জগতব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর উপদেশ অধিক আবহাওয়ালী পরিবেশবিদ এবং সকলের প্রশ্ন এখন থেকে হয়তো কোনও বিষয়ের উপর না পড়ে।
ফসিল জীবাশ্ম ব্যবহার নিরীক্ষামূলক হয় এবং বিশ্বব্যাপী বাড়তি উপযোগী উৎপাদন দরবার পেছনে থাকছে।
তাই পরিবহনের জন্য একটি স্বচ্ছ ও মানববন্ধনসম্পন্ন সমাধান বেশ কিছুটা আবশ্যক হয়ে উঠছে। ইলেকট্রিক গাড়ির বিস্তৃত গুরুত্ব হয়েছে শেষ কিছু বছরে, কিন্তু উচ্চ খরচ এবং সীমিত রেঞ্জ নিয়ে এখনও কয়েকটি সমস্যা রয়েছে।
সেই সমস্যার সমাধান হিসাবে আসছে ই-ফুয়েল।ফসিল তেল ব্যবহারের পরিবেশ প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণের উপর বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলির একটি। সাশ্রয়ী পরিবহন পরিকল্পনার এই চ্যালেঞ্জগুলি নিয়ে বিশ্বব্যাপী আরও সচেতনতার উন্নয়ন হচ্ছে।
ইলেকট্রিক ভাইহেকল একটি সুস্থ পরিবহন ব্যবস্থার উদাহরণ হতে পারে, তবে এর প্রচলন উন্নয়নের পরেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে,
যেমন খরচ ও সীমিত রেঞ্জ। এক্সপার্টরা এখন থেকে ই-ফুয়েল ব্যবহার করা সুস্থ পরিবহন ব্যবস্থার সম্ভাবনার উপর বিশ্বাস করছেন।
এই নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে হালকা করে পরিবহন উন্নয়ন সম্ভব এবং গ্রীন হাউজ গ্যাস প্রতিষ্ঠান নির্মাণ সম্ভব হবে।বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি হলো ফসিল তেল ব্যবহারের পরিবেশ প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণ।
সাস্থ্যকর পরিবহন একটি জরুরী স্বার্থ যা কেবল নিজের স্বাস্থ্যের কথা না, বরং পৃথিবীর সাস্থ্যের কথা ও বিস্তারে নির্ভর করে। তাই সাশ্রয়ী পরিবহন পরিকল্পনা বিবেচনায় রয়েছে নতুন প্রযুক্তি এবং এর মধ্যে একটি হলো ই-ফুয়েল।
এই প্রযুক্তির মাধ্যমে সাস্থ্যকর পরিবহন উন্নয়ন সম্ভব হবে এবং পরিবহনের কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে সাহায্য করবে।
ই-ফুয়েল হলো এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে শক্তি তৈরি করার জন্য ফসিল তেলের পরিবর্তে এলেকট্রিকিটি ব্যবহার করা হয়।
You must be logged in to post a comment.