একদম নতুনরা অনলাইনে আয় করতে চাইলে জেনে নাও

সবারই অনলাইনে ইনকাম কিভাবে করতে হয় তার প্রাথমিক জ্ঞান দরকার হয়। একেকজন নিজে বুঝেন সহজে কিন্তু অন্যকে বোঝান খুব জটিল করে। অনেকে টাকা পয়সা খরচ করে অবশেষে এক পয়সাও রোজগার করতে পারেন না। তাদেরকে একটু আশান্বিত করার উদ্দেশ্যে এই লেখাটি বেশ সহায়ক হবে।

ভূমিকাঃ-

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কম্পিউটার বিষয়টি যুক্ত হয়েছে ১৯৯৬ সালের দিকে। তারপর তা শিখতে ও বাস্তব ব্যবহার করতে গিয়ে তখন থেকেই অনলাইনে আয়ের বিষয়টি অনেকে ভেবে থাকলেও তখনকার সময় অনলাইন আয় ব্যবস্থা ছিল খুবই সংকীর্ণ। কোন কাজে কি লাগবে এবং তা কি করে এরেঞ্জ করা যায় তাও ছিল অনেক কঠিন। বিজ্ঞান বিষয় ছাড়া কেউ কম্পিউটারে আলাদা করে সময় দিতে অপারগতা প্রকাশ করতো। কিন্তু বর্তমানে এ ব্যবস্থার পরিধি অনেক বেড়েছে। বর্তমানে এগুলো এমন বেড়েছে যে, আমাদের দেশের কিশোর, তরুন ও যুবসমাজ অনলাইনে আয় করে বিপুল অঙ্কের অর্থ গড়েছেন। প্রচুর আয় করা সম্ভব হলেও নিয়মকানুন না জানার কারণে তা হতে আয় করা সহজসাধ্য নয়। তবে কেউ যদি বুঝিয়ে দেয় তবে হতে পারে অনলাইনে আয় অত্যন্ত সহজ।

অনলাইন ইনকাম কিঃ-

কোন বিষয়ে লেখালেখি/আর্টিকেল লেখা, গ্রাফিক্স এন্ড ডিজাইন করা, প্রোগ্রামিং/কোডিং করা, ওয়েবসাইট/ব্লগ তৈরি করা, অনলাইনে নতুন/পুরাতন পণ্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া, অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করে কমিশন নেওয়া, অনলাইনে ছবি/ভিডিও আপলোড করে সেসব বিষয় ভিউয়ার্স/ইউজারদের ভাল লাগলে তা হতে শর্ত সাপেক্ষে অনলাইন মাধ্যম হতে আমাদের নিকট বিদ্যমান কোন অনলাইন একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট নিয়ে আয় করাকে বলে অনলাইন আয়। প্রায় সব কিছুই এই কয়েকটি ক্যাটাগরীর মধ্যেই পাওয়া যাবে আশাকরি।

আপনাকে অনলাইন ইনকামে সময় ব্যয় করতে হবেঃ-

আপনি কি নিশ্চিত যে আপনি অনলাইনে আয় করতে চান? তবে আপনাকে যেকোন কিছুর পাশাপাশি বা এই অনলাইন আয় করার জন্য সময় দিতে হবে। আপনি পড়াশোনা করুন বা না করুন আপনাকে আমি বাধ্য করব না। তবে আপনি যদি সত্যিই একটা আয় অনলাইনে দেখতে চান তবে অবশ্যই আপনার ধ্যান, জ্ঞান, মেধা অবশ্যই এই আয় করার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হবে। পড়াশোনার জ্ঞান অর্জন করে এসব বিষয়কে সহজে আয়ত্ব করা যায় এটুকু কেবল বলতে পারি। হয়তো বিষয়টিকে এখন মামুলি ভাবছেন এবং ভেবে বসতে পারেন যে, আপনি অনলাইনে ঢুকেই “বুঝি বিগ ব্যাং থিওরি” হয়ে যাবেন।

আপনি সহজে আয় বানাতে পারছেন না ঠিক আছে। কিন্তু সময় না দিলে এক্সপার্ট হবেন কিভাবে? আপনার পূর্বের কোন প্রুভেন ট্র্যাক রেকর্ড যদি না থাকে তবে কে আপনাকে এই লাইনে আয় করতে দিবে বা আয় করিয়ে দিবে? অনলাইন আয়ের ক্ষেত্রে যারা সফলতা দেখিয়েছে তারা যথেষ্ট সময় এই লাইনে ব্যয় করেছেন ও সময় ব্যয় করেই অভিজ্ঞ হয়েছেন। সুতরাং ভেবে দেখুন যে সময় দেওয়া ছাড়া কোনভাবে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন কিনা। উত্তরটি হল “না”।

