হ্যালো বন্ধুরা তোমরা সকলে কেমন আছো? আশাকরি সকলে ভালো আছো। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি আল্লাহর অশেষ রহমতে। আপনার অবশ্যই বুঝে গেছেন আর্টিকেল টাইটেল দেখে যে আমি আজকে কি বিষয়ে আলোচনা করব। আপনারা অনেকেই অন্যের অ্যাপ কাজ করেন। আপনারা যারা স্টুডেন্ট তারা অনলাইনে কাজ করতে চান আপনারা অবশ্যই অন্যের অ্যাপ কাজ করেন।
আর কত অন্যের অ্যাপ এ কাজ করবেন নিজেই তৈরি করে ফেলুন একটি অ্যাপ আপনি নিজেই তৈরি করতে পারবেন একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তাতে লাগবে না কোনো যোগ্যতা তেমন কিছু অভিজ্ঞতা। আমার আর্টিকেলে আমি এমন তিনটি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করছি সেখান থেকে আপনারা আপনাদের নিজেদের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানাতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ।
1.Thunkbĺe.com দারুন একটি ওয়েবসাইট:
এখানে লাগবে না কোন ইনভেস্ট লাগবে না কোন কিছু শুধু সময় ধরে কাজ করলে আপনি তৈরি করতে পারবেন আপনার নিজের মতো একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ। প্রথমে যে ওয়েবসাইটটি নিয়ে আলোচনা করবো এটা বর্তমান ভাইরাল একটি ওয়েবসাইট।
আপনি আপনার নিজের মত করে আপনি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানাতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন এবং প্রথমে ওই ওয়েবসাইটে আপনার নিজের একটি একাউন্ট খুলতে হবে আমি যে ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করছি সেটার নাম thunkble.com গুগলে গিয়ে সাচ করবেন তারপর এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনাদের নিজেদের একটি অ্যাকাউন্ট খুলে লগইন করতে হবে।
অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনারা ওখানে দেখতে পারবেন ক্রিয়েট অ্যাপ। ক্রিয়েট এপে প্রবেশ করার পর আপনি আপনার অ্যাপ নাম দিয়ে দিবেন। তারপর আপনি আপনার অ্যাপ বানাইতে প্রস্তুত হবেন।
এখানে বিশেষ কারণ হলো এখানে অ্যাপ তৈরি করে আপনি সরাসরি প্লে স্টোরের রিলিজ দিতে পারবেন। আপনারা ইউটিউবে সার্চ দিয়ে আরও অনেক কিছু জানতে পারেন এ সম্পর্কে।
2. Appgeyser.com এটিও একটি অন্যতম ওয়েবসাইট:
দ্বিতীয় যে ওয়েবসাইটি নিয়ে আমি আলোচনা করব এটাউ একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এখানে অসংখ্য অ্যাপ তৈরি হয়েছে। thunkble.com এর মতো এখানেও আপনি প্রবেশ করে একটি একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে তারপর আপনি একটি অ্যাপ তৈরি করতে সক্ষম হবেন।
এখানে একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর আপনি লগইন করবেন করার পর আপনি আপনার অ্যাপ তৈরি করবেন। হুবাহুব thunkable.com এর মতই আপনি দেবেন।
এখানে দুই ধাপে আপনি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন একটি হচ্ছে আপনার নিজের পার্সোনাল ভাবে আরেকটি হয়েছে বিজনেসের জন্য যেহেতু আপনি বিজনেস অ্যাপ তৈরি করবেন তাই বিজনেস এ ক্লিক করবেন।
3.Start.io এটিও একটি পাওয়ারফুল ওয়েবসাইট:
যাই হোক কথা না বাড়িয়ে এখন আমি তৃতীয় ওয়েবসাইটটি বলবো। এখন চলে আসবো তৃতীয় ওয়েবসাইটে একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এখানে অসংখ্য অ্যাপ তৈরি হয়েছে। এখানে আপনারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ তৈরি করতে পারেন। এখানে আপনারা খুব কম সময়ে একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন।
