প্রিয় বন্ধুরা, আসসালামুআলাইকু।কেমন আছেন সবাই? আজ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব অনলাইন বিজনেস করার ১৫টি উপায় নিয়ে।
সূচনা:- কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের কর্মক্ষেত্রের ও পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে মানুষ ইন্টারনেটের দিকে ঝুঁকে পরছে আর তার জন্যই এখন সবাই অনলাইনে ব্যবসা করে টাকা আয় করতে চান।
এখন অনলাইন বিজনেস করে লাভের হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।বর্তমানে বিশ্বে ৯৬৬ মিলিয়ন ওয়েবসাইট রয়েছে, যার মধ্যে ১০০ মিলিয়ন ওয়েবসাইট অনলাইন বিজনেসের জন্য পরিচালনা করা হচ্ছে।
বর্তমানে আমাদের দেশেও এমন অনেকেই আছেন যারা অনলাইন বিজনেস করে করে বসে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছেন। ত চলুন আর দেরি না করে শুরু করে দেই আমাদের আজকের পোষ্টটি।
অনলাইন বিজনেস কি? কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
ত চলুন আলোচনা শুরু করার আগে প্রথমে আমরা জেনে নেই অনলাইন বিজনেস কি।
যখন কোন ব্যবসায়ীক কাজ ইন্টানেট ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে সংগঠিত হয় তখন তাকে অনলাইন বিজনেস বলে।আর অনলাইন বিজনেস করার জন্য আপনার বেশি মূলধনের ও প্রয়োজন হবে না।
আর এই ব্যবসা আপনি পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকেই পরিচালনা করতে পারবেন।
অনলাই বিজনেস সাধারনত দুই প্রকার।যথা:-
১/ পণ্য ভিত্তিক।
২/ সেবা ভিত্তিক।
টপিক সূচি:- কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
১/ কাপড়ের ব্যবসা করে আয়।
২/ গিফট আইটেম তৈরি করে আয়।
৩/ পেপার ব্যাগ তৈরি করে আয়।
৪/ বেকিং বিজনেস করে আয়।
৫/ ড্রপশিপিং করে আয়।
৬/ ঘরের তৈরি খাবার বিক্রি করে আয়।
৭/ মসলা বিক্রি করে আয়।
৮/ হাতের তৈরি গহনা বিক্রি করে আয়।
৯/ পুরাতন জিনিস বিক্রি করে আয়।
১০/ মৌসুমি পণ্য বিক্রি করে আয়।
১১/ বই বিক্রি করে আয়।
১২/ ক্রাফটিং করে আয়।
১৩/ হস্তশিল্প বিক্রি করে আয়।
১৪/ পাইকারি পণ্য বিক্রি করে আয়।
১৫/ গ্রেটিং কার্ড তৈরি করে আয়।
১/ কাপড়ের ব্যবসা করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।হ
অনলাইন বিজনেসের মধ্যে কাপড়ের ব্যবসা বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি অনলাইন বিজনেসে পরিনত হয়েছে।আর এই কাজের জন্য আপনার কোন দক্ষতার ও প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কাপড়ের ব্যবসা করে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।যেমন:- গজ কাপড়ের ব্যবসা,থ্রি পিসের ব্যবসা, শাড়ীর ব্যবসা, ইত্যাদি আরও অনেক ধরনের কাপড়ের ব্যবসা করে আপনি আয় করতে পারবেন।
আপনি ঘরে বসে অল্প পুঁজি দিয়েই এই ব্যবসাটি আপনি করতে পারবেন।আপনি আপনার পণ্যের সুন্দর সুন্দর ফটো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ব্যবসা করুন।
২/ গিফট আইটেম তৈরি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
গিফট আইটেম তৈরি করে ও আপনি অনলাইন বিজনেস করে আয় করতে পারবেন।প্রিয়জনকে গিফট দিতে তো সবাই ভালোবাসে। বিষেশ বিষেশ দিনে প্রিয় মানুষকে সারপ্রাইজ করতে গিফট এর কোন তুলনা হয় না।
তাই এই সুযোগকে কাজ লাগিয়েই আপনি ঘরে বসে গিফট আইটেম তৈরি করে আয় করতে পারবেন।
আজকাল বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর বক্স তৈরি করা হচ্ছে প্রয়জনকে গিফট করার জন্য। আর এই বক্স গুলোতে সুন্দর করে চকলেট, ফুল, চুরি ইত্যাদি আপনার পছন্দের যে কোন কিছু গিফট করতে পারবেন।
৩/ পেপার ব্যাগ তৈরি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
পেপার ব্যাগ তৈরির ব্যবসা হতে পারে আপনার জন্য একটি সুন্দর ঘরোয়া ব্যবসা। এখন প্রায় সব দোকানেই পেপার ব্যাগ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।বিষেশ করে মুদি দোকানে এটি বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আর তাই আপনি ঘরে বসে পেপার ব্যাগ তৈরি করে অনলাইনে বিভিন্ন দোকানের ওয়ার্ডার নিয়ে দোকানে সাপ্লাই করতে পারবেন।আর এটি হতে পারে আপনার জন্য একটি সুন্দর অনলাইন ব্যবসা।
৪/ বেকিং বিজনেস করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
বেকিং বিজনেস করেও আপনি সহজে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন।বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের বেকিং বিজনেস করার সুযোগ রয়েছে।তবে, বেকিং এর মধ্যে কেক বেকিং আজকাল বেশ জনপ্রিয়।
কারন বর্তমানে আমরা আমাদের বিষেশ বিষেশ দিন গুলো উর্যাপন করার জন্য করার জন্য কেক নিয়ে থাকি।আর তাই বিষেশ দিনকে আরও বিষেশ করার জন্য দিনদিন হোম মেইড কেকের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আর এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার তেমন বেশি টাকার প্রয়োজন হবে না।তবে কেক বেকিং এ আপনি পারদর্শী হতে হবে।এর সুন্দর কেক ডেকোরেশন জানতে হবে।
এই ব্যবসা করার জন্য আপনি ফেসবুকে একটি পেজ খুলে নিতে পারেন এবং এখানে আপনার কেক এর সুন্দর সুন্দর ফটো আপলোড করেন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ওয়ার্ড আসতে শুরু করবে তখন আপনি ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন।
৫/ ড্রপশিপিং করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
আপনি চাইলে ড্রপশিপিং করেও ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।ড্রপশিপিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে আপনি অন্য কোন প্রতিষ্টান বা কোম্পানির কাছ থেকে কোন পণ্য কিনে, সেগুলো বিভিন্ন ই-কর্মাসের সাইটে বিক্রি করতে পারবেন।
আপনাদের একটু সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেই, ধরুন একটি পণ্য আপনি কোন প্রতিষ্টান থেকে ১০০ টাকা দিয়ে ক্রয় করলেন এখন এই পণ্যের ফটো ই-কর্মাসের সাইটে সুন্দর করে পণ্যের দাম বৃদ্ধি করে বিক্রি করে দিন।
ধরুন আপনি যে পণ্য ১০০টাকায় দিয়ে কিনেছেন এবার তার দাম বৃদ্ধি করে আপনি ২০০টাকায় বিক্রি করে দিলে তবে এখানে আপনার লাভ হবে ১০০টাকা।
তবে এতে একটি সুবিধা আছে এখানে আপনাকে পণ্য ডেলিভারি করতে হবে না কোম্পানিই তাদের লোক দিয়ে পণ্য ডেলিভারি করে দেবে। আর এখানে আপনার কাজ হবে ক্রেতার নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর কোম্পানির কাছে দিতে হবে।
৬/ ঘরের তৈরি খাবার বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
বর্তমানে ঘরের তৈরি খাবার বিক্রির ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিনত হয়েছে। বর্তমানে আমাদের কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষ কাজের জন্য ঘরে রান্না করার সময় মানুষের হয়ে উঠেনা।
কিন্তু মানুষের কর্মব্যস্ত জীবনে ঘরের তৈরি করা খাবার, গরম গরম পিঠে ইত্যাদি খুব মিস করে থাকেন। এই কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষে ঘরে খাবার তৈরির সময়ও করতে পারে না আবার অনেক সময় দোকানের তৈরি করা খবারের উপর ভরসাও করতে পারে না।
শহরের কর্মব্যস্ত জীবনে হাতের তৈরি খাবারের চাহিদা স্বাভাবিক ভাবেই বেশি।
তাই আপনি ঘরে তৈরি খাবার বিক্রির বিজনেস খুব সহজে ঘরে বসে পরিচালনা করতে পারবেন।এই জন্য আপনি একটি ফেসবুক পেজ ওপেন করে তাতে ফটো আপলোড করোন এবং ওয়ার্ডার নিন।
৭/ মসলা বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
সুস্বাদু খাবার রান্না করতে মসলা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আগেকার দিনের মানুষ গোটা মসলাকে পাটে বেটে রান্না করত।কিন্তু এখন মানুষের কর্মব্যস্ততার কারনে মসলা তৈরির সময় না পাওয়ায় মসলা কিনে রান্না করে।
