আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ প্রিয় বন্ধু কেমন আছেন? আশা করি আপনারা প্রত্যেকে ভাল আছেন নতুন একটি আর্টিকেল নিয়ে
আপনাদের কাছে আবার হাজির হয়ে গেলাম! আজকে আমরা বাংলাদেশি নতুন একটি অপারেটর সার্ভিস সিম কার্ড সম্পর্কে ইনশাল্লাহ অনেক কিছু জানা অজানা বিষয় আলোচনা করব।
ই-সিম কার্ড সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত কেন?
ই সিম কার্ড বাংলাদেশের খুবই জনপ্রিয় একটি সিমকার্ড বর্তমান সময়ে। তাছাড়া মজার ব্যাপার হল এই সিম কার্ড ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে আপনার প্রয়োজনীয় ব্যক্তির সাথে কথা বলতে
পারবেন কিন্তু, এই সিম কার্ড দেখা যায় না সরাসরি এমনভাবে কানেক্টেড আপনার ফোনের সাথে থাকবে যেটা অন্য কেউ বুঝতে পারবে না যে কোন একটি সিমকার্ড দিয়ে আপনি কারো সাথে কথা বলছেন।
ই-সিম কার্ড কি? এর সুবিধা ও অসুবিধা (বিস্তারিত তথ্য)
ই-সিম কার্ড কি?
আপনার ফোনে থাকবে এমন একটি সিমকার্ড যেটা আপনি ধরতে পারবেন না আবার চোখে দেখতে পারবেন না। এই সিম কার্ড একটি ভার্চুয়াল সিম কার্ড।
অর্থাৎ কি সিম কার্ড পার্সোনাল সিম কার্ড হলেও ডিজিটাল সময়ে এর জনপ্রিয়তা দিন দিন প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেতে থাকছে।
ই-সিম কার্ড এর ব্যবহারের সুবিধা গুলো কি কি?
- এক নম্বর সুবিধা হচ্ছে সিমকার্ড কোনভাবেই হারিয়ে যাবে না।
- অন্যদিকে ই সিম কার্ড ব্যবহারের জন্য আপনাকে সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছে যেতে হবে না।
- আপনার এন্ড্রয়েড কিংবা অন্য যে কোন মোবাইল ফোন ওয়াটারপ্রুফ হবে।
- ই সিম কার্ড ভার্চুয়াল সিমটি সাধারণ অন্যান্য সাধারণ সিম গুলোর মত সার্ভিস দিতে সক্ষম।
ই-সিম কার্ড এর ব্যবহারের অসুবিধা কি কি?
- মোবাইল ফোন বন্ধ থাকা অবস্থায় সিমটির সার্ভিস উপভোগ করা যায় না।
- আপনার মোবাইলের সাথে কানেক্টেড থাকার কারণে ইচ্ছামত আপনার মোবাইল ফোন পরিবর্তন করতে পারবেন না।
- মোবাইল ফোন নেই এই সিমটি ব্যবহার করেছেন কিন্তু একই ভার্চুয়াল সিমটি আপনি অন্য ফোনে ঢোকাতে পারবেন না।
- নতুন একটি মোবাইল ফোনে আপনাকে আবার নতুন করে এই সিম কার্ড কানেক্টিং করে সিম কার্ড একটিভ করতে হবে।
যেভাবেই সিম কার্ড বা ভার্চুয়াল সিম কার্ডটি কাজ করে থাকে!
আপনার প্রয়োজনীয় সময় ই সিম কার্ড ডাটা প্ল্যান কিনতে হবে। আর এই সিম কি নির্দিষ্ট একটি ডিভাইসের সাহায্যে, আপনি এই ভার্চুয়াল সিমে প্রোফাইল পাবেন।
এই অপারেটর এর মাধ্যমেই আপনাকে যেকোনো সার্ভিস ডাটা উদাহরণ হিসেবে প্লান আকারে কিনে নিতে হবে।
এদিকে আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে এই সিম কার্ডটি আপনি একাধিক অপারেটর এর সঙ্গে ব্যবহার করতে। যেমন আপনি ভ্রমন করছেন তখন একসাথে একাধিক ডাটা প্ল্যান সাবস্ক্রাইব করে রাখলেন।
ভার্চুয়াল এই সিমটি কাজ করার একটি নিনজা উদাহরণ
আপনি 90 পার্সেন্ট পর্যন্ত ডাটা রোমিং খরচ বাঁচাতে পারেন এই সিমটি ব্যবহার করে। তাদের সুবিধা হচ্ছে আপনি সাবস্ক্রিপশন এর মাধ্যমে, আপনি ডাটা
প্যাক কিনে রাখতে পারেন। এবং সেটা চুক্তি আকারে হবে টাকা খরচ সহ আপনাকে অগ্রিম পরিশোধ কিংবা অন্যান্য ইনফরমেটিভ তথ্য দিয়ে ই সিম কার্ড কাজ করে থাকে।
ই-সিম কার্ড এর সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো?
Internet Of Things (IoT) E-SIM Card
এর মূল ব্যাপারটি হচ্ছে এই প্রযুক্তিটি ইতিমধ্যেই একটি গাড়ি পরিধানযোগ্য বাড়ি অ্যাপ্লায়েন্স শিল্প মিশনে কানেক্ট করা হয়েছে।
প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের পোস্ট যদি ভাললাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে নিজের মন্তব্যটি জানাবেন। আর যদি ভাললাগে তাহলে অবশ্যই
বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। ইতিমধ্যে আপনার যদি এই সিম কার্ড সম্পর্কে কোন প্রশ্ন এসে থাকে সেটি ও কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
You must be logged in to post a comment.