অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২৩

২০২৩ সালে অনলাইন মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় আছে, তবে আপনি যে উপায়গুলি ব্যবহার করতে পারেন তা আপনার সাধারণ অনুভব, কাজের অনুমতি, প্রযুক্তিগত স্কিল এবং সময়ের মধ্যে পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে। যেমন,

আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট- আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এ মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন, যেমন ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন বা ইভেন্টুয়ালি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-আপনি অন্যের পণ্য বা সেবা প্রচার করে সেই প্রচারের মাধ্যমে কাস্টমারদের উপর ক্লিক বা ক্রয়ের প্রায় টাকা আপাত করতে পারেন।

 ব্লগিং-আপনি একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন এবং বিষয় যা আপনার ইন্টারেস্টে সাজিয়ে সম্পর্কিত তথ্য, বিচার এবং পরামর্শ সরবরাহ করতে পারেন।

এটি মাধ্যমে আপনি ভিজিটরদের মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট বা প্রস্তাবনা প্রচার করতে পারেন এবং বিজনেস পার্টনারদের মাধ্যমে কমিশন আয় করতে পারেন।

ক্রিয়েটিভ স্কিলস-আপনি আপনার ক্রিয়েটিভ স্কিলস ব্যবহার করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন, যেমন ফটোগ্রাফি, ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভোকাল বা ইনস্ট্রুমেন্ট স্কিলস ব্যবহার করে সেবা প্রদান করা।

স্বতন্ত্র ওয়ার্ক- অনলাইনে স্বতন্ত্র ওয়ার্ক পেশাদারদের জন্য অনেক সুযোগ আছে, যেমন ফ্রিল্যান্সিং, উপযুক্ত প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করা, ডিজিটাল মার্কেটিং, ট্রান্সক্রিপশন, টিউটোরিয়াল লেখা, ই-বুক লেখা ইত্যাদি।

ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে আয় করতে নিচের পোস্টটি ভালোভাবে পরবেন।

 আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন প্রথমেই, আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্টে লগ ইন করে নতুন একটি চ্যানেল তৈরি করুন।

পপুলার নিশ নির্বাচন করুন- সাম্প্রতিক এবং প্রাসঙ্গিক ভিডিও নিচ নির্বাচন করুন যা আপনার টার্গেট দর্শকদের আকর্ষণ করতে সাহায্য করবে।

আপনি ইনফরমেটিভ, সেরা তালিকা, টিউটোরিয়াল, ভ্লগ, বিনোদন বা কোনও অনুষ্ঠানের ভিডিও তৈরি করতে পারেন।

 ভিডিও তৈরি করুন- ভিডিও তৈরি করতে আপনি আপনার মোবাইলের ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন এবং ভিডিও সম্পাদনা অ্যাপগুলি ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি ভিডিওতে সংগীত, ইফেক্ট, ভয়েস ওভার, স্লাইড শো ইত্যাদি যুক্ত করতে পারেন।

 ভিডিও সম্পাদনা করুন-একবার ভিডিও তৈরি হয়ে গেলে, তা সম্পাদনা করুন যাতে এটি মান ও আকর্ষণীয় হয়।

মোবাইল স্ক্রিনের সাথে সম্পাদনা অ্যাপগুলি ব্যবহার করে ভিডিও কাটুন, সংক্ষেপ করুন, অপসারণ করুন, টেক্সট যুক্ত করুন ইত্যাদি।

 ভিডিও আপলোড করুন-সম্পাদিত ভিডিওটি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করুন। আপনি ভিডিওর বিবরণ, ট্যাগ এবং থাম্বনেইল তৈরি করতে পারেন যাতে আপনার ভিডিওটি সঠিক ভাবে খোলা ও অনুসন্ধান করা যায়।

ইনকাম প্রাপ্তি- আপনার ইউটিউব ভিডিও থেকে আপনি অ্যাডসেন্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে আয় করতে পারেন, যা ভিডিওতে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপন দ্বারা ইনকাম করতে সাহায্য করে।

আপনি একইভাবে প্রোডাক্ট প্রমোশন করতে পারেন এবং স্পনসর এর মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারবেন 

ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

ফ্রিল্যান্সিং একটি বিশেষ কাজ করার পদ্ধতি যেখানে আপনি স্বাধীনভাবে আপনার দক্ষতা বা উপায় ব্যবহার করে অনলাইনে কাজ করতে পারেন এবং আপনি কাস্টমারদের সাথে প্রোজেক্ট মূল্য নির্ধারণ করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলি মোবাইল দিয়ে সহজভাবে ব্যবহার করা যায় এবং মোবাইল দ্বারা কাজ করে আপনি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

কিছু ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে মোবাইল দিয়ে কাজ করে ইনকাম করতে পারেন

 Fiverr: Fiverr একটি প্রসিদ্ধ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন সেবা প্রদান করতে পারেন।

আপনি মোবাইল দিয়ে সেবা প্রদান করতে পারেন এবং গ্রাহকের অর্ডার পাওয়ার পর আপনি কাজ সম্পন্ন করে পেমেন্ট পান।

Upwork: Upwork একটি পরিচিত ওয়েবসাইট যেখানে একাধিক ধরণের ফ্রিল্যান্সিং কাজ আছে, যেমন প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রাইট লেখা, ডিজাইন ইত্যাদি। আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এবং প্রজেক্ট সম্পন্ন করার পর পেমেন্ট পান।

Freelancer.com: Freelancer.com একটি পুরোপুরি ফ্রিল্যান্সিং করার প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি প্রযুক্তি, ডিজাইন, লেখা, গ্রাফিক্স ইত্যাদি বিষয়ে কাজ পেয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এবং প্রজেক্ট সম্পন্ন করার পর অর্থ পেয়ে যাবেন।

Guru: Guru হলো আরেকটি বিশেষ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ পেয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এবং প্রজেক্ট সম্পন্ন করার পর আপনি পেমেন্ট পাবেন।

এই সমস্ত প্ল্যাটফর্মে আপনি মোবাইল দিয়েই ইনকাম করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ

ফটো ও ভিডিও বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

ফটো এবং ভিডিও বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব এবং এটি একটি প্রসাদকর উপায় হতে পারে,

যেখানে আপনি আপনার ক্যামেরা মোবাইলে ব্যবহার করে ফটো এবং ভিডিও তৈরি করতে পারেন এবং তা বিক্রি করতে পারেন।

ফটো বিক্রি করার জন্য আপনি নিম্নলিখিত উপায় ব্যবহার করতে পারেন:

স্টক ফটো সাইটে রেজিস্ট্রেশন করুন-এই ধরণের স্টক ফটো সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে আপনি আপনার স্টক ফটোগুলি আপলোড করতে পারেন।

এই ফটোগুলি কেনার ইচ্ছুক গ্রাহকরা তাদের প্রকল্পে ব্যবহার করতে পারে এবং আপনি কমিশন পেতে পারেন। কিছু প্রসিদ্ধ স্টক ফটো সাইট হলো Shutterstock, Adobe Stock, iStock, ইত্যাদি।

ইউটিউবে ভিডিও বিক্রি করুন- আপনি মোবাইল দিয়ে ভিডিও বানানোর পর তা ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন।

আপনি আপনার ভিডিও থেকে ইনকাম করতে ইউটিউবের অ্যাডসেন্স প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন বা প্রোডাক্ট প্রমোশন, অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক, স্পন্সরশিপ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।

 সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করুন-সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে আপনি আপনার ফটো এবং ভিডিওগুলি প্রকাশ করে গ্রাহকেরা তা কেনাতে পারেন।

ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন, টিকটক ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার ফটো বা ভিডিও প্রকাশ করতে পারেন এবং কাস্টমারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

ফটো এবং ভিডিও বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য, আপনি ভাল ডিজাইন করার ক্ষেত্রে দক্ষ হতে হবে এবং আপনার ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে হবে যাতে আপনি আকর্ষণীয় ফটো এবং ভিডিও তৈরি করতে পারেন।

অনলাইন টিউশন করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

অনলাইন টিউশন করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি মোবাইল দিয়ে টিউশন করার জন্য আমাদের পোস্ট গুলো ভালো ভাবে পরবেন 

অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলি-এখানে আপনি আপনার জ্ঞান ও দক্ষতা অনুযায়ী টিউশন প্রদান করতে পারেন এবং স্টুডেন্টদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সিং এবং অনলাইন পরীক্ষা করতে পারেন।

কিছু প্রসিদ্ধ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি টিউশন প্রদান করতে পারেন তা হলো Unacademy, Vedantu, Wyzant, ইত্যাদি।

ব্যক্তিগত টিউশন-আপনি ব্যক্তিগতভাবে স্টুডেন্টদের টিউশন প্রদান করতে পারেন এবং এটি মোবাইল দিয়ে টিউশন করার একটি উপায় হতে পারে।

আপনি একে একে টিউশন প্রদান করতে পারেন বা গ্রুপ সেশন অনুষ্ঠান করতে পারেন যাতে আপনি আরও একাধিক স্টুডেন্টকে একই সাথে শিখাতে পারেন।

 ই-বুক এবং প্রোডাক্ট প্রমোশন-আপনি ই-বুক লেখার জন্য আপনার জ্ঞান অনুযায়ী প্রবন্ধ, টিউটোরিয়াল বা গাইড লেখতে পারেন এবং অতিরিক্ত জ্ঞানের মাধ্যমে এই ই-বুকগুলি ক্রমাগত প্রদর্শন করতে পারেন এবং গ্রাহকদের কাছে বিক্রয় করতে পারেন।

ই-বুকের মাধ্যমে আপনি টিউশন প্রদান করার জন্য টিপস, গাইড বা কোর্স প্রদান করতে পারেন।

 ইউটিউব টিউশন-আপনি ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে টিউশন প্রদান করতে পারেন।

আপনি মোবাইল দিয়ে ভিডিও বানানো যেতে পারে এবং ভিডিও তৈরি করতে পারেন যেখানে আপনি একে একে বিষয়ে টিউশন প্রদান করতে পারেন বা প্রস্তুত ভিডিও ক্লাস রেখে স্টুডেন্টদের অনুবর্তী ভাবে শেখাতে পারেন।

টিউশন প্রদানের জন্য, আপনি ভাল প্রস্তুতি করার জন্য সময় দেওয়া উচিত এবং আপনি যে বিষয় ভালো পারবেন সেই বিষয় মানুষকে বুঝবেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি সফল হবেন।

ফেসবুক ই-কমার্স দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

ফেসবুক ই-কমার্স বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এই প্ল্যাটফর্মে আপনি আপনার পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে পারেন এবং সাম্প্রতিক দরকারী স্থানে বিক্রয় বা সেবা প্রদান করতে পারেন।

কিছু উদাহরণ এবং উপায় যেখানে ফেসবুক ই-কমার্স দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়

ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে বিক্রয়-আপনি একটি ফেসবুক পেজ অথবা গ্রুপ তৈরি করতে পারেন যেখানে আপনি আপনার পণ্য বা সেবা বিক্রয় করতে পারেন।

আপনি আপনার পণ্য গ্রাহকদের সাথে শেয়ার করতে পারেন, সংক্ষেপে বিবরণ এবং মূল্য উল্লেখ করতে পারেন। গ্রাহকরা ফেসবুক পেজ বা গ্রুপের মাধ্যমে আপনার পণ্য অথবা সেবা কেনাতে পারেন এবং আপনি অর্থ প্রাপ্তি করতে পারেন।

ফেসবুক শপ-ফেসবুকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য শপ তৈরি করতে পারেন। আপনি আপনার পণ্য বা সেবা একটি ক্যাটালগে সংগ্রহ করতে পারেন এবং গ্রাহকরা পণ্য কেনাতে অর্ডার দিতে পারেন।

ফেসবুক পেজে এবং ইনস্টাগ্রামে শপ স্টোরে ডায়ারেক্টলি ক্লিক করে গ্রাহকরা অর্ডার করতে পারেন এবং আপনি আপনার প্রয়োজনীয় প্রসেসিং করে অর্ডার পূর্ণ করতে পারেন।

প্রমোশন করুন-আপনি আপনার বিক্রয় বা সেবা প্রমোট করতে ফেসবুকের বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার টার্গেট দর্শকদের আকর্ষণ করতে সাহায্য করবে এবং আপনি গ্রাহকরা কেনাতে অনুমোদন করতে পারেন।

