কম্পিউটার বর্তমান যুগের সেরা আবিষ্কার যা বর্তমান প্রযুক্তির জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের সবার এ প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করা উচিত।
কম্পিউটারঃ
কম্পিউটার হচ্ছে গণনাকারী যন্ত্র যা ল্যাটিন শব্দ ”কম্পিউট” হতে এসেছে।
কম্পিউটার হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যা ব্যবহার কারীর থেকে ইনপুট নিয়ে সি.পি.ইউ (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) এর মাধ্যমে প্রসেস করে আউটপুটে ফলাফল প্রদান করে। কম্পিউটার গাণিতিক ও যৌক্তিক সকল প্রকার সমস্যার সমাধান করে।
কম্পিউটারের বিশেষ বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যঃ
১. নির্ভূলতার সাথে কাজ সম্পন্ন করা ।
২. দ্রুতগতি সম্পূর্ণ।
৩. কাজে সুক্ষ্মতার পরিচয় দেয়া।
৪. ক্লান্তিহীন ভাবে কাজের ক্ষমতা।
৫. যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ।
৬. অধিক স্মৃতি শক্তি সম্পন্নতা।
৭. স্বয়ংক্রিয়তার পরিচয়।
৮. নির্ভর যোগ্যতা প্রমাণ।
৯. বহুমুখিতা অর্থাৎ একসাথে বহূ কাজ করা।
কম্পিউটার যে যে কাজে ব্যবহার হয়:
বর্তমানে প্রযুক্তির ছোয়া মানুষের জীবনে লেগে গেছে। মানুষ সকল ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। যার ফলে কম্পিউটার শুধু গবেষণার কাজে সীমাবদ্ধ নেই। সকল জ্ঞান- বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় যেমন- যৌক্তিক ও গানিতিক হিসাব কার্যের উপস্থিতি রয়েছে সেসব প্রতিটি বিষয়ের সাথে কম্পিউটারের ব্যবহার করা হচ্ছে। মোট কথা বর্তমান সময়ে সব কিছুই কম্পিউটার দ্বারা করা হচ্ছে। কারণ প্রতিটি কাজ কম্পিউটার এত সহজ করে দিয়েছে। এবং প্রতিটা বিষয় সংরক্ষণে কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ফলে কম্পিউটারের ব্যবহার মানুষের কাছে দিনে দিনে বেড়েই যাচ্ছে।
নিচে কম্পিউটারের কিছু ব্যবহার আলোচনা করা হলো-
১. অনলাইন ইন্টারনেট ইমেইল এর কাজে,
২. অফিস আদালত কার্যক্রমে,
৩. অনলাইন তথ্য আদান-প্রদানে,
৪. গ্রাফিক্স ডিজাইন মিডিয়া,
৫. ডিজিটাল ভিডিও মিডিয়া,
৬. কার্টুন এ্যানিমেশন নির্মাণে,
৭. ওয়েবডিজাইন ডেভেলপমেন্ট,
৮. ডাটা ওয়ার্ড এক্সেল প্রসেসিং,
৯. সফ্টওয়্যার ও গেম নির্মাণে,
১০. ই-কমার্স-অনলাইন ব্যবসা,
১১. ঔষধ ও চিকিৎসা বিজ্ঞানে,
১২. বিভিন্ন শিল্প কল কারখানায়,
১৩. স্টক এক্সচেঞ্জ নিয়ন্ত্রণে,
১৪. পণ্যের মূল্য হিসাব নিয়ন্ত্রণে,
১৫. আনন্দ বিনোদন ক্ষেত্রে,
১৬. আইন প্রয়োগ, অপরাধী সনাক্ত করণে,
১৭. তথ্যের আদান-প্রদান,
১৮. আবহাওয়া ও জলবায়ুর খরব,
১৯. সামাজিক জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে,
২০. প্রতিরক্ষা যুদ্ধ ব্যবস্থায় প্রস্তুতিতে,
২১. পরিবহন যোগাযোগ,
২২. বানিজ্যিক ডাটা প্রসেসিং,
২৩. রোবোট শ্রমিকের ব্যবহারে,
২৪. শিক্ষা ও স্বাস্থ ক্ষেত্রে,
২৫. ব্যাংক বিমার সেক্টরে,
২৬. প্রকাশনা পত্রিকা শিল্পে,
২৭. পণ্যের বার কার্ড সেক্টরে,বৈজ্ঞানিক গবেষণার ক্ষেত্রে,
You must be logged in to post a comment.