প্রযুক্তির এই যুগে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো বেশ জনপ্রিয়।বর্তমানে এই প্লাটফর্মগুলোর একটা বিপ্লব চলছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার যাত্রা অনেক আগে থেকে শুরু হলেও মূলত ২০১০ সালে এটি ঠিকঠাক আত্মপ্রকাশ করে।
যেকোনো প্রযুক্তিই শত শত বছরের বিভিন্ন কনসেপ্ট থেকে আবিষ্কার হয়েছে। তেমনি করে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোর আবিষ্কারের ক্ষেত্রে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস।
ইন্টারনেট আবিষ্কারের পর সোশ্যাল মিডিয়ার মূল ধারণা মানুষের মধ্যে আসে।
আগে মানুষ চিঠিপত্রের মাধ্যমে ভাবের আদান-প্রদান করতো। তবে এক্ষেত্রে তথ্য আদান-প্রদান করতে দীর্ঘ সময় লেগে যেত।
মূলত চিঠিপত্র আদান প্রদানের এই ধ্যান-ধারণা থেকেই আজকের এই আধুনিক সোশ্যাল মিডিয়ার আবির্ভাব।
প্রথমত, এটি একটি ইংরেজি শব্দ। যার বাংলা অর্থ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম।
অন্য কথায়, তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে ভার্চুয়াল সম্প্রদায় বা কৃত্রিম সমাজ গড়তে যে সকল মাধ্যম ব্যবহার করা যায় তাকেই মূলত Social Media বা সামাজিক মাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলে।
এর ব্যবহারকারীরা সহজেই অন্যদের সাথে যোগাযোগের পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়বস্তু শেয়ার করতে পারে।
আপনি বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে আপনার অনুভূতি প্রকাশ করতে পারেন। এই প্ল্যাটফর্মটি দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে।
অসংখ্য মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল Facebook, Twitter, LinkedIn, YouTube, Pinterest, Instagram, WhatsApp, Imo,
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো বেশ জনপ্রিয়।বর্তমানে এই প্লাটফর্মগুলোর একটা বিপ্লব চলছে। সোশ্যাল মিডিয়ার যাত্রা অনেক আগে থেকে শুরু হলেও মূলত ২০১০ সালে এটি ঠিকঠাক আত্মপ্রকাশ করে।
যেকোনো প্রযুক্তিই শত শত বছরের বিভিন্ন কনসেপ্ট থেকে আবিষ্কার হয়েছে। তেমনি করে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোর আবিষ্কারের ক্ষেত্রে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস।
ইন্টারনেট আবিষ্কারের পর সোশ্যাল মিডিয়ার মূল ধারণা মানুষের মধ্যে আসে।
আগে মানুষ চিঠিপত্রের মাধ্যমে ভাবের আদান-প্রদান করতো। তবে এক্ষেত্রে তথ্য আদান-প্রদান করতে দীর্ঘ সময় লেগে যেত। মূলত চিঠিপত্র আদান প্রদানের এই ধ্যান-ধারণা থেকেই আজকের এই আধুনিক সোশ্যাল মিডিয়ার আবির্ভাব।
You must be logged in to post a comment.