সময়ের জন্য দিনে ৩ বার। রক্ষনাবেক্ষণ ডোজ হিসেবে খাবারের আগে প্রতিদিন ১ টি ট্যাবলেট।

যদি অভিযোগ গুলো উপশম না হয় তবে একজন বিশেষজ্ঞের কাছে পরামর্শ করুন।

ক্ষতিকর দিক:ওজন কমানোর জন্য phytolacca Berry Schwabe এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যানা যায়নি। তবে এটি পরামর্শ দেওয়া হয় যে, শিশুদের এই পন্য ব্যবহার করা উচিত নয় 

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্য পান করানোর সময় ব্যবহার যাবে তবে সীমিত। আমার মতে না করায় ভালো।

ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতার ক্ষেত্রে , একটি রেচক প্রথমা লক্ষ করা যায়।

কোনো অস্বাভাবিকতার ক্ষেত্রে আপনার নিকটবর্তী চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই পত্রিকার গুলো দ্রুত সমাধানের ফর্মুলা নয়।

Phytolacca Berry ছাড়া আরো কিছু মেডিসিন সম্পর্কে জানবো যেটা ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে:

১.ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকা:

ওজন কমানোর জন্য ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকা হোমিওপ্যাথি ঔষধটি ওজন হ্রাস ওষুধের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হোমিওপ্যাথি ঔষধ।

পকৃতি আকৃতি গঠনের জন্য এই ওষুধটি ব্যবহার করার জন্য অত্যন্ত উপযোগী এবং এই ওষুধটি ব্যবহার করার জন্য রোগীর দ্বারা সংবিধানিকযুক্ত  উপসর্গ গুলি কে সর্বাধিক এবং চরম গুরুত্ব দেওয়া হয়।

২.ন্যাট্রাম ম্যুর:

ন্যাট্রাম ম্যুর হোমিওপ্যাথি ঔষধটি একইভাবে একটি সঠিক পতিকার।যা পাউন্ড শেড হিসাবে ব্যবহার করা হয়। শরীরের বিভিন্ন অংশ গুলীর সাথে বিপরীতে যখন উরু এবং নিতম্বের বেশিরভাগ অংশের মধ্যে চর্বি  বেশি পরিমাণে থাকে।তখন এই ওষুধটি পরামর্শ দেওয়া হয়।

দীর্ঘ সময় ধরে উদ্বেগ বা বিষন্নতার কারনের জন্য যদি কোন ব্যক্তি অত্যাধিক পরিমাণে ওজন বাড়িয়ে থাকে তাহলে এই ওষুধটির ব্যবহার অসাধারণ ফলাফল দেয়।

এই ওষুধটির ব্যবহার এর জন্য রোগীর দ্বারা সংবিধানিকযুক্ত উপসর্গ গুলিকে সর্বাধিক এবং চরম গুরুত্ব দেওয়া হয়।

৩.লাইকোপোডিয়াম:

এটি চর্বিযুক্ত দেহের জন্য সবচেয়ে সহায়ক হোমিওপ্যাথি সমাধানের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ হোমিওপ্যাথি ঔষধ। এটি সর্বাধিক অংশে অতিরিক্তভাবে ব্যবহার করা হয়।

যখন উরু এবং নিম্ন জায়গায় অত্যাধিক পরিমাণে চর্বি হয়ে থাকে যা পূর্বে উল্লেখিত ঔষধ ন্যাট্রাম ম্যুর এর মতই।

তবুও আবার রোগীর সংবিধানিক লক্ষনগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হয়।লায়কোপোডিয়াম প্রয়োজন এমন রোগীদের যারা টোটিং এবং গ্যাস্ট্রিক অসুবিধার জন্য দীর্ঘস্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তার মিষ্টি পুষ্টির জন্য দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে।

৪.নাক্স ভোমিকা:

বিশেষজ্ঞেরা ,সেই সব মানুষদের নাক্স ভোমিকা পরামর্শ দিয়ে থাকেন যারা তাদের স্থির প্রজনন গুলির কারনে অতিরিক্ত পরিমাণে ওজন বাড়িয়ে ফেলেছেন।

এই ওষুধটি প্রয়োজন সেই সব মানুষদের জন্য যারা প্রাথমিকভাবে  বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে দীর্ঘমেয়াদি ওজন বৃদ্ধির অসুবিধা নিয়ে ভুগছেন এবং শরীরের অন্তর্ভুক্ত নিম্ন অংশে চর্বি থাকার কারণে কষ্ট পাচ্ছেন।

যেমন একটি মলদ্বারে ম্যূল বের করার জন্য একটি ধারাবাহিক ইচ্ছা আছে , তবুও একমাত্র ছোট গুলী ছাড়া একসাথে বের হয় না অথবা চাইলেও করা যায় না।

৫.এন্টিমোনিয়াম ক্রুডাম:

এই এন্টিমোডিয়াম ক্রুডাম সেই সব বাচ্চাদের কে দেওয়া হয় যাদের ওজন বৃদ্ধির করানোর সাথে সাথে সুস্থ থাকা ও শক্তিশালী থাকাটাও একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

এই ওষুধের পক্ষে যুক্তি সঙ্গত প্রতিদন্দ্বী এমন একটি  শিশু যাদের ক্রাববিনতা বা খুব খাওয়ার অভ্যাস আছে।

ব্যতিক্রমই প্রকৃতির স্বভাব এবং যাকে যতেষ্ঠ শক্ত সমার্থ হিসাবে ধরা যায় এবং এই সব বাচ্চারা যেকোনো জিনিস কে ঘেন্না করে থাকে। এই ওষুধটি তখনই যোগ্য যখন টক জাতীয় বা অম্ল জাতীয় জিনিস থেকে বাচ্চাদের দুরে রাখা যায়।

উপরের phytolacca Berry Schwabe ওষুধটি আপনার নিকটবর্তী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন।নিজে সেবন না করায় ভালো।

এবার হোমিওপ্যাথি মেডিসিন থেকে বের হয়ে এসে ঘরোয়া কিছু টিপস জেনে নেওয়া যাক:

মেদ কমানো খুব একট কঠিন কাজ নয়। একটু ইচ্ছা আর সামান্য ধর্য থাকলেই তা সম্ভব।আর তা যদি ঘরোয়া উপায়ে হয়ে যায়।

ওজন কমানোর কয়েকটি উপায় জানিয়েছে বার্তা সংস্থা ইউএনবি । আসুন জানি সেগুলি:

১.গ্রিন টি:

গবেষণায় দেখা গেছে , প্রতিদিন ৪ কাপ গ্রিন টি পান করলে প্রতি সপ্তাহে অতিরিক্ত ৪০০ ক্যালোরি পর্যন্ত ক্ষয় করা সম্ভব।গ্রিন টি তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ।

এটি আমাদের দেহের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।তাই প্রতিদিন গ্রিন অবশ্যই পান করুন।

২.মসলাদার খাবার:

শুধু সিদ্ধ খাবার না খেয়ে যেমন,ধনে গুঁড়া,জিরা, হলুদ ইত্যাদি খাবারগুলো কখনোই বাদ দেবেন না।

৩.ফোনে ঘুরে কথা বলুন:

যখন ফোনে কথা বলবেন তখন একটা যায়গায় বসে  কখনোই কথা বলবেন না। সব সময় ঘুরে ঘুরে কথা বলুন। এইভাবে ১০ মিনিটে ৩৬ শতাংশ ক্যালোরি নষ্ট করতে পারেন।

৪.ঘর মুছুন:

বাড়ির দৈনন্দিন যে কাজ গুলো হয় যেমন,ঘর মুছলে সবচেয়ে বেশি ক্যালোরি নষ্ট হয়ে যায়। 