ফেসবুক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মে আপনি বিজ্ঞাপন বানানো এবং আপনার বিজ্ঞাপন টার্গেট দর্শকদের দেখাতে পারেন যাতে গ্রাহকরা আপনার পণ্য বা সেবা কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে।

ফেসবুক মনিটাইজেশন দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

ফেসবুক মনিটাইজেশন একটি পদ্ধতি যেখানে আপনি ফেসবুকের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনার সৃজনশীল কন্টেন্ট প্রকাশ করতে পারেন এবং আপনি এই কন্টেন্ট থেকে আয় করতে পারেন।

এই মোডেলে, আপনি আপনার কন্টেন্ট থেকে ইনকাম করতে পারেন যখন ব্যবহারকারীরা আপনার কন্টেন্ট দেখতে, লাইক করতে, মন্তব্য করতে, ভিডিও দেখতে বা আপনার কন্টেন্টে ইন্ট্যারেক্ট করতে পারে।

ফেসবুক মনিটাইজেশন দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য আমাদের নিচে দেওয়া পোস্ট গুলো ভালো ভাবে পরবেন।

ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশন-আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারেন এবং আপনার পেজে উচ্চ মানের কন্টেন্ট প্রকাশ করতে পারেন।

আপনি আপনার পেজে ভিডিও, লাইভ ভিডিও, ছবি এবং প্রকাশনা পোস্ট করতে পারেন যা ব্যবহারকারীদের আকর্ষিত করতে পারে।

আপনি ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন যাতে আপনি এই পেজে ভিডিও রিভিউ, স্টিকার বা সংক্ষেপণ ব্যবহার করতে পারেন।

 ফেসবুক গ্রুপ মনিটাইজেশন-আপনি একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করতে পারেন এবং ভাল প্রকাশিত কন্টেন্ট প্রকাশ করতে পারেন যা সদস্যদের আকর্ষণ করবে।

আপনি গ্রুপে পোস্ট করতে পারেন যা একটি প্রস্তুতি, টিউটোরিয়াল, উপকারী তথ্য বা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা নেয়। আপনি গ্রুপে ভিডিও লাইভ দিতে পারেন যা সদস্যদের সাথে ইন্ট্যারেক্ট করতে পারে।

 ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজেশন: আপনি ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করতে পারেন এবং সেগুলি মনিটাইজেশন করতে পারেন।

আপনি ভিডিও তৈরি করতে পারেন যেটি ব্যবহারকারীদের আকর্ষণ করবে এবং ভিডিও পোস্ট করতে পারবেন। আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের কে কমেন্ট করতে পারেন।

রিসেলিং ব্যবসা করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

রিসেলিং ব্যবসা করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। রিসেলিং ব্যবসা হলো অন্য কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের পণ্য বা সেবা কেনার জন্য আপনি মধ্যবর্তী হিসেবে কাজ করা।

আপনি প্রতিষ্ঠান হিসেবে অভিযান করে তাদের পণ্য বা সেবা প্রদানকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এবং তাদের পণ্য বা সেবা আপনার নামে মার্কেট করতে পারেন এবং গ্রাহকদের কাছে বিক্রয় করতে পারেন।

রিসেলিং ব্যবসা করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করতে পারেন

অনলাইন মার্কেটপ্লেস- আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে রিসেল করতে পারেন, যেমনঃ Amazon, eBay, Etsy, ইত্যাদি। এই প্ল্যাটফর্মে আপনি পণ্য বা সেবা লিস্ট করতে পারেন এবং গ্রাহকরা অর্ডার করতে পারেন।

আপনি অর্ডার পেয়ে পণ্য বা সেবা প্রদানকারীদের সাথে সংক্ষেপণ করতে পারেন এবং পণ্য বা সেবা প্রদান করতে পারেন এবং মার্জিন পেতে পারেন।

সোশ্যাল মিডিয়া-আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে রিসেল করতে পারেন, যেমনঃ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইত্যাদি।

আপনি আপনার পণ্য বা সেবা লিস্ট করতে পারেন এবং সংক্ষেপণ বা প্রস্তুতি পোস্ট করতে পারেন যা গ্রাহকরা দেখতে পাবে এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