উপরের যে 2টি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করেছি । এখানে অ্যাপ বানিয়ে সরাসরি প্লে স্টোরে রিলিজ দিতে পারবেন। বেশি কিছু বলার মত নেই এখানেও আপনাদের একটা একাউন্ট খুলতে হবে একাউন্ট খোলার পর এখানে আপনারা নিজেদের অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন।
এখানে দুই ধাপে আপনি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন একটি হচ্ছে আপনার নিজের পার্সোনাল ভাবে আরেকটি হয়েছে বিজনেসের জন্য যেহেতু আপনি বিজনেস অ্যাপ তৈরি করবেন তাই বিজনেস এ ক্লিক করবেন। যাই হোক কথা না বাড়িয়ে এখন আমি তৃতীয় ওয়েবসাইটটি বলবো।
এখন চলে আসবো তৃতীয় ওয়েবসাইটে একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এখানে অসংখ্য অ্যাপ তৈরি হয়েছে। এখানে আপনারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ তৈরি করতে পারেন। এখানে আপনারা খুব কম সময়ে একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। উপরের যে 2টি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করেছি । এখানে অ্যাপ বানিয়ে সরাসরি প্লে স্টোরে রিলিজ দিতে পারবেন।
বেশি কিছু বলার মত নেই এখানেও আপনাদের একটা একাউন্ট খুলতে হবে একাউন্ট খোলার পর এখানে আপনারা নিজেদের অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। বিশেষ কিছু কথা এসব কথা আপনারা মনে রাখবেন মাথায়। অনলাইন ইনকাম মানে যে আপনাকে বসে বসে টাকা দিবে তা কিন্তু নয় পরিশ্রম ও ধৈর্যশীল হতে হবে।
এই অ্যাপ গুলো আপনারা বানাতে পারবেন ফ্রি বাট কিছু জিনিস কিনে নিতে হবে। কোন কিছু ব্যয় না করলে কোন কিছু আয় হয়না এটা ভাববেন। অ্যাপ তৈরি করলেই যে আপনার ইনকাম এই চিন্তা মাথায় থেকে মুছে ফেলবেন।
একটি অ্যাপ তৈরি করার পর সেটি প্লে স্টোরের রিলিজ দিতে হয়। তারপর সেই অ্যাপটি যদি 20 থেকে 40 ইউজার ইউজ করে তাহলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন একসময়। যখন আপনাদের অ্যাপ টিতে ইনকামের জন্য সক্ষম হবে তখন আপনার গুগোল অ্যাডসেন্সে এর অ্যাড ইউনিট কোড বসিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
বিশেষ কিছু উপদেশ মানার চেষ্টা করবেন:
বিশেষ কিছু কথা এসব কথা আপনারা মনে রাখবেন মাথায়। অনলাইন ইনকাম মানে যে আপনাকে বসে বসে টাকা দিবে তা কিন্তু নয় পরিশ্রম ও ধৈর্যশীল হতে হবে। এই অ্যাপ গুলো আপনারা বানাতে পারবেন ফ্রি বাট কিছু জিনিস কিনে নিতে হবে। কোন কিছু ব্যয় না করলে কোন কিছু আয় হয়না এটা ভাববেন।
অ্যাপ তৈরি করলেই যে আপনার ইনকাম এই চিন্তা মাথায় থেকে মুছে ফেলবেন। একটি অ্যাপ তৈরি করার পর সেটি প্লে স্টোরের রিলিজ দিতে হয়। তারপর সেই অ্যাপটি যদি 20 থেকে 40 ইউজার ইউজ করে তাহলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন একসময়। যখন আপনাদের অ্যাপ টিতে ইনকামের জন্য সক্ষম হবে তখন আপনার গুগোল অ্যাডসেন্সে এর অ্যাড ইউনিট কোড বসিয়ে আপনি আয় করতে পারবেন। আপনি যদি আর্নিং অ্যাপ বানাতে হলে আপনার কিছু ইউজার লাগবে।
আপনার অ্যাপ টি যত ইউজার ইউজ করবে তত আপনার ইনকাম এর চাহিদা বাড়বে। আয় এর সেরা মাধ্যম হলো বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম। কেননা, বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইনে অনেক টাকা ইনকাম করে অনেক যুবক। উপরে যে তিনটি ওয়েবসাইট নিয়ে আমি আলোচনা করেছি এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ইউটুবে সাচ করুন।
তাই দেরি না করে আপনাদের একটি অ্যাপ বানাতে চাইলে তাহলে এই তিনটি ওয়েবসাইটে ঢুকে আপনি আপনার নিজের মতই অ্যাপ বানাইতে পারেন। সকলেই ভালো থাকবেন মনোযোগ সহকারে আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। সকল অনলাইন আপডেট পেতে হলে আমাদের ভালোবাসার জেআইটি পাশেই থাকেন ধন্যবাদ💖💖💖💖
You must be logged in to post a comment.