সেরা ৫টি অনলাইন পার্ট টাইম জব ছাএ ছাএীদের জন্য।

আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন আর আপনার লেখা পড়ার পাশা পাশি ইনকাম করতে চান।তাহলে এই পোস্ট টা আপনার জন্যই। তাই এই পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।

আমরা সবাই চাই লেখা পড়া করে মানুষের মতো মানুষ হতে আমাদের বাবা মাও তাই চায়। কিন্তুু অনেক পরিবারে দেখা যায় ছেলে মেয়েদের লেখা পড়ার খরচ চালানো অনেক কষ্টকর হয়ে যায়।

তাই সেরা পাঁচ টি অনলাইন পার্ট টাইম জব নিয়ে আজকের পোস্ট। 

পাঁচ টি অনলাইন পার্ট টাইম জব

১।থাম্বেইল তৈরি করা। 

২।ভিডিও এডিটিং। 

৩।আরটিকেল লিখা এবং এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা। 

৪।রিসেল করা। 

৫।নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী ভিডিও বানিয়ে ইউটিউব এবং ফেসবুকে আপলোড করা।

১।থাম্বেইল তৈরি করা

আপনি চাইলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে গিয়ে মানুষ কে থাম্বেইল তৈরি করে দিতে পারেন। এমন অনেক নতুন ইউটিউবার আছে যারা ভালো করে থাম্বেইল তৈরি করতে পারে না আপনি চাইলে তাদের সাথে তাদের ইমেইল করে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন। 

২।ভিডিও এডিটিং করা 

আপনি চাইলে ভিডিও এডিটিং এর কাজও করতে পারেন।তার জন্য বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে গিয়ে একটা এ্যাকাউন্ট তৈরি করুন সেখানে যাদের ভিডিও এডিটিং করানো দরকার তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আর আপনি চাইলে সরাসরি ও যোগ করতে পারেন।

৩।আরটিকেল লেখা এবং এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা

আরটিকেল লিখতে পারেন। অনলাইনে সার্চ করলে অনেক  সাইট পেয়ে যাবেন যেখানে বিভিন্ন ধরনের গল্প সহ তাদের দেওয়া টপিক অনুযায়ী লিখতে পারবেন।  আর আপনি চাইলে যেই সাইটে এখন (জে আইটি) আরটিকেল পড়ছেন এখানেও আরটিকেল লিখতে পারেন।

এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

 এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল,আপনার ফেসবুক পেইজের মধ্য কোনো সপিং সাইটের লিংক দিলে আর ঐ লিংকে ক্লিক করে যদি কেও ঐ প্রোডাক্ট টা কেউ সেল করে সেখান থেকে আপনি একটা কমিশন পাবেন।

 এমন অনেক সাইট রয়েছে যেমন এ্যামাজন,বাংলা দেশের সাইট এর মধ্যে বিডি সপ এই সাইটের প্রোডাক্ট গুলোর লিংক দিয়ে এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। 

৪।রিসেল করে ইনকাম 

রিসেল করা মানে হলো আপনি একটি প্রোডাক্ট সেল করবেন আবার ঐ প্রোডাক্ট টাই আপনি একটু বেশি দামে সেল করবেন। ধরুন আপনি এক কোম্পানির কাছ থেকে ৯০০টাকা দিয়ে এক কেজি ঘি সেল করলেন আর আপনি ঐ ঘি ১২০০টাকায় সেল করলেন। সেল বাড়ানোর জণ্য ফেসবুক বিঙ্গাপন দিতে পারেন।

৫।নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী ভিডিও বানিয়ে ইউটিউব এবং ফেসবুকে আপলোড দেওয়া।

আপনি যদি গণিতে ভালো হন তাহলে আপনার ট্যালেন্টা ভিডিও করে ইউটিউবে এবং ফেসবুকে দিতে পারেন।এমনি ভাবে যে যেই বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয়ে ভিডিও বানিয়ে ইউটিউব এবং ফেসবুকে আপলোড দিয়ে গুগল এডসেস্নস এবং স্পনসার থেকে ইনকাম করতে পারেন।