আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।আমার আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আশাকরি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন!
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম বা আরনিং করার জন্য অনেকে আমরা ছোটাছুটি করি এদিক-ওদিক এ। কোন না কোন প্রবলেম সমস্যা থাকার কারণে আমরা অনলাইন থেকে আর্নিং করতে পারি না। হয়তোবা এমন কাজ যেটা আমরা করতে পারবো না বা আমাদের দ্বারা অসম্ভব। বা এমন কাজ যেটা আমাদের পছন্দ না অথবা আমাদের কাছে পারফেক্ট না।
আজকের ছোট্ট আর্টিকেল থেকে আমরা অনলাইনে আয় করার সেরা পাঁচটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি এই উপায় গুলো জানার পর আপনিও অনলাইন থেকে খুব সহজে আর্নিং করতে পারবেন।
এমনকি যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো এগুলো খুব কঠিন কাজ নয়।যে কেউ চাইলেই কোনরকম শিক্ষার যোগ্যতা ছাড়াই এ কাজ করে অনলাইনে আয় করতে পারে।
আর্টিকেল এর সূচনাঃ আপনি হয়তো অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্যই এই আর্টিকেলটি পড়ছেন। সত্যিকার অর্থে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য অনেক উপায় বর্তমানে বিদ্যমান।বর্তমান এই যুগে অনলাইন থেকে আয় করা যেমন কঠিন কাজ নয়।যে কেউ চাইলেই তার মেধা টেকনিক এবং পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারে।
অন্যান্য কাজের মতই আপনি যদি অনলাইনে কাজ করতে চান অবশ্য আপনার ভিতরে মেধা পরিশ্রম সহ্য এবং সততা নিয়ে কাজ করতে হবে। তাহলেই কেবল আপনি অনলাইন থেকে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। অনেকেই অনলাইন থেকে আর নেই করে প্রচুর পরিমানে আয় করছে। অনলাইনে ইনকাম করে অনেকেই যে পরিমানে আয় করতে পারে সেটা দিয়েই সংসার চালানো কোন ব্যাপারই না তাদের।
শুধুমাত্র অনলাইনে ইনকাম করে লাখ লাখ টাকা আয় করে হাজার হাজার লোক।তাই সময় নষ্ট আমরা আর না করে এখন থেকেই অনলাইনে আয় করার জন্য লেগে যায়। তাহলে অবশ্যই আমরাও অনলাইন থেকে আয় করতে পারবো বিভিন্ন উপায়ে কাজে লাগিয়ে। আজকের এই ছোট্ট আর্টিকেল থেকে আমরা অনলাইনে আয় করার জন্য সেরা পাঁচটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব।
আর আপনি যদি অনলাইন থেকে সত্যিই ইনকাম করতে ইচ্ছুক থাকেন।তাহলে আজকের এই পাঁচটি উপায় গুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই উপায় গুলো কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই অনলাইন থেকে আর্নিং করতে পারেন। তাই অবশ্য আর্টিকেলটি একটু ধৈর্য এবং মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন শেষ পর্যন্ত। তাহলে আমাদের উপায় গুলো কাজে লাগিয়ে আপনি অনলাইন থেকে খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন অবশ্যই ।
অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য যা যা দরকার?
