কম্পিউটার সফটওয়্যার কত প্রকার ও কী কী, কম্পিউটার সফটওয়্যার: কম্পিউটার সফটওয়্যার হলো কম্পিউটার কাজের নির্দেশনাদানের সমষ্টি । ক্যাসেটের ফিতার যেমন গান রেকড করে তাকে, ঠিক তেমনি ডিক্সে সফটওয়্যার রেকর্ড করে থাকে অদৃশ্যভাবে।
সফটওয়্যারের প্রকারভেদ :
কম্পিউটার সফটওয়্যার দুই ভাগে ভাগ কারা যায় যথা।
১.সিস্টেম সফটওয়্যার
২.অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার।
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর মধ্যে পার্থক্য।
হার্ডওয়্যার :
১.কম্পিউটার বাহ্যিক অবকাঠামো
তৌরিতে ব্যবহত যন্ত্রই হলো হার্ডওয়্যার।
২.হার্ডওয়্যার কোনো নিদেশনা চাড়া কোনো কাজ করার ক্ষমতা রাখে না।
৩.হার্ডওয়্যার ছাড়া সফটওয়্যার অর্থহীন।
৪.যেকোনো হার্ডওয়্যার ডিভাইস কম্পিউটার তেকে অপসারণ করা সম্ভব।
৫.মাইক্রোপ্রসেসর মাদারবোর্ড, কীবোর্ড, মাউস,প্রিন্টার, ইত্যাদি
৬.হার্ডওয়্যার এক ধরনের ব্যাহিক কাঠামো যা আমরা স্পর্শ করতে পারি।
সফটওয়্যার :
১.কোনো সমস্যা সমাধানের বা কাজ সম্পাদনের জন্য কম্পিউটার ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে বলে সফটওয়্যার।
২.সফটওয়্যার হার্ডওয়্যারকে কোনো কাজের নিদেশ দিয়ে তাকে।
৩.সফটওয়্যার ছাড়া হার্ডওয়্যার অচল।
৪.যে কোনো সফটওয়্যার কম্পিউটার তেকে ডিলিট করে আবার ইন্সটল করা যায়।
৫.Windows, Visual Basic, Adobe Photoshop,CC+ ইত্যাদি
৬.সফটওয়্যার এর কোনো ব্যাহিক কাঠামো নেই।
কম্পিউটারে মেমরি কী ?
কম্পিউটারে তথ্য সংরক্ষণের জন্য নিধারিত স্থান কে কম্পিউটার ভাষায় মেমরি কার্ড বলে। কম্পিউটারে সবগুলো নিধারিত স্থানকে একটি সংখ্যাধারা শনাক্ত করা হয়। এবং এ শনাক্ত সংখ্যাটিকে মেমরি এড্রেস বলা হয়।
কম্পিউটার মেমরি তিন ভাগে বিভক্ত :
১.প্রাইমারি মেমরি: কম্পিউটার ব্যবহারকারি কোনো তথ্য বা উপাত্ত কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস বা গ্রহণমুখ যন্ত্রের সাহায্যে ইনপুট হিসেবে গ্রহন করার পর তা প্রক্রিয়াকরণের সময় যে মেমরিতে অবস্থানকরে তাকে প্রধান বা মুখ্য মেমরি বলে।
১.র্যাম-
সিলিকন পদার্থের চিপ দিয়ে মেমরিতে তৌরি করা হয় তাকে র্যাম বলে। র্যাম হচ্ছে অস্থায়ী মেমরি। এর Access timeহচ্ছে ১০০ ন্যানো সেকেন্ড র্যামের অভ্যন্তরিন গতি অন্য যেকোনো ডিভাইসের চেয়ে অনেক বেশি। বিদুৎ চলে গেলে বা কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলে র্যামের রক্ষিত অনেক তথ্য ধ্বংস হয়ে যায়।
২.রম
যে মেমরি স্তায়ী যে মেমরিতে তথ্য পরিবর্তন, সংশোধন করা যায় না এবং যে মেমরি তেকে সংবাদ পড়া যায়। বিদুৎ চলে গেলেও যে মেমরি তেকে তথ্য মুচে যায় না
সেকেন্ডারি মেমরি :
কম্পিউটারে অনেক তথ্য ও প্রোগ্রাম মেমোরিতে সংরক্ষণ করে রাখা যায়। প্রয়োজনে সময় কম্পিউটার এসব তথ্য Ramএ নিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ করে এই মেমোরিকে বলা হয় সহায়ক মেমরি
এখন আমারা জানবো কয়েকটি সহায়ক মেমোরি সম্পর্কে
১.ফ্লোপি ডিস্ক :
অপেক্ষাকৃত কম ধারণা ক্ষমতাসম্পন্ন আয়রন বা চৌম্বকীয় পদার্থের আয়রণ লাগানো পাতলা ডিস্ককে ফ্লোপি বলা হয় এক সাহায্যে অল্প পরিমান ডাটা জমা রাখা যায় এবং বিভিন্ন জায়গায় আনা নেওয়া যায়।
২.হার্ড ডিস্ক:
যে ডিস্ক ফ্লোপি ডিস্কের চেয়ে দামি এবং যার ধারণ ক্ষমতা অত্যাদিক সে জাতিয় শক্ত মেগনেটিভ ডিস্কে হার্ডডিস্ক বলে। হার্ডডিস্ক অনেক বেশি ডাটা জমা রাখা যায়
হার্ডডিস্কগুলো সাধারণত ১০ জিবি ২০জিবি এমন কি ৫০ জিবিও হতে পারে
এবারে আমারা জানবো ক্যাশমেমরি সম্পর্কে
সিপিইউ এর প্রসেসিং গতি প্রধান মেমোরির গতির চেয়ে বেশি হয়ে তাকে। ফলে ডেটা আদান প্রধান সমস্যার সৃষ্টি হয়। এবং প্রসেস এর কার্যক্ষমতা কিছুটা কমে যায়।
আর এই কমে যাওয়া দুর করার জন্য প্রসেসরের প্রধান মেমোরির মাঝেখানে যে উচ্চগতিসম্পন্ন মেমোরি ব্যবহার করা হয় তাই ক্যাশ মেমোরি।
প্রসেসর এবং প্রদান মেমরির ডাটা আদান প্রদান গতি সমান নয়। তাই ডাটা আদান প্রদানের সময় গতি কম দেখা যায়
ক্যাশ মেমোরির দুটি শ্রেণী আছে যাথা
১.অভ্যন্তরিন বা ইন্টানেশনাল ক্যাশ মেমরি
২. বহি:স্থ বা এক্টানাল ক্যাশ মেমোরি
বন্ধুরা কম্পিউটার বিষয়ক যে কোনো পশ্ন করতে বা উওর পেতে কমেন্ট করবেন?
You must be logged in to post a comment.