নিকটজনদের কাছে বিষয়টি প্রকাশ করুনঃ-

আমরা ভাল কোন বিষয় সাধারণত গোপন রাখতে পছন্দ করি। কিন্তু একটি ভাল বিষয় সব বিচারে ভাল হবে না যদি তা প্রকাশ করা না হয়। ধরুন আপনি নিশ্চিত একটি বুদ্ধি পেলেন। কিন্তু বুদ্ধিটি আপনার ভিতর হারিয়ে বা বিকৃত হয়ে যেতে পারে যদি প্রকাশ না করা হয়। প্রকাশ করতে গিয়ে যা যা পাওয়া যায়, তার আলোকে বিষয়টি কতখানি বাস্তবায়নযোগ্য তা সহজেই বোঝা যায়।

আমার মতে, প্রকৃত উদ্যোগী সেইজন, যে শতহাজার প্রতিকূলতার মধ্যেও নিজের সফলতাখানি ছিনিয়ে নিতে সক্ষম হয়। কিছু বুঝলেন?

অনলাইন ইনকাম করতে যা যা প্রয়োজন হবেঃ-

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য যেসব টুলস লাগবে তার তালিকা-

ক) PC/Desktop/ Notebook/ Laptop/Android Mobile Phone.

খ) ইন্টারনেট কানেকশন, যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যায়।

গ) বিকাশ বা রকেটের মত পেমেন্ট গ্রহণ করার মাধ্যম।

ঘ) ই-মেইল এড্রেস যা আপনার প্রোফাইল তৈরিতে ব্যবহৃত হবে।

ঙ) ফেসবুক বা অন্যকোন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

১ম ধাপঃ- (সাইট নির্বাচন করুন)

যে সাইটে লিখতে চান বা অনলাইন ইনকাম করতে চান সেধরনের সাইট নির্বাচন করুন। এই সাইট নির্বাচনের জন্য গুগলে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে জেনে নিন কোন কোন সাইট আপনাকে অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে থাকে। এরপর সেসব সাইটের মধ্যে থেকে আপনার পছন্দের সাইটটি বেছে নিন অনলাইন আয়ের উদ্দেশ্যে।

প্রয়োজন মনে করলে কারও নিকট জিজ্ঞাসা করেও জেনে নিতে পারেন। আমি একটি অনলাইন ইনকাম সাইটের ঠিকানা দিচ্ছি যারা ঠিকানা হলঃ- https://blog.jit.com.bd/

২য় ধাপঃ- (যেকোন একটি সাইটে ঢুকে তাদের পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন)

আপনি আপনার পছন্দের যেকোন সাইটে ঢুকে তাদের ইনকাম করানোর পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন। সেখানে কি কি বিষয়ে ইনকাম করা যায় তার সম্পর্কে ধারণা নিন। সেইসব নিয়মকানুন হতে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় নিয়মগুলো ভাল করে জেনে নিন। কিভাবে কোন বিষয় লিখতে হবে তাও মেনুবার হতে জেনে নিন। কোন বিশেষ ভাষা ব্যবহার করে লিখতে হয় কিনা তা জেনে নিন।

কারণ আপনি হয়তো ইংরেজী ভাষায় পারদর্শি, কিন্তু এসব সাইটে যদি বাংলায় লিখতে হয়, তবে তা আপনার জন্য উপযুক্ত নয়। সুতরাং কোন ভাষায় লিখতে হবে তাও ভাল করে জেনে বুঝে তারপর শুরু করুন। তারা কত শব্দের মধ্যে লিখলে তা প্রকাশ করবে তাও ভাল করে বুঝে নিন।

৩য় ধাপঃ- (আপনি যেসব বিষয়ে পারদর্শী তা মেনুবারে আছে কিনা।)

এবার ওয়েবসাইটে যেসব বিষয়ে ইনকাম করা যায় সেসব বিষয়গুলোর মধ্যে কোন বিষয়টি আপনি ভাল পারেন তা বুঝে নিন। অর্থাৎ তাদের মেনুবারটি ভালকরে খেয়াল করুন। কারণ আপনি যদি কোন একটি বিষয়ও না জানেন তবে আপনি কোনভাবেই কোন বিষয় থেকে আয় করতে পারবেন না। সুতরাং এমন কোন বিষয় যদি খুঁজে পান তবেই আপনি পরবর্তী বিষয়ে যেতে পারেন।

তবে একটি বিষয়তো আপনার পারা উচিত। নইলে তো অনলাইন ইনকাম ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে। পরিচিত যেসব বিষয় আছে তার মধ্যে অন্যতম হল অনলাইন আয়, ব্লগিং, ওয়েবসাইট, ইউটিউব, ফেসবুক, টিউটোরিয়াল, মোবাইল, কম্পিউটার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইত্যাদি।

