মোবাইল আমাদের জন্য বর্তমান যুগে জন্য অনেক দরকারী। মোবাইল মাধ্যমে বিশ্বের সবকিছু জানা যায়।মোবাইল ফোনের এমন কিছু নেই যা করা যায় না। তার মধ্যে আবার খারাপ ও ভালো দিক আছে।
বর্তমান যুগে যুবকরা সবচেয়ে স্মার্ট ফোন বেশি ব্যবহার করে। আমরা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করার সময় চিন্তা করে দুটোর দিকে বিবেচনা করে স্মার্টফোন ব্যবহার কর, মোবাইলের মাধ্যমে যেসব কাজ করা যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি কাজ হলোঃ
১) ইমেইল বা চিঠিঃআগেকার সময় চিঠি পাঠাতে অনেক সময় লাগতো, কমপক্ষে 10 থেকে 15 দিন সময় লাগতো। কিন্তু এখনকার সময়ে এক মিনিটের মধ্যে চিঠি প্রেরণ করা যায়। মানুষ তা পেয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি।
২) ইন্টারনেট সেবাঃ আগের সময় ছাত্র ছাত্রী যখন কলেজে ভর্তি হতে হত তখন এক শহর থেকে অন্য শহরে গিয়ে ভর্তি জন্য আবদেন করতে হত। অনেক সময় ত দুই তিন ঢাকা যেতে হত অনেক লম্বা লাইনে দাড়াতে হতো। এরপরও সবাই সময়মত আবেদন করতে পারত না।
এখন সবার কাছে কাছে মোবাইল ফোন থাকার কারনে সবাই সময়মত ভর্তি হতে পারছে।এখন আর আগের মত অন্য শহরে যেতে হয় না ভর্তি জন্য, আগে পড়া বুঝতে কোন সমস্যা হলে অনেক সময় নিয়ে বন্ধু কাছে যেতে হত পড়াটি বুঝার জন্য। এখন সবকিছু মোবাইল ফোনের মধ্যে বুঝা যায়, কোনো বুঝতে অসুবিধা হলে মোবাইলকে জিজ্ঞেস করলে তা বলে দেয়।
তেমনি ভাবে চাকরি আবদেন সহজে করা যায়।
৩) খরব পৌছানোঃ আগের সময় কেউ মারা গেলে পায়ে হেটে গিয়ে খবর পৌঁছাতে হত, এখন ফোন করেই সবকিছু বলা যায়।আরো অনেক উপকারিতা আছে, যেমনি মোবাইল ফোনের উপকারিতা আছে তেমনি অনেক অপকারিতাও আছে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনেক খারাপ দৃশ্য দেখা যায়। যা আমাদের বাচ্চাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
মোবাইল ফোনে মাধ্যমে ভুল খবর সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে মানুষ অনেক সমস্যায় পরে, অনেক মিথ্যাকে সত্য মনে করে সমস্যায় পড়ে।
আগেকার সময় সবার ঘরে মোবাইল ফোন ছিল না। সবাই তাদের প্রিয় মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারত না।
এখন এক মিনিটের মধ্যে দেশের বা বাইরে যেকোনো প্রিয়জনের সাথে কথা বলা যায়।
মোবাইলের কারনে মানুষ আজ স্বাবলম্বী, উল্লেখ্য যেমনঃ কৃষিকাজের জন্য আগের অনেক দুর যেতে হত কৃষি পরামর্শের জন্য। আধুনিক যুগে মোবাইলে ফোনের জন্য সবকিছু মোবাইলে পাওয়া যায়।
এখন কার সময় এমন কোনো ঘর নেই যে ঘরে মোবাইল ফেন নেই, মোবাইল ফোনের কারনে সবাই সবকিছু খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যাচ্ছে। মোবাইল ফোনে অনেক ধরনের গেমস রয়েছেঃ আর এই আধুনিক যুগে মোবাইল ফোন ছাড়া ১ মিনিট চলা অসম্ভব।
মোবাইল ফোনে বাচ্ছা সবাই গেমস খেলে তাদের মস্তিষ্ক যে বিকাশ হওয়ার কথা ছিল তার কিছু হচ্ছে না, উল্টো তার মস্তিষ্কের এমন একটা প্রভাব পড়ছে যা ভবিষ্যতে বাচ্চাদের অনেক ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে।
তা যারা সচেতন অভিবাবক আছে সবাই তাদের বাচ্ছাদের মোবাইল ফোনে ভালো দিক গুলো ব্যবহার শিখান,তারা যদি এই দিকগুলো অনুসরন করতে পারে, তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।
মোবাইল ফোন ব্যবহারে আরেকটা খারাপ দিক হলো রাত অব্দি মোবাইল ফোন ব্যবহার করা, অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে হবে আর ফোন কম ব্যবহার করাই ভালো।
এখন মোবাইল ফোনে এমন কিছু প্রযুক্তি আনা হয়েছে যা মানুষের জীবনকে পাল্টে দেবে। ফোনের মাধ্যমে এখন ঘরে বসে ইনকাম করা যায়। মোবাইলের মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসে অনেক টাকা উপার্জন করছে।
ব্যাংকে টাকা রাখতে গেলে অনেক দূর যেতে হতো, কারণ সব জায়গায় ব্যাংক ছিল না, এখন মোবাইল ফোনের কারণে সবকিছু ডিজিটাল হয়ে গেছে, মোবাইল ফোন অনেক কাজকে খুবই সহজ তাড়াতাড়ি করে দিয়েছে
মোবাইল ফোনের জন্য অনেক কিছু সম্ভব হয়েছে, মোবাইল ফোন না আসলে হয়তো আজ এইসব কাজ করতে পারতাম না।
মোবাইল আসার কারণে এই কাজ সম্ভব হয়েছে, আমরা সবাই ফোন এর সঠিক ব্যবহার করি, মোবাইল ফোন থেকে অনেক কিছু শিখতে পারি, ভাই সবাই মোবাইলের সঠিক ব্যবহার করুন।
You must be logged in to post a comment.