 এপস বা ওয়েবসাইট-আপনি একটি এপস বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে আপনি আপনার পণ্য বা সেবা লিস্ট করতে পারেন এবং গ্রাহকরা অর্ডার করতে পারেন।

আপনি অর্ডার পেয়ে পণ্য বা সেবা প্রদানকারীদের সাথে সংক্ষেপণ করতে পারেন এবং পণ্য বা সেবা প্রদান করতে পারেন।

ইন্সটাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

ইনস্টাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা সম্ভব এবং এটি বিভিন্ন পদ্ধতিতে সম্ভব। ইনস্টাগ্রাম একটি প্রচলিত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান, ক্রিয়েটিভিটি এবং প্রোডাক্ট প্রমোশন ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ইনস্টাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার জন্য

 স্পন্সরড পোস্ট- আপনি ইনস্টাগ্রামে স্পন্সরড পোস্ট করতে পারেন এবং বিশেষ পণ্য বা সেবা প্রমোট করতে পারেন। আপনি কোম্পানির সাথে সম্পর্ক করে তাদের পণ্য বা সেবা প্রমোট করার জন্য স্পন্সরড পোস্ট তৈরি করতে পারেন এবং এই পোস্টের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।

ভিডিও স্ট্রিমিং-আপনি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজে ভিডিও স্ট্রিম করতে পারেন এবং এই স্ট্রিমিং মাধ্যমে আপনি আপনার কন্টেন্ট দেখাতে পারেন এবং গ্রাহকদের আকর্ষণ করতে পারেন।

আপনি ভিডিও স্ট্রিমিং করে প্রোডাক্ট প্রমোশন করতে পারেন এবং আপনার পণ্য বা সেবা কেনাতে অগ্রিম গ্রাহকদের উৎসাহিত করতে পারেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং-আপনি ইনস্টাগ্রামে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন এবং অন্য কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রমোট করতে পারেন।

আপনি এফিলিয়েট প্রোগ্রামে নিবন্ধন করে অন্য কোম্পানির প্রডাক্ট প্রমোট করতে পারেন এবং আপনি এই প্রডাক্টের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন।

ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট প্রমোশন- আপনি ইনস্টাগ্রামে আপনার ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট পোস্ট করতে পারেন এবং এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি আপনার ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে পারেন।

ইনভেস্টমেন্ট বা ট্রেডিং সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম

ইনভেস্টমেন্ট বা ট্রেডিং সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব, কিন্তু এটি মাধ্যমিক বা জটিল হতে পারে এবং এর সাথে রিস্ক সহন করতে হতে পারে।

ইনভেস্টমেন্ট এবং ট্রেডিং এর মাধ্যমে আয় করার জন্য নিচের পোস্টটি ভালো ভাবে পরুন:

স্টক মার্কেট ইনভেস্টিং- আপনি মোবাইল এপ্লিকেশন এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে স্টক মার্কেটে নিজের অর্থ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।

আপনি শেয়ার মার্কেটে নিজের মাধ্যমে পুঁজি বিনিয়োগ করতে পারেন এবং শেয়ার মূল্য আপাতত বা ভবিষ্যতে উন্নত হতে অনুমতি দিতে পারেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং-ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রা ব্যবহার করে আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিনিয়োগ করতে পারেন।

আপনি একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করে বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনা এবং বিক্রয় করতে পারেন এবং মূল্য উঠে গেলে লাভ করতে পারেন।

ফরেক্স ট্রেডিং-ফরেক্স ট্রেডিং আপনি বিভিন্ন দেশের মুদ্রার বিরুদ্ধে বিনিয়োগ করতে পারেন।

আপনি একটি ফরেক্স ব্রোকার ব্যবহার করে বিভিন্ন মুদ্রার জন্য বিনিয়োগ করতে পারেন এবং মুদ্রা মূল্য পরিবর্তন করলে আপনি প্রফিট করতে পারেন।

এই ধরনের ইনকাম পদ্ধতির সাথে সবসময় রিস্ক সম্ভব এবং সম্পূর্ণ প্রশিক্ষিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সম্পূর্ণ বুদ্ধিমত্তার সাথে আপনার বিনিয়োগ করা উচিত এবং সময়ের সাথে শক্তিশালী পরিকল্পনা করা উচিত।

