সফটওয়্যার আপডেট কি? কেন মোবাইলে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয়

"সফটওয়্যার  আপডেট" এই শব্দটির সাথে হয়তো  আপনার সবাই পরিচিত যেহুতু আপনি এন্ড্রয়েড ফোন বা পিসি বা ল্যাপটপ বা ইত্যাদি ডিভাইস চালিয়ে থাকেন। কিন্তু অনেকের মনে হয় এই জিনিসটি খুব এলোমেলো বা গোলমালে ব্যপার মনে হয়।

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

আর যাদের কাছে এই ব্যপারটি সহজ সরল মনে হয় তারা সৌভাগ্যবান কারন তারা টেকনোলেজি দুনিয়ার একটি মৌলিক বিষয় বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাদের আয়াত্বে আছে। আর যারা এই বিষয়টি বা শব্দটি আমি ভালো ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি। 

সফটওয়্যার  আপডেট কি?

সফটওয়্যার আপডেট হলো একটি ফোন চালানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই সফটওয়্যার আপডেটের আগে জেনে নেওয়া যাক যে সফটওয়্যার টা আসলে কি?

সফটওয়্যার  হচ্ছে  কোনো কম্পিউটার এ কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য কম্পিউটার এর ভাষা ব্যবহার করার মাধ্যমে কতগুলো নির্দেশকে যখন সুশৃঙ্খল ভাবে তথ্য গুলো বা ডেটা গুলো প্রস্তুত করে, এর পিছনে মূলত যে  জিনিসটা কাজ করে সেটাই হচ্ছে সফটওয়্যার। আর সফটওয়্যার মুলত  দুই ধরনের হয়ে থাকে যথাঃ

  1. জি ইউ আই বা গ্রাফিকাল ইন্টারফেজ। 

  2.  এবং  সি এম আই বা কমান্ডলাইন ইন্টারফেজ।

তো আমরা  এতক্ষন জানলাম সফটওয়্যার  কি।  আমরা এখন আলোচনা করব  সফটওয়্যার  আপডেট কি? 

সফটওয়্যার আপডেট হলো মূলত সফটওয়্যার  এর উন্নতি বা এক অবস্থা থেকে আরেক ভালো  অবস্থায় বা সফটওয়্যার এ রুপান্তরিত করা।

মুলত সফটওয়্যার এর কোনো অংশ যদি ক্ষতিগ্রস্ত  হয় আর সেটা যদি কোনো  নিখু্ত বা যত ছোটই হোক না কেন সেটার দ্বরা মোনাইলের বা কম্পিউটার উপড় চাপ পরে থাকে এবং আপনার ডিভাইসের  আয়ু বেশ কমে যায় অার ঠিক সেই জন্যই  আপনার ডিভাইসের কোম্পানি থেকেই ওরা নিয়মিত তারা তাদের কর্তব্য হিসেবেই  তারা সময়মতো আপনার ডিভাইসের উপড়ে নোটিফিকেশনে দিয়ে থাকে। 

আর আপনার ফোনে যখন সফটওয়্যার আপডেটের কোনো নোটিফিকেশন এসে করা নারে।  এখন অনেকেই বিব্রত হয় যে, তার এখন কি করা উচিত সে কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না।  

এনড্রয়েড ফোনের আপডেটের কিছু তথ্যঃ

এন্ড্রয়েড  ফোনের সফটওয়্যার  আপডেটের কিছু গুরুত্বপুর্ণ তথ্য।  তো কথা না বারিয়ে শুরু করা যাক উক্ত আলেচনা। 

যখন এন্ড্রয়েড ফোন সফটওয়্যারটির ডেভলপার মনে করেন  যে সেখানে কোনো কিছুর  ত্রুটি আছে  যেই কারণে 

 আপনার ফোনটা স্মুদলি চলবে না  অথবা আপনার ফোনে কোনো ধরনের ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার এ্যাটাক হতে পারে  তখন সফটওয়্যার  এর  কোর্ডিং গুলি চমৎকার  করে চেন্জ করে এবং ম্যাচ করে  একটি আপডেট আপনাদের দিয়ে দেয়  এবং আপনি আেনার আপডেটটি যখন করে নেন

তখন আপনার ফোনটি চমৎকার  করে কাজ করা শুরু করে দেয়।  ঠিক একইভাবে আপনও যখন প্লে স্টোর থেকে কোনো এপস ডাউনলোড করেন আর আপনার ফোনের সাথে অ্যাপটার কোর্ডিং এর সাথে ম্যাচ করে না  তখন অ্যাপটা ফোনের সাথে ট্রাস করতে শুরু করে। 

