কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়: সেক্ষেত্রে অনুসরণ করুন আজকের এই লেখাটি। এই লেখাটিতে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায়।
ও কীভাবে মোবাইলে টাকা ইনকাম করবে, সেই সক্রান্ত তিনটি উপায় তুলে ধরা হয়েছে। আপনি নির্দ্বিধায় এই উপায়গুলো ট্রাই করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার তিনটি উপায়।
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি কিন্তু যথেষ্ট শক্তিশালী। ভিডিও রেকর্ড থেকে শুরু করে ভিডিও এডিট।
ও আপলোড পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া মোবাইল ফোনেই সম্পন্ন করা যায়। মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরী করে ইউটিউবে আপলোড করতে হবে।
তারপর গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে আয় করা সম্ভব। এছাড়া যথেষ্ট বেশি সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার পেলে স্পন্সরড ভিডিও করেও টাকা ইনকাম সম্ভব হবে ।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার সহজ নিয়ম, কী নিয়ে ইউটিউব ভিডিও বানাবেন, সেটা নিয়ে ভাবছেন? বর্তমানে ইউটিউবে যেকোনো ধরণের ভিডিওর চাহিদা ও ভিউয়ার রয়েছে।
নির্দিষ্ট বিষয় সিলেক্ট করে সেই বিষয়ক ভিডিও মোবাইলে তৈরী করে ইউটিউব দ্বারা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় ইউটিউব চ্যানেলে গুগল এডসেন্স যুক্ত হওয়ার এই প্রক্রিয়াটি ইউটিউব মনিটাইজেশন নামে পরিচিত। একটি ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ হতে গেলে প্রয়োজন হয়ঃ,
গত এক বছরে ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম মোট ১০০০ সাবস্ক্রাইবার উল্লেখিত দুইটি শর্ত পুরণ হয়ে গেলেই ইউটিউব থেকে আয় শুরু হয়।
একটু আগেই যেমন বললাম, আপনার চ্যানেল কিছুটা বড় হতে শুরু করলে ইউটিউব মনেটাইজেশন এর পাশাপাশি বিভিন্ন স্পন্সারশিপ থেকেও আয় সম্ভব। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম এর আরো পথ তো থাকছেই।
ব্লগিং করে
ব্লগিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম দিনদিন অনলাইনে লেখার চাহিদ বাড়ছে।
সে কথা মাথায় রেখে আপনিও হাতের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে খুলে ফেলতে পারবেন একটি ব্লগ। আপনার ব্লগ এ গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল নিতে পারলেই শুরু হয়ে যাবে আয়।
ব্লগিং শুরু করতে প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার কিংবা অন্য কোনো ব্লগিং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিজের ব্লগিং সাইট সেটআপ করুন। এরপর ধীরেধীরে কনটেন্ট পোস্ট করুন ও ব্লগে যথেষ্ট পরিমাণ মানসম্মত কনটেন্ট থাকলে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করুন।
গুগল এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে গেলে আপনার ব্লগে এড দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
এছাড়াও ব্লগে স্পন্সরড পোস্ট ও অ্যাফিলিয়েট পোস্টিং এর মাধ্যমেও আয়ের সুযোগ উল্লেখ্য যে, মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথমে ব্লগের ডোমেইন ও হোস্টিং কিন্তু কিছু অর্থ খরচ হবে।
আপনি যদি এই খরচ বহনে অপারগ হন, সেক্ষেত্রে অন্য কোনো ব্লগেও অর্থের বিনিময়ে লিখতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং
ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করুন ফ্রিল্যান্সিং মানে শুধু নির্দিষ্ট কোনো কাজ নয়। কোনো প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে নিজের দক্ষতা ব্যবহার করে কাজ করে অর্থ উপার্জনকেই বলা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ফ্রিল্যান্সারগণ মোবাইলের মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করে থাকেন।
আপনিও যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার কোনো একটি স্কিল অর্থাৎ দক্ষতা থাকার প্রয়োজন পড়বে।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি এক বা একাধিক কাজ করতে পারেন। মোবাইলে যেসব জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করা যাবে তা হলোঃ
- কনটেন্ট রাইটিং
- ট্রান্সলেশন
- কপিরাইটিং
- ব্লগ কমেন্টিং
- ফোরাম পোস্টিং
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
- প্রুফরিডিং
- প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন
- রাইটিং ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি।
তাই আর দেরি নয় আপনিও শুরু করুন, একটি বেছে নিয়ে মাধ্যমিকে শুরু করুন অনলাইনে ইনকামের আপনার নতুন যাত্রা। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ?
This good applications
Hm.thanks. this is real incoming site!
রেফারেন্স কিভাবে করবো সেটা কি জানতে পারি?
ব্যাক্তিগত কেন্দ্র যেখানে আছে ওখানে গিয়ে। রেফার অপশনে একটা লিঙ্ক আছে।। ওই লিঙ্ক এ প্রবেশ করে কেউ একাউন্ট খুললে হয়ে যাবে, না পারলে ecl teligram group এjoin হন
Yeah
You must be logged in to post a comment.