মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা। আসসালামুআলাইকুম, প্রিয় বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন? আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব মোবাইল ব্যাংকিং কি? এবং মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা ও অসুবিধা।
ত চলুন এবার মূল বিষয়ে চলে যাই।
সূচনা:-মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং এর সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং বেশ জনপ্রিয়।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বেশ কিছু বছর ধরেই মোবাইল ব্যাংকিং খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।সেই কারনেই মোবাইল ব্যাংকিং সর্ম্পকে ধারনা থাকা প্রয়োজন।
বর্তমানে ইন্টারনেটের এই যুগে ব্যংকিং সেক্টরে মোবাইল ব্যাংকিং বিল্পব ঘটিয়েছে। ত চলুন দেরি না করে শুরু করে দেই আমাদের আজকের আলোচনা।
১/ মোবাইল ব্যাংকিং কি?মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
মোবাইল ব্যাংকিং বলতে মূলত মোবাইল টেলিযোগাযোগ এর সাহায্যে অর্থনৈতিক কাজ করা।সহজ ভাষায় বলতে গেলে মোবাইলের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করার প্রক্রিয়া কে মোবাইল ব্যাংকিং বলে।
ব্যাংক একাউন্টের সমস্ত কার্যক্ষম মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে করার সুবিধাই হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। আর এন্ড্রয়েড এপস আসার পর থেকে মোবাইল ব্যাংকিং আর সহজ এবং দ্রুত হয়েগেছে।
মোবাইল ব্যাংকিং করে ব্যাংকিং এর সমস্ত কাজ আপনি ঘরে বসে আপনার মুঠো ফোনের সাহায্যে করতে পারবেন।মোবাইল ব্যাংকিং এর সাহায্যে খুব সহজে আপনি পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে মুঠো ফোনের সাহায্যে সহজে টাকা লেনদের করতে পারবেন।
২০১১ সালে প্রথম বাংলাদেশে ডাচ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে।
২/ মোবাইল ব্যাংকিং এপস এর ব্যবহার।মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
এন্ড্রয়েড এপস আসার পর থেকে মোবাইল ব্যাংকিং বেশ জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গ্রাহকদের কাছে দ্রুত তাদের সেবা পৌছানোর জন্য ব্যাংক প্রতিষ্টান একটি নির্দিষ্ট এপস ব্যবহার করে থাকে।
আর এই এপস ব্যবহার গ্রাহকরা ২৪ ঘন্টা ব্যাংকের সার্ভিস গ্রহন করতে পারবে তাদের ফোন দিয়ে।
প্রত্যকটি মোবাইল ব্যাংকিং এর এপস আপনি গুগোল প্লেস্টোর এ পেয়ে যাবে। আপনি এপস ডাউনলোড করে আপনার স্মার্ট ফোনে ইনস্টল করে ব্যাংকের সমস্ত সুবিধা নিতে পারবেন।
৩/ মোবাইল ব্যাংকিং সমূহ। মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
বর্তমানে আমাদের দেশে বিভিন্ন ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং চালু করেছে। আপনি ও হয়তো মোবাইল ব্যাংকিং গুলোর নাম জানেন।
তবোও চলুন জেনে নেই ব্যাংক প্রতিষ্টান এবং তাদের মোবাইল ব্যাংকিং সর্ম্পকে সংক্ষেপে কিছু জেনে নেই।
* বিকাশ।
* নগদ।
* রকেট।
* উপায়।
* মাই ক্যাশ।
* ওকে।
* এম ক্যাশ।
* শিওর ক্যাশ।
*রকেট।মোবাইল ব্যাংকিং।
ডাচ্ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং (রকেট) এই প্রতিষ্টানটি সর্বপ্রথম বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে।এই সার্ভিস টি চালু করা হয় ২০১১ সালের মার্চ মাসে চালু করা হয়।রকেট এর ডায়াল কোড *৩২২#।
* রকেট ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* এপস বা কোর্ড এর মাধ্যমে -------প্রতি হাজারে ১৮ টাকা।
* এটিএমএর মাধ্যমে ---------প্রতি হাজারে ৯টাকা।
* নগদ।মোবাইল ব্যাংকিং।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত মোবাইল ব্যাংকিং নগদ।২০১৯ সালের মার্চ মাসে নগদ তার যাত্রা শুরু করে।নগদ ডায়াল কোড *১৬৭#।
নগদ ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* এপস দিয়ে ------------৯.৯৯ টাকা।
* ইউএসএসডি----------১২.৯৯ টাকা।
* বিকাশ।মোবাইল ব্যাংকিং।
বিকাশ ব্রাক ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম। এটি যাত্রা শুরু করে ২০১১ সালের জুলাই মাসে। রকেটের পরই এটি যাত্রা শুরু করে।বিকাশ ডায়াল কোড *২৪৭#।
