ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সেরা ৬ টি পদ্ধতি

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। অনলাইন থেকে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে টাকা ইনকাম করা যায়। অনলাইনে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। তার ভীতর আজকে আমরা অনলাইন থেকে, টাকা ইনকাম করার সেরা সঠিক পদ্ধতি বা মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য, যারা সত্যি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চাই। অনেকেই বিভিন্ন পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার চেষ্টা করে। কিন্তু সঠিক কোনো সমাধান বা কাজটি করার, মূল গাইড কোথাও খুঁজে পায়না। আজকে আমরা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার, সহজ সেরা ৬ টি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব।

যদি আপনি সত্যি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি খুঁজে থাকেন তাহলে, অন্তত আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। আশা করি একটু হলেও উপকৃত হবেন।

তবে হ্যাঁ অবশ্যই আপনার ধৈর্য ইচ্ছে শক্তি এবং পরিশ্রম প্রয়োজন হবে, আপনি যদি অনলাইনে সত্যি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে। আর কথা না বাড়িয়ে চলুন এবার আমরা বিস্তারিত সাতটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা জেনে নিই।

১ নম্বর পদ্ধতিঃ ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায়?

আপনি যদি চান তাহলে, ছোট্ট একটি ওয়েবসাইট ফ্রিতে তৈরি করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইনে সম্পুর্ন ফ্রী তে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে, অনলাইনে সহজে ইনকাম করা সম্ভব। আর ওয়েবসাইট চালিয়ে কাজ করতে তেমন কোনো পরিশ্রম করতে হয় না। যদিও শুরুর দিকে একটু পরিশ্রম প্রয়োজন হবে, তবে কমপ্লিট ভাবে পরিশ্রম করে আপনারা।

সহজে ভালো পরিমাণে কিন্তু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। অনলাইনে ওয়েবসাইট তৈরি করার অনেক ধরনের প্লাটফর্ম খুঁজে পাওয়া যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি হলো ব্লগার। blogger.com এগিয়ে আপনারা সহজেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে। এমনকি ব্লগারে আপনার যদি কাজ করেন তাহলে,

আপনাকে ওয়েবসাইটের জন্য তেমন খরচ করতে হবে না। সব খরচ গুগোল নিজে থেকেই দিবে। আপনি একটি থিম ফ্রিতে কালেক্ট করে, ডোমেইন না কিনলেও চলবে আর হোস্টিং গুগোল নিজে থেকেই দিবে। তাই একেবারে সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনারা blogger.com এগিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। আপনি যদি বলেন ভাই সম্পূর্ণ ফ্রিতে কোন টাকা পয়সা খরচ বাদে,

ব্লগারে কি টাকা ইনকাম করা সম্ভব? যদি এই প্রশ্নটিই আপনার কাছে থাকে তাহলে, এরপরে আমরা বলব হ্যাঁ অবশ্যই আপনারা সম্পুর্ন ফ্রী তে, কোন প্রকার টাকা পয়সা খরচ ব্যতীত আপনার ব্লগারে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। এমনকি টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন ব্লগারে কোন টাকা-পয়সা খরচ ব্যতীত। যদিও হয়তোবা অনেকেই নতুন শুনে থাকলে বিশ্বাস করবেন না।

তবে বাস্তবে এটাই কিন্তু সত্য যে, ব্লগারের কোন টাকা-পয়সা খরচ নিত্য ইনকাম সম্ভব। তাছাড়া অন্য দিকে আরেকটি প্ল্যাটফর্ম খুবই জনপ্রিয় আর সেটি হল ওয়াডপ্রেস। wordpress.com এখানে কেউ কিন্তু আপনারা চাইলে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। এমনকি ওয়েবসাইট তৈরি করার আরও অনেক ধরনের প্লাটফর্ম অনলাইনে পাওয়া যায়। আপনারা যদি গুগল অথবা ইউটুবে এর কোন কিছু লিখে সার্চ করে থাকেন তাহলে,

অনেক অনেক প্ল্যাটফর্ম পাবেন ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনারা গুগল এডসেন্স সহ আরো অনেক পদ্ধতি অবলম্বন করে, একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন ঘরে বসেই। তাই আপনারা যারা, পদ্ধতি অবলম্বন করে অনলাইনে ইনকাম করার আগ্রহ তারা করতে পারেন।