কিন্তু অনেকে আছেন যারা বাজারের কেনা গুড়ো মসলার উপর ভরসা করতে পারেন না।এই দিক বিবেচনা করেই আপনি বাজার থেকে গোটা মসলা কিনে সেগুলো বাসায় গুড়ো মসলা তৈরি করে প্যাকেটজাত করন করে সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন।
৮/ হাতের তৈরি গহনা বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
মানুষের সৌন্দর্যকে আরও সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য গহনা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।এখনও যেন গহনা ছাড়া নারীদের সাজ সর্ম্পূণ হয় না।সবাই সুন্দর করে নিজেকে উপস্থাপন করার জন্য নিত্যনতুন গহনার খুঁজ করে থাকেন।
আর সেই দিক বিবেচনা করে আপনি ঘরে নিত্যনতুন ডিজাইনের গহনা তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।
আজকাল কাঠের গহনার বেশ চাহিদা রয়েছে, তাই আপনি চাইলে কাঁঠের গহনা তৈরি করে প্রথমে এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
এখন ফুলের তৈরি গহনার ও বেশ কদর বৃদ্ধি পেয়েছে। কারন ফুল সবাই ভালোবাসে, আর তার সাথে ফুলের তৈরি গহনা ও মানুষ বেশ পছন্দ করে।
বিয়ে এবং বিভিন্ন অনুষ্টানে মানুষ নিজেকে আরও সুন্দর করে সাজাতে মানুষ ফুলের গহনা ব্যবহার করে থাকে। আর তাই আপনি যদি গহনা তৈরি করতে পারদর্শী হন তবে আজই এই ব্যবসা শুরু করে দিন।এই ব্যবসা আপনি অল্প পুঁজি দিয়েই ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন।
৯/ পুরাতন জিনিস বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
বর্তমানে পুরাতন জিনিসের ও চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে,। কারন অনেকেই আছেন যারা নতুন কোন পণ্য ক্রয় করতে পারে না তাদের আর্থীক সমস্যার কারনে তাই তারা তুলনা মূলক ভাবে পুরাতন জিনিস ক্রয় করতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আর আপনি পুরাতন জিনিসের চাহিদা কেমন বা এই বিষয়ে প্রাথমিক ধারনা লাভ করতে আপনি বিক্রয় ডট কমে ঘুরে আসতে পারেন।
আপনি কোন ওয়েবসাইট খুলে বা ফেসবুক পেজ খুলে পুরাতন জিনিস বিক্রি করার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
১০/ মৌসুমি পণ্য বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
বর্তমানে অনলাই ভিত্তিক সব কিছু হওয়ায় অনলাইন ব্যবসার সংখ্যাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।আপনি চাইলে মৌসুমি পণ্য অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।
আপনাদের বিষয়টি একটু পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেই।যেমন ধরুন আপনি গ্রীষ্মকালে আমের ব্যবসা করতে পারবেন।আপনি চাইলে সরাসরি রাজশাহী থেকে ফ্রেশ ফরমালিন মুক্ত আম এনে তা অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন।
ঠিক একিই ভাবে যে মৌসুমে যে পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পায় আপনি সেই পণ্য কম দামে কিনে দাম বারিয়ে অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন।
১১/ বই বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
বর্তমানে কিন্তু বাজারে নতুন বই বিক্রির অনেক চাহিদা রয়েছে।কিন্তু এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই, আপনি চাইলে পুরাতন বই বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।
এখন পুরাতন বইয়ের ও বেশ চাহিদা রয়েছে।বর্তমানে পুরাতন বইয়ের চাহিদা কেমন এই বিষয়ে ধারনা পেতে আপনি ঢাকার নীলক্ষেতে ঘুরে আসতে পারেন।
পুরাতন বই ক্রয় বিক্রয় করার ব্যবসা ও আপনি অনলাইনের মাধ্যমে করতে পারবেন।আপনি ওয়েবসাইটে বা ফেসবুক পেজ খুলে পুরাতন বই বিক্রি করার বিজনেস শুরু করতে পারবেন।