বর্তমান এই সময়ে আপনি যদি স্টুডেন্ট হন অথবা চাকরিজীবী কিংবা গৃহিণী যেটাই হোন না কেন, যে কেউ চাইলে অনলাইন থেকে আয় করতে পারে। অনলাইন থেকে আয় করার জন্য এই উপায়গুলো মধ্যে কোনরকম শিক্ষা যোগ্যতা লাগবে না। এমনকি অনলাইনে আয় করার জন্য কোন বয়সের প্রয়োজন হয় না।
অর্থাৎ যে কেউ চাইলেই অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারে। তবে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য বেশ কিছু জিনিসের প্রয়োজন হবে। এই জিনিসগুলো ব্যতীত আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন না অথবা সমস্যা হতে পারে। অনলাইনে আয় করার জন্য যা যা দরকার তা নিম্নে দেওয়া হলঃ
- অ্যান্ড্রয়েড ফোন অথবা ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার দরকার হবে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য।
- অনলাইন থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন অথবা ওয়াইফাই থাকতে হবে।
- নিজের পরিশ্রম ধৈর্য সততা নতুনত্ব টেকনিক এগুলো কাজে লাগিয়ে আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন খুব সহজেই।
উপরের এই জিনিসগুলো ব্যতীত অনলাইন থেকে আয় প্রায় অসম্ভব এর মত। আপনার কাছে যদি এই তিনটা জিনিস থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন। আর এই বর্তমান যুগে এগুলো প্রায় আমাদের সবার কাছেই থাকে।
তবে তার ভিতরে পরিশ্রম ধৈর্য সততা এগুলো সবার ভিতর পাওয়া যায় না খুব কম লোকের কাছে এগুলো দেখা যায় না। সকল কাজে যেমন এগুলো প্রয়োজন তাই অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আপনার এই জিনিসগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আপনি যদি চান অনলাইন থেকে আয় করার জন্য তাহলে এগুলো আপনার ভিতরে অবশ্যই থাকতে হবে।
অনলাইন থেকে আয় করার সেরা সহজ পাঁচটি উপায়?
এক নম্বর পদ্ধতিঃ
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে আয়: অনলাইন থেকে আয় করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ একটি মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা। যে কেউ চাইলেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন দক্ষতা এবং বয়সের প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র নিজের সততা পরিশ্রম এবং ধৈর্য ও কিছু টেকনিক খাটিয়া আপনারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বর্তমান সময়ে খুব সহজে অনলাইন থেকে আয় করা যায়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল বড় কোন কোম্পানির সার্ভিস অথবা প্রডাক্ট প্রচার করা। সেই কোম্পানি থেকে প্রচার করার জন্য আপনাকে তারা একটি লিংক দিবে। এই লিঙ্কে ক্লিক করে যত লোক সেই কোম্পানি থেকে কোন পণ্য অথবা প্রডাক্ট কিনবে আপনি তত কমিশন পাবেন।
আপনার লিংকে ক্লিক করে যত লোক পণ্যগুলো তাদের কোম্পানি থেকে কিনবে ততো আপনার ইনকাম আসবে। আর এই ইনকাম আসবে আপনার একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমান একাউন্ট আপনার জমা হলে সে টাকা আপনি তুলে নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম।
আপনারা যে কেউ চাইলে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত হয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন। অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কিছু নিয়ম-নীতি আপনাকে মেনে কাজ করতে হবে।আপনারা যারা অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে চান অবশ্যই তাদের নিয়মগুলো মেনে কাজ করবেন।
দ্বিতীয় নম্বর পদ্ধতিঃ
ইমেইল মার্কেটিং করে অনলাইনে আয়: বর্তমান সময়ে ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করা অত্যন্ত জনপ্রিয়। যে কেউ চাইলেই ঘরে বসেই ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারে। আসল কথা হল ইমেইল মার্কেটিং করতে কোন যোগ্যতা বা বয়সের প্রয়োজন হয় না।
যে কেউ চাইলেই ইমেইল মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারে। অনলাইনে ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারে প্রতি মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকা। এরকম লোক হাজার হাজার রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশ থেকেও আপনারা চাইলে ইমেইল মার্কেটিং করে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
ইমেইল মার্কেটিং কি: ইমেইল মার্কেটিং হল আপনার ব্যবসা অথবা কোন প্রোডাক্ট বা কোন সার্ভিস প্রচার করা। আপনার কোন সেবা আপনি ইমেইল এর মাধ্যমে করবেন এটাই হলো ইমেইল মার্কেটিং।
ইমেইল মার্কেটিং করে আপনার অথবা অন্য কারোর প্রডাক্টগুলো অথবা সার্ভিস গুলো প্রচার করতে হবে। তবে প্রশ্ন আসতে পারে কোথায় প্রচার করব? প্রশ্নের করার জন্য আপনাকে এই ইমেইল আইডি সংগ্রহ করতে হবে।
অনলাইনে বিভিন্ন উপায়ে আপনি ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য অনেক টুলস পাবেন ইমেইল এড্রেস সংগ্রহ করার জন্য। আপনারা সে মাধ্যমগুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজে অনলাইন থেকে ইমেইল এড্রেস সংগ্রহ করতে পারেন।আর ইমেইল এড্রেস সংগ্রহ করে আপনারা খুব সহজেই অনলাইন থেকে ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন।
তৃতীয় নম্বর পদ্ধতিঃ
ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে আয়: বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করে বাংলাদেশকে প্রায় বিশ্বের সকল দেশকে চেনে। আজ থেকে প্রায় কিছু বছর পূর্বে অনেক বেশি বাংলাদেশকে চিনত না। অনলাইনে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে তারাই আজকে বাংলাদেশকে সকল দেশের কাছেই চিনিয়ে দিয়েছ।
ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন এত পরিমাণে টাকা আর্নিং করা সম্ভব যেটা আপনার কল্পনার বাইরে। আমি বুঝাতে চাচ্ছিলাম প্রচুর পরিমাণে অনলাইন থেকে আয় করা সম্ভব। আর অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বেশ কিছু যোগ্যতা থাকা দরকার। এই যোগ্যতা' ব্যতীত ফ্রিল্যান্সিং করা অসম্ভব এর মত।
যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ওয়েবসাইট ডেভেলপ, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ, ফটো ডিজাইনার, অনলাইন অথর ইত্যাদি। এই যোগ্যতা সহ আরো অনেক ধরনের যোগ্যতা কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়।
ফ্রিল্যান্সিং কি : ফ্রিল্যান্সিং হল ক্লায়েন্টের কাজ গুলো সুন্দর ভাবে নিজে করে দেওয়া। ধরুন কোন লোকের প্রয়োজন তার ওয়েবসাইটটি সুন্দরভাবে ডেভলপ করব কিভাবে? এখন এই কাজটি আপনি যদি করে দেন তাহলে কিছু কমিশন পাবেন। এই ভাবেই আরো অন্যান্য যোগ্যতা কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়।
ফ্রিল্যান্সার ইনকাম করার জন্য আপনাকে কোন প্লাটফর্মে যুক্ত হতে হবে। যেমন fiber.com upwork.com freelancer.com ইত্যাদি।এই প্লাটফর্ম গুলো বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় এই প্লাটফর্ম ছাড়া আরও অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য। আপনারা যে কেউ এখানে যুক্ত হয়ে আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
চার নম্বর পদ্ধতিঃ
ইউটিউব এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয়: বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম এর অন্যতম প্লাটফর্ম হল ইউটিউব।বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম এর নাম হলো গুগোল আর এই গুগোল এর পরেই স্থান রয়েছে ইউটিউব এর।
ইউটিউবে আপনি-আমি সকলেই প্রায় সময়ই নানা ধরনের ভিডিও দেখে থাকি। বর্তমান সময়ে প্রচুর পরিমাণে মানুষ ইউটিউব এর মাধ্যমে আয় করে। ইউটিউব থেকে আয় করা অত্যন্ত সহজ।ইউটিউবে জাস্ট সুন্দরভাবে প্রফেশনাল একটি মানুষের প্রয়োজনীয় ভিডিও আপলোড করবেন। এবং আপনার ভিডিও ভালো হলে মানুষ অবশ্যই মানুষ দেখবে।
এবং এই যে লোকেরা আপনার ভিডিও গুলো দেখছে এখান থেকে আপনার ইনকাম ইউটিউব থেকে শুরু হয়ে যাবে। ইউটিউবে যে কেউ চাইলে আর্নিং করতে পারে। তবে ইউটিউব এর শর্ত হল কমপক্ষে 18 বছরের নিচে কেউ ইউটিউবে আর্নিং করতে পারবে না।
তাই বলে ভাববেন না আপনার বয়স 15 হলে আপনি করতে পারবেন না। ইউটিউব তো সরাসরি আপনাকে দেখছে না ইউটিউব যেটা দেখবে সেটা হল আপনার জিমেইল আইডি। আপনি যদি জিমেইল আইডির বয়স 18 বছরের উপরে দেন সেটাই ইউটিউব দেখবে।এমনকি ইউটিউব এ কাজ করার জন্য কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। এমনিতেই কোন দক্ষতা এবং বয়স ছাড়া ইউটিউবে আয় করা সম্ভাব।