৫. চিনি কে না বলুন:

চিনি খাওয়া একেবারেই ছেড়ে দিন।১ চা চামচে মোট ১৬ শতাংশ ক্যালোরি থাকে। তাই চা এ বা দুধ এ কখনো চিনি দিয়ে খাবেন না।

৬.তাড়াতাড়ি রাতের খাবার শেষ করুন:

মত তাড়াতাড়ি রাতের খাবার শেষ করুন ।কারণ রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে মুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।আর রাতে যদি খিদে পায় তাহলে ১ গ্লাস দুধ খেয়ে নিতে পারেন।

৭.জগিং করার অভ্যাস করুন:

জগিং করার জন্য বাইরে দৌড়াদৌড়ি করার দরকার নেই। পারলে নিজের ঘরের মধ্যেই জগিং করুন।

৮.দিনে ঘুম বাদ দিন: 

দিনের বেলা ঘুমালে মুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।

৯.আস্তে আস্তে খান:

যখন খাবার খাবেন জলদি না খেয়ে আস্তে আস্তে খান।এতে আপনার পেট ঠিকভাবে ভরবে। যদি খুব বেশি তাড়াহুড়ো করে খান তাহলে প্রয়োজন এর থেকে অনেক বেশি খাবার খেয়ে ফেলতে পারেন।

১০.ছোট প্লেটে খান:

প্লেট বদলে ফেলুন।যে প্লেটে খাবার খান , তার থেকে ছোট প্লেটে খাবার খান। এতে মনে হবে বেশি খাবার খেয়ে ফেলছেন। তাই কম খাবার খেতে শুরু করেন।

১৫.খিদে পেলে পপকর্ন খান:

যখন খিদে পাবে তখনই পপকর্ন খেতে পারেন।এটি কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার। তাই মুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।

উপরের সমস্ত আলোচনা থেকে বলা যায় যে , আসলে ক্রাস ডায়েট ,ইন্টারমিটিং ফাস্টিংসহ শরীর চর্চা যায় করুন না কেন তার একটি পরিমান রাখুন।

কেননা অতিরিক্ত ডায়েট এবং শরীর চর্চা শরীরের জন্যহতে পারে মারাত্মক ক্ষতিকর। আপনার জন্য কোনটি প্রয়োজন আগে সেটা জানুন।

এছাড়াও সাধারণ কিছু নিয়ম মানতে হবে আপনাকে।যা আপনার ওজন কমাতে এত শত কঠিন ডায়েট প্লান থেকে ও বেশি কার্যকর।

চলুন জেনে নেওয়া যাক:

১ গরম পানি:  নিয়মিত গরম পানি পান করতে পারেন। ওজন কমাতে লেবু - মধু গরম পানির উপকারিতার কথা অনেকেই জানেন। তবে শুধু গরম পানি পান করে ওজন কমানো সম্ভব সেটাঅনেকেরই অজানা।

গরম পানি শরীরের টক্সিন দুর করতে সহায়তা করে। এছাড়াও গরম পানি আপনার অস্বাস্থ্যকর ডায়েটের ফলে শরীরে যে বাড়তি মেদ জমে তা প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

২.খাবার খাওয়ার পর ১০-১৫ মিনিট হাঁটুন:

যারা জিমে গিয়ে শরীর চর্চা করার সময় পাননা তারা খাবার পর ১০ -১৫ মিনিট হাঁটতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরের মেটাবোলিজম বাড়াতে সহায়তা করে।

সেই সঙ্গে খাবারের ফলে বাড়তি মেদ জমতে পারবে না। ফলে ওজন ও বাড়বে না আপনার।

এসব কিছুর পরেও আপনি চাইলে কিছু হালকা ব্যায়াম করতে পারেন:

স্কোয়াট ও পুশ আপ ব্যায়াম:

এক পোস্ট থেকে জানা যায় যে, পুশ আপ এবং স্কোয়াট ব্যায়াম ওজন কমাতে সবচেয়ে ভালো বলে মনে করা হয়। দৈনিক ৪০ টি পুশ আপ ব্যায়াম করা উচিত। পাশাপাশি স্কোয়াট ব্যায়াম ও করতে পারেন।

ড সমস্ত আলোচনা থেকে সবশেষে বলা যায় যে, নিজের ওজন কমাতে নিজেকে পরিশ্রমী হতে হবে। যেখানে যত পোস্ট ই দেখেন না কেন বাছাই আপনাকে ই করতে হবে। এছাড়া একটি ডায়েট চার্ট রাখলাম।আর

আপনাকে এক ধাপ এগিয়ে দিতে এই ডায়েট চার্ট :এক পোস্টে বলা হয়েছে যে ১ মাসে ৫ কেজি ওজন কমানো সম্ভব এই ডায়েট চার্ট ফলো করে ।

সকাল:৮ :০০

সিদ্ধ ডিম ১ টি সাদা অংশে (৫২ক্যালোরি

এক বাটি জাম্বুরা জুস করে কিংবা এমনি করে খেতে পারেন।(৯৬ ক্যালোরি)

ভেজিটেবল স্যুপ (১৫০ক্যালোরি)

সকাল ১১:০০

এক কাপ গ্রিন টি পান করুন চিনি ছাড়া (কোনো ক্যলোরি নেই)

একটি আপেল (৮১ক্যলোরি) এবং একটি কমলা (৮৬ ক্যলোরি)

ভাত এক কাপ (২১৬ ক্যলোরি)/২ টি রুটি (২১০ ক্যলোরি)

১ বাটি মিক্সড ভেজিটেবল (৮৫ ক্যলোরি)

১ কাপ ডাল (২২০ক্যলোরি)/ ১ টুকরো মাছ (১৪২ ক্যলোরি)

বিকেল ৫:০০ 

এক কাপ গ্রিন টি পান করুন চিনি ছাড়া(কোন ক্যলোরি নেই)

২ টি ক্রিম ছাড়া বিস্কুট (৩০ ক্যলোরী)

সন্ধ্যা ৭:০০

ডাবের পানি (৪৬ ক্যালোরী)

অথবা, ৮-১০ টা পেস্তা বাদাম।(৭০ক্যলোরি)

রাত ৮:৩০

ভাত এক কাপ (২১৬ক্যলোরী)/রুটি ২ টা (২১০ ক্যালোরী)

এক কাপ সালাদ(৫০ ক্যলোরী)

এক কাপ সবজি  (৮৫ ক্যলোরী)

আধা কাপ টক দই ( ৬৫ক্যলোরী)

এই হলো মোটামুটি ১৫০০ ক্যলোরীর একটি ডায়েট চার্ট।তবে এই ডায়েট চার্ট মানার পাশাপাশি শারীরিক ব্যায়াম প্রয়োজন।

কারন ব্যয়ামের মাধ্যমে আপনি শরীরের অতিরিক্ত ক্যলোরি বার্ণ করতে পারেন।তাই ব্যয়াম করা অত্যাবশ্যক। যেকোনো ব্যয়াম ক্যলোরী বার্ণ করতে সহায়ক। শুরুতেই হালকা ব্যয়াম দিয়ে শুরু করূন।

প্রতিদিন ৪০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন। এছাড়াও ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে পারেন। আশা করি পোস্টটি দ্বারা উপকৃত হবেন।

বিঃদ্রঃ দ্রুত ওজন কমানোর চেয়ে আস্তে আস্তে ওজন কমানো ভালো। বাকিটা আল্লাহ ভরসা। ধন্যবাদ।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments
Azizul Hakim - Jan 2, 2024, 10:19 PM - Add Reply

Nice Post

You must be logged in to post a comment.

You must be logged in to post a comment.

Related Articles