ডেলিভারি সার্ভিস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

ডেলিভারি সার্ভিস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা সম্ভব। আপনি ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা শুরু করতে পারেন এবং পণ্য বা প্যাকেজ হোম ডেলিভারি সেবা প্রদান করতে পারেন। এই ধরনের ব্যবসায় মোবাইল ব্যবহার করে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন।

 ফুড ডেলিভারি- আপনি আপনার এলাকার রেস্টুরেন্ট থেকে অর্ডার গ্রাহকদের হোম ডেলিভারি করতে পারেন। এই ধরণের সেবা ব্যবসা গুলির সাথে যোগাযোগ করে সার্ভিস প্রদান করতে পারেন এবং প্রতি ডেলিভারি থেকে কমিশন পান করতে পারেন।

 ই-কমার্স ডেলিভারি-আপনি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম বা অনলাইন দোকান থেকে পণ্য পণ্য ডেলিভারি করতে পারেন। যেমনঃ অ্যামাজন, ইবে, ফ্লিপকার্ট, ইত্যাদি। আপনি প্রতি ডেলিভারি থেকে কমিশন পান করতে পারেন এবং অনলাইন অর্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।

লাস্ট-মাইল ডেলিভারি-কোম্পানির প্রস্তুতি পণ্য গ্রাহকের বাসা বা অফিসে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি টাকা আয় করতে পারেন।

প্যাকেজ ডেলিভারি- আপনি আপনার এলাকার বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিস প্রদানকারী কোম্পানির সাথে সম্পর্ক করে প্রতিদিনের প্যাকেজ ডেলিভারি করতে পারেন। এই সেবা মাধ্যমে আপনি টাকা আয় করতে পারেন।

প্রত্যেকটি ডেলিভারি সার্ভিস ব্যবসা মডেল নিজের সময় এবং রিসোর্স অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য কিছু প্রচুর অ্যাপস রয়েছে যেগুলি আপনি আপনার স্মার্টফোনে ইনস্টল করতে পারেন। তারমধ্যে কিছু পপুলার অ্যাপস নিম্নে দেওয়া হলো:

স্বাগতম (Swagbucks)-স্বাগতম একটি প্রচলিত অ্যাপ যা বিভিন্ন টাস্ক সম্পাদন করে আপনাকে পয়েন্ট দেয়। আপনি প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনার পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারেন এবং সম্পাদিত পয়েন্ট একটি গিফট কার্ড বা পেপাল অ্যাকাউন্টে রূপান্তরিত করতে পারেন।

ইবেটা(Ibotta)-ইবেটা একটি ক্যাশব্যাক অ্যাপ, যা আপনাকে পণ্য কেনার পরিমাণে পর্যাপ্ত পেশাদার সেবা বা রেস্টুরেন্টে খাওয়া পরিমাণে ক্যাশব্যাক প্রদান করে।

আপনি ইবেটা ব্যবহার করে ক্যাশব্যাক সংগ্রহ করতে পারেন এবং সেগুলি নিজের ব্যক্তিগত বিতরণ বা ব্যক্তিগত একাউন্টে স্থানান্তরিত করতে পারেন।

 স্টকস্ট্রিট (StockStreet)-স্টকস্ট্রিট একটি অ্যাপ, যা আপনাকে ফরেক্স এবং স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করার সুযোগ প্রদান করে। এই অ্যাপ দ্বারা আপনি স্টক মার্কেট দেখতে পারেন, কোম্পানি বা মুদ্রা নির্বাচন করতে পারেন এবং সেগুলি বিক্রয় করতে পারেন।

মোবাইল স্ক্রীন লক - Slidejoy-স্লাইডজয় আপনার মোবাইল স্ক্রীন লক বিনিময় করে এবং আপনাকে স্লাইড করার জন্য বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। আপনি প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কয়েন ক্যাশব্যাক পেতে পারেন এবং আপনি এই কয়েন অ্যাপ অথবা গিফট কার্ড রূপান্তরিত করতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে অনলাইন ইনকাম 