তখন ডেভলপার যখন বুঝে যায় এপ এই ত্রুটির কারনে  আপনার এপসটি বারবার ট্রাস করছে ঠিক একইভাবে থার্ট পার্টি ডেভলপরারাও  সফটওয়্যার  এর সাথে ম্যাচ করে একটি আপডেট দিয়ে দেয় বা ফিচারস দিয়ে দেন তখন আপনার ফোন আগের মতো কাজ করা শুরু করে দেয়। 

না বুঝলে খেয়াল করেনঃ

আমি আপনাদের আরও একটু সহজ ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করছি  ধরুন আপমার বাবা আপনাকে একটি পুরাতন বাড়ি বানিয়ে দিয়ে গিয়েছে এখন আপনার অনেক টাকা করি হয়েছে এখনি আপনি ঐ জায়গাটি মানে ওই বারিতে জা জা  সমস্যা হয়েছে বা ত্রুটিপূর্ন সেগুলো সব মিলিয়ে   সব মিলিয়ে একটি আপনাকে নতুন করে সব কিছু ঠিক করবেন তখন আপনার বাড়িটি আবার বসবাস যোগ্য বা নান্দনিক হবে। 

সফটওয়্যার এর ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনি  একটি ব্যপার কাজ করে  অনেক দিন ধরে যেমন  আপনার সফটওয়্যার  কাজ করে কাজের চাপ পরে এবং সফটওয়্যার এর কিছু ত্রুটি হয় এবং এই সমস্যাটি সমাধানের জণ্ন্যই মাসে মাসে বা নিয়মিত  আপনার ফোনটি আপডেট হয় আপনার ফোন   পিসি বা অন্যান্য ডিভাইস গুলো।  

সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া কি খুব  অপ্রত্যাসিত একটা কাজঃ

সফটওয়্যার  আপডেট দেওয়া কি শুধুই অপ্রত্যাশিত নাকি এটি দেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ  বিষয় এটি নিয়েও অনেকে ভুল ধারণা পোষণ করে থাকেন। 

তারা বলেন যে,  সফটওয়্যার আপডেট দেওয়ার অতটা গুরুত্ব নেই।  কিন্তু আপনারা জানলে অবাক হবেন যে, সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া সুপর্ণ  রূপেই  প্রয়োজনিয়। ভাইয়েরা  আপনার ডিভাইসে যখন সফটওয়্যার  আপডেট হয় তখন আপনার ডিভাইসটি আগের মতো  বা যখন আপনি আপনার ডিভাইসটি নতুন কোনো ডিভাইস ক্রয় করেন তখন যে পারফরম্যান্স দিত আর আপডেট দেওয়ার পর  যখন আপনার ডিভাইসটি যে পারফরম্যানস দেয় তার মধে্য কোনো পার্থক্য বোঝা যায় না। 

আর তাছাড়াও  আপনার ডিভাইস যখন সফটওয়্যার আপডেট  নেয় তার  পরে অনেক জিনিসের  পরিবর্তন  হয় সিস্টেমের পরিবর্তন হয়। আর যারা মনে করেন যে, আমি যেমন আছি তেমনই থাকি,  আর অতি লোভে তাতি নষ্ট করার দরকার নেই, আমি  তাদের  বলছি। 

সফটওয়্যার আপডেট যখন নেয় তখন যে আপনার এই মনোভাব পোষন করেন তাহলে সেটি সম্পূর্নই ভুল কারন এই আপডেট টি শুধু আপনার জন্যই  আপনি শুধু নোটিফিকেশনে ক্লিক করবেন তারপর কিছুসময় অপেক্ষা করবেন, তারপরেই পাবেন ফলাফল। 

আর তাছাড়াও সফটওয়্যার  আপডেট হওয়ার পর নতুন নতুন জিনওস বা আইটেম এড হওয়ার পর যে চালায় সে জানে যে, সফটওয়্যার  আপডেট দেওয়ার মজা টা কি অসাধারনই না হয়ে থাকে।

আর তারপর ও যারা  অনেকে সফটওয়্যার   আপডেট মানেই নিত্য নতুন ঝামেলা মনে করে এড়িয়ে যান তারা ব্রিটিশ  আামলের যুগেই রয়েছেন, আপনার শীঘ্রই এই জিনসটিকে  ভলো ভাবে গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে চলুন আমি আশা করি বিষয়টা বুঝাইতে পেরেছি। 

সফটওয়্যার  আপডেটের বিভিন্ন প্রয়োজনিয়তাঃ

সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া যে কতটা মজা আর সফটওয়্যার আপডেট না দেওয়া মানে যে কতটা আনন্দ থেকে বন্চিত সেটা আপনাদের কি বলব।  অনেকটা ভালো বলতে বুঝাচ্ছে যে  অনেক নতুন নতুন ফিচারস যুক্ত ফোনটাকে পাপয়ারফুল করছে। 

সফটওয়্যার আপডেট না দিলে ডিভাইস কি কি ক্ষতির সম্মুুখিন হয়ঃ

এতক্ষন আমরা আলেচনা করলাম সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ।  তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আরেকটি বিষয় সেটা হচ্ছে  সফটওয়্যার  আপডেট না দেওয়ার ক্ষতিকারক  সব বিষয় সমুহ। 

আপনি যদি আপনার ফোনে ঠিকমতো আপডেট না দেন তাহলে আপনার ফোনে ম্যালওয়্যর বা ওই জাতীয় ভাইরাস ঢুকে ফোনটাকে নিঃশেষ করে দেয় বা পোনটাকে আস্তে আস্তে বিভিন্ন ড্যান্জার জোনের দিকে নিয়ে যায়।

আর যদি কখনো  এই ধরনের ভাইরাস হয় আর যদি সফটওয়্যার আপডেট অ্যাভেইল অ্যবল না থাকে তাহলে করনিয় হলো ফোনের ভিতরে সফটওয়্যার রিসেট মেরে আপডেট করা। আর এই আপডেট সম্পন্ন হলেই  আপনার ফোন ভাইরাসমুক্ত। 

সফটওয়্যার  আপডেটের বিরল কিছু ফ্যাক্টঃ

এখন আসা যাক সফটওয়্যার  আপডেটের একটি অনেক বিরল ফ্যাক্ট হচ্ছে যে,   আপনার ব্যবহৃত অ্যপলিকেশন বা সফটওয়্যার এর উপর। হতে পারে আপনি এমন এক নতুন বা আপডেটেস্ট   অ্যপ ব্যবহার করছেন যেটি আপনার ফোনের কোর্ডিং এর সাথে ম্যাচ করছে না কারন আপনার অ্যাপ ডেভলপার কিছু ভুল করছেন। 

আর সেই কারনই আপনার ফোনের সাথে সফটওয়্যারটি ম্যাচ করছে না। আবার অনেক অ্যপ আছে যেটি  সফটওয়্যার  আপডেট এর জন্য টাকা দাবী করে থাকে।  এই জন্যই তো বললাম এই ফ্যাকটি অনেক বিরল।  

এই জন্য আপমাকে সজাগ থাকতে হবেংং,  ভালো-মন্দ সব অ্যাপই রাখবেন কিন্তু দেখবেন অ্যাপটা যাতে আপতেটেড হয়ে থাকে।  বা এমন এক ফিচারস এর অ্যাপ ইউজ করবেন যাতে ফোনের কোনো সমস্যা যাতে না হয়।  তাই এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। 

এবার সফটওয়্যার  আপডেটের ক্ষেত্রে আরেকটি ভিল হয়ে থাকে সেটা হলো  অ্যাপলিকেশন যেটা আপনাদের ফোনে থাকে  সেটার সমস্যা আর আপনারা দোষারোপ  করছেন  ফোনের উপর এবং ভাব লছেন যে,  কি করা যায় আবার  অনেকে তো নিজের মোবাইলটা পাল্টে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। আমি বলছি না এই ভূল ভূলেও করার দরকার নেই । 

হয়তো আপনি যে  অ্যপলিকেশন গুলো ইন্সটল করেছেন সেটি আসলে হতে পারে ওই অ্যে ডেভলপার কোনো ধরনের ভুল করছেন বা কোনো ধরনের অলসতা করছেন।  এক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে ওই অ্যাপটি যে ধরনের বিকল্প ঠিক তেমনি আরেকটি এপ  যেটি সমান কার্যকার। 

এরপরও যদি ফেনের কোনো সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে  তাহলে আপনাকে ধরে নিতে হবে যে আপনার ফোনটির সাথে ম্যাচ করছে না সেক্ষেত্রে  আপনাদের অ্যাপের পার্সনাল নোটিফিকেশন এ গিয়ে ক্লিয়ার ডাটা মেরে মানে চেপে দিবেন তারপরে দেখবেন যে আপনার  আপনার ফোন ঠিক হয় যাবে ইনশাল্লাহ। আর ফোন চালিয়েও অনেক শান্তি।  

এখন আমরা আলোচনা করব যে কিভাবে   বা কোন কোন সমাস্যা হলে ফোন নিজ ইচ্ছায় আপডেট দিবেন। 

কোনো ফোনে ভাইরাস ঢুকলে করনীয় কি?