৪র্থ বিষয়ঃ- (কৌশল জেনে তারপর লিখতে হবে)

লেখা পাঠানোর আগে লেখাটি অন্তত কষ্ট করে লিখতে হবে আপনাকে। কিন্তু কি করে লিখবেন? কোন বিষয় বই/পত্রিকা/জার্নাল/ভিডিও থেকে নিন বা অন্য কোন মাধ্যম হতে নিন অবশ্যই তা টাইপ করে কম্পিউটারে ঢুকাতে হবে। আমরা বই থেকে নেওয়ার পাশাপাশি অনলাইন বিভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইট হতেও তা নিতে পারি।

যদি কেউ কোন লেখা Copy করে ব্যবহার করতে দেয়, তবে তা ওয়েবসাইট/ব্লগ থেকে Copy করে নিয়ে আপনার আর্টিকেলে অতি সহজে বসিয়ে দিন। আর যদি না দেয় তবে দয়া করে টাইপ করুন। আশাকরি লেখা লেখা হয়ে যাবে। লেখার বিষয় যদি আপনার নিজস্ব না হয়, অথচ আপনার আর্টিকেলটিকে ব্যবহার করতে হয়, তবে পেজ অ্যাড্রেস Copy করে বসিয়ে দিন ও নিশ্চিত করুন যে লেখাটি আপনি কোন ব্লগ/সাইট হতে ব্যবহার করেছেন। লেখার ফাঁকে ফাঁকে কিছু  প্রাসঙ্গিক ছবি পেস্ট করে বসিয়ে আর্টিকেলটি সুন্দর করতে পারেন।

৫ম ধাপঃ- (লেখা আজীবন চলে ও আয় করা যায় সেসব বিষয় নির্বাচন করুন)

ভাল লেখা যদি লিখে যদি কোন ব্লগে প্রকাশ করতে চান, তবে লাইফটাইম চলে এমন লেখা লিখুন। যেমন উইন্ডোজ ১০ ভার্সন চলে যাবে ও তারস্থলে ‍উইন্ডোজ ১১ ভার্সন চলে আসবে। সুতরাং ‍উইন্ডোজ  ১১ ভার্সন নিয়ে লেখা হলে তা হয়তো যতদিন নতুন ভার্সন না আসে ততদিন চলবে, কিন্তু এরপর আর চলবে না। সুতরাং তা আগেই নির্বাচন করুন লেখা কি টেমপরারী না লাইফটাইমের উপযোগী করে লিখবেন।

৬ষ্ঠ ধাপঃ- (লেখাটি পাবলিশ করার উপযোগী করে লিখুন)

লেখাটি Copy করে লিখুন বা নিজে টাইপ করেই লিখুন বা কোন ব্লগ হতেই সংগ্রহ করেই লিখুন, তা যেন ভাল মানের হয়। যেসব লেখা লিখলে ব্লগে ভিউয়ার্সদের দৃষ্টি লেগেই থাকবে সেসব লেখা বেশী বেশী করে লিখুন। এতে ব্লগও সবার ভালবাসা কুঁড়াবে এবং আপনারও নাম হবার পাশাপাশি আয় বেড়ে যাবে। কৌশল করে সবার সমর্থন নেওয়ার মতন লেখাগুলো লিখবেন।

৬ষ্ঠ ধাপঃ- (পাবলিশ হওয়া লেখাটির ঠিকানা সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন)

আপনার যে লেখাটি পাবলিশ হয়েছে তাতে ক্লিক করুন ও তার ওয়েব ঠিকানা Copy করুন। এরপর তা ফেসবুক বা সোস্যাল মিডিয়ার যেভাবে পোস্ট করা হয় সেভাবে পোস্ট করুন। এতে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার হলে আপনার ভিউ বাড়বে ও আয় বেড়ে যাবে।

৭ম ধাপঃ- (যে ব্লগে লিখবেন তাদের সাথে রেজিস্ট্রেশন করুন)

আপনি যে ব্লগে লিখবেন তাদের সাথে রেজিস্ট্রেশন করুন প্রথমে। তারপর এর ভিতর যেভাবে প্রোফাইল তৈরি করতে বলা হয় সেভাবে প্রোফাইল তৈরি করন। এতে প্রোফাইল ছবি ব্যবহার করার পাশাপাশি ইমেইল ঠিকানা, ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, পেমেন্ট মেথড ইত্যাদি সেট করতে হবে। সবশেষে তা সাবমিট করতে হবে। তবে এরজন্য আপনি সংশ্লিষ্ট ব্লগের ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখেও সেটা সেটআপ করতে পারেন।