বিকাশ ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
*এপস দিয়ে ------------হাজারে ১৭.৫ টাকা।
* ইউএসএসডি-----------হাজারে ১৮.৫ টাকা।
* এটিএম দিয়ে--------------হাজারে ১৫ টাকা।
* উপায়।মোবাইল ব্যাংকিং।
ইউসিবি ব্যাংকের পক্ষ থেকে পরিচালিত হয় উপায় মোবাইল ব্যাংকিং। এটি যাত্রা শুরু করে চলতি বছর ২০২১ সালের মার্চ মাস থেকে। উপায় ডায়াল কোড *২৬৮#।
উপায় ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* এজেন্ট--------------হাজারে ১৪ টাকা।
* এটি এম বুথ থেকে -------------ফ্রি।
* মাই ক্যাশ।মোবাইল ব্যাংকিং।
মাই ক্যাশ মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস চালু হয় ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে যাত্রা শুরু করে।মাই ক্যাশ ডায়াল কোড *২২৫#।
* মাই ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* প্রতি হাজারে---------- ১৮.৫ টাকা।
* ওকে।মোবাইল ব্যাংকিং।
ওয়ান ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং এর সার্ভিস মাই ক্যাশ। এটির যাত্রা শুরু হয় ২০১৩ সালের অক্টোবর। ওকের ডায়াল কোড *২৬৭#।
* ওকে ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* ইউএসএসডি দিয়ে ------------হাজারে ১৮ টাকা।
* এপস দিয়ে --------------- হাজারে ১৭ টাকা।
* এটি এম বুথ দিয়ে ---------------হাজারে ১০টাকা।
* এম ক্যাশ। মোবাইল ব্যাংকিং।
ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম এর নাম এম ক্যাশ। এটি যাত্রা শুরু করে ২০১৯ সালে। এম ক্যাশ ডায়াল কোড *২৫৯#।
এম ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ----------- প্রতি হাজারে ১৮ টাকা।
* এটিএম বুথ থেকে ---------------- প্রতি হাজারে ১০টাকা।
* শিওর ক্যাশ। মোবাইল ব্যাংকিং।
রুপালি ব্যাংক এর মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসে নাম শিওর ক্যাশ। এই মোবাইল ব্যাংকিং এর কার্যক্ষম শুরু হয় ২০১৮ সালে। শিওর ক্যাশ ডায়াল কোড *৪৯৫#।
শিওর ক্যাশ আউট চার্জ।মোবাইল ব্যাংকিং।
* প্রতি হাজারে ---------------১৮টাকা।
ত উপরুক্ত মোবাইল ব্যাংকিং সমূহ ছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশে আরও অনেক মোবাইল ব্যাংকিং চালু রয়েছে।
৪/ মোবাইল ব্যাংকিং দ্বারা কিকি করা যাবে।মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
ত চলুন বন্ধুরা এখন জেনে নেই মোবাইল ব্যাংকিং দ্বারা কিকি করা যায় তা জেনে নেই।
* টাকা লেনদেন করতে পারবেন।
* মোট টাকা লেনদেনের হিস্ট্রি দেখতে পারবেন।
* সব ধরনের বিল ঘরে বসে পেমেন্ট করা যাবে।
* বিভিন্ন ধরনের অনলাইন পেমেন্ট।
* একাউন্ট ব্যালেন্স চেক।
ইত্যাদি সহ আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ আপনি মোবাইল ব্যাংকিং এর সাহায্যে ঘরে বসে করতে পারবেন।
৫/ মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা।মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
একজন গ্রাহক মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে কিকি সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পাবে তা জেনে নেই।
>>আপনি যে কেন জায়গা থেকে যে কোন সময় মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করতে পারবেন।দিন- রাত ২৪ ঘন্টা মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস গ্রহন করতে পারবেন।
>>আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন ঘরে বসে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে।আপনি মোট কত টাকা লেনদেন করেছে তার ডিটেলস মোবাইল ব্যাংকিং এপস এর মাধ্যমে দেখতে পাবেন।
>> আপনি খুব সহজে ঘরে বসে এক একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন তবে সেটি একই ব্যাংকে করতে পারবেন।
>> মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে আপনি সব ধরনের বিল ঘরে বসে পরিশোধ করতে পারবেন।যেমন:-পানি, গ্যাস, ইলেক্ট্রিক, ইন্টারনেট বিল ইত্যাদি।
>> এটি ব্যবহার করে মোবাইল রির্চাজ করা যায়। সাথে ট্রেন টিকিট, ফ্লাইট টিকিট,অনলাইন পেমেন্ট সহ আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন।
৬/ মোবাইল ব্যাংকিং এর অসুবিধা।মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
