কেমন আছেন। আশা করি ভালো আছেন। আজ আমরা আপনাদের জন্য ইন্টারনেট সম্পর্কে কিছু ধারনা দিবো তা হলো ;
•ইন্টারনেট কি?
•ইন্টারনেট কত প্রকার?
•ইন্টারনেট কোথায় থেকে আসে?
•ইন্টারনেটের সকল ডেটা বেজ কোথায় থাকে?
•ইন্টারনেট ডেটা দিয়ে কি হয়?
ইন্টারনেট কি
ইন্টারনেট অনেকে চালাতে পারে সাধারণ একটি বাচ্চা ও ইন্টারনেট চালাতে পারে। ইন্টারনেট আজ এমন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে যা অনেক মানুষের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। ইন্টারনেট হলো এমন যা দুনিয়াকে পাল্টিয়ে দিয়েছে।
এখুন মানুষ চাইলে পৃথিবীর যে কোন প্রন্ত থেকে অন্যদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। যত ইন্টারনেটের বেপারে বলা হবে তত কম হবে তাই সহজ ভাষায় বলা যাক। ইন্টারনেট একটি আরেক টি কম্পিউটার এর সাথে যুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক তৈরি করে অনেক অনেক কম্পিউটার এতে যুক্ত হয় আর এই যুক্ত হওয়ার ফলে সবার সবার ছবি,ভিডিও লেখা বিভিন্ন মানুষের কাছে পৌছে যায়।
আজ ইন্টারনেট দেখতে হলে আমরা মোবাইল ব্যবহার করি কিন্তু আপনারা কি জানেন আগে ৫ এমবি ব্যবহার জন্য বড় বড় মেশিন ব্যবহার হতো। তাহলে ভাবেন যুগ কত উন্নত হয়েছে। যা মানুষের আগে চিন্তা ই ছিলো না তা আজ কত দূর এগিয়ে এসেছে। ভবিষ্যতে আরো হবে যা মানুষ এখুনো চিন্তায় করতে পারে নি। তো পরবর্তি টপিক এ আসা যাক
ইন্টারনেট কত প্রকার
ইন্টারনেট আমার জানা মতে দুই প্রকার যাথাযথ
১.তারবিহীন নেটওয়ার্ক
২. তরঙ্গ নেটওয়ার্ক
প্রথমে বলি তারবিহীন নেটওয়ার্ক এই নেটওয়ার্ক এর জন্য বা ইন্টানেট এর জন্য অনেকে তারবিহীন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে। এই নেটওয়ার্ক রাউডার বা বিভিন্ন ডিভাইসে সংযোগ দেওয়া হয়। তার দিয়ে সরাসরি ডিভাসে দিলে তরঙ্গ র কোন প্রয়োজন ই হয় না। আপনারা কি জানেন ইন্টারনেটের জন্য বিভিন্ন সিম কম্পানি গুলো তার তারবিহীন নেটওয়ার্ক ই ব্যবহার করে। এবং তা তরঙ্গ এর সাহায্য এ বিভিন্ন মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়। এবার আসা যাক তরঙ্গ নিয়ে।
তরঙ্গ নেটওয়ার্ক
আপনারা বিভিন্ন মোবাইলে ডিভাইসে তরঙ্গ নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু জানেন এর ভালো দিক এবং খারাপ দিক কি? তাহলে শুরু করা যাক সহজ ভাষায় এই তরঙ্গ জন্য মানুষের জিবন টা অনেক সহজ হয়ে গেলে না লাগে তার শুধু লাগে একটা ফোন যা যেখানে সেখানে নিয়ে যাওয়া যাই। হ্যাঁ এই তরঙ্গ নেটওয়ার্ক এর জন্য মানুষের জিবন অনেক সুখময় হয়েগেছে।