কেউ কেউ তাদের সাথে রেজিস্ট্রেশন করলে একটা প্রাইমারী পেমেন্ট দেয় সেটা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, পেলে তো ভালই, প্রথম রোজগার মনে করতে পারেন। রেজিস্ট্রেশন করলে একটা রেফারেল এড্রেস তৈরি হয় এবং সেটা যদি প্রিয়জনদের কাছে পাঠানো যায়, তবে তারাও আপনার রেফারেল এড্রেস থেকে একাউন্ট তৈরি করলে একটি কমিশন আপনি সহজে পেয়ে যাবেন।

তবে ফেসবুকে আপনি রেফারেল এড্রেস যদি শেয়ার করেন, তবে ফেসবুক তাদের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে আজকাল তা প্রকাশ করতে দেয় না। তারা মেসেজ দেয় যে, “Your post goes against our community standard, so only you can see it. See option…” এবং “Support Message:- About your post: - No One Else Can See Your Post”.

তবে আপনি তা ইমেইলে, হাতে কাগজে লিখে তার ছবি তুলে, মোবাইলে এসএমএস করে বা অন্যকোন মাধ্যমে বন্ধু-বান্ধবদের রেফারেল এড্রেস পাঠিয়ে তাদের ইনভাইট করতে পারেন সহজেই এবং এটা অনেক নিরাপদ। তবে প্রকাশিত লেখার লিংক ফেসবুকে প্রকাশ করতে কোন সমস্যা নাই।

৮ম ধাপঃ- (পেমেন্ট সিস্টেম দেখে নিন)

যদি বিকাশ, রকেট, নগদ বা সহজ কোন পেমেন্ট সিস্টেম হয়, তবে সেসব অনলাইন ইনকাম সাইটে রেজিস্ট্রেশন করুন। কঠিন কোন পেমেন্ট মেথড যেটাতে আয় বানানোর আগেই আপনার বিরাট অঙ্কের টাকা খরচ হয়ে যায় সেসব সাইট এড়িয়ে চলুন।

যেমন-https://blog.jit.com.bd/ সাইটে বিকাশে পেমেন্ট করা হয়। এরকম সাইট ব্যবহার করে ইনকাম করা অত্যন্ত সহজ, কারণ মোবাইল বিকাশে এসব পেমেন্ট গ্রহণ করা যায়।

৯ম ধাপঃ- (আগেই যারা অর্থ পাঠাতে বলে তাদের সাথে রেজিস্ট্রেশন করবেন না)

আগেই যারা টাকা নিয়ে তারপর অনলাইনে আয় করাতে চায়, সেসব সাইটে প্রথমেই রেজিস্ট্রেশন করবেন না। আপনাকে দেখতে হবে যে কোন মাধ্যমে আপনি ফ্রিতে আয় করতে পারেন কিনা। যারা আপনার লেখা পছন্দ করবেন তাদের পছন্দের ভিত্তিতে যারা পেমেন্ট করে থাকেন তাদের সাথে রেজিস্ট্রেশন করবেন। তবে অর্থ দিয়ে কোন ইনকাম করানোর শর্ত যদি আপনি ব্যক্তিগতভাবে গ্রহণযোগ্য মনে করেন তবে আমার কোন দুঃখ নাই।

১০ম ধাপঃ- (পোস্ট করে আয় করার চিন্তার নয় বরং লেখা পাবলিশ করতে চেষ্ঠা করুন)

কোন বিশেষ পোস্ট হতে আয় করার চিন্তার বদলে নিজের লেখা পাবলিশ করতে চেষ্ঠা করুন। আয় হওয়া না হওয়ার চেয়ে নিজে মানসম্মত ও ব্লগের গাইড লাইন মেনে লিখুন ও তাদের কাছে নিজের লেখা প্রকাশ করানোর চেষ্ঠা করুন। মনে রাখবেন লেখা প্রকাশ করতে পারলে যেকোন ব্লগেই তা প্রকাশ করে বেশ একটা ইনকাম করা আপনার জন্য কোন ব্যাপারই না।

উপসংহারঃ-

যদি মনে করেন যে এসব কোনটিই আপনার পক্ষে করা সম্ভব না তবে একটি বড় ল্যাব নির্মান করুন ও এতে ট্রেড লাইসেন্স করে ব্লগারদের বসিয়ে ও শিখিয়ে তাদের আয় করাতে থাকুন। প্রতি ঘন্টার জন্য আপনার ল্যাবে বসতে দিয়ে আপনি ঘন্টা হিসেবে টাকা গুনতে পারেন অনায়েশেই। যেহেতু আমি উপদেশখানি দিয়েছি, সুতরাং আমাকেও আংশিক ইনকাম করিয়ে দিতে যেন ভুল করবেন না।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles