বর্তমান সময়ের যোগাযোগ ব্যবস্থা ও কথা বলার অন্যতম মাধ্যম হল স্মার্টফোন। স্মার্টফোন হলো হাতের মোবাইল কম্পিউটিং যন্ত্র। ফিচার ফোনের সাথে তাদের পার্থক্য হলো, তাদের তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সক্ষমতা এবং বিস্তৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম, যেগুলো মূল সুবিধা যেমন ফোন কল, বা টেক্সট বার্তার সাথে সাথে আরও বেশি সফটওয়্যার, ইন্টারনেট এবং মাল্টিমিডিয়া সুবিধা প্রদান করা হয়।
স্মার্টফোনে অনেকগুলো সেন্সর রয়েছে এবং তারবিহীন যোগাযোগও সমর্থন করে যন্ত্রগুলো। প্রথমদিকে স্মার্টফোনগুলোর মূল লক্ষ্য ছিলো এন্টারপ্রাইজ মার্কেট, যেগুলো পার্সোনাল ডিজিটাল এসিসট্যান্টের সুবিধাসমূহ মুঠোফোনে আনতে চাচ্ছিলো। 2000 সালে ব্ল্যাকবেরি, উইন্ডোজ ফোন, নোকিয়ার সিমবিয়ান প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদি বিশ্বে লঞ্চ করা হয় এবং এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছিল। 2013 সালের শুরুর দিকে স্মার্টফোনের জনপ্রিয়তা ফিচার ফোনের বাজার কমে যায়।
প্রথমে আলোচনা করেনিই মোবাইলের ক্ষতিকর দিকগুলি। আমরা মনে করি যে মোবাইল শুধু উপকারে আসে কিন্তু না এই মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি হয় বিশেষ করে যেসব মোবাইল খারাপ অথবা কম দামের হয় সেগুলিতে ক্ষতি করে বেশি।
বর্তমান সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়ে যাচ্ছে। ঘাড় ব্যথা, চোখের জ্যোতি কমে যাওয়া, কানে কম শোনা, মানব অর্গান গুলির ক্ষতিসাধন ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। জেনেটিক সমস্যা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া ও সবথেকে বড় সমস্যা হল খারাপ ছবি এটি বর্তমান সময়ে এমন এক জাতি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
যে এটা মানুষের অভ্যাস ও ঠেকানো মুশকিল কিন্তু মানুষ মনে করে প্রয়োজন। তাই অভ্যাস এর সঙ্গে সঙ্গে খারাপটি অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায় এছাড়াও একজন ব্যক্তি ফোন কলের মাধ্যমে, ফেসবুকের মাধ্যমে ও অন্যান্য অনলাইন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের অশ্লীলতা, যেনা ব্যভিচার দিনের পর দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
দীর্ঘক্ষন মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তির মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। সাধারনত এগুলি ব্যবহারকারী বুঝতে পারেনা। মোবাইলে তরঙ্গ রশ্মি অর্গান ভেদ করে ক্ষতি করে। এখানে আরেকটি ব্যাপার হলো গেম যার মাধ্যমে যুবক বেশিরভাগ সময় কাটিয়ে দিচ্ছে। যেমন- ব্লু হোয়েল খেলতে গিয়ে আত্মহত্যা করছে।
জাপানের ডকোমো ফাউন্ডেশন পাঁচটি দেশে জরিপ করে ৭০ শতাংশ শিশুর পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতার কারণ হিসেবে মোবাইল ফোনকে দায়ী করেছে। তাই নির্দিষ্ট বয়সের আগে কোনভাবেই শিশুর হাতে মোবাইল তুলে দেয়া যাবে না। এখানে উল্লেখ্য যে মোবাইল ব্যাবহারকারির ঘুমের সমস্যা প্রকট হয়। এখন বর্তমান সময়ে শিক্ষাব্যবস্থায় মোবাইল ব্যবহারের নিয়ম তৈরি করেছে সরকার যাতে উপকারের চাইতে অপকার বেশি হচ্ছে কারণ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা না করে ফেসবুক ও অন্যান্য জায়গায় ব্যস্ত থাকছে।
এবার মোবাইল সম্বন্ধে উপকারিতা আলোচনা করব যেটি হয়তো অনেক কাজে আসতে পারে। বর্তমান সময়ের স্মার্টফোনগুলোতে বিভিন্ন রকমের সুবিধা রয়েছে। আজকের সময়ে এতে কথা বলা যায় এমন নয়।
মোবাইলে ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে গুগল এ সার্চ করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খবরাখবর জানা যায়। বিপদে-আপদে খুব দ্রুত যোগাযোগ করা যায়। জরুরি মূহুর্তে পুলিশ,ফায়ার সার্ভিস সেন্টারে কল করা যায়। মোবাইলে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে গাড়ির ড্রাইভার এর পথ চলা খুবই সুবিধাজনক হয়।
যোগাযোগের মাধ্যম হল WhatsApp, Facebook, Twitter, YouTube etc. এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল যেকোন ঘটনা ও ছবি আজীবন থেকে যায়। এছাড়াও পণ্য বিক্রি, মোবাইলে ঘরে বসে কাস্টমার বিভিন্ন অনলাইন স্টরে পণ্য কিনতে পারছে।
আর বর্তমান সময়ে তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার কর্তৃক যাবতীয় সব কিছু তথ্য থেকে যাচ্ছে। এখানে আরেকটি ব্যাপার হল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হ্যাক হওয়া যার মাধ্যমে নিজের অজান্তেই কোন সময়ে কোনো ব্যবহারকারী নিজের লাখ লাখ টাকা খুইয়ে দিচ্ছে।
সর্বশেষ কথা হল সচেতনতা যেটি মূলকথা ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদেরকে নিয়মঅনুযায়ী মোবাইল ঠান্ডা রাখা চার্জ এর ক্ষেত্রে এবং অন্যান্য ব্যবহার ঠিক রাখতে হবে।
Hi
Vai ami apnake flow korechi and apnar post a visit o korechi.
Apni o amake flow korben and amar post a visit korben vai plz...
Okay
Vai
..
Hello
Hmm
Hey vai
https://blog.jit.com.bd/online-income-5-4014
Hm
Just
Okayuu
Follow me
Why
এই ধরনের আর্টিকেল পেতে সবাই ফলো করে রাখেন
এই ধরনের আর্টিকেল পেতে সবাই ফলো করে রাখেন
এডমিন ভাই একটি আর্টিকেল এখন ও পর্যন্ত পেন্ডিং রয়েছে
Hello
J
..
Hello
Ki problem
.
.
Yes
Thanks
Why
Hahaha
H
.
,,,,,
You must be logged in to post a comment.