আসসালামুয়ালাইকুম / আদাব। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-০৭ Tutorial টিতে আপনাদের কে স্বাগতম। আপনারা যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-০৭ শিখতে চান তাদের জন্য আজকের গুরুত্ব পূর্ন টিউটোরিয়াল।
এখানে খুব সহজ করে ওয়ার্ড এর কাজ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
Introduction:
মাইক্রোসফট এর অফিস পেকেজ টা আসলেই পরিপূর্ন এটি পেকেজ। যার মাধ্যমে প্রায় সব ধরণের অফিশিয়াল বা দৈনন্দিন কাজ করা যায়। আপনারা যারা ওয়ার্ড পারেন তারা জানেন যে, ওয়ার্ড ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়।
এছাড়াও Logo, poster, banner, visiting card ইত্যাদি ডিজাইন করা যায়। সুন্দর সুন্দর রিপোট তৈরী করা যায়, যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত চার্ট, গ্রাফিকস্ এগুলো সংযোজন করতে পারবেন এবং আরও কত কি। এই টিউটোরিয়ালটা নতুন বা যারা ওয়ার্ড জানেন তাদের জন্য না।
তবে আমি চেষ্টা করবো আমার এই কথায় আপনাদের একটু হলেও যেন উপকার হয়।চলুন তাহলে শুরু করি , একটি কথা Ms word-07 এবং Ms word-10 প্রায় একই ধরণের ইন্টারফেস, এই কারনে যারা Ms word-07 ভালো পারেন তারা Ms word-10 ও পারবেন।
*প্রথমে ওয়ার্ড run করুন। তাহলে একটি Screen দেখতে পাবেন।home tab বা home menu এর আন্ডর এ এগুলো সবই খুবই দরকারী।
এখানে যে টুলবার গুলো আছে এগুলো ব্যবহার করেই আপনি ওয়ার্ড-এর প্রায় প্রয়োজনীয় সব কাজেই করতে পারবেন। তাই আমরা প্রথমে এই টুল বার গুলো সম্পর্কে জানবো।
font tool:
এখানে আমাদের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় টুলস হলো font তারপর paragraph, clipboard, Editing এবং সবশেষে styles টুলবারটি। অনেকে অবশ্য আমার সাথে একমত নাও হতে পারেন।
আপনি যদি computerএ নতুন হন তাহলে অবশ্য আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে font কী?
font আসলে এক সেট বর্ণমালা । সহজ ভাবে বলা যায়, ধরুন আপনার ৩জন বন্ধু আছে । তাহলে আমরা সাধারণত এটা বলতে পারি যে, আপনার ৩ বন্ধুর হাতের লেখা ৩ রকম।
কারোরটা দেখতে খারাপ, আবার কারোরটা ভালো, আবার কারোরটা পেচালো অর্থাৎ একেকজনেরটা একেক ধরণের সুন্দর।
যার লেখা আপনার কাছে ভালো লাগবে তাকে দিয়েই আপনার প্রয়োজনের সময় তাকে দিয়ে লেখাবেন।আমরা font কে আসলে এক একজনের হাতের লেখার সাথে তুলনা করতে পারি।
কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের font বা হাতের লেখা, আপনার যে font টি ভালো লাগবে আপনি সেই fontটি ব্যবহার করবেন।
প্রথমেই font টুলবার ব্যবহার জেনে নিই। এখানে আপনারা বিভিন্ন টুলবার এর আইকনের দিকে লক্ষ করলে দেকবেন আইকন গুলো তাদের ব্যবহার অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়েছে।
যেমন bold এর icon পার B একটু মোটা হরফে লেখা আছে, Italic আইকনের I টা ডানদিকে কাত করা, এভাবে আপনারা আইকন দেখেই বুঝতে পারবেন ঐ tools এর কাজ কি ইত্যাদি।
এতোখন যা লিখলাম সেটা সেভ করতে জানেন কী, না জানলে আসুন জেনেনেই সহজ পদ্ধতি।
কি-বোর্ড থেকে ctrl এবং s একসাথে চাপ দিন ।
তারপরে একটি ফাইল নাম দিন ও সেভ ক্লিক করুন আপনার ফাইল সেভ হয়ে যাবে।
তো বন্ধুরা আজ এপর্যন্তই পরো বর্তিতে আবার কথা হবে। ধন্যবাদ এতোখন সাথে থাকার জন্য।
You must be logged in to post a comment.