অনলাইন ইনকামের জন্য মোবাইল ব্লগিং করা সম্ভব এবং এটি আপনার সময়, প্রতিদিনের কাজের পরিমাণ, এবং দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে সার্টিন ইনকাম উপার্জন করতে সাহায্য করতে পারে। ব্লগিং করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ নিম্নে দেওয়া হলো:

একটি প্ল্যাটফর্ম চয়ন করুন- সবচেয়ে প্রথমে, আপনার ব্লগ প্ল্যাটফর্ম চয়ন করা প্রয়োজন। মোবাইল দিয়ে ব্লগিং শুরু করার জন্য সাধারণভাবে ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, টাম্ব্লার ইত্যাদি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম উল্লেখযোগ্য।

নিচের বিষয়গুলি নির্বাচন করুন- আপনার ব্লগের জন্য নিচের বিষয়গুলি নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাপারটি পরিস্থিতি, পক্ষের অভিজ্ঞতা এবং লক্ষ্যগুলির উপর ভিত্তি করে করা উচিত। আপনি নিজের আগ্রহ ও উপার্জন মোতিবেশন উভয় অনুমোদিত প্রশ্নের বৃদ্ধি করার চেষ্টা করুন।

মোবাইল ব্লগিং এর জন্য সম্পূর্ণ ব্যবস্থা তৈরি করুন-আপনি মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করবেন, তাহলে আপনার মোবাইলের জন্য একটি ব্লগিং অ্যাপ বা সাইট ব্যবহার করতে পারেন। এই প্ল্যাটফর্মগুলির মধ্যে কিছু ব্লগিং ফিচার মোবাইল ব্লগিং এ বেশি সুবিধা সরবরাহ করতে পারে।

ফ্রি ব্লগিং সাইট তৈরি করে ইনকাম 

ফ্রি ব্লগিং সাইট তৈরি করে ইনকাম করা সম্ভব। এটি আপনার জন্য একটি স্বয়ংক্রিয় উপার্জন সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে যদি আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো মেনে চলেন:

 ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম চয়েচ করুন-আপনি প্রথমে একটি ফ্রি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম চয়ন করতে পারেন, যেমন WordPress.com, Blogger, Tumblr, Medium ইত্যাদি। এই প্ল্যাটফর্মগুলি সহজেই ব্যবহার করা যায় এবং সম্প্রতি সুবিধাজনক প্রকাশ বৈশিষ্ট্য উপলব্ধ করতে পারে।

ব্লগে আকর্ষণীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী প্রকাশ করুন- আপনি যদি লোকজনের মধ্যে আপনার ব্লগে রুচি উত্পন্ন করতে চান, তবে আপনার ব্লগে আকর্ষণীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী প্রকাশ করা গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি নিজের লেখা পোস্ট, ছবি, ভিডিও, ইনফোগ্রাফিক্স, সামগ্রী সাঝা করতে পারেন যা আপনার পাঠকদের কাছে আকর্ষণীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ হবে।

 বিজ্ঞাপন সাম্প্রতিকরণ বা যোগাযোগ সাম্প্রতিকরণ করুন-একবার আপনি ব্লগ প্রকাশ করার পর, আপনি আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন সাম্প্রতিকরণ বা যোগাযোগ সাম্প্রতিকরণ করতে পারেন।

বিজ্ঞাপন সাম্প্রতিকরণের মাধ্যমে, আপনি আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারেন এবং যোগাযোগ সাম্প্রতিকরণের মাধ্যমে আপনি আপনার পাঠকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন, যা পাঠকদের এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

স্বয়ংক্রিয় উপার্জন মডেল ব্যবহার করুন-আপনি আপনার ফ্রি ব্লগিং সাইটে স্বয়ংক্রিয় উপার্জন মডেল ব্যবহার করতে পারেন, যেমন গুগল এডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, স্পন্সরশিপ, পেই-পার-ক্লিক (PPC) বিজ্ঞাপন ইত্যাদি।

গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম 

সামগ্রিক একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন-আপনার ব্লগ কোন প্রকারের টপিকে ভিত্তি করা হবে তা নির্ধারণ করুন, কীভাবে আপনি প্রকাশনা শেডিউল করবেন তা পরিকল্পনা করুন, এবং কিভাবে আপনি আপনার পাঠকদের জন্য আকর্ষণীয় বিষয় তৈরি করবেন তা বিবেচনা করুন।

গুগল এডসেন্স একটি অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম যা গুগল দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ওয়েবসাইট বা ব্লগের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রদান করে এবং প্রতিটি বিজ্ঞাপনের জন্য প্রদান করা বিজ্ঞাপনের ভিত্তিতে আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয় উপার্জন করতে পারেন।

প্রথমে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। আপনি এই প্রক্রিয়াটি করতে এই লিঙ্কে যাত্রা করতে পারেন: https://www.google.com/adsense/signup

গুগল এডসেন্স আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে প্রোগ্রামের বিজ্ঞাপন কোডগুলি সংগ্রহ করবে। এই বিজ্ঞাপন কোডগুলি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগের যেখানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করার ইচ্ছা তারই স্থানে স্থাপন করতে পারেন।

প্রতিটি প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনের জন্য গুগল এডসেন্স উপভোগকারীদের ক্লিক বা ইমপ্রেশন উপর ভিত্তি করে আপনি আয় উপার্জন করতে পারেন।

ক্লিক বা ইমপ্রেশনের প্রতিটি আয় উপার্জনের জন্য আপনার গুগল এডসেন্স অ্যাকাউন্টে স্থাপিত ট্র্যাকিং সিস্টেম থাকবে।

গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি প্রতিমাসে উপার্জিত আয় প্রাপ্ত করতে পারেন। গুগল এডসেন্স প্রকাশ করে প্রতিমাসের শেষে আপনার একাউন্টে উপার্জিত আয়ের সাথে প্রাপ্ত আয়ের প্রমানপত্র এবং সমন্বয়ে পরিশোধ করা সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করবে।

মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, গুগল এডসেন্স থেকে সঠিক ভাবে ইনকাম করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট অথবা ব্লগে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া দরকার।

মোবাইল দিয়ে বিকাশ থেকে ইনকাম

মোবাইল দিয়ে বিকাশ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। বিকাশ একটি প্রচলিত মোবাইল মানিট্রান্সফার এপ্লিকেশন যা বাংলাদেশে ব্যবহার করা হয়।

আপনি বিকাশ এপ ব্যবহার করে নিজের মোবাইল ফোন দিয়ে টাকা আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে সংগ্রহ করতে পারেন এবং এই টাকাটি ব্যবহার করে বিকাশ এর বিভিন্ন সেবা বা ট্রানজেকশন প্রক্রিয়া করতে পারেন।

বিকাশ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা যায়:

বিকাশ ট্রান্সফার করতে অন্যকে ক্রেডিট করা- আপনি বিকাশ এপ ব্যবহার করে অন্য ব্যক্তির বা ব্যবসায়ের বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন।

আপনি এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার পরিচিত ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সেবা প্রদানকারীদের বিকাশ একাউন্টে টাকা ক্রেডিট করতে পারেন এবং টাকা ট্রান্সফার করতে এই সেবা প্রদানকারী থেকে কমিশন পেতে পারেন।

 বিকাশ বিজ্ঞাপন দেখান- বিকাশ এপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন এবং বিজ্ঞাপন দেখার জন্য আপনি ইনকাম করতে পারেন।

বিজ্ঞাপন দেখার জন্য আপনি বিকাশ এপ অথবা ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন এবং প্রতিদিনের বা প্রযুক্তি অবস্থানের ভিত্তিতে বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন।

 বিকাশ মোবাইল রিচার্জ-বিকাশ এপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আপনি আপনার মোবাইল ফোনের রিচার্জ করতে পারেন।

আপনি আপনার নিজের বা অন্য ব্যক্তির মোবাইল ফোনের রিচার্জ করতে পারেন এবং রিচার্জের মাধ্যমে সেবা প্রদানকারীদের কমিশন পেতে পারেন।

লেখক এর কথা 

হ্যালো বন্ধুরা আমরা আজকে যেই পোস্টগুলো লেখেছি এর মধ্যে হয়তো আপনার যেকোন একটা স্কিল রয়েছে।

সেই স্কিলকে কাজে লাগিয়ে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ আপনারা সফল হবেন।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
লেখক সম্পর্কেঃ