২ নম্বর পদ্ধতিঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

বর্তমানে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ একটি পদ্ধতি হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আর অ্যাপলেট মার্কেটিং করতে তেমন কোনো পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য শুধুমাত্র প্রচার করাই যথেষ্ট।

আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের কম্পানি প্রডাক্ট প্রচার করতে পারেন, তাহলে আপনি মার্কেটিং করে অনলাইনে সহজে ইনকাম করার যোগ্য। কেননা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এটাই যে, নির্দিষ্ট কোনো গ্রাহকের কাছে পণ্য পৌঁছে দিলে। সে যদি আপনার প্রচার করা পণ্যটি ক্রয় করবে তার বিনিময়, সেই ধরনের কোম্পানি থেকে আপনারা কমিশন পাবেন। আর এই সহজ পদ্ধতি যে কেউ চাইলে ঘরে বসেই করতে পারে।

অনলাইন অ্যাপলেট মার্কেটিং করার বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম খুঁজে পাওয়া যায়। তার মধ্যে বিদেশী অনেক ধরনের প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম।

এই অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ আপনারা সরাসরি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। অনেক বাংলাদেশী লোকেরাও এই প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে আফিলিয়েট মারকেটিং করে থাকে।

তাছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য, বাংলাদেশি অনেক প্ল্যাটফর্ম খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই সিস্টেম কি আগে ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে অ্যাসিস্ট্যান্ট বাংলাদেশের চালু করা হয়েছে। অনেকেই বাহিরের দেশে লেনদেনের যে ব্যাপার সেটি করতে একটু অমনোযোগী। এই কথা মাথায় রেখে অনেকেই বাংলাদেশি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। যেখানে সরাসরি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে,

টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন ধরনের সুযোগ রয়েছে। আমার জানামতে কয়েকদিন আগেই এই ধরনের একটি প্ল্যাটফর্ম পাবলিশ করা হয়েছে বাংলাদেশে।

তাছাড়া আপনারা গুগোল এ অথবা ইউটিউবে সার্চ দিলে অনেক ধরনের প্লাটফর্ম খুঁজে পাবে। আর এই ধরনের কাজ গুলো সব সময় বিশ্বস্ত হয়ে থাকে, তাই আপনারা নির্ভয় এধরনের কাজ করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। আশাকরি আফিলিয়েট মার্কেটিং করার ব্যাপারটি বুঝতে পেরেছেন।

৩ নম্বর পদ্ধতিঃ একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

বর্তমানে গুগলের সে সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কম্পানি। আর এই গুগল বিভিন্ন কাজ ফ্রিতে মানুষের করাতে চাই। এমনকি গুগলের একটি নিজস্ব প্রডাক হল ইউটিউব। যদিও আগে গুগলের এই ইউটিউব প্রডাক্টিভ ছিল না। তবে পরবর্তীতে গুগোল নিজে থেকে ইউটিউব টি কিনে নেয় বা ক্রয় করে নেয়। তারপর থেকে যে কেউ চাইলে সম্পূর্ণ ফ্রিতে,

এই ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করে, টাকা ইনকাম করতে পারে। অনেকেই ইউটিউবে একটা চ্যানেল তৈরি করে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয় করে। আপনি প্রথমে youtube.com ওয়েবসাইটে গিয়ে। একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিবেন তারপর একটি চ্যানেল তৈরি করবেন। আর ওই চ্যানেলে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিডিও পাবলিশ করে, নিয়মিত পরিশ্রম করুন।

দেখুন পরিশ্রম ব্যতীত আসলে সত্যিই কোন কাজের সম্ভব নয়। আর আপনার উদ্দেশ্যে যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করা হয়ে থাকে তাহলে। অবশ্যই আপনার ইউটিউব এ সময় পরিশ্রম এবং ইচ্ছাশক্তি ও ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে হবে। সব সময় মানুষের প্রয়োজনীয় নতুন নতুন চাহিদা সুবিধা, ইত্যাদি ভিডিও তৈরি করতে হবে আপনাকে। যদিও শুধুমাত্র ভিডিও সুন্দর ভাবে মানুষের উপহার দিয়েই আপনারা কিন্তু, স্বল্প সময়ে ইউটিউবে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যতটা সহজ ঠিক ততটাই কিন্তু কঠিন। এই কথা হয়তোবা আপনার শুরুর দিকে অবশ্যই আশা জরুরি। নিজের ধৈর্য্য পরিশ্রম এবং ইচ্ছাশক্তি কাজে লাগিয়ে আপনারা, অবশ্যই ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। আর অ্যাডসেন্স যে ব্যাপার সেটি হল, আপনারা আপনাদের ইউটিউব এর জন্য একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিবেন।

আর এই এডসেন্সের মাধ্যমে আপনারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন। আপনার ইউটিউবে এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন গুলো যত মানুষ দেখবে ক্লিক করবে। ততো আপনার ইউটিউবে ইনকাম হতে থাকবে। আশা করি আপনারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার পুরো বিষয়টা, বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।

৪ নম্বর পদ্ধতিঃ এপ্লিকেশন তৈরী করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

আপনি যদি একটি এপ্লিকেশন তৈরী করে অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাহলে, বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনারা ইনকাম করতে পারবেন। গুগল এডমোব নেটওয়ার্কের সাহায্যে সহজে আপনারা, একটি এপস তৈরি করে আপনারা টাকা আর্নিং করতে পারবেন। এটিও গুগলের একটি নিজস্ব প্রোডাক্ট। তার মাধ্যমে সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনারা,

টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। শুধুমাত্র একটি অ্যাপস তৈরি করতে যা খরচ হবে। বা এখনকার সময়ে নিজের থেকেও অ্যাপস তৈরি করা অসম্ভবের কিছু নয়। তাই আপনারা কিন্তু চাইলে এই একটি এপ্লিকেশন তৈরি করে গুগল এডমোব এর মাধ্যমে। নিঃসন্দেহে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন। আপনারা হয়তো প্লে স্টোরে অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশন দেখেছেন তাই না!

ঠিক একইভাবে আপনারা আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি প্লে স্টোর এখানে পাবলিশ করে সহজে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি পাবলিশ করে, আপনারা কিন্তু চাইলে গুগল এডমোব এর বিজ্ঞাপন গুলো। আপনার অ্যাপ্লিকেশন এ কানেক্ট করে নিতে পারেন। আপনার বিজ্ঞাপনগুলো যত লোক দেখবে, বা ক্লিক করবে তো কিন্তু আপনার ইনকাম হলে সম্ভাবনা রয়েছে।

তাই প্র্যাকটিক্যালি একটি মানুষের প্রয়োজন এপ্লিকেশন তৈরী করার চেষ্টা করুন। বা এখনকার সময় আপনারা চাইলে কিন্তু অ্যাপ্লিকেশন ক্রয় করে নিতে পারেন। একটু খরচ করলে আপনারা কিন্তু ঠকবেন না। যদি ধৈর্য আর পরিশ্রম আপনার ভিতর থেকে থাকে তাহলে, অবশ্যই আশা করা যায় আপনারা অনলাইনে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। শুধুমাত্র অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব অসম্ভবের কিছু নয়।

৫ নম্বর প্রদ্ধতিঃ ফেসবুকের মাধ্যমে গ্রুপ তৈরি করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

আপনারা হয়তো জেনে খুশি হবেন যে, বর্তমানে কিছুদিন আগে নতুন একটি নিউজ পাবলিশ করা হয়েছে। সেখানে ফেসবুক স্পষ্ট ভাবে বলছে যে, ফেসবুক গ্রুপ থেকে টাকা ইনকাম করা এখন থেকে সম্ভব। অর্থাৎ তারা ফেসবুকের গ্রুপ থেকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিবে।

আর আপনারা শুধুমাত্র ফেসবুকে একটি গ্রুপ তৈরি করে কিন্তু, সেখানে ফান ফলোয়ার বা মেম্বার ইত্যাদি বাড়িয়ে সহজে, আপনারা আপনাদের গ্রুপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর আমরা বর্তমানে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার চেয়ে ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়াতে সময় বেশি দিয়ে থাকে। আর তেমনি ভাবে সবাই এখন অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম এর চেয়ে,