আপনারা কি জানেন এই তরঙ্গ কত টা ক্ষতি করতে আপনাকে। আপনারা যখন মোবাইলে কথা বলেন তখন মোবাইলটা আপনার কানের কাছে থাকে রাইট কিন্তু আপনি কি জানেন এই নেটওয়ার্ক আজ ৪ জি এসেগেছে কিছু মাস বা বছর বাদে ৫ জি ও আসতে পারে আর তার কিছু কিছু সময়, মাস, বছর বাদে ৬ জি ও আসতে পারে।
আপনারা অনেকে ভাবেন এতো নেটওয়ার্ক কিছু হবে না তো আমাদের। কিন্তু এই বিষয় এ আমরা কিছুই বলতে পারব না। এই নিয়ে অনেক এর কিছু টা শারিরীক সমস্যা দেখা দিয়েছে। কিন্তু এত গুরুতর ও না। পৃথিবী উন্নত হচ্ছে এই টা উন্নত হয়ে যাবে চিন্তা র কোন কারণ নেই।
ইন্টারনেট কোথায় থেকে আসে
ইন্টারনেট হলো এমন একটি জাইগা যেখানে কোটি কোটি মানুষের ছবি ভিডিও লেখা আছে কিন্তু এই ইন্টারনেট কোথায় থেকে আসে? বেশির ভাগ মানুষ ভাবে ইন্টারনেট তরঙ্গ এর সাহায্য এ আসে কিন্তু না এই নেটওয়ার্ক তারবিহীন ইন্টারনেটে এই চলে। এই ইন্টারনেট বিভিন্ন দেশ তারবিহীন নেটওয়ার্ক করে সমুদ্র মাধ্যমে দেশ থেকে অন্য দেশে প্রদান করা হয়।
আমি আগেই বলেছিলাম ইন্টারনেট বিভিন্ন কম্পিউটার মিলে তৈরি হয়। তার সবার কাছে পৌছে দিতে সমুদ্র দিয়ে নেটওয়ার্ক বিভিন্ন দেশ পৌছে যায়।আর সেই ইন্টারনেট সিম কম্পানি রা নিয়ে থাকে টাউয়ারের মাধ্যমে সবাইকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
ইন্টারনেট এর সকল ডেটাবেস কোথায় থাকে?
আমরা অনেক কিছু ইন্টানেটে পোস্ট করি। কিন্তু আপনারা কি জানেন এগুলো কোথায় যায়? এগুলো ডেটাবেস এ থাকে। ডেটা কি? ডেটা হলো আপনার ডিভাইসে যা যা করছেন তা আপনার মেমরি তে সংরক্ষন হচ্ছে । এটি মুলত কম্পিউটার থেকে আসে। যা আপনার ডিভাইস সংরক্ষন করে।
ইন্টারনেটের ডেটা দিয়ে কি হয়?
ইন্টারনেট ডেটা সারা বিশ্ব যা কিছু সেভ আছে সে গুলো কে ডেটা তে রুপান্তর করে। এই ডেটা যদি কেউ ভুলেও পেয়ে যায় তাহলে আপনার ডিভাইস এ যা কিছু করেছেন তা সব জেনে যাবে তাই নিজের ফোনের ডেটা কাউকে দিবেন না। আপনারা কি জানেন এই ডেটা নিয়ে আগে অনেকে নাসা পর্যন্ত হ্যাক করেছে।
এগুলো জানতে হলে আপনাকে কোড সম্পর্কে জানতে হবে। এই কোড দিয়ে আপনারা ভালো কাজেও ব্যবহার করতে পারেন। তাই আমি আবার ও বলছি নিজের মেমোরি কাউকে দিবেন না সেখানে ডেটা থাকে তাতে আপনার সব কিছু চুরি হয়ে যেতে পারেন।এবং আপনাদের জন্য কিছু দিন এর মধ্যে কোড সম্পর্কে লিখবো এবং আপনাদের ফ্রী কোর্স দিবো।
এতে আপনারা নিজেই ওয়েব সাইট তৈরি করতে পারবেন। অনেকে ভালো ভাবে এই কোর্স টাকা দিয়েও শিখতে পারে না। কিন্তু আমরা আপনাদের জন্য একদম সহজ ভাষায় শিখাবো। আশা করি সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
You must be logged in to post a comment.