১২/ ক্রাফটিং করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
ক্রাফটিং হলো ঘর সাজানোর জন্য আমরা যে জিনিস পত্র ক্রয় করি। ঘর সুন্দর করে সাজিয়ে তুলার জন্য এখন অনেকেই হাতের তৈরি বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করে তাকেন।
আপনি যদি ঘর সাজানোর এই জিনিস পত্র তৈরি করতে পারেন তবে,এই ব্যবসাটি হতে পারে আপনার জন্য সেরা একটি ব্যবসার আইডিয়া।
আপনি ঘরসাজোর এই জিনিস গুলো তৈরি করে ফেসবুক পেজ খুলে সেখান থেকে বিক্রি করতে পারবেন।
১৩/ হস্তশিল্প বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
হাতের তৈরি যেকোন জিনিসই হস্তশিল্প। সাধারনত নিজে বা পরিবারের লোকেদের সাহায্যে কোন জিনিস তৈরি করাকেই হস্ত শিল্প বলে। প্রাচীনকাল থেকে আজ পর্যন্ত হস্ত শিল্পের চাহিদা ঠিক একি রকমই আছে।তাই আপনি চাইলে অনলাইনে হস্তশিল্পের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
আপনি পণ্য নিজে তৈরি করে কিংবা হস্তশিল্পের কোন কারিগরের থেকে পণ্য ক্রয় করে অনলাইনে বিজনেস করতে পারবেন।
১৪/ পাইকারি পণ্য বিক্রি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
আপনি যদি পাইকারি দামে অনলাইনে কোন পণ্য বিক্রি করেন তবে দেখবেন গ্রাহকদের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে।ধরুন আপনি খুজ নিয়ে যে অঞ্চলে চালের দাম কম আপনি সেখান থেকে পণ্য ক্রয় করে অনলাইনে সেটি পাইকারি দামে বিক্রি করবেন।
১৫/ গ্রেটিং কার্ড তৈরি করে আয়। কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
নিমন্ত্রণকে আরও সুন্দর করে দিতে মানুষ এখন গ্রেটিং কার্ড বা ইনভাইটেশন কার্ড ব্যবহার করে থাকে।আপনি যদি গ্রটিং কার্ড তৈরি করতে জানেন আর আপনার যদি সুন্দর সুন্দর আইডিয়া থাকে তবে আজই আপনি গ্রেটিং কার্ড তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
বিভিন্ন অনুষ্টান কিংবা কোন বিষেশ দিনে প্রিয় জনকে উইস করতে মানুষ গ্রেটিং কার্ড ব্যবহার করে থাকেন।আপনি যদি সুন্দর এবং আকর্ষনীয় গ্রেটিং কার্ড তৈরি করতে পারেন তবে আপনার ক্রেতার সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে।
শেষ কথা:- কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
ত প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের ১৫টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া।তবে আপনারা যে শুধু এই ১৫টি বিজনেস অনলাইনে করতে পারবেন তা কিন্তু নয়। আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান রয়েছে সেই বিষয়েই অনলাইন বিজনেস শুরু করতে পারবেন।
ত আশা করছি আমার আজকের এই পোষ্টি পড়ে ও আপনারা সবাই অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
আর আমি আমার আলোচনায় ১৫টি অনলাইন বিজনেস নিয়ে সর্ম্পূণ আলোচনা করেছি। আশা করছি পোষ্টটি পড়ার পর অনলাইন বিজনেস সম্পকে আপনারা স্পষ্ট ধারনা পেয়ে যাবেন।
আজকে আমি বিজনেস গুলো সম্পকে এখানে আলোচনা করেছি এগুলো আপনারা চাইলে খুব সহজে ঘরে বসে অনলাইনে ব্যবসা করতে পারবেন।
আর আপনাদের যদি আমার আজকের এই পোষ্ট সম্পকে কোন প্রশ্ন থাকে বা কোন কিছু জানার থাকে তবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে আমাকে জানিয়ে দেবেন। আমি ইনশা আল্লাহ আপনাদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
ত আবার ও হাজির হয়ে যাব আপনাদের সামনে নতুন আরও একটি পোষ্ট নিয়ে নতুন কোন বিষয়ে আলোচনা করতে।
ত আজ এই পর্যন্তই সবাই অনেক বেশি ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন,নিরাপদে থাকবেন আর আমার জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন।আর এতক্ষন আমার পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ।
কিভাবে অনলাইন বিজনেস করা যায়।
You must be logged in to post a comment.