কন্টেন্ট রাইটিং বর্তমানে অনলাইন ইনকামের অন্যতম মাধ্যম কেননা এর চাহিদা অনেক এবং নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এটি একটি সম্ভাবনাময়ী সূচনা হতে পারে। তাই আজ আমরা জানবো কন্টেন্ট রাইটিং কি এবং সেরা কন্টেন্ট রাইটার হতে কিসের প্রয়োজন।
কন্টেন্ট রাইটিং টিপস
শব্দ দুটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। কন্টেন্ট রাইটিং বলতে কি বোঝায়? মূলত একটি নির্দিষ্ট বিষয়কে শব্দের দ্বারা ব্যক্ত করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখাই হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং। সেটি বিভিন্ন বিষয় হতে পারে।যেমন, কোম্পানির প্রচারের সার্থে পোডাক্ট ও সার্ভিস নিয়ে লিখা, বিভিন্ন ব্র্যান্ড এর ওপরে আর্টিকেল লিখা ইত্যাদি। এমনকি আপনি যেই লেখাটি এই মূহূর্তে পড়ছেন সেটিও একটি কন্টেন্ট রাইটিং।
আপনি চাইলে ঘরে বসে ইন্টারনেটে নিজস্ব ব্লগ সাইট তৈরি করে আপনার লেখা আর্টিকেল গুলো পাবলিশ করে টাকা আয় করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ব্লগ সাইটের রিচ বাড়াতে হবে। তারপর গুগোল থেকে অ্যাডসেন্স এর অনুমতি পাবেন।
বর্তমানে সবকিছু ডিজিটাল হয়ে যাওয়ার ফলে কন্টেন্ট রাইটারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি আপনার ব্লগে কন্টেন্ট রাইটারের আর্টিকেল লিখার সুযোগ করে দিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন।
আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনি একটি সেরা কন্টেন্ট লিখতে পারবেন।
ব্লগ পোস্ট লিখে আয় করা
কোনো কিছু লিখার আগে সেই বিষয়ে ধারণ থাকতে হবে। তাই কিছু লিখার আগে অবশ্যই আপনাকে বই পড়তে হবে।আপনি চাইলে দোকান থেকে কেনা বই পড়তে পারেন অথবা ইন্টারনেট থেকে পিডিএফ বই ডাউনলোড করতে পারেন।
এবার চলুন তাহলে জেনে নেই আর্টিকেল লিখার সঠিক নিযম ও কৌশল।
১.আর্টিকেলের বিষয় নির্বাচন
আপনাকে সর্বপ্রথম জানতে হবে কোন বিষয়ে আপনার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। কারণ আপনার অভিজ্ঞতা থেকেই আর্টিকেলে তথ্য দিতে হয়।
সুতরাং বিষয়টি অভিজ্ঞতা থেকে আপনি সহজেই নিজের মতো করে এবং আত্মবিশ্বাসের সহিত লিখতে পারবেন।
এতে করে আপনার আর্টিকেল ভালো হওয়ার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।
২.পাটকদের প্রয়োজনীয়তা
সেরা আর্টিকেল লিখতে হলে আপনাকে পাঠকদের জানতে চাওয়ার বিষয়টি ভাবতে হবে। অন্যথায় পাঠকরা আর্টিকেল পড়ার রুচি হারিয়ে ফেলবে। তাই চেষ্টা করবেন বর্তমানে বহুল আলোচিত বিষয়সমূহ লিখতে।
৩. গবেষণা করা
অনেক বিষয়ে আমাদের সাধারণ জ্ঞান থকে, কিন্তু বিস্তারিত জানা থাকেনা।
তাই অল্প কিছু তত্য দিয়ে আপনি আর্টিকেল লিখে পাঠকদের মন জয় করতে পারবেন না।
এক্ষেত্রে গবেষণা করা জরুরি। এতে আপনি নতুন নতুন ধারনা পাবেন এবং আর্টিকেল টি গুচিয়ে লিখা সহজ হবে। পাঠকরাও পড়তে আগ্রহ পাবে। বর্তমানে সবচেয়ে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট 'Wikipedia ' থেকে আপনি তথ্য নিতে পারেন।
৪.হেডলাইন বজায় রাখা
আপনার লিখা আর্টিকেলের টপিকগুলো অবশ্যই হেডলাইন আকারে লিখবেন এতে করে পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে।
উপরোক্ত প্রতিটি টিপস্ কন্টেন্ট রাইটিং এর মূল বিষয়বস্তু। তাই এগুলো আপনাকে ভালেভাবে জানতে হবে। এতে করে আপনি একটি উন্নত মানের আর্টিকেল লিখতে পারবেন।
কন্টেন্ট রাইটিং বিষয়ক কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। টিপস্ গুলো ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
আর্টিকেল সম্পর্কে আপনাদের মতামত আশা করছি ✨
চমৎকার লিখেছেন 🙂
thank you
Thank you
seo friendly article kivabe likhbo?
You must be logged in to post a comment.