সাধারণত আমরা সকলেই যখন একটি সুন্দর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করি তখন আমাদের সকলের কাছে মনে হয় যে এরকম একটি সাইট যদি আমারো থাকতো।
যদি আমরা অনেকে ওয়েবসাইট বানাতে চাই কিন্তু কী ধরণের ওয়েবসাইট বানাবো বা ওয়েবসাইট বানাতে কী ধরণের কী ধরণের খরচ হবে তা জানা না থাকার কারণে অনেক সাইট বানানোর চিন্তাও মাথায় আনি না।
তবে আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কী নিয়ে ওয়েবসাইট লেখা উচিৎ ও ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত টাকার মতো খরচ হতে পারে।
ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে বিষয় নির্ধারণ করতে হবে। যেমণ ট্যাকনোলজি , ভ্রমণ, নিউজ ইত্যাদি। তারপর আপনি সাইটের ডোমেইন হোস্টিং ক্রয় করবেন।
তারপর একটি অবকাঠামো নির্ধারণ করতে হবে। তারপর কাস্টমাইজড করতে হবে। তারপর থেকে আপনার কন্টেন্ট পাবলিশ করা শুরু।
বিষয় নির্ধারণ
ওয়েবসাইটের বিষয় যদি নির্ধারণ না করতে পারেন তাহলে হয়তো অল্প কিছুদিন করে ব্লগিং করতে আর ভালো লাগবেনা।
তাই একটি ওয়েবসাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিষয় নির্ধারণ। আপনার শখের উপর ভিত্তি করে বিষয় নির্ধারণ করতে পারেন।
ডোমেইন-হোস্টিং
ডোমেইন কী ? ডোমেইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা। বর্তমান বিশ্বের মানুষ আপনার ডোমেইন এর উপর ভিত্তি করে আপনার ওয়েবসাইট নির্ধারণ করবে।
তাই চেষ্টা করবেন ডোমেইন নামটি ছোট দেওয়ার। এছাড়াও ডোমেইন যদি টপ যেমন .com .net .info তাহলে তো আর কথাই নেই। তারপর আসি হোস্টিং। হোস্টিং হচ্ছে একটি স্পেস বা জায়গা।
অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট পাবলিশ করার জন্য অবশ্যই জায়গার প্রয়োজন রয়েছে। আর এই জায়গার জন্য আপনাকে হোস্টিং ক্রয় করতে হবে।
ডোমেইন হোস্টিং খরচ
একটি টপ লেভেলের ডোমেইন ১ হাজার থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। আর হোস্টিং এর মূল্য বছর ১৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা হতে পারে। এটি নির্ভর করবে আপনার ওয়েবসাইটের উপর। আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য কেমন জায়গা লাগবে।
অবকাঠামো
আপনার ডোমেইন হোস্টিং নেওয়ার পরে শুরু করতে ফাইনাল ধাপ। অর্থাৎ শেষ ধাপ হচ্ছে কাস্টমাইজেশন। কাস্টমাইজেশন করার জন্য প্রয়োজন কাস্টমাইজেশন করার জন্য প্রয়োজন একটই থিম।
আপনার যদি বাজেট বেশি থাকে তাহলে আপনি একটি থিম ক্রয় করতে পারেন। অথবা গুগলে অসংখ্য থিম পাওয়া যায়। আপনি যেকোনো একটি থিম দিয়েই কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন।
এখন আপনার সাইট রেডি। এখন শুধু কন্টেন্ট পাবলিশ করবেন।
You must be logged in to post a comment.