ইউটিউব থেকে ইনকাম করার শর্ত সমূহ: আপনি যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে, ইউটিউব এর কিছু শর্ত রয়েছে যেগুলো ফুল ফিল করে আপনি ইউটিউবে আরনিং শুরু করতে পারেন। ইউটিউব থেকে ইনকাম শুরু করার শর্ত সমূহ নিম্নরূপ দাওয়া হল।
- আপনার ইউটিউব চ্যানেলের 1000 সাবস্ক্রাইব হতে হবে তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।
- আপনার ইউটিউব চ্যানেলের 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম হতে হবে তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম শুরু করতে পারেন।
- এই দুটি শর্ত বারো মাসের ভিতরে পূরণ করতে পারলেই আপনি ইউটিউব এর অনুমোদন নিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারেন।
উপরের শর্তগুলো পূরণ করে যে কেউ ইউটিউবে আরনিং শুরু করতে পারে। তাই অনলাইন থেকে এই সহজ কাজ করে ইউটিউব এর মাধ্যমে বেশ ভালো পরিমাণে আপনিও ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া ইউটিউব এর এই আর্নিং করার জন্য কোন টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রি-তে আপনি চাইলে তাদের সাথে যুক্ত হয় অনলাইন থেকে আর্নিং করতে পারেন।
পাঁচ নম্বর পদ্ধতিঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে আয়:নলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য অন্যতম একটি এবং বিশ্বস্ত উপায় হলো ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়। অনলাইন থেকে আয় করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নেই।
এমনকি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে আপনার কোন যোগ্যতা অথবা বয়সের প্রয়োজন হতে হবে না। কোনরকম শিক্ষা যোগ্যতা ছাড়াই যে কেউ ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি: ডিজিটাল মার্কেটিং হল আপনার অথবা বড় কোন কোম্পানির ব্যবসা প্রচার করা। আপনি আপনার ব্যবসা অনলাইনের মাধ্যমে প্রচার করা কেই সাধারনত ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে আর্নিং ইনকাম করার জন্য,কোন বড় প্লাটফর্মে যুক্ত হতে হবে এবং তাদের সার্ভিসগুলো আপনাকে প্রচার করতে হবে।এটা অনলাইনে ইনকাম করার সহজ এর অন্যতম একটি উপায়। ধরুন আপনি একটি কোম্পানির সাথে যুক্ত হলেন।
ওই প্লাটফর্ম বা কোম্পানি আপনাকে একটি অ্যাপ্লিকেশন মানুষের কাছে প্রচার করতে বলেছে। এই তাদের প্রচারকৃত অ্যাপ্লিকেশনটি যদি আপনার প্রচারে কেউ ডাউনলোড করে অথবা ইন্সটল করে। তাহলে সেক্ষেত্রে সে কোম্পানি থেকে আপনার কিছু বোনাস বা কমিশন আসবে।
এখন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এভাবে অনলাইনে করে খুব সহজে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। আপনার প্রচারকৃত কোন পণ্য বা সার্ভিস কোন লোক ক্রয় করলে আপনার একাউন্টে বোনাস আসতেই থাকবে।নির্দিষ্ট পরিমান অ্যামাউন্ট আপনার একাউন্টে হলে খুব সহজেই আপনারা সে টাকা উত্তোলন করে নিতে পারেন।
আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং অনলাইন থেকে ইনকাম কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে করা যায়? এ বিষয়ে একটু হলেও ধারণা পেয়েছেন। যদি এই বিষয়ে কোন মতামত অথবা প্রশ্ন থেকে থাকে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আর্টিকেল এর শেষ কথা
পরিশেষে বন্ধুরা এই আর্টিকেলে যে পাঁচটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ পাঁচটি উপায় কাজে লাগিয়ে যে কেউ অনলাইন থেকে আর্নিং করতে পারে। আমি চেষ্টা করেছি step-by-step সুন্দর ভাবে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করার।
আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন অথবা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।আর যদি আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লাগে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। বরাবরের মতো আজকের আর্টিকেলটি আমরা এখানেই শেষ করছি।সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা করে বিদায় নিচ্ছি আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
You must be logged in to post a comment.