রিমোট এক্সেস সফটওয়্যারঃ রিমোট এক্সেস সফটওয়্যার হচ্ছে এমন একটি রিমোট সফটওয়্যার যার সাহায্যে আপনি যে কোন জায়গা থেকে ইন্টারনেট সংযোগে অন্য যে কোন কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রন নিতে পারবেন।
রিমোট এক্সেস সফটওয়্যার কিভাবে কাজ করেঃ
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার সফটওয়্যারগুলোর যথাযথ কার্যক্রম ব্যহত হলে তা ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা যে কোন জায়গা থেকে সচল করার জন্য এটির ব্যবহার খুবই জনপ্রিয়।
অফিসের বসদের মাঝে মাঝে কর্মচারীদের কম্পিউটারের ড্রাইভগুলো নিয়ন্ত্রনের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
সেজন্য তারা এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো আপনার স্মার্টফোন থেকে আপনি যেকোন সময় যেকোন পি সি বা স্মার্টফোনকে এক্সেস করতে পারবেন,
এর মাধ্যমে।প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে রিমোট এক্সেস সফটওয়্যার অনেক উপকারী হলেও এর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা প্রয়োজন।
বিশেষ করে আর্থিক প্রতিষ্ঠান কিংবা স্কুল কলেজে। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের কাস্টমাইজড রিমোট সফটওয়্যার ব্যবহার করা প্রয়োজন।
প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে রিমোট এক্সেস সফটওয়্যার অনেক উপকারী হলেও এর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা প্রয়োজন । বিশেষ করে আর্থিক প্রতিষ্ঠান কিংবা স্কুল কলেজে। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের কাস্টমাইজড রিমোট সফটওয়্যার ব্যবহার করা প্রয়োজন।
এখন আমরা জনপ্রিয় ৫ টি রিমোট সফটওয়্যারের নাম ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোকপাত করবঃ
১) টিম ভিউয়ারঃ
টিম ভিউয়ার দিয়ে দূরের কোন ইউজারের সাথে স্ক্রিন শেয়ারিং করে কাজ করা যায় । এটি ইনকামিং ও আউটগোয়িং উভয় সংযোগের জন্য ব্যবহৃত হয় । এটিতে Allow remote control ও Control
Remote Computer নামে দুটো ফিল্ড থাকে । Allow remote control থেকে পার্টনার আইডি Control Remote Computer ইউজারকে প্রদান করে Connect click করার
মাধ্যমে রিমোট কানেকশন তৈরি করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রন নেওয়া হয়। এটি Windows, macOS, Linux, Android, iOS/iPadOS অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্টেড সফটওয়্যার। এটি VNC প্রকল্পভিত্তিক একটি সফটওয়্যার।
২) এনি ডেস্কঃ
এটি টিম ভিউয়ার এর মতোই এড্রেস আইডি দিয়ে রিমোট ইউজারের সাথে সংযোগ স্থাপন করে রিমোট কানেকশন তৈরি করে কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রন নেওয়া হয়।
এটি Windows, macOS, Linux, Android, iOS, FreeBSD, Raspberry Pi অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্টেড সফটওয়্যার। এটি জার্মানির ডেভেলপাররা নির্মান করেন। এর ফাইল সাইজ ২ এম বি এর চেয়েও কম।
৩) স্প্লাসটপ বিজনেস এক্সেসঃ
এটি ব্যবসায়ীদের জন্য খুব চমৎকার একটি সফটওয়্যার। যারা রিমোটলি ব্যবসায়িক কাজ খুব দ্রুত ও টিম ম্যানেজমেন্ট ভাবে করতে চান তাদের জন্য এটি অতুলনীয়। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো গ্রুপিং সিস্টেম।
গ্রুপ করে বিজনেস একাউন্ট তৈরি করে একসাথে অনেক জন বিজনেসম্যানদের সাথে মিটিং করা যায় । সর্বোপরি, এটি খুব নিরাপদ একটি সফটওয়্যার ।
এটি Windows Phone macOS, iOS iPad, iPhone, Android, Chrome Chromebook, Amazon Amazon Fire, linux সাপোর্টেড সফটওয়ার ।
৪) জহো অ্যাসিস্টঃ
Zoho Assist এমন একটি কার্যকরী সফটওয়্যার যা কম্পিউটার রিবুট হলেও সেশনের কোন সমস্যা হয় না। সেশনকে কন্ট্রোলে রেখে পুনঃসংযোগ হয়ে যথারীতি কার্যকর থাকে। এর সাহায্যে এক সাথে অনেক গুলো মনিটরে কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হয়।
এর পাশাপাশি রয়েছে ভয়েস এবং ভিডিও কলেরও বাড়তি সুবিধা। অফিসিয়াল যে কোন কাজকে স্ক্রিন রেকর্ডও করা যাবে অনায়াসে। এছাড়া এর খরচ অত্যন্ত সুলভ মূল্যে। এটি Windows, macOS, Linux, Android, iOS/iPadOS অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্টেড সফটওয়্যার।
অফিসিয়াল যে কোন কাজকে স্ক্রিন রেকর্ডও করা যাবে অনায়াসে। এছাড়া এর খরচ অত্যন্ত সুলভ মূল্যে। এটি Windows, macOS, Linux, Android, iOS/iPadOS অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্টেড সফটওয়্যার।
৫) আই. এস. এল. লাইটঃ
I.S.L. Light মূলতঃ কাস্টমার সার্ভিস প্রদানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। ইন্সটলেশন প্রক্রিয়া অধিকতর সহজ। এটি সক্রিয়ভাবে গ্রাহকের সাথে সঠিক যোগাযোগের শৃঙ্খলা বজায় রাখে।
কম্পিউটার এবং সার্ভারগুলিকে দূর থেকে নেওয়ার জন্য আইএসএল একটি দুর্দান্ত প্যাকেজ ৷ Windows, macOS, Linux, Android, iOS/iPadOS অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্টেড সফটওয়্যার।
You must be logged in to post a comment.