মোবাইল ব্যাংকিং এর এত সুবিধা থাকার পরও কিছু অসুবিধা রয়েছে।যেমন:-
অনেক সময় দেখা যায় হ্যাকাররা মোবাইল ব্যাংকিং গ্রাহক দের পাসওয়ার্ড চুরি করে হ্যাকার সব টাকা চুরি করে নেয়।হ্যাকাররা বিকাশ,নগদ,রকেট মোবাইল ব্যাংকিং গ্রাহকদের একাউন্ট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
সবসময় নিজে সচেতন থাকুন। কারন সচেতন অনেক সময় এই সমস্যা গুলো এরানো সম্ভব হয়।নিজের পাসওয়ার্ড নিজে সংরক্ষন করোন।
মোবাইল ব্যাংকিং এর ২-১ টি অসুবিধা থাকলেও এর সুবিধার সংখ্যা অগনীত রয়েছে।বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছ।
৭/ মোবাইল ব্যাংকিং চালু বা এক্টিভেট করব কিভাবে।মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
মোবাইল ব্যাংকিং এক্টিভেট করার সিস্টেম আলাদা আলাদা ব্যাংকে আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আপনি আপনার ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ডুকে জানবে পারবেন এক্টিভেট করার সিস্টেম।
- সাধারনত বেশির ভাগ মোবাইল ব্যাংকিং এপস আপনার ফোনে ইনস্টল করার পর সেখান থেকে সরাসরি রেজিস্টার অপশন দেওয়া থাকে।
- একাউন্ট তৈরি করার সময় আপনার এটিএম কার্ড পাসওয়ার্ড ব্যাংকের সাথে রেজিস্টার করা মোবাইল নম্বার দিতে হবে একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য।
- আবার তাছাড়াও অনেক ব্যাংকে, ব্যাংকের এটিএম সেবার দ্বারা মোবাইল ব্যাংকিং এক্টিভেট করতে হয়।
তাই, আপনারা আপনাদের ব্যাংকের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইডে গিয়ে তাদের সিস্টেম অনুযায়ী মোবাইল ব্যাংকিং এক্টিভেট করে নিন।
৮/ ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং এর মধ্যে পার্থক্য।মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং দুটিই ব্যাংকের সার্ভিস।তবে এ দুটির মধ্যে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে সেটি হলো;
*মোবাইল ব্যাংকিং*মোবাইল ব্যাংকিং।
- মোবাইল ব্যাংকিং শব্দটি শুনলে আমরা বুঝতে পারি যে,এ ধরনের ব্যাংকিং ক্ষেত্রে মোবাইল ডিভাইস প্রয়োজন।
- মোবাইল ব্যাংকিং এর জন্য মোবাইলে ব্যাংকের অফিসিয়া এপস ইস্টল করা হয় যার মাধ্যমে ব্যাংকিং কাজ করা হয়।
*ইন্টারনেট ব্যাংকিং*মোবাইল ব্যাংকিং।
- ইন্টারনেট ব্যাংকিং বলতে সেই ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে বুঝায়, যেখানে সরাসরি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করা হয়।
- ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে আপনি সরাসরি ইনটটারনেটের মাধ্যমে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে লগইন করে ট্রানফার কাজ করতে পারবেন।
- ইন্টারনরট ব্যাংকিং আপনি মোবাইল, কম্পিউটার বা যেকোন ডিভাইসে দিয়ে কাজ করতে পারবেন।
শেষ কথা।
ত প্রিয় বন্ধুরা এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
শহর থেকে গ্রামে সব জায়গায় টাকা লেনদেনের সুযোগ থাকায় মোবাইল ব্যাংকিং বিপ্লব গঠিয়েছে। বর্তমানে এই করোনা মহামারির কারনে বিকাশ,রকেট,নগদ ইত্যাদি সব মোবাইল ব্যাংকিং এর উপর মানুষের নির্ভরতা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ত আশা করছি এই পোষ্টটি পড়ে আপনারা মোবাইল ব্যাংকিং সম্পকে সম্পূর্ণ ধারনা পেয়েগেছেন। আশা করছি পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনারা সবাই অনেক উপকৃত হবে।ত আবারও নতুন কোন বিষয়ে নতুন কোন পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়ে যাব।
আর আপনাদের যদি আমার আজকের এই পোষ্টটি নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তবে অবশ্যই নিচে কমেন্ট করে আমাকে জানাবেন। আর আমি ইনশা আল্লাহ আপনাদের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
ত আজ এই পর্যন্তই সবাই অনেক ভালো থাকবেন, নিরাপদে থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।আর এতক্ষন আমার পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ। মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং কি? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা।
You must be logged in to post a comment.