যদি প্রশ্ন করি কোন জিনিসটা ছাড়া এক মুহূর্তও চলেন না আপনি, তাহলে কী বলবেন আপনি? তাহলে সিংহভাগই উত্তর দেবেন স্মার্ট ফোন ৷ আমাদের আধুনিক জীবনকে আরও স্মার্ট করে তুলেছে ওই হাতের মুঠোফোনটিই৷ জীবনকে এক নিমেষে আরও মে়ড ইজি বানিয়ে দিয়েছে আপনার মোবাইলই-
কিন্তু যে আপনার এত কাছের, তার সম্বন্ধে সব কথা জানেন তো?
নিচে মোবাইল নিয়ে এক ডজন কথা যা আপনি নাও জানতে পারেন-
মহাকাশে যাওয়া মহাকাশচারীদের কম্পিউটারের থেকেও বেশি কার্যকরী আপনার স্মার্টফোন৷
টয়লেটের হাতলে যত সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া আছে তার চেয়ে আঠারো গুণ বেশি সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া থাকে মোবাইলে৷
মোবাইল হারিয়ে ফেলার ভয়কে কী বলেন জানেন? মোবাইল হারিয়ে যাবে, অনেকেই এমন অমূলক ভয় পান, একে বলে নোমোফোবিয়া৷
চীনে বাড়ির কম্পিউটারে নয়, মোবাইলেই বেশি ইন্টারনেটে ব্যবহার করেন গ্রাহকরা৷
সমীক্ষায় প্রকাশ, প্রতিদিন একজন ব্যক্তি গড়ে শতাধিক বার মোবাইল আনলক করে৷
ফিনল্যান্ডে মোবাইল ছোড়া একটি জনপ্রিয় খেলা৷
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবার মোবাইল বিক্রি হয়৷ ১৯৮৩ সালে চার হাজার ডলারে বিক্রি হয় প্রথম মোবাইলটি৷
জাপানিরা শাওয়ারের তলায় স্নান করতে করতেও মোবাইলে কথা বলেন, তাই জাপানে নির্মিত হওয়া বেশির ভাগ মোবাইলই ওয়াটারপ্রুফ৷
স্মার্টফোন গ্রাহকদের মধ্যে শতকরা ৬৫ শতাংশই কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করেন না৷
বিশ্বে যত ব্যক্তির বাড়িতে শৌচাগার আছে তার চেয়ে বেশি মানুষ মোবাইল ব্যবহার করেন৷
বিশ্বের ৭০ শতাংশ মোবাইল তৈরি হয় চীনে৷ ৯৯ শতাংশ মোবাইল ভাইরাসের লক্ষ্য হল অ্যান্ড্রয়েড ফোন৷
বিশ্বের সবচেয়ে টাফ মোবাইল ফোন হল সোনিম এক্সপি ৩৩০০ ফোর্স৷ ৮৪ ফুট উঁচু থেকে পড়েও অক্ষত ছিল মোবাইলটি৷ এর জন্য গিনেস বুকে রেকর্ড করে মোবাইলটি ৷
You must be logged in to post a comment.