ইউটিউবে সবচেয়ে বেশি সময় দিয়ে থাকে। তাই ভাই আপনারা এখন আর সময় অপচয় না করে, একটু বুদ্ধি এবং টেকনিক কাজে লাগিয়ে। এখনই একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে নিন। তারপর আপনার বন্ধু বান্ধবী বা আত্মীয় স্বজনদের কাছে গ্রুপটি প্রচার করুন কষ্ট করে। আপনার ফেসবুকের গ্রুপটির আস্তে আস্তে প্রচার করতে করতে, যত পারেন ততো মেম্বার বাড়িয়ে নিন।

মেম্বার বাড়ানোর পাশাপাশি আপনারা, কোন প্রমোশনাল অফার বা মানুষের চাহিদা অনুযায়ী, এমন কিছু গ্রুপে রাখার চেষ্টা করবেন যেখানে। বা যা কিছু মানুষের দরকার বা প্রয়োজন। এই ধরনের কোন কন্টেন ভিডিও ইমেজ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। তবে অশ্লীল খারাপ অথবা মানুষের অপ্রয়োজনীয়' কোন কিছুই গ্রুপে রাখবেন না।

সৎ এবং সততার ধৈর্য্য এমন গুন এগুলো নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে। কিভাবে ফেসবুক গ্রুপ থেকে স্টেপ বাই স্টেপ ইনকাম করতে হয়। এগুলো এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি তবে, হয়তোবা খুব শীঘ্রই জানতে পারবো। এগুলো বিস্তারিত জেনে আপনাদের কাছে অবশ্যই step-by-step বিস্তারিত শেয়ার করার চেষ্টা করবো।

এগুলো না করে কিন্তু আপনারা শুধুমাত্র মেম্বার এড করেই বেশ ভালো পরিমাণে ইনকাম করা, সুযোগ পাবেন। ধরুন আপনার রেফার দরকার রেফার করে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়। এখন আপনারা যদি আপনার রেফারেল লিংক বা রেফারেল সিস্টেম থাকবে, সেটা আপনার গ্রুপের মেম্বারদের কাছে শেয়ার করে সহজে রেফার নিতে পারবেন। ঠিক এভাবে করেও কিন্তু আপনার টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন বলে মনে করি।

৬ নম্বর পদ্ধতিঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়?

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার এগুলো সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যেমন ফেসবুক টুইটার ইউটিউব হোয়াটসঅ্যাপ ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি। এগুলো কিন্তু প্রচুর পরিমাণে চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে সবার কাছে। তাই আপনারা চাইলে এখন ঘরে বসেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার ইচ্ছা বা প্রয়োজনীয় কোন একটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে, আপনারা সেখানে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। যেমন ধরুন স্পন্সর বিজ্ঞাপন।

স্পন্সর বিজ্ঞাপন আপনারা বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচার করতে পারেন। আপনার স্পন্সর বিজ্ঞাপন যত লোক দেখবে ততো বেশি ইনকাম হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

একই এই পদ্ধতি আপনারা কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়াতে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব তখনই, যখন সেখানে আপনারা পরিশ্রমই হয়ে কাজ করবেন। যেমন আপনি যদি এদিকে আবার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে, আপনারা কিন্তু এদিকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও, 

কোন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আর এই ধরনের কাজ সবাই করতে আগ্রহী হবে কেননা, সঠিক নলেজ অর্জন করে আপনারা কোন প্রকার পরিশ্রম, খরচ ব্যতীত ইনকাম করতে সক্ষম হবেন তাই।

আশা করি আপনারা সকলেই আমাদের, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ইনকাম করার বিষয়টা বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments
Mohammad - Jan 31, 2022, 11:27 AM - Add Reply

https://blog.jit.com.bd/verify-online-job-3515

You must be logged in to post a comment.
Md Limon Islam - Jan 31, 2022, 3:31 PM - Add Reply

Nice

You must be logged in to post a comment.
JIT writer - Feb 4, 2022, 3:17 PM - Add Reply

Thank you

You must be logged in to post a comment.

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ

অনলাইনে লেখালেখি করতে ভালোবাসি। অনলাইনে কিছু শিখতে ও জানতে ও জানাতে আরো বেশি ভালোবাসি।