মূলত ফোনে যদি কোনো ভাইরাস বা ম্যালও্য্যার  পৃরবেচ করে তাহলে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো,  আেনার মোবাইলে সেটিংস এর অপশনে গিয়ে সফটওয়্যার  আপডেটে ক্লিক করে দিবেন ক্লিক করা  হয়ে গেলে আপনার ফোন স্বয়ংক্রিয়  ভাবে কাজ করতে শুরু করে দিবে। 

আপনাকে কিছুক্ষন  অপেক্ষ করতে হবে।  এবং  আপডেটের পর যেটা বলে সেটা সেট করলেই আেনার ফোন ম্যালওয়ার বা অন্যান্য ভাইরাস থেকে মূক্ত।

আর এখন কার ফোনগুলোর ক্ষেত্রে যা হয় সেটি হলো মোবাইল কোম্পানি গুলো আপনার মাসে মাসে আপডেট দিয়ে থাকে এছাড়াও  তো কোনো সমস্যা হলে তো আপডেট দিবেই সেটা নিয়ে আপনাকে মাথা ঘামাতে হবে না। 

সেটার  জন্য আপনাকে টেনশন করতে হবে না। আপনার একটাই কাজ সেটা হলো ফোন কেনার সময় ব্রান্ডেড ফোন নেওয়ার চেস্টা করতে হবে। তাহলে আর আপনার এগুলো বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে  না।

হ্যা আর একটি কাজ আছে সেটা হলো যে,  যখন যখন করে আপডেট আসবে তখন তখন  খালি ক্লিক করে আপনাকে আপডেট টা দিতে হবে। আর তারপরেই আপনাদের কাজ শেষ।

কি কি কাজ করলে সফটওয়্যার  এর সমস্যা হয়?

কি কি কাজ করলে সফটওয়্যার  এর সমসয়ল্যা হয়ে থাকে, আমীা এখন সেটা নিয়ে আলোচ না করব। 

এমন অনেক সফরওয়্যার আছে যেটি আপনার ফোনের জন্য হার্মফুল বা খুব বিপজ্জনক  এই ধরনের অ্যপ ইউজ করা যাবে না।  যেটি হচ্ছে আপনাদের ফোনের সফটওয়্যার এর জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে। 

আপনারা  ভূলেও এই অ্যাপসগুলো নামাবেন না। সেটা হচ্ছে কৃরম থেকে কোনো এপ বা কেনেভাবে নোটিফিকেশনে আসা কোনো যেকোনো অ্যপ না বুঝে শুনেই ইন্সটল  করা টা ঠিক না কারন আপনি যানেন না যে এই জিনিসটা আপনার ফোনের সফটওয়্যার  নষ্ট করার জন্য একাই যথেষ্ট।  আর তাছারাও এই অ্যপ গুলোতে ক্ষতিকারি ভাইরাস থাকার কারনে প্লে স্টোরে এদের থাকার জায়গা জয় না তাই এরা বিভিন্ন ব্রাউজারে এসে আঘাত হানে।  আর অনেকে বোকামো করে এই অ্যাপসগুলো নামিয়ে কাজ শুরু করে দেয়। 

তাই প্লে স্টোর ছারা অন্য বা কোনো ব্রাউজার থেকে  অ্যপ ইনস্টলেশন করা থেকে বিরত থাকুন। 

এবং আপনার ফোনের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর সেটা হলো আপনার ফোনের ডেভলপার অপশন  হ্যা আপনারা ঠিকই শুনেছেন। ডেভলপার  অপশন অন থাকলে ফেনের সফটওয়্যার  এর উপরে চাপ পরে থাকে আর আপনার ফোন ঝুকিপূর্ণ  হয়ে যায়।  আর সফটওয়্যার  ঝুকিপূর্ণ  হলে আপনার ফোনের উপর যথেষ্ট প্রভাব পরে থাকে।

আমরা এখন আলোচনার শেষ পর্যায়ে  উপস্থিত হয়েছি।  আর আমি যা  যা বললাম তা মেনে চলবেন তাহলে উপকারি হবেন আর মনে রাখবেন যে  সফটওয়্যার এর যেন কেন ক্ষতি না হয়। এবং সবসৃয় সচেতন থাকবেন। 

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